ওনারও একজন বয়স্ক মানুষ হিসেবে মার্জিত ব্যবহার জানা উচিত ছিল এবং যথেষ্ট ধৈর্যশীল প্রমাণ করা উচিত ছিল। যেটা তিনি পারেননি তিনি অফেন্সিভ আচরণ করতে পছন্দ করেন।
you are correct bhaie. Bangladesh is improving its educational system and we should be proud of our education system. Could critique my educational video please? ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-ULha5tkQNyU.html
ভালো লাগলো আপনার পূর্ব পুরুষের ভিটা বাড়ি বাংলাদেশে। আমার বাবার জন্ম ২৪ পরগণা আর মায়ের জন্ম নাদিয়া। আমার পূর্ব পুরুষ ভারত বর্ষের।অনেকবার ভারতে গেছি। এখনও রক্তের সম্পর্কীয় আত্মীয় ভারতে বসবাস করেন। ২০২৩ সালের ডিসেম্বারে বাবা ও মায়ের ভিটা দেখে আসলাম ভালো করে, কবর যিয়ারত করলাম, দাদা- দাদী, নানা-নানীর ভিটাতে গিয়ে।
জীবন বৃত্তান্ত জানার পর তাঁর প্রতি আমার শ্রদ্ধা শতগুণে বেড়ে গেল!!............ অন্তর থেকে স্মরণ করি আমাদের কুষ্টিয়ার গর্ব টিপু ভাইকে!!!.................. 🤗💝🙃🥰❤️🔥🇧🇩🇧🇩🇧🇩
এই যুগে সে একজন সৎ সরল মানুষ। বইটা আসলেই আন্ডাররেটেড বই। যদি ১০ মিনিটস স্কুল আসলেই সবার ভালো জন্য ভাবে। তাহলে তাদের উচিত উনার বইগুলোর পিডিএফ উনাদের প্লাটফর্মে সেল করে। তাহলে বোথ এন্ডের বেস্ট এফেকটিভ হবে।
হি ওনার আলোচনা সমালোচনা যা হোক তাও ওনাকে মানুষ হিসেবে ভালোবাসি সম্মান করি, কিন্তু সাবরিনা, ভাতের হোটেল মোস্তাক তাদের মানুষ হিসেবে সম্মান করা অসম্ভব এবং এরিয়ে চলবো, অপমান করার কোন ইচ্ছে নাই
কলকাতা থেকে দেখছি। অসাধারণ লাগলো। আমার ভাষায় আপনি একজন সাধু সন্তান মানুষ। সাধারণ মানুষের কাছে এর থেকে সহজ পদ্ধতিতে ভাষা শিক্ষা আগে কখনও দেখিনি। আমি কিব্রিয়া ভাই এর অন্ধ ভক্ত। আমার পশ্চিমবঙ্গে এরকম একজন কিব্রিয়া র মতো মানুষ থাকলে... এ দেশের মানুষের অনেক উপকার হতো। জয় হোক আপনাদের দুজনের ই।
যারা নিজেরা নিজের জীবনে কিছুই করতে পারে না এবং খুব অবসর সময় কাটায় তারাই মানুষ কে নিয়ে ট্রল করে।এদের কাজই মানুষের জীবনে ব্যাঘাত ঘটানো।খুব ভালো লাগল এপিসোড টি।ধন্যবাদ প্রিয় কিবরিয়া ভাই।
উনাকে দেখতে আমার নান ভাইয়ের মতো। হুবহু সেইম। এমন আত্মসম্মান নিয়ে কথা বলতেন। নানা মারা গেছে ১ বছরের বেশি। উনি দেখতে হুহহু তার মতোন। নানাও যশোরের মানুষ। অনেকটা এই টোনেই কথা বলতেন। নানা ভাই বাংলাদেশের ইতিহাসের অনেক কিছুই জানতেন। যা এখন বিকৃতি করা হয়েছে অনেকটাই। সারাজীবন দান করে গেসেন। একটা খুপরী করে জীবন কাটিয়েছেন। নানার বয়স ৯৮ বছর হয়েছিলো
আপনাকে নিয়ে যে সমালোচনা হয়েছে এর জন্য লজ্জিত আমি। কারণ আপনি দেশের মঙ্গলের জন্যই এতদূর আসলেন কষ্ট করে জগৎ সংসার রেখে জীবন নির্বাহ করা অনেক কঠিন ব্যাপার। চরাই উত্রাই পেরিয়ে এগিয়েছেন আপনার সুপ্ত মেধার বলিয়ানে। আপনার জন্য আমার ভালোবাসা রইলো। উপস্থাপনা অনেক সুন্দর। উপস্থাপকের এই অনুষ্ঠানটির রহস্য বড়ই সমৃদ্ধ কাহিনী। তিনি যেভাবে দেশের মানুষের চাওয়া পাওয়া পূরণে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করছে তাই বরং অসাধারণ।
আমাকে বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন সহ বিভিন্ন অফিস/ প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করতে হয়েছে। আমার কাছে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল এবং পশ্চিমাঞ্চলের টাইম টেবিল থাকা সত্ত্বেও এই ভদ্রলোকের কাছ থেকে রেলওয়ের একটি বই কিনেছিলাম। শুভ কামনা রইল ভাইয়ের জন্য।
প্রতিটি সফলতার পিছনে কিছু ব্যর্থতার গল্প থাকে,ব্যর্থতা ছাড়া খুব একটা সফলতা অর্জন করা যায়না। অসাধারণ মনোমুগ্ধকর একটি গল্প শুনলাম,,,টিপু ভাইয়ের চেহারায় স্পষ্টত নূরের ছাপ,আল্লাহ টিপু ভাই সহ সকল ধর্মপ্রাণ মুসলিম কে যেনো ঈমানের সহিত মৃত্যু দেন সেই দোয়া ই রইলো,,দুনিয়ায় দীর্ঘায়ু কামনা করছি 🤲🤲
কিবরিয়া ভাই আপনার আপনার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে,আপনি দারি গুলো রেখেদিয়েছেন, আমি ১২ সাল থেকে আপনাকে শুনি তথন আপনার দারি ছিলো না, তবে আলহামদুলিল্লাহ আপনাকে আগের চেয়ে এখন বেশি সুন্দর লাগে, (আপনি যখন "যাহা বলিবো সত্য বলিবো" অনুষ্ঠানের হোষ্ট ছিলেন তখন থেকে আমি আপনাকে শুনি)
কাবরিয়া ভাই প্রথমে শুভেচ্ছা নেবেন,, ভারত থেকে বলছি।।। টিপু সুলতান মহাশয় এর টেকনিক টাই বেশ অন্যরকম,,, আর উনি স্পষ্ট ভাবে কথা বলেছেন,, সেটা ব্যবসায়িক দিক হোক বা ওনার লেখনীর দৃষ্টিকোণ যেটাই হোক 🫡🫡🫡
আলহামদুলিল্লাহ। সমস্ত প্রশংসার মালিক একমাত্র আল্লাহর। হে আল্লাহ তোমার এই বান্দা কে নেক হায়াত দান করে ইসলামের খেদমত ও সাধারণ মানুষের সেবা করার তৌফিক দান করুন এবং দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি দান করুন আমিন।
সব সময় মনের অজান্তেই ভালোবাসা চলে আসে কিবরিয়া ভাই সহ এই টিমের সকল মেম্মার আর আপন ঠিকানায় আমরা যারা নিয়মিত দর্শক তাদের জন্য যাদের জন্য হয়তো আজ অনেক ছেলে মেয়ে তাদের বাবা মা পরিবার খুঁজে পেয়েছেন,আল্লাহ আপনাদের সবার প্রতি মঙ্গল বর্ষিত করুক আমীন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কিবরিয়া ভাই ও টিপু সুলতান স্যারকে নেক হায়াত দান করুন। আলহামদুলিল্লাহ। আমি গর্বিত এই জন্য যে আমার দেশ বাংলাদেশ এবং আমার জেলা কুষ্টিয়া। সবাই ভালো থাকবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন।
উনার একটি কথা পুরোপুরি সত্যি ; ১৯৮৭ সালে আমিও এস.এস.সি. পাশ করে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ ভর্তি হওয়ার সুযোগ হয়েছে সেই সাথে এইচ.এস.সি তে ও ভর্তি হলাম ; তখন দ্বৈত কলেজে ভর্তির সুযোগ ছিল ; সেই এইচএসসি পাশ করার পর চট্টগ্রাম পলিটেকনিকে ক্লাস শুরু হয়েছিল! ভাগ্যের নির্মম পরিহার শেষ পর্যন্ত কোর্স সম্পন্ন করতে পারিনি;