এইভাবে তারাবির নামাজ পড়া বাংলাদেশের প্রচলিত সুন্নাহ যেটা এদেশের মুসলিমরা ফরজ হিসেব পালন করে আল্লাহর রাসূলের সঠিক সুন্নাহ জানার পরও। ব্যাপারটা সত্যিই ভয়ংকর!
এটা তারাবীর নামাজের ট্রেনিং নয় এটা আর্মির ট্রেনিংএর মতো নামায পড়ার প্রাকটিস হচ্ছে। আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক। আস্তে আস্তে নামাজ পড়তে হবে।💯🥰🇮🇳
আমার কাছে প্রথম হাফেজের তেলাওয়াত বেশি ভাল লাগলো আলহামদুলিল্লাহ পরের হাফেজ সাহেবের কণ্ঠ অনেক সুন্দর আমি উনাদের নেক হায়াত কামনা করি আল্লাহর কাছে এই মসজিদ কমিটিকে সঠিক জ্ঞান দান করেন আগামীতে এরকম হাফেজ সাহেবদেরকে এরকম না করা হয় আমি মনে করি এখানে জারা বসে আছেন হাফেজদের সমান কখনো হতে পারবেন না হাফেজদেরকে সম্মান করা মানে কোরআন কে সম্মান করা
এখানে অনেক হনেস্ট ইমানদার দেখলাম যারা কমেন্ট করতেছে এত তাড়াতাড়ি কেন তেলওয়াত করে, অথচ তারাই আবার যদি কোন ধীরগতীতে পড়া ইমামের পেছনে দাড়াইয়া নামাজ আদায় করে তখন আবার মনে মনে বিরক্ত অনুভব করবো, হায়রে মানুষ
আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন আমরা মুসলমানরা নামাজ কিসের জন্য পরী, আল্লাহকে খুশি করার জন্য, আল্লাহকে খুশি করে বেহেস্তে একটা জায়গা পাওয়ার জন্য। তাই যদি হয় তাহলে এত তাড়াহুড়া করে কোরআন তেলাওয়াত করার মানেটা কি, যে ছেলেটা তেলাওয়াত করছে বুঝা যাচ্ছে ও খুব শক্তি দিয়ে কোরআন তেলাওয়াত করছে এতে কিন্তু ওর কষ্ট হচ্ছে। আল্লাহ কোরআন দিয়েছেন আমাদেরকে কষ্ট করে পড়ার জন্য না, মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম মহাম্মদ কি বলে গিয়েছেন আমাদের কে এরকম নামাজ পড়ার জন্য এরকম কোরআন তেলাওয়াত করার জন্য। এরকম কোরআন তেলাওয়াত করে নামাজ পড়ে কোন লাভ নেই কোন ফায়দা নেই, এগুলো হচ্ছে মানুষ দেখানো আল্লাহকে খুশি করার জন্য না আল্লাহকে দেখানোর জন্য না। এতে কারো খারাপ লাগলে লাগুক এতে আমার কোন সমস্যা যা সত্য তাই বললাম
Vaiya apnar bujte osubida hocce may be.karon dui jon hafez er jaygay 30/40 parthi.so sekhane interview tou hobei.aar sobai soman parodorsi noy.sondorjo akta dik ibadoter
এটা পবিত্র রমজানে খতমে তারাবীর জন্য হাফেজ সাহেবদের নিয়োগ দেওয়ার সমাবেশ নাকি কোন হাফেজ সাহেব কতটা দ্রুত কোরআন পড়তে পারেন সেটার নির্নয় করার সমাবেশ। এটা কি পবিত্র কোরআন পড়ার সঠিক নিয়ম? কি হচ্ছে এসব?