আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করেছে বলে জামাতে ইসলামী পিছিয়ে পড়ে। এখন চুপ্প বিদায়ে সংবিধানিক প্রশ্ন তুলে বিএনপি জনসমর্থনে পিছিয়ে গেল। সামরিক বাহিনীর জুনিয়র অফিসারদের কারনে বিপ্লব সফল হয়েছে। প্রধানের কারনে নয়। ফ্যাসিবাদী ১৯৭২ সালের সংবিধান তৈরী হয়েছে ভারতের প্রেসকিপশনে। নাস্তিক্যবাদ ১৯৭২ সালের সংবিধান ৮০% জনগন মানে না।
রুমিন ফারহানা এবং গোলাম মাওলা রনিকে বিএনপি থেকে বহিস্কার করতে হবে। এ ২ জন সহ অন্য দল থেকে আসা গয়েশ্বর, ইকবাল হাসান সহ বয়স্ক বিএনপি নেতারা গোপনে আওয়ামী লীগ ও ভারতের স্বার্থ দেখছে। বিএনপি ও জামাতের নেতারা ভুল করবে, বিপদে পড়বে তার কর্মি-সমর্থকরা। অন্য দল থেকে আসা রুমিন ফারহানা, গোলাম মাওলা রনি, গয়েশ্বর, ইকবাল হাসান সহ বয়স্ক বিএনপি নেতারা গোপনে আওয়ামী লীগ ও ভারতের স্বার্থ দেখে।
আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করেছে বলে জামাতে ইসলামী পিছিয়ে পড়ে। এখন চুপ্প বিদায়ে সংবিধানিক প্রশ্ন তুলে বিএনপি জনসমর্থনে পিছিয়ে গেল। সামরিক বাহিনীর জুনিয়র অফিসারদের কারনে বিপ্লব সফল হয়েছে। প্রধানের কারনে নয়। ফ্যাসিবাদী ১৯৭২ সালের সংবিধান তৈরী হয়েছে ভারতের প্রেসকিপশনে। নাস্তিক্যবাদ ১৯৭২ সালের সংবিধান ৮০% জনগন মানে না।
রুমিন ফারহানা এবং গোলাম মাওলা রনিকে বিএনপি থেকে বহিস্কার করতে হবে। এ ২ জন সহ অন্য দল থেকে আসা গয়েশ্বর, ইকবাল হাসান সহ বয়স্ক বিএনপি নেতারা গোপনে আওয়ামী লীগ ও ভারতের স্বার্থ দেখছে। বিএনপি ও জামাতের নেতারা ভুল করবে, বিপদে পড়বে তার কর্মি-সমর্থকরা। অন্য দল থেকে আসা রুমিন ফারহানা, গোলাম মাওলা রনি, গয়েশ্বর, ইকবাল হাসান সহ বয়স্ক বিএনপি নেতারা গোপনে আওয়ামী লীগ ও ভারতের স্বার্থ দেখে।
এ যেন দেশপ্রেমিক এক মহানায়কের আবির্ভাব । জীবন্ত কিংবদন্তি সাংবাদিক ডঃ মাহমুদুর রহমান । আমি মাহমুদুর রহমানের দীর্ঘায়ু কামনা করছি, আল্লাহ তায়ালা উনাকে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করার তৌফিক দান করুন ।
আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করেছে বলে জামাতে ইসলামী পিছিয়ে পড়ে। এখন চুপ্প বিদায়ে সংবিধানিক প্রশ্ন তুলে বিএনপি জনসমর্থনে পিছিয়ে গেল। সামরিক বাহিনীর জুনিয়র অফিসারদের কারনে বিপ্লব সফল হয়েছে। প্রধানের কারনে নয়। ফ্যাসিবাদী ১৯৭২ সালের সংবিধান তৈরী হয়েছে ভারতের প্রেসকিপশনে। নাস্তিক্যবাদ ১৯৭২ সালের সংবিধান ৮০% জনগন মানে না।
রুমিন ফারহানা এবং গোলাম মাওলা রনিকে বিএনপি থেকে বহিস্কার করতে হবে। এ ২ জন সহ অন্য দল থেকে আসা গয়েশ্বর, ইকবাল হাসান সহ বয়স্ক বিএনপি নেতারা গোপনে আওয়ামী লীগ ও ভারতের স্বার্থ দেখছে। বিএনপি ও জামাতের নেতারা ভুল করবে, বিপদে পড়বে তার কর্মি-সমর্থকরা। অন্য দল থেকে আসা রুমিন ফারহানা, গোলাম মাওলা রনি, গয়েশ্বর, ইকবাল হাসান সহ বয়স্ক বিএনপি নেতারা গোপনে আওয়ামী লীগ ও ভারতের স্বার্থ দেখে।
এর মধ্যে ছাত্রদের ব্যবহার করে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের গন্ধ পাওয়া যায়। ছাত্রদের ইমোশন দিয়ে দিয়ে দেশ চালানো যায় না। বিএনপির নেতারা ছাত্রনেতাদের চেয়ে অনেক বেশি পরিপক্ক। ৫ই আগষ্টেই চুপ্পূকে সরিয়ে বিপ্লবী সরকার করা উচিৎ ছিল। তা না করে একটা সমস্যা তৈরি হবে আর একটা করে পরিবর্তন করা হবে? এই ভাবে কত দিন চলবে?