আমি GK বই এ পড়েছি যে ইউক্যালিপ্টাস পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিন্তু বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। এই ভিডিও দেখার পর এ ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়ে গেল।ধন্যবাদ আপনাকে।
ছোটো বেলায় শখ করে একটা ইউক্যালিপটাস গাছ লাগিয়ে ছিলাম আমাদের বাড়ির সামনে।দেখতে সুন্দর হওয়ার জন্য খুব যত্ন করতাম ।তিন চার বছরের মধ্যে প্রায় ত্রিশ চল্লিশ ফুট লম্বা হয়ে যায় এবং বাড়িটা সাদা রং ধারণ করে।কিন্তু যখন শুনি এই গাছ ক্ষতিকারক তখন কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিই। খুব আদরের ছিলো গাছটি তাই কেটে ফেলার সময় খুব কষ্ট পেয়েছিলাম। পশ্চিমবঙ্গ (ভারত)থেকে।
আমি আজকে একটু আগেই বাজারে গেছিলাম এই একই গাছ কেনার জন্য বিক্রেতা ভাই গাছ দিলো না বলে পরিবেশের ক্ষতি করে আমিও অবাক হলাম আগে জানতাম না আমি বললাম অক্সিজেনের জন্যই তো লাগাবো সে বলে এই গাছ অক্সিজেন দেয় না অক্সিজেন গ্রহন করে, এক দাদা বলেছিলো এই গাছে অনেক পানি লাগে নইলে মরে যায় আপনাকে ধন্যবাদ ভাই
আমাদের এলাকায় একে একাশি গাছ বলে। কয়েক দিন আগে আমি দেখলাম,এ গাছের পাতা থেকে সন্ধ্যার সময় ধোঁয়ার মতো কি যেন বের হচ্ছে। আমার ধারণা প্রতি সন্ধ্যায় এ গাছ বাতাসে কিছু গ্যাসীয় উপাদান ছাড়ে তা খালি চোখেই দেখা যায়।
বাস্তবিকভাবে এই গাছের আশে পাশে কোন ছোট ছোট উদ্ভিদ জম্মে না!যেমন-ঘাসও লতাপাতা! এটা বিশ্ময়কর! তবে এই গাছের নিছে পানির স্তর থাকে, তাই খুব সহজেই পানি পাওয়া যায়।
এই ভয়াবহ অবস্থার জন্য সরকার ই দাই থাকবেন কারণ সরকার যদি দ্রুত এগিয়ে না আসে তাহলে আগামী প্রোজন্ম খতির সম্মুখীন হবে তাই সরকারকে সঠিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি
