সেদিন গৌড়ের চিকা মসজিদ দেখার পর আবার আমরা রওনা দিলাম। একটু এগিয়ে যেতেই আমরা পৌছে গেলাম কদম রসুল মসজিদের কাছে। লুকোচুরি দরওয়াজা দিয়ে গৌড় দুর্গে প্রবেশ করলে ডানদিকেই দেখতে পাওয়া যায় এই কদমরসুল মসজিদ। এখানে হজরত মহম্মদের পদচিহ্ন আছে যা সুদূর আরব থেকে পীর শাহজালাল তাবরেজী এনেছিলেন পান্ডুয়া-র বড় দরগায়, আর সেখান থেকে সুলতান আলাউদ্দিন হোসেন শাহ এটিকে নিয়ে আসেন গৌড় দুর্গে। তাঁর পুত্র সুলতান নসরত শাহ ১৫৩০ সালে চার কোণে কষ্ঠি পাথর দিয়ে তৈরী একটি বেদির ওপর পদচিহ্নটি স্থাপন করে তার ওপর কদম রসুল সৌধ নির্মান করেন। এর পরবর্তীতে নবাবী আমলে নবাব সিরাজ উদ্দৌলা যখন মুর্শিদাবাদের মসনদে বসেন তখন তিনি এই পদচিহ্ন এখান থেকে মুর্শিদাবাদে্র কদম শরীফে নিয়ে গিয়েছিলেন। পলাশীর যুদ্ধের পর মীরজাফর যখন নবাব হন তখন তিনি আবার এই পদচিহ্ন ফিরিয়ে নিয়ে আসেন এখানে। কথিত আছে এই মসজিদটি ১৫৩০-১৫৩১ সালে সুলতান নসরত শাহের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। এই ভিডিওতে গৌড়ের তিনটি স্থাপত্যকে দেখানো হয়েছে ১. কদম রসুল মসজিদ
২. ফতে খানের সমাধি ও ৩. লুকোচুরি দরওয়াজা।
বন্ধুরা , যদি ভিডিও ভালো লাগে তাহলে লাইক কমেন্ট, সেয়ার ও সাবস্ক্রাইব করে চ্যানলের সঙ্গে থাকবেন এই আশা রাখি ।
#history #malda #lukochuri #darwaza #sultan
ব্যক্তিগত মতামত ও পরামর্শ দেওয়ার জন্য নিচের মেইল আইডি তে মেইল করুন। manasbangla9@gmail.com
Stay Connected with me on Social Network :
Twitter : / manasbangla
Facebook : / manasbangla
Instagram : / manasbangla
16 сен 2022