Тёмный

কোটা আন্দোলন অনুচ্ছেদ রচনা || কোটা আন্দোলন Paragraph || বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন 

HandWriting Skills
Подписаться 879
Просмотров 3,7 тыс.
50% 1

কোটা আন্দোলন অনুচ্ছেদ রচনা | কোটা আন্দোলন Paragraph. বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
Quota movement paragraph & quota movement in Bangladesh in Bengali.
কোটা আন্দোলন বাংলাদেশ ২০২৪ প্রবন্ধ/অনুচ্ছেদ:
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন আওয়ামী পুলিশ বাহিনী এবং ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কর্তৃক আন্দোলনকারীদের উপর ব্যাপক দমন-পীড়ন সমগ্র জাতিকে নাড়া দিয়েছে ।
২০১৮ সালে কোটা ব্যবস্থা এবং এর বিলুপ্তি:
২০১৮ সালে বিক্ষোভের তাৎক্ষণিক কারণ ছিল একটি বিতর্কিত কোটা ব্যবস্থার বিষয়ে ছাত্রদের ক্ষোভ, যা বাংলাদেশ সরকারি চাকরির চাকরির একটি বড় অংশ দখল করেছিল ।
বাংলাদেশের সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে মোট ৫৬ শতাংশ, তন্মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও নাতিনাতনিদের জন্য ৩০ শতাংশ চাকরি সংরক্ষিত ছিল । অন্যান্য কোটা সংরক্ষিত পদ হলো মহিলাদের ১০ শতাংশ, অনগ্রসর প্রান্তিক জেলাগুলির জন্য ১০ শতাংশ, আদিবাসী জনসংখ্যার জন্য ৫ শতাংশ এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত ছিল । ফলে কোটা পদ্ধতি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই প্রশ্নবিদ্ধ করে আসছিলো শিক্ষার্থী ও সুশীল সমাজ ।

দেশের মেধাবীদের প্রতি এই অবিচারের দাবিতে ২০১৮ সালে, একটি ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয় । গত ১৫ বছর ধরে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ দাবি করে যে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উব্দুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশের প্রকৃত ধারক । তাদের রাজনীতির মতাদর্শ হলো বিরোধী দল গুলি, যেমন বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধি শক্তি । তাই তাদের রাজনৈতিক অবস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে উজ্জীবিত করার জন্য তারা এই কোটা পদ্ধতির প্রবর্তন করেছিল । তবে ২০১৮ সালের বিক্ষোভের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে সরকার কোটা ব্যবস্থা বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল । এরপর বিক্ষোভকারীরা রাস্তা ছেড়ে দেয় ।
২০২৪ এর প্রতিবাদ:
৫ জুন ২০২৪ তারিখে মুক্তিযোদ্ধা বংশোদ্ভুত একজনের একটি রিটের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের উচ্চ আদালতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল করে । রায়ে কোটা বিলুপ্তিকে ‘অসাংবিধানিক, বেআইনি ও অকার্যকর বলে উল্লেখ করা হয় এবং কোটা পদ্ধতি এভাবে ফিরে আসে যেন কিছুই হয়নি ।
শিক্ষার্থীরা এটা সহজভাবে নেয়নি । কোটা পদ্ধতির পুনর্বহালের প্রতিবাদে তারা আবার রাস্তায় নেমে আসে । দেশের সেরা এবং ঐতিহাসিক বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ শুরু হয় এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও বিক্ষোভে যোগদান করে । ছয় বছরের মধ্যে দ্বিতীয়বার, দেশব্যাপী একটি আন্দোলনে পরিণত হয় ।
প্রথমে, ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতিবিদ এবং সরকার বলেছিল যে কোটা পুনর্বহালের বিষয়ে তাদের কিছুই করার নেই, কারণ দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ এসেছে, যা আন্দোলন কারীরা শুনতে প্রস্তুত ছিল না ।
১৪ জুলাই ২০২৪ তারিখে আন্দোলনকারীদের নিয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে হাসিনা বিতর্কিত মন্তব্য দেশব্যাপী উত্তাপ ছড়িয়ে দেয় । তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আন্দোলনকারীদের এত মাথাব্যথা কেন ? মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিরা কোটা সুবিধা না পেলে রাজাকারদের নাতি-নাতনিরা কি সুবিধা পাবে ?
তার বক্তব্যের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে এসে স্লোগান দিতে থাকে । সরকারি নির্দেশে কিছু গণমাধ্যম শিক্ষার্থীদের তৎপরতাকে বিকৃত ভাবে উপস্থাপন করে । ছাত্রদের কর্মকাণ্ডের ভুল ব্যাখ্যা করা সরকারের জন্য এটি ছিল আরেকটি ভয়ঙ্কর পদক্ষেপ । নিপীড়ন, নির্যাতন, হুমকি, প্রকাশে খুন এইসব সরকারের কর্মকান্ড স্কিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ও বিক্ষোভ কারীদের ক্ষোভ বাড়িয়ে দেয় ।
একইরাতে, হাসিনা জাতির উদ্দেশে ভাষণে নির্বিচারে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীদের হত্যার বিচারের কথা না বলে সহিংসতায় দেশের ধ্বংসপ্রাপ্ত সম্পদের জন্য অনুশোচনা করে । পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও স্কুল বন্ধ করে দেয়া হয় । এতে বিক্ষোভ আরো বৃদ্ধি পায় ।
১৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে বিক্ষোভকারীরা জরুরি পরিষেবা যানবাহন ব্যতীত দেশব্যাপী সবকিছু বন্ধের (Complete Shutdown) ডাক দেয় । এবার রাজধানীর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালর এবং মাধ্যমিক স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে নেমে পরে । সরকার তখনও পিছু হটতে প্রস্তুত ছিল না; ফলস্বরূপ, বিক্ষোভকারীদের উপর দমন-পীড়ন আরও আগ্রাসী হয়ে ওঠে । সোশ্যাল মিডিয়াতে অসংখ নিহতের খবর ছড়িয়ে পরে । পরিস্থিতির অবনতি হলে আইনমন্ত্রী গণমাধ্যমের সামনে এসে ঘোষণা দেন, সরকার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসতে প্রস্তুত । তবে তখনও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অব্যাহত থাকে । আহত এবং মৃত ছাত্রদের ভয়ঙ্কর ছবি এবং ভিডিও দেখে নেটিজেনদের ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সাথে বিক্ষোভকারীরা ঘোষণা দেয় যে তারা তাদের মৃত ভাইবোনদের রক্তের উপর পাড়িয়ে সরকারের সাথে কথা বলতে নারাজ ।
সেই মুহূর্তে বাংলাদেশ সরকার সারা দেশে ইন্টারনেট এবং মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দেয়, যা ঘটছে তা জানা অসম্ভব করে তোলে । তা সত্ত্বেও , দুই দিনে হাজারেরও বেশি বিক্ষোভ কারী নিহত এবং হাজার হাজার আহত হয় ।
বিষয়টি এখন কোটা সংস্কারের মাঝে সীমাবদ্ধ নেই:
সরকার ও তার সমর্থকরা তখন জানায় যে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিএনপি ও জামায়াত-ই-ইসলামীর ক্যাডাররা । যদিও এ ধরনের দাবির ভিত্তি জাতির কাছে সম্পূর্ণ মিথ্যাচার ছিল । ............
সম্পূর্ণ আর্টিকেল ডাউনলোড করুন
Download full article: docs.google.co...
Source:  
thediplomat.co...
#কোটাআন্দোলন #কোটাআন্দোলন২০২৪ #কোটাআন্দোলন2024 #quotamovement #quotamovement2024 #quotamovement_andolan #quotamovementbangladesh #paragraph_writing #paragraphwritingformat #paragraphwriting #অনুচ্ছেদ

Опубликовано:

 

21 окт 2024

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 6   
@AbdulMannan-iu9rh
@AbdulMannan-iu9rh 22 часа назад
ধন্যবাদ এ ভিডিও টি খুব কাজে লাগলো❤😊😊
@Shawonahamed-s5i
@Shawonahamed-s5i 25 дней назад
Tnanks for this video❤
@HandWritingSkill
@HandWritingSkill 22 дня назад
You're welcome 😊
@HandWritingSkill
@HandWritingSkill Месяц назад
এটি ২০২৪ সালে আমাদের দেশের ছাত্র সমাজ এবং আমাদের জনগণের গণ-অভ্যুত্থানের সাথে সম্পর্কিত। এখানে মূল ঘটনাগুলি রয়েছে যা আওয়ামী স্বৈরাচারের দীর্ঘ ধ্বংসযজ্ঞের পরে ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের রূপ নিয়েছিল।
@MdRiazMondol-f2t
@MdRiazMondol-f2t 14 дней назад
Aita ki 600 worde rochona
@HandWritingSkill
@HandWritingSkill 11 дней назад
849 words but you can make it short as yourself.
Далее
1 Subscriber = 1 Penny
00:17
Просмотров 50 млн
These Are Too Smooth 😮‍💨
00:57
Просмотров 4,2 млн