অসংখ্য ধন্যবাদ, স্যার। দোয়া করি সবাই যেন আপনার মতো সততার সাথে দেশের কল্যাণে অবদান রাখুক। আপনার থেকে শিখার অনেক কিছু আছে। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক।
আর আপনারা শুধু সুবিধা নিবেন আর সমালোচনা করবেন। বলদামি করবেন। নাকি? অধিকাংশ নাগরিকের, জনগন হিসেবে ২ পয়সার উপকার তো নেই শুধু বংশ বৃদ্ধি ছাড়া। দেশে সামজে কার্যকরী কোনো ভূমিকাতে নেই বলেই। নাম হয়েছে উতসুক জনতা। সংবাদমাধ্যমে কিন্তু এটা আপনাদেরকে তাচ্ছিল্য করে বলা হয়। জানেন তো? কথাগুলো শুনতে খারাপ লাগলেও এটা যদি আম জনতার নিজের মধ্যে কাজ করে তো মানুষ হিসেবে কিছু করতে পারবেন তারা।
আপনার অভিযান গুলো খুব ভালো লাগে আপনার অভিযানটি দেখলে বিশ্বাস আসে মনে এই বিশ্বাসই ধরে রাখবেন এটাই আশা করি আপনার কাছে স্যার টাকা দিয়ে সব হয় না একদিন কৈফত দিতেই হবে তাই সততা নিয়ে চাকরি করবেন আপনাকে অনেক ভালো মানুষ হিসেবে চিনি সবাই, ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আপনি সততা নিয়ে আরো সামনে এগিয়ে যান এটাই আশীর্বাদ করি
আমাদের চারপাশে হোটেল রেস্টুরেন্টে বর্তমান সময়ে ব্যাপকহারে এই চিকেন গ্রিল, এবং চিকেন দিয়ে বানানো বিভিন্ন নামের ফুুড দেখা যায় তো সবার প্রতি অনুরোধ এসব খাবারের সম্পর্কে ভালো ভাবে জেনে অবশ্যই খাবেন।
এই ধরনের অভিযান সারা দেশেই করা উচিত সব জায়গাতেই একি অবস্থা কঠোর সাজার বেবস্তা না করলে এই ধরনের অপরাধ চলতেই থাকবে সরকারকে এই ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর আইন আরো কঠিন করে জন বল বাড়াতে হবে না হয় সেনাবাহিনীকে দরকার হলে এই অভিযানে নামানো যেতে পারে এটা যেন চলমান প্রক্রিয়া থাকে ।
স্যার বিভিন্ন বড় বড় কম্পানি গুলারেও ধরেন দয়া করে ওরা মালদিয়ে দোকান থেকে উঠাইনা,,, ড্যাম নিয়ে দোকানদাররা প্যাচে পড়ে, আপনারাই দোকানদারদের বিপদে ফ্যালেন,,, দোকানেগিয়ে ড্যাম মালদেখে যদি ঔ কম্পানির জরিমানা করেন তাহলে তারা আর কোনোদোকানেই মাল ড্যাম হওয়ার সময় পর্যন্ত রাখবে না,,, দয়া করে এটা দেখেন।
আপনার এই মহৎ প্রচেষ্টায় আমারা সুন্দরভাবে বেচে থাকার স্বপ্ন দেখি, আপনাকে আন্তরিকভাবে ধণ্যবাদ জানাই। কোন বাধাই আপনাকে রুখে দিতে পারবে না- সমস্ত জনগন আপনার সাথে রয়েছে।
কাশ্মিরী মরিচ দিলে লাল হবে বেশি কিন্তূ ঝাল কম হবে। বাংলাদেশ এর টা সম পরিমাণ দিলে আপনার পেট খারাপ হবে ঝালে গ্যারান্টেড। নিজে একটু দুইটা দিয়ে ট্রাই করে দেখেন। তাহলেই ব্যাবধান বুঝতে পারবেন। এখন উনাদের টা আসলেই কাশ্মিরী মরিচ কিনা সেইটা বের করে জরিমানা করলে ঠিক আছে।
খাদ্যে ভেজাল প্রদানকারী এ সকল খাবারের দোকান মালিকদের দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়া, খাদ্যে ভেজাল বাড়ার প্রধান কারণ। এমন ভাবে শাস্তি প্রদান করা উচিত, যাতে জীবনেও ওই ধরনের ভেজাল এর কথা চিন্তাও করতে না পারে।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহতালা আপনাদেরকে দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ দান করুন আপনার জন্য ভালোভাবে সুষ্ঠ ভাবে সমাধান করতে পারেন আল্লাহ তা'আলা যেন আপনাদেরকে সেই শক্তি দান করেন সমস্ত অপশক্তি থেকে আপনাদেরকে আল্লাহ হেফাজত করুন
কাজগুলোর সাধুবাদ জানাতেই হবে। একটা request. যে restaurantই আপনারা এসব ভেজাল পান, সেটার নাম ও ঠিকানা দিয়ে দিয়েন। এতে করে জনসাধারণ আরো সর্তক থাকবে। ধন্যবাদ।
স্যার চাঁদপুর জেলা বনফুল এর খাবার তৈরি করার কারখানায় আসলে অনেক ভেজাল বেড় করতে পাড়বেন, এই দিকে মিষ্টি গুলি পুরনো সিরা দিয়ে তৈরি করে থাকে, আর পরিবেশ গুলা নোংরা। আমি অইদিকে সি সি টিভির কার করতে গিয়ে দেখেছি।
মিষ্টি সবখানেই পুরোন সিরা দিয়ে তৈরি করতে হয়। এত টাকার চিনি একবার ব্যাবহার করে ফেলে দিতে হলে মিষ্টির কেজি কিনতে হবে মিনিমাম ১৫০০-২০০০/- কেজি প্রিমিয়াম সুইটস এর মত। একটু ব্যবসায় নেমে দেখুন। দেখতে অনেক লাভ মনে হবে কিন্তূ করতে গেলে যান বের হবে। তারা এইটা দেখতে পারেন খাবারের রং এর পরিবর্তে কাপুরের রং ব্যাবহার করেন কিনা, বা আরো অনেক বিষয় আছে। মিষ্টির সিরা নষ্ট হয় না একবার ব্যাবহার এর পরে।
স্যার দোকানি দের ধরার পরে এদের কে যারা সাপ্লাই দেয় তাদের ব্যবসা একদম বন্ধ করেন, সকল অসাধু ব্যবসায়ী দের শাস্তি দেন,কোন জরিমান না সরা সরি জেল দেন, তানা হলে এরা সুদ্রাবে না স্যার।
Sir apnader kaj valo lagche but choto protisthan gulo na dekhe boro nam kora protisthan gulor problem khuje ber korun..cause oder jonopriota beshi amra valo jaygay jai o beshi...apnader proti jothopujukto somman prodorson korchi
স্যার আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই স্যার এই ভাবে সব কিছু তদন্তের মাধ্যমে সবার মুখোস খুলে দেন,, কঠিন শাস্তি দিবেন,, স্যার আপনার সততা সাদারন মানুষের কল্যান হবে,
এইটা সঠিক বিচার হওয়া দরকার।বাংলাদেশের মানুষ তাই দিন দিন অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাদের কি একবার চিন্তা হয় না যে মারা জেতে হবে।কি পাবে পারে তারা।সবাই আমার সাথে এক মত তো।বিচার চাই।
স্যারের ভালো সৎ সাহস আছে স্যারকে প্রভাসি কোনো সেক্টরে দায়িত্ব দিলে ভালো হবে তাহলে এয়ারপোর্টে প্রভাসিদের জন্য এবং দেশের বাইরের প্রভাসিদের জন্য কাজ করতে পারবে
