ফাকিঁন ম্যান কুমিল্লার মীরজাফর বিশ্বাসঘাতক হিসেবে সবাই জানে এই কুত্তার বাচ্চা পাকিস্তানের কিটের জন্য এই জন্য কোনো ব্যাক্তি মোস্তাক নামটি রাখেন না খুজেঁ দেখো হাজারে একটি নাম পাবে মোস্তাক
কিন্তু কেন ? দেশটাকে কি নতুন করে পাকিস্তানের আদলে দেখতে চান ? যে পাকিস্তান বিশ্বের কাছে একটা জংগী দেশ হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশ থেকে পাকিস্তান অনেক পিছিয়ে আছে। যে দেশের জনগণ ঠিক মতো তিনবেলা খেতে পায় না। যে দেশে আটার জন্য লম্বা লাইন ধরেও আটা কিনতে পারেনা কিন্তু আটার কেজি ২০০ টাকারও উপরে আপনি কি আবার তেমন দেশটি চান? যে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই বেহাল অবস্থা আপনি কি ঠিক তেমন দেশ চান? একটি কথা মনে রাখবেন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশ এখন তরতর করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আপনি বা আপনারা যতই চেষ্টা করেন বাংলাদেশের ইমেজ নষ্ট করার জন্য তা কোনদিনই সফল হবে না।
খন্দকার মুস্তাক ছিল দেশ প্রেমিক জাতির সূর্য সন্তান,মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সেলুট ভালোবাসা ও দোয়া আ জীবন এদের মতো মানুষ আর হবে কিনা জানিনা,খন্দকার নিয়ে আরো জানতে চাই আরো ভিডিও আপলোড দিবেন,,
যে লোক জাতীয় নেতাদের হত্যা করেছেন.. দেশ কে আবার পাকিস্তান বানিয়েছেন... দেশ এর বেশির ভাগ বড় জায়গায় পাকিস্তানি দের পদে বসিয়েছেন.... মুক্তিযোদ্ধা দের গেরেফতার করিয়েছেন...মুজিব হত্যার বিচার বন্ধ করে দিয়েছেন...যারা হত্যা করছে তাদের কে সূর্য সন্তান দাবী করেছেন...জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছেন..... সে আবার দেশ প্রেমিক হয় কিভাবে ভাই...? তিনি যদি ভালোই হইতো তাহলে মাত্র ৮৩ দিন এর মাথায় ক্ষমতা ছাড়তে হলো কেনো....??? তিনি নাকি দেশ এর জনগনের জন্য করছে.. তো সেই জনগণি তো তারে ক্ষমতা থেকে নামাইছে... কথায় আছে না পাপ ছাড়ে না বাপ রে..
আপনি বুঝতে পারছেন না এরা কত খারাপ কাজটা করেছে এতদিন বেঁচে থাকলে এরকম দেখা যেত না দেশে। এখন যুদ্ধ হলে তিনভাগ রাজাকার হবে আপনি যাদেরকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন দেশ পরিচালনা করার জন্য তারা দেশের জন্য কি করেছে দেশের মানুষকে কি দিয়েছে এদের নেতা হওয়ার যোগ্যতা নাই। আপনার বংশে মুক্তিযোদ্ধা থাকলে বুঝতে পারতেন।
আচ্ছা বিস্তারিত বলিঃ শেখ মুজিবকে জবাই যারা দিল এরা কেউ মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিল না। মোস্তাক মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে।ডালিম,ফারুক,রশিদ,মুসলেমউদ্দীন এরা সবাই খেতাপ প্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধা।মূলত একদলীয় শাসন,যুলুম,রক্ষীবাহিনীর নির্যাতন,খুন,দুর্ভিক্ষ ১৯৭৪,সিরাজ শিকদার হত্যা,জহির রাহহান গুম,সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ,ধর্ষণ,ভুট্টুকে লাল গালিচার সংবর্ধনা,১৯৭৩ এর ভোট ডাকাতী,শেখ কামাল+জামালের ত্রাসের রাজত্ব কায়েম,নিজেকে আজীবন এর জন্য রাষ্ট্রপতি ঘোষণা ইত্যাদি এসব তান্ডব লীলা থেকে বাঁচার জন্য দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর দ্বারা ১৫ আগস্ট জাতীয় নাজাত দিবসের সুচনা হয়।আলহামদুলিল্লাহ!
বলতো শরম করে না নির্লজ্জ বেহায়া মত একজন বিশ্বাসঘাতক মির্জাপুর কে নিয়ে অহংকার করতে যে শেখ মুজিবুরকে হত্যা করে বাংলাদেশের চার নেতাকে হত্যা করেছে,,,,,,,
@@mojharulislam4618 বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে আওমীলীগের নির্লজ্জ ইতিহাস 🟥🟥🟥🟥🟥🟥⬛⬛⬛⬛⬛✴✴✴✴ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-gxonZZOYmRQ.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম
বাংলার ইতিহাসে দ্বিতীয় মীর জাফর আলী খা হচ্ছে বিশ্বাসঘাতক বেঈমান খন্দকার মোস্তাক আহমেদ। এরা যুগে যুগে জনগণের দ্বারা ধিকৃত হয়ে আসছে। আর এই মীরজাফরে যারা সাপোর্ট করছে বুঝতে হবে এরা হচ্ছে পাকিস্তান পন্থী এবং স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার আলবদর আল শামস এবং কিছু সংখ্যক দলছুট বেঈমানদের নিয়ে গঠিত হযবরল দল বাংলাদেশ জংগীবাদী দল ( বিএনপি ) এবং জামাত। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, রাজাকারদের চেয়ে রাজাকারদের বংশধররা আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে।
না ভাই,তিনিও নিরেপক্ষ নন,কারন নিরপেক্ষ ইতিহাস তখনই বের হয়ে আসতে আরো একশত বচর হয়ত লেগে যেতে পারে,কারন সেই সময় গবেষকরা নির্মোহ ভাবে গবেষণা করে লিখতে পারবে,তখন খোন্দকার মোশতাকের পক্ষে বিপক্ষে, মুজিবের পক্ষে বিপক্ষে কোন শক্তি তখন থাকবে না।
যে লোক জাতীয় নেতাদের হত্যা করেছেন.. দেশ কে আবার পাকিস্তান বানিয়েছেন... দেশ এর বেশির ভাগ বড় জায়গায় পাকিস্তানি দের পদে বসিয়েছেন.... মুক্তিযোদ্ধা দের গেরেফতার করিয়েছেন...মুজিব হত্যার বিচার বন্ধ করে দিয়েছেন...যারা হত্যা করছে তাদের কে সূর্য সন্তান দাবী করেছেন...জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছেন..... সে আবার দেশ প্রেমিক হয় কিভাবে ভাই...? তিনি যদি ভালোই হইতো তাহলে মাত্র ৮৩ দিন এর মাথায় ক্ষমতা ছাড়তে হলো কেনো....??? তিনি নাকি দেশ এর জনগনের জন্য করছে.. তো সেই জনগণি তো তারে ক্ষমতা থেকে নামাইছে... কথায় আছে না পাপ ছাড়ে না বাপ রে..
ধন্যবাদ এই ভিড়িও টা করার জন্য।আমি এতো দিন জানতাম না এই মানুষটা বাংলাদেশের জন্য এতো কিছু করেছে।ছোট থেকে পাঠ্যবইে জিয়া, মজিব, হাসিনা ছাড়া আর ভাল কিছু পড়ার সুযোগ হইনাই আমার।
স্বাধীনতার সময় ব্যবহৃত ও বাংলার জনগণ কে একত্রিত করার যে ঐতিহাসিক শব্দ.. " জয় বাংলা " সেটা কে তিনি পরিবর্ত করে পাকিস্তান এর শব্দ "জিন্দাবাদ" যোগ করেন..! তাহলে ভাবুন তার মধ্যে কত দেশ প্রেম ছিলো.. কারণ সে আবারো দেশ কে পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিলেন..কারণ সে তো পাকিস্তানি আমলে ওই দেশের সংসদ সদস্য ছিলেন...একটু তো মায়া হেবেই....আর তাই সব পাকিস্তানি বিপদ গামী সেনাদের হাত করে...অবৈধ ভাবে ক্ষমতায় বসেছেন...এবং তাদের নানা ভাবে নানা সময়ে সুযোগ সুবিধা দিছেন। এই সব বলার পর কি আপনে বলবেন সে দেশ প্রেমিক ছিলো....? সে দেশ এর জন্য না। নিজের জন্য করেছেন.. কারণ মুজিব থাকলে তো তিনি আর বড় কোনো ক্ষমতায় আসতে পারবে না তাই....?
বাংলার ইতিহাসে বিশ্বাসঘাতক বেঈমান খন্দকার মোস্তাক আহমেদ হচ্ছে দ্বিতীয় মীর জাফর আলী খা। এরা যুগে যুগে জনগণের দ্বারা ধিকৃত হয়ে আসছে। আর যারা এদেরকে সাপোর্ট করে তারা সবাই জামাত বি এন পির সাপোর্টার। কারণ এরা হচ্ছে স্বাধীনতা বিরোধী এবং পাকিস্তান পন্থী।
যে লোক জাতীয় নেতাদের হত্যা করেছেন.. দেশ কে আবার পাকিস্তান বানিয়েছেন... দেশ এর বেশির ভাগ বড় জায়গায় পাকিস্তানি দের পদে বসিয়েছেন.... মুক্তিযোদ্ধা দের গেরেফতার করিয়েছেন...মুজিব হত্যার বিচার বন্ধ করে দিয়েছেন...যারা হত্যা করছে তাদের কে সূর্য সন্তান দাবী করেছেন...জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেছেন..... সে আবার দেশ প্রেমিক হয় কিভাবে ভাই...? তিনি যদি ভালোই হইতো তাহলে মাত্র ৮৩ দিন এর মাথায় ক্ষমতা ছাড়তে হলো কেনো....??? তিনি নাকি দেশ এর জনগনের জন্য করছে.. তো সেই জনগণি তো তারে ক্ষমতা থেকে নামাইছে... কথায় আছে না পাপ ছাড়ে না বাপ রে..
ইতিহাসের দ্বিতীয় মীর জাফর আলী খা হচ্ছে বিশ্বাসঘাতক বেঈমান খন্দকার মোস্তাক আহমেদ। এরা যুগে যুগে জনগণের দ্বারা ধিকৃত হয়ে আসছে। আর জিন্দাবাদ স্লোগানটি হচ্ছে পাকিস্তানের। এদেশ স্বাধীন হয়েছিল জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে। সুতরাং বাংলাদেশ জিন্দাবাদ নয় , জয় বাংলা।
নিকৃষ্ট জাতির নিকৃষ্ট লোকের কমেন্সগুলি পরলাম? বাহিরে কয়েকটি দেশের মানুষের সাথে কাজ করার সুবাদে জাতিকে চিনতে পেরেছি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরই যা এতবড় কিছু ঘটিয়ে?
Jannat er thikadari ki apnake deya hoyeche? Jannati Jahannami decide korar apni ke? Sesh bichar er Malik Allah Rabbul Alamin. R ekjon conspirator hottakari ebong hotta somorthon kari r jai hok Valo manush hote pare na.
১৯৭১ সালেন ৭ই মার্চ মানুষকে হতাশ করল স্বাধীনতার ঘোষণার না দিয়ে। ৮ মার্চ থেকে ২৫ শে মার্চ পর্যন্ত আলোচনা চালিয়েছে ইয়াহিয়ার সাথে পাকিস্তানের ক্ষমতার জন্য। তার এসবের কারণে পাকিস্তানিরা সুযোগ পেয়ে 25 মার্চ রাতে হত্যাকাণ্ড চালালো বাঙ্গালীদের উপর। তাজউদ্দিন আহমেদ তার বাড়িতে যে বলেছিল যে স্বাধীনতার ঘোষণাটা দিয়ে দেন কিন্তু শেখ মুজিব কী বলল বললো যে না আমি দিতে পারবো না আমি দিলে রাষ্ট্রদ্রোহিতা হবে এবং রাষ্ট্রদোহিতার মামলা হবে আমার নামে। তারপর যখন দেখলাম তার এই ব্যর্থতার কারণে লক্ষ লক্ষ মানুষ খুন হল তখন সে নিজে পাকিস্তানীদের কাছে ধরা দিল। তারপর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর একদলীয় বাকশাল কায়েম করল। ৪টা পত্রিকা থেকে আমাদের সব নিষিদ্ধ করে দিল। সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে নিষিদ্ধ করে দিল। এমনকি সে নিজের আওয়ামীলীগকেও নিষিদ্ধ করে দিল। তার ছেলেরাও অনেক অফিসারদের বউয়েদের ধর্ষণের মত খারাপ রেকর্ড আছে এবং ব্যাংক ডাকাতও করেছে। মেজর ডালিমের বোন এর বিয়ে হচ্ছিল। সেখানে মুজিবের এক চেয়ারম্যান সেও এক নাম্বার চোর বাটপার ছিল লুটপাট করত তার নাম ছিল গাজী গোলাম মোস্তফা। সেও এবং তার পরিবারও দাওয়াত পেয়েছিল। সেখানে গাজী গোলাম মোস্তফার ছেলে মেজর ডালিমের বউ তার শালীদের সাথে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করছিল। মেজর ডালিম শুধু তাদেরকে বুঝিয়ে বলেছিল যে এরকম করো না এটা খারাপ। তখন ওই গাজি গোলাম বড় একটা বন্দুক নিয়ে এসে বলল মেজ ডালিম কে পরে তাকে এবং তার বউকে ধরে নিয়ে গেল। পরবর্তীতে তাদেরকে মুজিবের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। মুজিবের ছেলে কামাল ও মেজর ডালিমের বউকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করেছিল। এগুলা সকল অভিযোগ যখন মুজিবকে দেওয়া হলো মুজিব কি করলে এটার বিচার করলো না ওলটা মেজর ডালিমকে বহিষ্কার করে দিলো। ১৯৭৪ এর দুর্ভিক্ষের সময় মানুষের অবস্থা খারাপ কাক মেরে মানুষ খায়। ঘাস খায়। তখন মুজিব তার ছেলে কামালের বিয়ে একদম ধুমধাম করে দিয়েছিল। ১৯ জনের মতন অফিসার হত্যা করে। ৩৫ হাজারের মতো জাসত নেতাদের হত্যা করে এই মুজিব। আবার সংসদে দাঁড়িয়ে বলে কোথায় তারা আজকে। এমকি শেখ মুজিবের চশমা পতিতালয় পাওয়া যায়। এই হলো শেখ মুজিবের কাহিনী। যদিও এটা সত্যি 26 মার্চ ১৯৭১ সালের চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে জিয়াউর রহমান এককভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন তারপর শেখ মুজিবুর রহমানের নাম নিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এমনকি মুক্তিযোদ্ধারাও পাকিস্তানিদের হারিয়ে শেখ মুজিবের নামে স্লোগানও দিয়েছিল যার কারনে সাধারণ জনগণ শেখ মুজিবকে অনেক সম্মান করতো এবং ভালোবেসেছিল। কিন্তু তার লোভ এবং তার অপকর্মের জন্য তাকে মনের ঘৃণাও করতে শুরু করলো এবং তার এই অবস্থা হল। ইনশাল্লাহ বাপের মত বেটির অবস্থাও একি হবে।
তাদের অপরাধ ছিল ফ্যাসিবাদী মুজিবের সহকারি বাকশাল প্রতিষ্ঠা করা মুজিবের সহকারি হত্যা করাটাই স্বাভাবিক বাবার মত মেয়ে ও অতি শীঘ্রই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটাবে
যতই বিতর্ক হোক না কেনো, ঐদিন কিন্তু দেশে মিষ্টি বিতরণ হয়েছিলো (বুঝতেই পারছেন কোন দিনের কথা বলছি)। তার মানে তিনি ভালোই জনসম্পৃক্ত ছিলেন। অবৈধ/সৈরাচার সরকারকে নামানোর জন্য যে কোন কিছু করা সকল নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
ইতিহাসে দুজন মির জাফর। প্রথমত মির জাফর আলী খা দ্বিতীয়ত খন্দকার মোস্তাক আহমেদ। তারা দুজনেই ইতিহাসের সর্ব সেরা বেঈমান , বিশ্বাসঘাতক। তাঁরা যুগে যুগে জনগণের দ্বারা ধিকৃত হয়ে আসছে।
কারণ তারা পুরো ভিডিএ টা দেখে নাই.. আর কিছু বুজে নাই।।অর্ধেক দেইখা কমেন্ট করতাছে..... তিনি নিজের জন্য দেশ বিরোধী চক্রকে নানা ভাবে নানা পদে বসিয়েছে... আর যারা তা মানে নাই বা তারে মাইনা নিতে অশিকার করেছেন তাদের সে হয় মেরে ফেলেছেন আর না হয় পদ বঞ্চিত করেছেন..! পুরো ভিডিও টা ভালো ভাবে দেখলে আর ভালো ভাবে শুনলে বুজা যায়...র মাইনুল আহমেদ এর বই থেকেও অনেক কিছু পাওয়া যায়..! ধন্যাবাদ