প্রথমে আমিও ভেবেছিলাম ডক্টর এর কাছে আমার ছেলের খৎনা করাবো।ছেলের দাদা, দাদীর পরামর্শে গ্রামের হাজাম দিয়ে করিয়েছি, খুব ভয় পেয়ে কান্না করছিলাম নিজে।কিন্তু আল্লাহর অশেষ রহমতে এত সুন্দর ভাবে সব কিছু হয়ে গেল বুঝলামই না। সাত দিনেই আমার ছেলে সুস্থ। আমার মনে হয় এভাবেই বাচ্চার কষ্ট কম হয়।
আমি নিজেও আজাম বা ওস্তাকে দিয়ে সুন্নাতে খৎনা করিয়েছিলাম। ৩০ সেকেন্ড এর মধ্যেই হয়ে যায়।আর ব্যাথা লাগে ৩ সেকেন্ড এর মতো, ব্যাথাটা পিঁপড়া কামড় দেওয়ার মতো সামান্যই অনুভব হয়েছিল,আলহামদুলিল্লাহ।
1:45 আমার বড়ো চাচা যে আজাম দিয়ে খাৎনা করিয়েছিলো সে একই আজাম দিয়ে আমার এবং ছোট ভাইয়ের খাৎনা করানো, কোনো সমস্যা হয়নি, আলহামদুলিল্লাহ। আর একটা কথা বলি ২০ বছর আগে যেমন টা চেহারা দেখেছি আজামের এখনো সেরকম চেহারায় আছে,,❤❤
আমি ১০০% বলছি আমার বাপ দাদা চৌদ্দ গুষ্টি ❤ গ্রামের হাজাম দিয়ে করেছে! আমারও তাই করেছে! কে কে গ্রামের হাজাম দিয়ে খতনা করেছেন লাইক দিয়েন বুঝিয়ে দিন 👍👍
সব চেয়ে সেরা হাজাম রা খতনা করানো মাসা আমার এই ভাবে করানো হইচে আল হামদুলিলাহ এখনো ভালো আছি এবং আজা আমার বয়স চলে ৩০ + পযন্ত সুনি নাই হাজিদের হাতে একটা বাচ্চা মারা গেছে তাই সবাইকে বলবো এই ভাবে খতনা করার জন্য ❤❤❤
বই পড়ে কোনোদিন ডাক্তার হওয়া যায়না ভাই। প্রাক্টিক্যালি করা ছাড়া বই পড়ে মুখস্থ করলেও যদি ডাক্তার হয় তাহলে মেডিকেলে পড়ার দরকার হয়না , বাসায় বই কিনে পড়লেই হয়
আলহামদুলিল্লাহ্ আমার পুত্রকে ৩ মাস বয়সে হাজাম দিয়ে খৎনা করিয়েছিলাম তার ২০ বছরের অভিজ্ঞতার মধ্যে আমার ছেলেই ছিল সবচেয়ে ছোট্ট। তখন অনেকেই আমাকে আজেবাজে কথা শুনিয়েছে তবুও আলহামদুলিল্লাহ্ কোনো অসুবিধা হয় নি।
ভাইজান আমার দাদাও খৎনার পরে বেঁচে ছিল। আমার বাপ চাচারাও বেঁচে আছে। আর আমিও আল হামদু লিল্লাহ বেঁচে আছি। আর প্লাস সুস্থ সবলও আছি আল হামদু লিল্লাহ। এত শত বছরের মধ্যে হাজামের হাতে খৎনা করতে গিয়ে কোনো শিশুর মৃত্যুর ঘটনা শুনিনি। এমনকি প্রাপ্ত বয়স্ক লোকেরও খৎনা করানো হয়েছে, এমনটাও শুনেছি। কিন্তু খৎনা করতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে, এমনটা কখনো শুনিনি। এসব শুনছি এই আধুনিক যুগে এসে, আধুনিক শিক্ষিত ডাক্তার নামক কিছু অশিক্ষিত কসাইদের ব্যাপারে। তাহলে এক্ষেত্রে হাজামরাই সেরা। এমনকি এখন যে উচ্চ শিক্ষিত ডাক্তার খৎনা করায়, সে নিজেও একজন অশিক্ষিত হাজামের হাতেই খৎনা করিয়েছে। সেও তো বেঁচে আছে। তাহলে ডাক্তারদেরকেই জিজ্ঞেস করুন যে, খৎনা করানোর ক্ষেত্রে কারা সেরা? আপনারা না কি হাজামরা?
আমি ডাক্তার দিয়ে খতনা করেছিলাম, তবে আমার মনে হয় আগের জামানার লোক খতনা করয়া খুব সহযে, আর ডাক্তার খতনা করাতে অনেক সময় নেয়, পরিমান সাপেক্ষ ডাকাতার এরটায় বেসি কষ্টো হয়
খৎনা করানোর জন্য গ্রামের আজাম যথেষ্ট ভালো আমাদের বাপ দাদার আমরা নিজেও করিয়াছি অনেক ভালো করে আসছে একদম সুরক্ষিত তার সাথে আমরা কালেমা শাহাদাতপড়ার সুযোগ হয় যা হাসপাতালের মাধ্যমে সম্ভব হই না
আমি ২০০৭ সালে হাজমদের দিয়ে করাইছি তাও আবার ফ্রি।।আমার সাথে আরো দশটা করাইছিল। আমাদের পরিবারের অবস্থা তখন খারাপ ছিলো তা দেখে উনি আমার কাজটা ফ্রিতে করাইছিল।মাত্র ৭ দিনেই সম্পুর্ন সুস্থ হয়।।।। সুস্থ হওয়ার পর গ্রামের রীতি অনুযায়ী নিজেদের আত্মীয় স্বজন নিয়ে খাওয়ার উৎসব পালন করা হইছিল।। এই লুকটাও আজও খুজি।।।।। হইতো লুকের বাড়ি ছিলো অনেকটা দুরে উনি গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে কাজ করতো।। তখন কোন মোবাইল এমন কোন আপডেট ছিলোনা।।।।। সবকিছু মিলেই উনাদের কাজটা আলহামদুলিল্লাহ।।।
ওস্তাদ দিয়েই কাজ করিয়েছি, এক ঘন্টা একটু ব্যাথা ছিলো, তারপর সব ঠিক আলহামদুলিল্লাহ । হুদাই মানুষ সামান্য এক সেন্টিমিটার এর চামড়া কেটে নিতে ডাক্তার এর কাছে যায় 🙂