আসসালামু আলাইকুম আপনি যেভাবে গুরু ভক্তির কথা আলোচনা করেছেন তাতে তো বোঝা যাচ্ছে যে আল্লাহকে ভূলে গুরুকে নিয়ে ব্যস্ত থাকা কেননা চিন্তা ভাবনায় ধ্যান ধারনায় শুধু গুরু গুরুতে মিলে যাওয়া তো এখানে আল্লাহ কোথায়
জীব থাকার বিষয় ত সবাই জানে ও মানে। মানুষ ছিল কিনা, এই প্রশ্নটার উত্তর খুঁজার চেষ্টা করুন। আমরা আভাস দিতে পারি মাত্র। কেউ মাতব্বরি করে পুরোটা বলতেও পারবে হয়তো। কিন্তু অনুভবের মাধ্যমে সত্যকে দেখে মানতে হলে গুরুর আশ্রয় প্রয়োজন।
যুগে যুগে এতো ধর্ম ও ধর্ম গুরুরা আসছেন কেন? উক্ত যুগের মানুষের মতভেদ দূর করে এক করার জন্যে। প্রতিবারই মানুষ ভিন্ন ভিন্ন মতে দলে দলে ভাগ হতো, আর কোনো মহাপুরুষ এসে তাদের একত্র করতেন। আমি শুধু তাদের দেখানো পথ অনুসরণ করেছি।
দেখা যাচ্ছে আপনার কথাবার্তায় হিন্দু কথনভঙ্গীর প্রভাব সমধিক।একজন হিন্দু হিসেবে এটা আমাকে যথেষ্ট প্রভাবিত করছে।আপনার প্রতিটি কথাই অর্থপূর্ণ এবং অপ্রয়োজনীয় কথার অনুপস্থিতি ও যথেষ্ট প্রভাবকারী। সাবস্ক্রাইব করা ছিল,এবার থেকে নিয়মিত অনুসরণ( follow) করব নিজের স্বার্থেই। আর একটা কথা না বললেই নয়,আপনার বয়স যথেষ্ট কম হলেও জ্ঞানের গভীরতা এবং প্রকাশ ভঙ্গী যে কোন বয়স্ক সাধুর ঈর্ষার কারণ হতেই পারে।
হিন্দুভঙ্গী নয়, বরং বাঙ্গালী ভঙ্গি। পরিভাষাগুলো বাংলায় না বলে আরবীতে বললেই আরবীয় ইসলামিক ভঙ্গি মতে হতো। যেমন, নামাজ (উপাসনা) বা সালাত এর বাংলা হল যোগ। ধর্মের আধ্যাত্মিক দিকগুলো সব ধর্মেই প্রায় এক ও অভিন্ন। ধর্মের বাহ্যিক দিকটা অভিন্ন।।