আমি একজন ছোট খামারী , বাস্তবতা হলো সৎ খামারীর বর্তমান অবস্থা খুব খারাপ। গো খাদ্যের দাম খুব বেশি, কিন্তু শুধু দুধের দাম খুব কম। এমতাবস্থায় গরু বিক্রি করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই।
আমারা খামারী রা অনেক বোকা । এ জন্য আমাদের লস হয় খামার করে। অন্যের সফলতা দেখে আমারা খামার শুরু করে ফেলি। ছোট করে শুরু করে বাজার ব্যবস্থা পর্যালোচনা করে ধীরে ধীরে বড় করতে হবে খামার।পর্যাপ্ত কাঁচা ঘাস চাষ করা খুব জরুরি। দানাদার খাদ্যের উপর নির্ভরশীল হওয়া উচিত না।
খুব সুন্দর প্রোগ্রাম ছোট ডেইরি ফার্ম প্রচারের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ তাদের আরও প্রচার করা উচিত যদি আমরা তাদের সমস্যকে তুলে ধরতে না পারি সমস্যার কিছুই হবে না কেউ শুনবে না ধন্যবাদ. তারা একদিন হারিয়ে যাবে অনুগ্রহ করে এরকম আরো প্রোগ্রাম করুন
প্রশিক্ষণ নিয়ে খামার করলে অবশ্যই লাভবান হয়... নিজস্ব জমিনে কাঁচা ঘাস চাষ করেন, দানাদার খাদ্যের দামের চাপ কমাতে পারেন.. ➤ নিজের ব্যর্থতাকে অন্যের উপরে ঠেলে দেওয়া উচিত নয়..
ঋন নিয়ে খামার করলে ধরা খেতে হবে। আর ১ম দুই বছর খামার করে সংসার চালানোর কথা চিন্তা করলেও ধরা খাবে। নিজের টাকা দিয়ে খামার করে ৩ বছর ধৈর্য্য ধরতে পারলে লাভবান হওয়া যাবে।
আমি এই ভাইয়ের সবগুলো কথা শুনলাম তাতে আমার মতামত হচ্ছে এ ভাইয়ের গাভীগুলো বিক্রি করে দিয়ে ষাড় গরু মোটাতাজাকরণের একটা প্রজেক্ট করতে পারে দেখা যাক কি হয় আল্লাহ ভরসা
ভাইয়ে সুন্দর কথা বলেছেন। গরুর প্রধাণ খাদ্য কাঁচা ঘাস এবং খড় বা বন, তার পর কিছু ফিড জাতীয় খাবার চালের কুড়া, গমের ভুসি, সরিষার খৈল, ভাল ফিড খাওয়ানো যেতে পারে।
এই ভিডিও বেশ কিছুদিন আগেও একবার দেখেছিলাম। আজকেও আবার দেখলাম। সবসময় সফলতার কাহিনিগুলো ফলোআপ করে শোনানো হয় কিন্তু আড়ালে যে করুণ কাহিনী লুকিয়ে থাকে এর প্রতিকারের কোন ব্যবস্থা গৃহিত হয়না। বড়ই দূঃখজনক।
প্রান্তিক ও মধ্যবিত্ত খামারিদের গরুর শেট নির্মাণে বা খামার পরিচালনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে কিছু পরামর্শ :-🤔 ১. শুরুতেই আমরা প্রথমে সবচেয়ে বড় ভুল যেটা করি অনেক টাকা দিয়ে গরুর বাসস্থান বা সেড তৈরি করি, এটা ভুলেও করা যাবে না। ২. আপনি খামার শুরু করবেন তার আগে আপনার মাথায় ঘাস চাষ করার পরিকল্পনা করতে হবে। কারণ দিন দিন দানাদার খাবারের উর্ধ্বমুখী তাই ঘাস না থাকলে গরু বিক্রি করে দানাদার খাবার কিনতে হবে। ৩. হুট করেই তিন লক্ষ টাকা দিয়ে ২০/২২ লিটারের গাভী ক্রয় করার চিন্তাভাবনা করবেন না, এতে লাভের চেয়ে ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক বেশি হতে পারে। আর এ কথা মাথায় থেকে ছাড়তে হবে দুধ বিক্রি করে খামার পরিচালনা করবেন। ৪. গবাদিপশু হচ্ছে অবলা প্রাণী, তাই তার আচার-আচরণ বোঝার চেষ্টা করুন, সে কোন পরিবেশে থাকতে ভালোবাসে, কোন খাবার দিলে দুধ ও মাংস উৎপন্ন বেশি হয়, এবং খাবারদাবার ঠিকমতো খাওয়া ও জাবর কাটে কিনা সেদিকে খেয়াল রাখুন। ৫. নিজে কাজ করার সামর্থ্য না থাকলে খামার করার দরকার নাই, অবশ্যই নিজেকে খামারের যাবতীয় হিসাব নিকাশ, কেনাবেচা, সাধারণ রোগের চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। পরিশেষে🌹😍🤎 সবার জন্য দোয়া ও ভালোবাসা রইলো ধৈর্য ধরে লেগে থাকুন ইনশাআল্লাহ অনেক বড় খামারি হতে পারবেন। জনি ডেইরি ফার্ম পরামর্শ করতে বা বিস্তারিত জানতে চাইলে যোগাযোগ করবেন ঃ০১৭২৩-৯২৮২৮৬ ইমু এন্ড কনটাক্ট
অনেক শিল্পপতিরা এগুলা লস হবে জেনেও অনেকে এগ্রিকালচার বিজনেস এ আসছে, ট্যাক্স হাইড করার জন্য, লস হয় ৫ লাখ দেখায় ১০ লাখ এবং অন্য অনেক টাইপ বিজনেস থাকে যেগুলাতে প্রচুর লাভ হয়, সেগুলার ট্যাক্স হয় অনেক, সেগুলা কমানোর জন্য অনেকে এসব বিজনেস এ যুক্ত হচ্ছে অনেকে, সবাই এমন না, কিন্তু এই বিজনেস ভালো নাই মোটেও, এছাড়া ঋণ খেলাপির ব্যাপার তো আছেই..সরকার এও কোন নজর নাই, খুব ই শীঘ্রই এই সেক্টর ধ্বংসের পথে..
আরে ভাই দুধের বিক্রি চিন্তা বাদ দেন -এই দুধ দিয়ে ইউনিক কিছু চিন্তা করেন। বায়ো প্রডাক্ট তৈরির চিন্তা করেন। এক কেজি দুধ থেকে -৮ কাপের মতো দই হয়, পাইকারি দামে বিক্রি করলে ও ২০ টাকা ১৬০ টাকা আসবে প্রতি কেজি তেকে। মিস্টি,ঘি,বিভিন্ন ধরনের প্রডাক্ট বানানো যায় -এতে দুধ বিক্রির চিন্তা দুর হবে। আর আপনি যদি প্রচুর পরিমান ঘাস চাষ করতে পারেন পাশাপাশি ভুট্টার সাইলেজ তৈরি করতে পারেন তাইলে দানাদার এর প্রয়োজন নেই।