আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন
আমি সুপারিসের ব্যাপারটা বুঝলাম না... হাদিস নাম দিয়ে একটা গল্প বানালেন আর বললেন উম্মতে মোহাম্মদীদের স্পেশাল ছাড় থাকবে নবী (স:) এর সুপারিশের কারনে।।।। কিন্তু সারা কুরআনে একটা বাক্যও নাই যেখানে আল্লাহ এই গল্প সমর্থন করেছেন.. বরং রাসুলকে দিয়ে আল্লাহ বলিয়েছেন যে..৪৬:৯ "বল, ‘আমি তো কোন নতুন রসূল নই।[১] আর আমি জানি না যে, আমার ও তোমাদের ব্যাপারে কী করা হবে;[২] আমি আমার প্রতি যা অহী (প্রত্যাদেশ) করা হয় শুধু তারই অনুসরণ করি। আমি এক স্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র।’" রাসুল নিজেও জানেনা, তার সাথে কি করা হবে.. এটা আল্লাহ বলে দিচ্ছেন... আর আপনি আমাদের কোরআনের নামে গল্প শোনাচ্ছেন??? আর সমগ্র কুরআন জুড়েই বলা হচ্ছে, " সেই দিন কোন সুপারিশ কারী থাকবে না..."" তাহলে এই গল্প কিভাবে প্রচার করেন.. এটা কি কোরআন পরিত্যাগ করা নয়?? এটা কি নবী রাসুলদের মধ্যে পার্থক্য করা নয়?? কিভাবে আপনি আহসানাল হাদিসের ব্যাখা করছেন লাহুয়াল হাদিস দিয়ে...??
এই কোরআনকে আল্লাহ নিজে তফসির করে পাঠিয়েছে। 25 নম্বর সূরা 33 নম্বর আয়াত। আমরা নবীর কাউম নবী বলছেন 25 নম্বর সূরা 30 নম্বর আয়াতে। নবী কোন শাফায়াত করতে পারবেন না দেখুন 46 নম্বর সূরা 9 নম্বর আয়াত। আপনিও যে লাহু লাল হাদিসের কথাবার্তা বলেন তাই আপনাকে দেখে বোঝা গেল আপনি দুই দিকে পা দিয়ে আছেন কারণ আপনি আল্লাহর আয়াত বিক্রি করে খান আল্লাহর আয়াত বিক্রি করে খাওয়া বড় গুনাহ দুই নম্বর সূরা 174 নম্বর আয়াত আগুন খোর বলেছে আল্লাহ।