প্রত্যেক ছাত্র ছাত্রী দের এখন উচিত নিজ নিজ এলাকার খরব নিয়ে তালিকা প্রকাশ করা। কারণ সরকার বা অন্য কেউ সত্য তালিকা প্রকাশ করবে না। তাই নিজেরাই চেষ্টা করে তালিকা প্রকাশ করতে পারবেন।
হসপিটাল বন্ধ ছিলো না আমি নিজে একজন সিনিয়র স্টাফ নার্স হয়ে ২০২৪ সালের বর্বরতার নির্মম মানুষের আর্তনাদ নিজ চোক্ষে দেখেছি। ২০২৪বাংলার ইতিহাসের এমন ঘটনার পরোক্ষ ভাবে সাক্ষী হয়েছি যা অত্যন্ত মর্মান্তিক
এমন নেট দেওয়ার চেয়ে না দেওয়াই ভালো,, কেননা,, এটা নেট নয় তো,, মনে হচ্ছে এটা ট্রাফিক জ্যাম,,কেননা ১০সেকেন্ড নেট পেলে ১০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয় আবার কখন ১০ সেকেন্ড নেট দিবে😢😢😢😢
আমি একজন অভিভাবক হিসেবে ভাবছিলাম সাধারণ ছাত্র ছাত্রীরা তাদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্যে আন্দোলন করছে এটার পক্ষে আমিও বা অনেকের একমত।এটাও ভাবতাম আন্দোলনে কিছুটা ঘাত প্রতিঘাত হয় । মানে আন্দোলন সাধারণত এ যাবৎ কাল যে কোন আন্দোলন দেখছি সরকার প্রথম দিকে মেনে নেয় না ,সে দেশের আন্দোলন হোক। একটা সময় ছোট খাট ঘটনার পর এসে ঠিক মেনে নেয়। তখন এটাও ভাবতাম এ আন্দোলন তো একজনের ভাড়া ভাত তার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া। তাই হয়তো সরকার এক আন্দোলন থামাতে গিয়ে কিনা আরেক আন্দোলন মাথা নাড়া দিয়ে উঠে এজন্য সরকার ধৈর্য্য ধরে আছে ।একটা পর্যায়ে এসে মেনে নিবে। একটাও ভাবলাম স্কুল কলেজ বন্ধ দিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের ক্যাম্পাস সাময়িক বন্ধ করে দিয়ে সরকার গোলটেবিল বৈঠক করে মেনে নেবে। ভাবার কারন এ যাবৎ কাল উপবৃত্তি, কিছু ক্লাশ পর্যন্ত ফ্রি এবং আরও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা শেখ হাসিনা সরকার চালু করে দিয়ে আসছে। ছাত্র ছাত্রীদের উনি যথেষ্ট গুরুত্ব। দিতেন। আজ বুঝার উপলব্ধির আগে ছাত্র ছাত্রীর কাঁধে বড় করে স্বার্থান্বেষী মহল যে রাষ্ট্রের সরকারী স্হাপনা এভাবে ধংস করবে, সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে কি বুদ্ধিজীবী, কি চাকরি জীবি, কি শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী,সরকার মহল, কি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী, কূটনৈতিক মহল,এমনকি সম্ভবত বর্হিবিশ্বের প্রধানে যারা আছে তারাও ভাবেনি। আমি মনে করি রাষ্ট্রীয় স্হাপনা এইভাবে ধংসযজ্ঞ সাধারণ ছাত্র ছাত্রী, সাধারণ জনগণ, সমস্ত রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, কূটনৈতিক মহল, সাংবাদিক ইউনিয়ন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীসহ জাতিসংঘের জন্যও অত্যান্ত লজ্জা জনক। আমি দলবল নির্বিশেষে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীর অভিভাবক হিসেবে (দুটো কন্যা সন্তান বিশ্ব বিদ্যালয় কেমিস্ট্রিতে ও সমাজ কর্মে অনার্স শেষ বর্ষ ও দ্বিতীয় বর্ষ অধ্যায়নরত) এ ধরণের ন্যাক্কারজনক কার্যকলাপকে ঘৃণা ও ধিক্কার জানাই। শয়তানি বুদ্ধি উস্কানি না দিয়ে দেশের উন্নয়নে কাতারে এসে শামিল হন।
ধন্যবাদ জাতিসংঘ মহাসচিব কে ও তার মুখপাত্র কে। সহিংসতার বিষয়টি নজরে নেওয়ার জন্য, সেই সাথে উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি বিষয়টি সুষ্ঠু তদন্তের সাপেক্ষে বিচারের সম্মুখীন করা।
@@MdAhadAli14 সেনাবাহিনী কারো গায়ে হাত তোলেনি, কারণ যদি সেনাবাহিনী কাউকে মারে তাহলে জাতিসংঘ থেকে বহিস্কৃত হবে। তবে তারা পুলিশ এবং ছাত্রদলের মাঝে অবস্থান না করে বরং পুলিশকে সামর্থন করে তাদের পিছনে অবস্থান নিয়েছিল।
দেশের সর্বোচ্চ দায়িত্বশীলদের আরও সহিষ্ণুতার পরিচয় দেওয়া উচিত ছিল।সাধারণ শিক্ষার্থীদের তাদের অান্দোলন শীতিল করার মত অাশ্বস্ত মূলক কথা বললে এত প্রাণহানি ঘটত না।কোন সংঘাত দেশের জন্য কল্যান নয়।
বাংলাদেশের সহজ সরল ছাত্র ছাত্রীদের উপর হামলা এটা কোন সাধারণ ব্যাপার না। এখন সঠিক নিয়মে নির্বাচন না হলে, এই দুর্যোগ দুই দিন পর আবার দেখবে সমস্ত পৃথিবী । তবে সৃষ্টি কর্তার বিচার থেকে কেও রেহাই পাবে না।আল্লাহ তুমি আমাদের উত্তম সাহায্য কর আল্লাহামদুল্লিহা আল্লাহ ।
১ সেকেন্ড নেট থাকে আর ৫ ঘন্টা নেট থাকে না!!!!!! এরপর আবার ১ সেকেন্ডের জন্য নেট আসে!!!! কি একটা অবস্থা!!!!! মনে হচ্ছে যেন আদিম কালে গুহায় বাস করতেছি!!!!!😔😔😔
বেশি দরকার পরলে খরচের টাকা বিকাশে দিবেন প্রবাসী ভাইয়েরা, শুধু তিন টা মাস, তার পর আসল খেলা দেখা যাবে, ছাত্রদের উপর গুল্লি কেনার টাকা কোথায় পায় দেখবো তখন
