সমস্ত কিছুর স্রষ্টা একমাত্র আল্লাহ তাআলা তিনি কল্যাণ-অকল্যাণের মালিক। এসমস্ত কথকথা থেকে কুসংস্কারকে কে আল্লাহ যেন আমাদের হেফাজত করে। এবং বলি আস্তাগফিরুল্লাহ।
আমি এমন একটা গাছ দেখছি।ওটার নামো অচিন গাছ।এই রকম। কুসংস্কার জরিয়ে আছে গাছটি ঘিরে।তবে আমি এর ডাল পাতা ছিরছিলাম।আর আমার সাথে যে ছিলো ও পাতা চাবিয়েও দেখছে।
গাছের যদি কোন ক্ষমতা না থাকে তবে আল্লাহ কোন ক্ষমতা নেই। মানুষের যদি কোন ক্ষমতা না থাকে তবে আল্লাহ কোন ক্ষমতা নেই। কারণ মানুষকে এবং গাছ কে আল্লাহই সৃষ্টি করেছে।
@@sumonroy9622 ভাই , আল্লাহ তায়ালার ক্ষমতা আছে বলেই তিনি সমস্ত প্রানি থেকে শুরু করে এই গাছপালা , নদী নালা , পাহাড় পর্বত, পৃথিবীতে আরো যা কিছু আছে সব কিছু সৃষ্টি করতে পেরেছেন ।তাই বলে তো তিনি ক্ষমতা ও দিয়ে দেন নাই,,, আর তা ছাড়া ভাই আপনাদের ধর্মে গাছের পাতার ও অনেক ক্ষমতা আছে এটাই আপনারা বিশ্বাস করেন
@@mdmasudazahar6671 তাহলে আপনি কেন ফাউল কথা বলছেন গাছের কোন ক্ষমতা নেই। সেটাও তো আল্লাহতালার সৃষ্টি তাই গাছের মধ্যেও তার ক্ষমতা বৃদ্ধমান।আশা করি বুঝতে পাইছেন বাতাসের মধ্যে যদি আল্লাহ ক্ষমতা থাকে তবে গাছের মধ্যেও আছে।
@@sumonroy9622 ভাই আপনি এখন যে কথা টা বলছেন তা সঠিক বলছেন । কিন্তু ভাই আল্লাহ তায়ালার ইশারা কিংবা অনুমতি ছাড়া তো সেই বাতাস ও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে না। আর আপনারা যেমন কোনো কিছু চাওয়ার থাকলে ভগবানের কাছে চান আমরা ও তেমন আল্লাহ তায়ালার কাছে চাই । তো একটা গাছের কাছে চাওয়ার কোনো মানে ই হয় না আর একটা কথা ভাই আপনাদের ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী এটা হয়তো বা এটা সঠিক বলে মনে করেন, কিন্তু আমাদের ইসলাম ধর্মে এটা বিশ্বাস করা মানে ই আল্লাহ তায়ালার সাথে শিরক
@@mdmasudazahar6671 ভাই আমার ধর্ম সম্পর্কে কোন ঞ্জান নাই। আমি একজন বাস্তব বাদী মানুষ। ভগবান, আল্লাহ, ঈশ্বর বলে কেউ আছে এটা বিশ্বাস করি। তাই তার সকল সৃষ্টিকেই বিশ্বাস করি। শুধু এটুকুই বলি আমি আপনার মধ্যেও আমার ভগবান,আল্লাহ, ঈশ্বর যাহাই বলেন দেখতে পাই। কারণ আপনি তারেই সৃষ্টি মানুষ আপনার অনেক ক্ষমতা আছে অনেক গুণ আছে ইত্যাদি। শুধু একটা উদাহরণ দেই একটা গাছের ফল খেয়ে আদি পিতা-মাতা আদম- হাওয়ার থেকে মানুষের সৃষ্টি বিশ্বাস করেন। ঠিক তেমনি গাছের মধ্যেও আল্লাহতালার ক্ষমতা বৃদ্ধমান রয়েছে।
আমাদের গ্রামে এমন এক ঘোড়া পীড়ের দরগাহ আছে সেখানে কোন গাছের পাতাও কেউ ছিড়ে নিজের কাজে লাগায় না শুনি কিছু নিলে আগে নাকি পঙ্গু হয়ে যেতো সেই ভয়ে এখনো কেউ কিছু নেয় না পুরা ঠিকানা, গ্রাম ও পোস্ট : স্বস্তিপুর, থানা ও জেলা কুষ্টিয়া সদর।
এসব কাহিনী শুধু হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়ির আশেপাশে এসব শুনা যায়, আল্লাহ আমাদের জন্য যথেষ্ট এতটুকু বিশ্বাস মনে রাখেন,সকল প্রকার বিপদ থেকে তিনিই রক্ষা করবেন
তাই নাকি ভাই..৷ এখানে হিন্দুদের সাক্ষাৎ নিয়েছে জন্য কুসংস্কার হয়ে গেছে তাই তো... এটা আপনার ভালো লাগে নাই।। এই গাছের আশপাশে অনেক মুসলিম বাড়িও আছে.... তাহলে ওনাদের কাছ থেকে সাক্ষাৎ নিলে মনে হয় আপনার কমেন্ট টা অন্য রকম হতে??? হায়রে আপনার চিন্তা ভাবনা.........
@@joyontaroy3223 দাদা আমার বাড়ি নওগাঁ জেলা,আমি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকায় প্রাইমারি স্কুলের পাঁচ বছর কাটিয়েছি, আমাদের গ্রামের পাশাপাশি দুটি গ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকের বসবাস, সেখানে দেখেছি যে কোন বিশেষ একটি ঘর অথবা গাছ থাকে আর বলে ঐসব গাছ অথবা ঘরের দিকে আঙ্গুল তুলে দেখে দিলে মুখ দিয়ে রক্ত উঠে মানুষ মারা যায়,প্রমাণ চাইলে আমার সাথে আমাদের নওগাঁ জেলাতে চলে আসুন প্রমাণ করে দিব।সব ধর্মের লোকদের ই কুসংস্কার আছে সেটা ধর্ম বিরোধী কুসংস্কার মানুষ নিজে নিজেই সৃষ্টি করে সুবিধা ভোগ করার জন্য,সবারই বিবেক বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে ধর্ম দিয়ে বিচার করলে বুঝা যায় কোনটি সত্য আর কোনটি কুসংস্কার
সাংবাদিক ভাই আপনি একটি ভুল ঠিকানা দিয়েছে এটা কুড়িগ্রাম জেলা রাজারহাট উপজেলা চাকির বাসা ইউনিয়ন ডাকঘর কানুয়া গ্রাম অচিন গাছ নয় জয়দেব হায়াত অচিন গাছ শুধু ওই এলাকার পাড়ার নাম ওই গাছটির কারণে নাম কি হয়েছে
কোন পাপী কালো জাদু গাড়িওয়ালা কিংবা অনেক অভিশপ্ত ব্যক্তি ব্যক্তিকে গাছের আশেপাশে দাফন করা হয়েছিল মনে হয় ইতিহাস ঘাঁটলেই এমনটাই দেখা যায় পাপিষ্ঠা এবং অতি অভিশাপ কারী ব্যাক্তির আশেপাশে সবকিছুই অভিশপ্ত হয়ে থাকে
ভাই তুই কেমনে সাংবাদিক হইছো?বাংলা পড়তে পারছ না!উচ্চারণটা বিশমিত না,ওটার উচ্চারণ হবে বিশশয়।কিন্তু লিখতে হবে বিস্ময়। শিখিয়ে দিলাম, আশা করি দ্বিতীয়বার আর ভুল করবি না।