আমার মায়ের করোনা কিন্তু তাঁকে ফেলে দি নি। তার সাথে আগের মতই মিলামিশা করি আলহামদুলিল্লাহ আজ প্রায় ২ মাস আছি এভাবে কই করোনা তো হলো না। কারণ কি জানেন। ৫ ওয়াক্ত সালাত পড়ার মাধ্যমে আলহামদুলিল্লাহ কিছুই হয়নি।
হুজাুরের ব্যাখ্যাটা ভালো ছিলো। এবং মহানবী সাঃ এর যুগে মহামারীতে যে সাহাবীদের পরিবার মারা গিয়েছিলো তাও জানতামনা। এই ওয়াজ শুনে আমাদের নড়বড়ে ঈমানের মুসলিমরা আরো বেশি সান্তনা ও সাহস পাবে। আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুক। আমিন।💐
@@md.rafiqulomar8045assalamu alaikum.. vai tini bollen je islame choyace rugh nei....abar tini e bolen...karo sathe tuch laglei akranto hoye jabe......nijera socheton hoi r allahhor opor vorosha rakhi..inshaallah
@@allahkvoykorunvoy7054 ওয়ালাইকুম আসসালাম। ও আচ্ছা। এটাতো একদম ইউটিউবের শিরোনাম। যে, ছোয়াছে বলতে কিছু নেই। আর তিনি এটা বলে হাদীসের মিনিং বুঝাতে চেয়েছেন। এবং হাদীসে ছোয়াছে নেই বলে এটা বুঝাতে চেয়েছে যে, এসব সূত্রপাত ছোয়াছে আল্লাহ দেন। ধন্যবাদ।
কোনো ছোঁয়াচে রোগ আছে কী নেই তাতে ব্যাখ্যা কৈ? রাসূলুল্লা (স :) এঁর হাদিসের ব্যাখ্যা হলো.. কোনো জায়গায় মহামারী হলে সেখান থেকে কেউ পালানো যাবে না, আর বাইরে থেকে কেউ সেখানে আসা যাবেনা.. কিন্তু ছোয়াচে রোগের ব্যাখ্যা কৈ?
আল্লাহর সৃষ্টি এ পৃথিবীতে নানা উপকারী নিয়ামতের পাশাপাশি আছে বহু রোগ-ব্যাধি, অসুখ-বিসুখ। ইসলামবিরোধীরা দাবি করে যে, রোগ সংক্রমণ সম্পর্কে নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) এর হাদীসের বক্তব্য বৈজ্ঞানিকভাবে ভুল। এ দাবি প্রমাণের জন্য তারা কিছু হাদীস দেখায়। - আনাস (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন, ‘‘রোগের সংক্রমণ ও অশুভ লক্ষণ বলতে কিছুই নেই। তবে শুভ লক্ষণ মানা আমার নিকট পছন্দনীয়।” [লোকেরা] বললো, ‘‘শুভ লক্ষণ কী?’’ তিনি বললেন, ‘‘উত্তম বাক্য।’’ [1] আমরা দেখছি যে এ হাদীসে বলা হচ্ছে রোগের সংক্রমণ (عدوى) বলতে কিছু নেই। এটা দেখিয়ে অনেকে বলতে চায় - আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের জানায় জীবাণুর বিস্তারের দ্বারা এক প্রাণী থেকে অন্য প্রাণীতে রোগের সংক্রমণ ঘটে; কাজেই হাদীসের বক্তব্য সঠিক নয়। যারা এরূপ বলে, তারা আসলে অর্ধেক সত্য উপস্থাপন করে। আমরা যদি এ সংক্রান্ত আরো হাদীস সামনে আনি তাহলে দেখবো যে, এক প্রাণী থেকে অন্য প্রাণীতে রোগের জীবাণু ছড়ানো - এই প্রাকৃতিক নিয়মকে ইসলাম অস্বীকার করে না। আবু হুরাইরা (রা) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘‘সংক্রামক রোগ বলতে কিছু নেই। কুলক্ষণ বলতে কিছু নেই। সফর মাসকেও অশুভ মনে করা যাবে না এবং পেঁচা সম্পর্কে যেসব কথা প্রচলিত রয়েছে (هَامَّةَ) তাও অবান্তর।’’ তখন এক বেদুঈন বললো, ‘‘হে আল্লাহর রাসূল! আমার উটের পাল অনেক সময় মরুভূমির চারণ ভূমিতে থাকে, মনে হয় যেন নাদুস-নুদুস জংলী হরিণ। অতঃপর সেখানে কোনো একটি চর্মরোগে আক্রান্ত উট এসে আমার সুস্থ উটগুলোর সাথে থেকে এদেরকেও চর্মরোগী বানিয়ে দেয়।’’ তিনি বললেন, ‘‘প্রথম উটটির রোগ সৃষ্টি করলো কে?’’ মা‘মার (রহ.) বলেন, যুহরী (রহ.) বলেছেন, অতঃপর এক ব্যক্তি আবূ হুরাইরা (রা) সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি নবী (ﷺ)কে বলতে শুনেছেন, ‘‘রোগাক্রান্ত উটকে যেন সুস্থ উটের সাথে একত্রে পানি পানের জায়গায় না আনা হয়।’’ … [2] “…কুষ্ঠ রোগী থেকে দূরে থাকো, যেভাবে তুমি বাঘ থেকে দূরে থাকো।”[3] এক উট থেকে অন্য উটে রোগের জীবাণু সংক্রমিত হয়। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগীর নিকটে গেলে এর জীবাণু সংক্রমিত হবার সম্ভাবনা খুবই বেশি থাকে।[4] উপরের হাদীসগুলোতে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, “সংক্রামক রোগ বলতে কিছু নেই” বলবার সাথে সাথে এটাও বলা হচ্ছে যে, রোগাক্রান্ত উটকে যেন সুস্থ উটের কাছে না আনা হয় এবং কুষ্ঠ রোগীর থেকে যেন দূরত্ব বজায় রাখা হয়। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে, রোগের জীবাণু সংক্রমিত হবার প্রাকৃতিক এ প্রক্রিয়া হাদীসে উপেক্ষিত হয়নি। এ প্রক্রিয়া যদি হাদীসে অস্বীকারই করা হতো, তাহলে নবী (ﷺ) কেন কুষ্ঠ রোগীর থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে বললেন? আর কেনই বা রোগাক্রান্ত উটকে সুস্থ উটের কাছে আনতে নিষেধ করলেন? আমরা আরো একটি হাদীস দেখতে পারি- “যখন তোমরা কোনো অঞ্চলে প্লেগের বিস্তারের সংবাদ শোনো, তখন সেই এলাকায় প্রবেশ করো না। আর তোমরা যেখানে অবস্থান কর, সেখানে প্লেগের বিস্তার ঘটলে সেখান থেকে বেরিয়ে যেয়ো না।” [5]
From India those muslim who are don't following the Covid 19 protocol to stop spread of the virus they must view the video and behave like true muslim not like a bull.