জুলাই গণপরিসরের আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা তুলে ধরা হয়েছে, যা আমাদের সবার জন্য শিক্ষণীয় এবং উপকারী। ভবিষ্যতে, যদি এই ধরনের আলোচনা বৃহত্তর আকারে আয়োজন করা হয়, তাহলে তা আরও বেশি ফলপ্রসূ হবে। এছাড়া, অনুষ্ঠানের ঘোষণা ২/৩ দিন আগে দেওয়া হলে অধিক সংখ্যক অংশগ্রহণকারীর উপস্থিতি নিশ্চিত করা যাবে। পুরো ভিডিওটি ইউটিউবে আপলোড করার প্রস্তাবনা থাকছে, যাতে সবার জন্য বিষয়বস্তু আরও সহজলভ্য হয় এবং এটি পরবর্তীতে পুনরায় দেখা সম্ভব হয়। আপনাদের সহযোগিতা এবং প্রচেষ্টার জন্য আবারও ধন্যবাদ। ---
জুলাই গনপরিসরের আলোচনাগুলো চলমান থাকবে নিশ্চয়ই!বক্তা পছন্দ না ই হতে পারে কিন্তু যারা বললেন তাদেরকে উড়িয়ে দেয়ার মত নয়,জানিনা আপনার বেকগ্রাউন্ড কি,তবে আলোচকরা মোটামুটি সবাই দেশবরেন্য ও তাদের বহু জনপ্রিয় ও জরুরি কাজ রয়েছে!পছন্দ একটি ব্যক্তিগত ব্যাপার
প্রাথমিক শিক্ষায় আবার উর্দু ভাষা শিক্ষার প্রচলন করার দাবি জানাচ্ছি। বাংলা ভাষাকে আরবি বর্ণমালায় লেখার দাবি জানাচ্ছি 😂😂😂। অনেক দিন যাবৎ এই চ্যানেলটিকে অনুসরণ করছিলাম। ধারনা পত্র পাঠক রাখাল রাহা কে, "লেথক" স্ক্রিনে ভাষানো হয়েছে। এই প্রতিবাদে চ্যানেলটিকে অনুসরণ বাদ দিলাম 😂😂😂
আওয়ামী নাৎসীবাদী ফ্যাসিবাদী হাসিনাতন্ত্র চেতনাপূজারী মুজিববন্দনাকে বাংলাদেশের বিপ্লবী জনতা কখনোই বিচারের সাজা ভোগ না করা পর্যন্ত সমাজে ফিরতে দেবে না। গরীব মানুষ নিহত হয়েছে বলে, গণহত্যার বিচারের দাবী হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে বলে যারা দিন বদলের আশা করছেন, ভুলে যান। বিচারের মুখোমুখী না হতে চাইলে আজীবন গর্তের ভিতর লুকিয়ে থাকতে হবে যে বাছারা! শয়তানকে বিশ্বাস করা যেতে পারে। আওয়ামীলীগ কে নয়। গণহত্যায় নিহতদের জঙ্গী বলে, মাদকাসক্ত বলে কলংকিত করার দুঃসাহস দেখানোর জন্য মাথানিচু করে ক্ষমা চাইতে হবে জাতীর সামনে। আওয়ামীলীগকে ক্ষমা চাইতে হবে হাত জোড় করে। আওয়ামী কুলাঙ্গাররা ১৬ বছর আওয়ামীলীগের অন্যায় কর্মকান্ডের বিপক্ষে প্রতিবাদ করেনি। সেইসব কুলাঙ্গারদের বাকস্বাধীনতার মহোৎসবের নিকুচি করি।
আওয়ামী নাৎসীবাদী ফ্যাসিবাদী হাসিনাতন্ত্র চেতনাপূজারী মুজিববন্দনাকে বাংলাদেশের বিপ্লবী জনতা কখনোই বিচারের সাজা ভোগ না করা পর্যন্ত সমাজে ফিরতে দেবে না। গরীব মানুষ নিহত হয়েছে বলে, গণহত্যার বিচারের দাবী হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে বলে যারা দিন বদলের আশা করছেন, ভুলে যান। বিচারের মুখোমুখী না হতে চাইলে আজীবন গর্তের ভিতর লুকিয়ে থাকতে হবে যে বাছারা! শয়তানকে বিশ্বাস করা যেতে পারে। আওয়ামীলীগ কে নয়। গণহত্যায় নিহতদের জঙ্গী বলে, মাদকাসক্ত বলে কলংকিত করার দুঃসাহস দেখানোর জন্য মাথানিচু করে ক্ষমা চাইতে হবে জাতীর সামনে। আওয়ামীলীগকে ক্ষমা চাইতে হবে হাত জোড় করে।