ও বললো আমায় জানো, ও বললো আমায় জানো, কখনো সাগর দেখিনি, আর পাহাড় ও দেখিনি চার দেয়ালেই বন্দিনী। আমার বাবা একজন লম্পট। আমার বাবা একজন লম্পট, মা হাই-সোসাইটি বেশ্যা, ফোন এ গুছিয়ে বলা যাবে না হাজার পারিবারিক কেচ্ছা। আমি বললাম সোনা কেঁদোনা, আমি পাশে আছি মনে করো। সারা পৃথিবী চায় তোমাকে, তাই পৃথিবীর হাত ধরো। তুমি ঘুমিয়ে পড়ো এবার ফোন ছেড়ে দাও রাত হয়েছে। শেষ কটা দিন নাও কাটিয়ে, সারাজীবন তো পড়ে রয়েছে। End of first scene, cut to হারেম থেকে পালানো দার্জিলিঙের ঠান্ডার রাতে দুটো বিছানা জোড়া লাগানো সোনা হিমালয় তো দেখলে এবার সাগরেই দেবো পাড়ি ও বললো কি করছো এসো বিছানায় তাড়াতাড়ি। ক্ষুধার্ত মাংসাশী ফুলে যৌন বিকার কোনো কালো যাদুতে অবশ অসহায় শিকার। এত নোংরা এই গল্প যে বললেই হবো নোংরা আমি এক বীভৎস সুখ-স্বপ্ন যা দেখেছিল কোনও হারেমের হারামি, হারামি .. তোমার ওজন সরাও বেইবি এত ঘেঁষাঘেষি ভাল লাগে না, এই মিথ্যে প্রেমের বিছানায় আর পৌরুষত্ব জাগে না। ওহে পাতি বিছানার ললনা, আমি জেনে গেছি সব ছলনা। তোমার দৃষ্টিতে সব ছেলেরাই হল ডিসপোজেবল খেলনা। ও হাসল ঠান্ডা হাসি, বলল : তোমাকেই ভালবাসি। করি এদিকে ওদিকে ছোঁক ছোঁক যখন তোমাকেও লাগে বাসি। প্রতি কুঞ্জে কুঞ্জে কৃষ্ণ, বড় কুহকিনী সেই বাঁশি। তবু তোমাতেই ডেডিকেশন তাই তো রাতে ঘরে ফিরে আসি। ক্ষুধার্ত মাংসাশী ফুলের সিডাকটিভ স্পর্শ যত ইনোসেন্ট মেয়েবেলা আর ছেলেমানুষি is only for show কোন মেয়ে কাঁকড়ার ধর্ষকামনা দাঁড়া হয়ে যদি করে তাড়া.. তবে বুঝবে তুমি এক যে আছে সে কন্যার অতি গোপনীয় চেহারা। প্রতি অনুষ্ঠানের শেষে, প্রতি অনুষ্ঠানের শেষে যখন পর্দাটা নেমে আসে যদি তুমি বিখ্যাত কেউ হও তবে কালো উইংসের পাশে দেখবেই ওকে, আছে দাঁড়িয়ে চোখে অটোগ্রাফের বায়না শার্টের দু-তিন বোতাম খোলা আড়চোখে সব দেখা যায় না তুমি চাও পুরো চোখে তাকাতে। তুমি চাও পুরোচোখে তাকাতে, ওরও আপত্তি নেই মোটেই যদি তুমি হও ভাল খেলোয়াড় জানো এরা মাঝে মাঝে জোটেই ঘরে বউ অসুস্থ তাতে কী হবে সমস্যা এক রাতে কি বলো টেলিফোনে ভালবেসে রাতে প্রোগামে গেছো ফেঁশে। ক্ষুধার্ত মাংসাশী ফুলের মার্কামারা বিছানা আজ রাতে পার হতে নীল নিভৃত নির্বিঘ্ন ঠিকানা। কারণ আউট অফ্ স্টেশন আমি কোনও মতে ফিরছি না অতর্কিতে.. তাই রাজি হয়ে যাও এইবেলা কোনও রেকর্ডিং-এ ওকে চান্স করে দিতে..