সংখ্যালঘু হয়ে একটা সংখ্যাগড়িষ্ঠ মুসলিম ছাত্র নেতার এভাবে হুমকি দেওয়া বাংলাদেশ বলেই সম্ভব হয়েছে । ভারতে মুসলমানদের প্রকাশ্যে নামাজরত অবস্থায় লাত্থি মারা হয় । মসজিদ ভেংগে ফেলা হয় । বাসায় বাসায় গিয়ে গরুর গোস পেলে হত্যা করা হয়।
সরজিত আপনি অবশ্যই সমন্বয়ক হিসেবে সারা বাংলার মানুষের দায়িত্ব নিয়েছেন । আপনি এমন কোন কথা বলবেন না যে কথাতে আমাদের হিন্দু যাতি নিচু হয়ে যায়। আপনার কাছ থেকে এমন আশা করিনি। হয়তো আপনার বয়স কম আপনি বুঝেন না ।আপনি দায়িত্ব ছেড়ে দেন। কিন্তু এমন কথা বলবেন না যে কথাতে একটা ধর্মকে আঘাত করা হয়।
আমরা সাধারণ মুসলমানরা কখনও হিন্দুদের কখনও অন্যরকম ভাবি না, আমি নিজেও অনেকটা সময় হিন্দুদের সাথে সময় কাটিয়েছি এখনও বন্ধুত্ব আছে কিছু লোকেরা আছে যারা ধর্ম নিয়ে খেলা করে আমরা সাধারণ জনগণ হিন্দু-মুসলিম সবাই মিলেমিশে একটা দেশে বসবাস করতে চাই
গুরুদেব আপনি ঠিক বলেছেন। রাতের অন্ধকারে স্বর্ণালী ও জয়ন্ত পরিবার সহ অন্যান্যরা অবৈধভাবে রাতে অন্ধকারে ঝুঁকিপূর্ণ অনিশ্চিত যাত্রা কেন করতে যাবে?? এটা বিরাট প্রশ্ন।
ওরা রাজনৈতিক নিয়ে বাটপারি করতে ছে, আমাদের মুসলিম ধর্মেই আছে, রাষ্ট্রের সকল মানুষ সমান ওদিকার নিয়ে চলবে, দয়া করে, বুঝে নিবেন, আপনার অধিকার হরন করার অধিকার কারর নেই, আপনাদের জন্য দোয়া ও শুভ কামনা রইলো, ধন্যবাদ
আপনার কথা ঠিকই আছে, আমি একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী কিন্তু আমিতো ধানের শীষে ভোট দিয়েছি দুইবার, হিন্দু হলেই যে নৌকায় ভোট দিতে হবে সেটা বাধ্যবাধকতা নেই, দেশ চালানোর জন্য যে যোগ্য তাকেই ভোট দেওয়া উচিৎ বলে মনে করি।
স্ব স্ব উদ্যোগে নিজ এলাকায় গীতা স্কুল গড়ে তুলুন। আপনার সন্তানকে প্রতিনিয়ত গীতা স্কুলে পাঠান। - এটা দূর্গা পূজার প্রচার পত্রে সকলের মঙ্গলার্থে লেখা হলে কৃতজ্ঞ থাকবো
মহারাজ-জী, অপোনাকে শ্রদ্ধেয় প্রণাম , সনাতন ধর্মের আদর্ষ্য পালনকারি, কখনও অন্য ধর্ম -বিদ্বেসী হয় না, তাহা আজ বিশ্বের বহু দেশে প্রমানিত ৷আপোনার বাণী ঘরে ঘরে পৌছাক, তাহা কামনা করি ৷
আপনার কথায় একটু প্রতিবাদের সুরে জানাই , বাংলাদেশের হিন্দুরা কখনোই ঘুমিয়ে ছিল না ।ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের তারা ছিল জাগ্রত সৈনিক।কিন্তু পরিকল্পনা করে তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ কেই দেশ ছাড়া করা হয়েছিল।আবার একাত্তরের সংগ্রামেও তারা সংখ্যালঘু হলে ও তারা ছিল সামনে।কেউ রাজাকার হয় নি।বিনিময়ে কি দিল এই দেশ,?
সঠিক কথা গুরু,❤ তবে দেশ আর জাতিকে ভক্তির চেয়ে পরোকীয়াটা একটু পিছ্র রাখতে সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি,কারণ জাতি হিসেবে আমরা প্রতিটি সনাতনী পরিবারের বিভিন্ন অনুষ্ঠান উৎসবে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার অগ্রভাগে দ্বায়ীত্ত পালনে নিজেদের অবহেলিত করে দিই,সেই হিসেবে আপনারাও যেনো আমেদের পরিবার পরিজন তথা ভাই বোন এবং আত্নীয়স্বজন পাড়া প্রতিবেশর মতোই মনোভাব প্রকাশে এগিয়ে আসবেন, হরেক জাতি একটি দেশ হবে সোনার বাংলাদেশ পৃথিবীর সকল প্রাণী সুখী হওক❤