আপনারা ধর্ম কে কত ভাগ করবেন, ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের মুসমলিম বলে,শিয়া সুন্নি,ইত্যাদি আমরা বানিয়েছি,যার জন্য আল্লাহর কাঠগড়ায় দাড়াতে হবে, যারা ধর্মের ভিতর শ্রেনি সৃষ্টি করছে
@@mdsadiksheikh1132 যাজাক আল্লাহ্ খাইরান- অধিকাংশই আল্লাহ্ তে বিশ্বাস করে- সে সাথে শিরক করে( আল কুরআন) উদাহরণ চোখের সামনে- হিন্দু= তারাও এক ইশ্বর বা ভগবানে বিশ্বাস করে- যাঁর কনো ছবি নেই প্রতিকৃতি নেই) সে সাতে কোটি দেব দেবির আরাধনাও করে। ইহুদি= উজায়ের আল্লাহের পুত্র- আর বাকি ইহুদিরা উজায়েরের পুত্র। ৩/ খৃষ্টান - ইসা আঃ আল্লাহের ১ মাত্র পুত্র- কনো ক্ষেরে সয়ং আল্লাহ্। বৌদ্ধঃ গৌতম বুদ্ধই সব- ভগবান ইশ্বর বলে কিছু নেই। ৪/ মুসলিমঃ- বিধান দাতা( আইন প্রনেতা) এক মাত্র আল্লাহ্( আল কুরআন) অর্থাৎ - হারাম, হালাল,বিধি বিধান - সব আল্লাহ্ যা বলবেন তাই- ২য় কারো এখতিয়ার নেই- কনো বস্তুকে হারাম করা- হারাম কে হালাল করার- - উদাহরণ - আমি সমুদ্রের বিচরন শিল সকল কিছুকে তোমাদের জন্য হালাল করেছি- আপনি কি কচ্ছপ- হাঙর,কুমির- শাপলা পাতা, চিংড়ি, জলজ সাপ হারাম খাওয়া বলেন- এই হারাম করলো কে.? মদ পান কে হারাম করলো কে.? যে করলো সে আল্লাহের বিধানের উপর খবর দারি করলো- তথা নিজেকে আল্লাহের স্থলে বসালো- আর এই কথা যারা মানলো বা বিশ্বাস করলো- তারাও শিরক করলো- সহজ কথায় হারাম ঘোষনা কারিকে রব/ আল্লাহ্ সাব্যস্ত করলো!!! আর যারা ইসলাম কে খন্ড বিখন্ড দল উপদলে বিভক্ত করবে- হে নবী আপনি বলেদিন তাদের সাথে আপনার কনো সম্পর্ক নেই( কুরআন) তাহলে সুন্নি,শিয়া,ওহাবি, কাদিয়ানি- আবার সুন্নিদের মাঝে বহু উপদল- আহেলে সুন্না,তাবলিগে জামায়ত- ইঃতার উপর আছে বিভিন্ন পিরের দল- শিয়াদের মাঝে- ১২ টা উপদল-😅 কুরআন যদি কেও আল্লাহের বাণী হিসে মান্য করে বিশ্বাস করে- তাহলে বলতে হবে- আয়াত মোতাবেক বর্তমানে নবীর সাথে-৯৯.৯৯ জনের কনো সম্পর্কই নেই- আল্লাহের সাথে আছে কি.? অতপর রাসূল বলবেন- ভবিষ্যতে- হে আমার রব আমার সম্প্রদায় এই সত্য কুরআন সম্পূর্ণ প্রত্যাক্ষান করেছে( আল কুরআন) কিভাবে.? কুরআনে বিশ্বাস রাখলেওজ আয়াত না মানার মাধ্যমে-😅 আর কুরআন মোতাবেক অন্তত আর একজন রাসূল আসা বাকি আছেন- আপনি শতকরা ৯৯.৯৯ জন আলেমকেই বলতে শুনবেন আর কনো রাসূল আসবেনা- এর কারন হলো রাসূল আসবেন এই কথা আমরা জেনে গেলে মোল্লাদের কাছে ধরনা দেবনা- আমরা রাসূলের সন্ধান করতাম- তাতে মোলাদের ব্যবসা লাটে- তারা বলে ইমাম মাহাদির গল্প.?! এই ইমাম মাহাদি কে.? এর অর্থ কি.? কেও জানেন.? ইমাম= নেতা আল= সকল মাহাদী= আল্লাহের মনোনিত খালিফা( নবী বা রাসূল) তাহলে কি দাঁড়ায়.? যিনি আসবেন- তিনি বাবা আদম আঃ হতে শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ আঃ পর্যন্ত যত নবী রাসূল এসেছিলেন সকলের নেতা- বা ইমাম। = প্রমাণ আল কুরআন- সরন করুন- আমি সকল আম্বিয়াগনের( নবী- যাঁরা কিতাব প্রাপ্ত তাদের নবী- আম্বিয়া বলা হয়) নিকট হতে একটি কঠিন দৃঢ় অঙ্গিকার নিয়েছি- আমি আপনাদের কিতাব দেবো এবং কিতাবের জ্ঞান দিবো, একটি শর্তে- যে কিতাব আপনাদের কাছে আছে তার বাস্তবায়ন/ সত্যায়ন করতে যদি কনো রাসূল আসেন আপনারা সকলে তাঁকে মান্য করবেন এবং সাহা্য করবেন- এই মর্মে সপথ করলে আমিও আপনাদের পক্ষ হতে সাক্ষী থাকলাম। অতপর যে বা যারাই এই কৃত অয়াদা থেকে সরে যাবে( কিতাব পাওয়ার পর) তারাই নাফরমান( আল কুরআন) সূরা আল ইমরান আয়াত- ৮১, ৮২। প্রশ্ন- নবী মুহাম্মাদ আঃ কি কিতাব প্রাপ্ত নবী নন.? তিনি কি এই শর্তে আওতায় নেই.? সকল আম্বিয়াগন কবে কখন এক সাথে হবেন- সেই রাসূল কে মান্য করার জন্য.? উত্তর কনো আলেমের কাছে কি আপনি পেয়েছেন না পাবেন.? উত্তর আমার কাছে সংরক্ষিত সালাম শুভকামোনা শিরক হতে বাঁচুন
ইছলামে যত ফেতনা সব কিছু আলেমদেৰ সৃষ্টি। কোৰানেৰ ব্যাখ্যা ছাৰা ওৱাজ কোনমতেই গ্ৰহন যোগ্য নয়। ইনি বিছমিল্লাহিৰ ৰহমানিৰ ৰাহিম যে প্ৰকাৰে উচ্চাৰণ কৰেছে তা শুদ্ধ হৈয়েছে বলে আমাৰ মনে হয় না।
আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা নত করলে শিরক হয়। বাংলাদেশের সবাই তো শিরক করে। বউয়ের কাছে রাতে মাথা নত করে মিলন করে তখন শিরক হয়। আবার জমিতে ধান রোপন করতে ও মাথা নত হয় তখন ও শিরক হয়।
সূরাঃ আল-কাহফ [18:110] قُلْ إِنَّمَآ أَنَا۠ بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَىٰٓ إِلَىَّ أَنَّمَآ إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَٰحِدٌ فَمَن كَانَ يَرْجُوا۟ لِقَآءَ رَبِّهِۦ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَٰلِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِۦٓ أَحَدًۢا কুল ইন্নামাআনা-বাশারুম মিছলুকুম ইউহাইলাইইয়া আন্নামাইলা-হুকুম ইলা-হুওঁ ওয়া-হিদুন ফামান কা-না ইয়ারজূলিকাআ রাব্বিহী ফালইয়া‘মাল ‘আমালান সালিহাওঁ ওয়ালা-ইউশরিক বি‘ইবা-দাতি রাব্বিহীআহাদা-। বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।
আচ্ছা না বুঝে উল্টাপাল্টা কমেন্ট কিসের জন্য করেন কি এমন যোগ্যতা আছে আপনার মধ্যে কোনো যোগ্যতা নাই আপনার মধ্যে আপনার কমেন্ট দেখেই বুঝতে পারছি আপনার মধ্যে কোন যোগ্যতাই নেই তাই শুধু শুধু উল্টাপাল্টা কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর বর্তমানে বিভিন্ন মসজিদে জামাতে ফরজ নামাজের পর মোল্লা বেটা দোয়া করে না। কিছু মোল্লা মনে মনে দোয়া করে আমিন বলে শেষ করে দুয়া শোনা যায় না।এদেরকে হেদায়েত করে দেন।
ইসলাম ধর্ম পরিপূর্ণভাবে প্রচার করা হয়েছে, সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ উপহার মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাধ্যমে, কিছু গোপন কিছু প্রকাশ এভাবে নয়া, কেউ যদি বলে গোপন ছিল প্রকাশ করলাম তাদেরকে কি বলা যায় জ্যানীজনদের নিকট উত্তর আশা করি
