এই ভিডিও টাই খুজছিলাম। তিনি কিন্তু একজন দার্শনিকও ছিলেন।He is a philosopher #gautambuddhabanglabiography জীবনকে এক নতুন রুপে রুপান্তরিত করবে আপনার কথাই এই যুবসমাজ আমি বিশ্বাস করি।
@@santanupakira6324মানুষ আল্লাহ তা'আলা মৃত্যুর পরে দেখা মানুষ আল্লাহকে দেখতে পাবে। আর ইহুদিরা দেখতে চেয়েছিল এটা ঠিক। তাদের নবী মুসা আঃ। বলতে বলতে পাগল বানিয়েফেলে। আল্লাহতালার গজব নাযিল করলেন। তাহার উপরে বিশাল পাহাড় উঠিয়ে ধরাহল বেশি বাড়াবাড়ি করলে এই পাহাড়ে চাপা দিয়ে ধ্বংস করে দেয়া হবে। এ তাদের নেতারা অস্বীকার করল তাহাদের উপরে পাহাড় চাপা দেয়া হলো।। 6 লক্ষ ইহুদির মধ্যে 70 হাজার ইয়াহুদী আজাবে নিহত হলো। অতএব পর নবী মুসা আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন আল্লাহ তাআলা তাদের ক্ষমা করে দিলেন।
@@siamsiddiki6405 বলদা পাডা,আমরা ছোট বেলা থেকেই শিখছি অন্য ধর্মকে অপমান করা উচিত না।তাই নিজের ফাল্তু কথা বলে আমাদের ধৈর্য্য ভাংঙিস না। এখনো কিছু বললাম না।
কুশলপিঠকঃ বুদধো দেব ঈশর নন ঈশরের পুএও নন তিনি হলেন আমাদের মতো মানুষ তিনি সিদধি লাভ করেছিলেন 2: ভগবান বুদধো দেব যদি ভগবান না হন তাহলে বৌদধো রা তার পূজা করে কেন উওরঃ কিছু এমন ধরণের পূজা আছে যা করলে ভগবান তা পূরণ করেন যেমন একজন শিক্ষককে একজন বাচছা প্রণাম করলে শিক্ষক তাকে আশিবাদ দেন ঠিক তেমনি বুদধো দেবের অনুগামীরা তাকে শ্রদধা করে
১নাম্বার পয়েন্ট, বুদধো আসলেই ঈশ্বর না।ঈশ্বর এর পুত্রও নয়,,এটাই সঠিক। ২পয়েন্ট,,,আমাদের ঈশ্বর কে? কি তার বৈশিষ্ট্য? ঈশ্বর এর বৈশিষ্ট্য হলো, *,তিনি মাত্র একজন এই হবেন,,,ঈশ্বর ২য় কেউ হবে না। * তিনি কারো থেকে জন্ম নিবেন না,,কারো থেকে কেউ জন্ম নিলে সে তো সব কিছুর সৃষ্টুকর্তা না। * তিনি মারা জাবেন না,, তিনি যদি মারাই যায় তাহলে তাহলে মানুষ কিভাবে তার উপসা করবে?আর মরা কেউ কিভাবে মানুষদের সাহায্য করবে? * যিনি ঈশ্বর তার ঘুমের প্রয়জন হয় না। * তিনি কারো থেকে জন্ম নেন না।কেউ যদি কারো থেকে জন্ম নেয় তাহলে সে ঈসর না। *যিনি ঈশ্বর তিনি কারো সাহায্য প্রার্থী না। *যিনি ঈশ্বর তার নিজের জন্য তার কোন চাওয়া থাকে না,,বরং তিনি মানুষদের সব দিয়ে থাকেন।যিনি ঈশ্বর তিনু মানুষ না,,কারন মানুষের ঘুম আছে,,ধরুন ঈশ্বর ঘুমাচ্ছে,,তাহলে সারা বিশ্ব কে চালাবে! মানুষ কখনো সৃষ্টি কর্তা বা উপসনা পাবার যুগ্য না,,বরং ঈসার তিনি যিনি আগুন পানি মাটি বাতাশ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন
বোধি জ্ঞান সহজলভ্য নয়,সাধনা করতে হয় , তখন নিজরই সত্যি মিথ্যে যাচাই করার চেতনা জন্মে।ক্লাস ওয়ান কিংবা টু এর ছাত্র অনার্স কিংবা নাইনের গণিত বুঝবে না।অনেকের প্রশ্ন শুনে হাসি পায়,কেউ বলে ঈশ্বর কিনা ,কার উপাসনা করে। কিন্তু প্রকৃত জ্ঞান অন্বেষণ করেনা।যদি বলতো নির্বাণমুক্তি কিংবা মহানির্বাণ কি কি উপায়ে জড়া ব্যাধি থেকে জন্ম মৃত্যু থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় আসলে অনেকেই তর্ক করার জন্য প্রশ্ন করে
সর্ব প্রথম গৌতম বুদ্ধ বৌদ্ধ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা না-পুনঃ প্রতিষ্ঠাতা।গৌতম বুদ্ধের পূর্বে আরো ২৭ জন বুদ্ধ ছিলেন। ২য় মায়াদেবীর যে স্বপ্ন বিবরণ তুলে ধরেছেন তা ভুল।মায়াদেবী স্বপ্নের মধ্যে দেখেছিলেন দেবতারা তাকে তুলে নিয়ে গেলেন এক হিমালয় পর্বতে। এর পর এক সাদা হাতি তার চার দিকে পদক্ষিণ করেন। হাতির শুরে থাকা পদ্ম ফুল তার পেটে ঢুকিয়ে দিয়েছেন। এ কথা পর দিন রাজার কাছে জানালে।রাজ গণক দের আমন্ত্রণ জানানো হয়।স্বপ্ন বিবরণ শুনে সন্যাসীরা জানান রাজা পুত্র সন্তান এর জনক হতে চলেছেন।৩য় তিনি দীর্ঘদিন ৬বছর কঠোর সাধনার পর বুদ্ধত্ব লাভ করেন।৪র্থ সুজতার পায়েস খেয়েছেন বুদ্ধত্বলাভ এর পর এবং যে পাঁচ জন সন্যাসীর কথা বলেছেন তারা বুদ্ধত্বলাভ এর পর বুদ্ধের শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে বুদ্ধ ৪৫ বছর ধর্ম প্রচার করেন।
@@siamsiddiki6405 হুম সৃষ্টি করেছেন কে?এর সাথে উনার শিক্ষার কি সম্পর্ক?? আমরা কি শিক্ষকের শিক্ষা পালন করা বাদ দিয়ে শিক্ষকের পিতা-মাতাকে পুজা করি? আমাদের সৃষ্টিকারী আমাদের পিতা-মাতা। তাদের সঙ্গম ব্যতীত আমাদের সৃষ্টি অকল্পনীয়। আর সব কিছুর সৃষটি কিভাবে হয়েছিল সেটা এক এক ধর্মে এক এক রকম ব্যখ্যা আছে।কিন্তু বিজ্ঞানের ব্যখ্যা সব থেকে আলাদা এবং প্রাসঙ্গিক।
আমি যদিও কোনটাই নয়।তবে আপনাকে ভাই হিসাবে একটা পরামর্শ দিতে চাই।যদি তাই হয় তাহলে বিয়ে করে ফেলুন। কারণ আমার এক স্যার ছিল ব্রাহ্মণ তার স্ত্রী ছিল বৌদ্ধ ধর্মালম্বী।উভয়েই মিলেমিশে একের ধর্ম অন্যজন পালন করে।
@@posmibarua1860 আমরা বাতাস দেখিনি কিন্তু জানি বাতাস আছে 🙂 আয়না আবিষ্কার এর আগে মানুষ নিজের চেহারাও ঠিক মত দেখতে পারতো না কিন্তু চেহারা তো আছেই? আমাদের শরীরের গঠন জানেন? কতটা জটিল? এক এক প্রানী এক এক ভাবে সৃষ্টি.. এক গাছে এক ফল ধরে অন্য ফক ধরে না.. মহা কাশে সব কিছু ঠিক ভাবে চলছে..সব কি একা একাই হচ্ছে? কেউ কি নিয়ন্ত্রণ করছে না? এসব কিছুই প্রমাণ করে একজন স্রষ্টা আছে..😊 এইজন্য আমি বলি আমি স্রষ্টা দেখিনি কিন্তু এই অপরুপ নির্ভুল সৃষ্টি দেখেছি যা বলে দেয় একজন স্রষ্টা আছে 💕..কুরআন পড়েছি যেখানে কোন ভুল নেই অনেক বিজ্ঞানী অনেক আবিষ্কার করেছে অনেক কিছু তার মধ্যে ভুল প্রমাণিত হয়েছে নিউটন,,আরিস্টটল এর মত বিজ্ঞানী দের অনেক প্রমাণ ভুল প্রমানিত! কিন্তু ১৪০০ বছর আগের কুরআন এ কোনো ভুল নাই শুধু তাই নয় তাই এক অক্ষর ও পরিবর্ন হয় নি.. শুধু তাই নয় সেখানে পুরো জীবনব্যবস্থা আছে ❤️❤️ তাই একজন creator to achei.. Hm Creator 1 jon e kno 1 er beshi thakle ki hoto ek ek joner mot ek ek hoto shob dhongsho hoto..tai creator 1 jn e ei 1 shorshray bishash kori bolei ami Muslim
গৌতম বুদ্ধ কখনো বলেনি আমি ইশ্বর অথবা আমাকে উপাসনা করো? তাইলে কেনে বৌদ্ধরা তার মৃর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তাকে পৃজা করে তাকে ইশ্বর মানে। এবং বৌদ্ধ ধর্ম গ্রন্থে কোথাও লেখা নাই যে গৌতম বুদ্ধ ইশ্বর আর তাকে উপাসনা করতে বলা হয়ছে। বিশ্বাস না আপনাদের ত্রিপিটক পড়ে দেখুন।আর নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করুন।
ভাই সম্মানিত ব্যক্তিকে ব্যক্তিরা এমনেই শ্রদ্ধা ভক্তি করে। তার নিজ থেকে আমাকে অমুখ করো, সমুখ করো।।। এগুলা স্বার্থপরের কাজ।। ভেবে দেখুন একটু।। একজন শিক্ষক কখনোই ছাত্রদের নিজেকে শ্রদ্ধা করতে বলেন না। ছাত্ররাই তাকে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ শ্রদ্ধা করে।।। আশা করি বুঝাতে পারলাম
বাংলাদেশের কোন মুক্তিযোদ্ধা বলে যায়নি আমরা শহীদ হওয়ার পর আপনারা আমাদের কে ফুল দিয়ে প্রতিবছর স্মরণ করবেন কিন্তু আমরা তাদেরকে স্মরণ করি যাদের আমাদের প্রজন্মের যারা আছে তারা যেন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে পারে ঠিক তেমনি বুদ্ধধর্ম তাই
@@tonmoybarua3729 কিসের সাথে কিসের তুলনা করেন,,, আপনাকে যেটা বলে না,,সেটা আমি বল্লেই তো হলো না,,ধর্ম গ্রন্থ পড়ুন ভালো করে,,যেখানে তার প্রতি উপসা করার কথা বলে নি,,,আপনি যোর পূর্বক তার নিকট মাথা নিত করছেন,,মাথা নত তো একমাত্র সৃষ্টিকর্তার সামনে করা যায়,, নাম্বার পয়েন্ট, বুদধো আসলেই ঈশ্বর না।ঈশ্বর এর পুত্রোও না তাহলে আমাদের ঈশ্বর কে?আমরা কার সামনে মাথা নত করবো.? কি তার বৈশিষ্ট্য? ঈশ্বর এর বৈশিষ্ট্য হলো, *,তিনি মাত্র একজন এই হবেন,,,ঈশ্বর ২য় কেউ হবে না। * তিনি কারো থেকে জন্ম নিবেন না,,কারো থেকে কেউ জন্ম নিলে সে তো সব কিছুর সৃষ্টুকর্তা না। * তিনি মারা জাবেন না,, তিনি যদি মারাই যায় তাহলে তাহলে মানুষ কিভাবে তার উপসা করবে?আর মরা কেউ কিভাবে মানুষদের সাহায্য করবে? * যিনি ঈশ্বর তার ঘুমের প্রয়জন হয় না। * তিনি কারো থেকে জন্ম নেন না।কেউ যদি কারো থেকে জন্ম নেয় তাহলে সে ঈসর না। *যিনি ঈশ্বর তিনি কারো সাহায্য প্রার্থী না। *যিনি ঈশ্বর তার নিজের জন্য তার কোন চাওয়া থাকে না,,বরং তিনি মানুষদের সব দিয়ে থাকেন।যিনি ঈশ্বর তিনু মানুষ না,,কারন মানুষের ঘুম আছে,,ধরুন ঈশ্বর ঘুমাচ্ছে,,তাহলে সারা বিশ্ব কে চালাবে! মানুষ কখনো সৃষ্টি কর্তা বা উপসনা পাবার যুগ্য না,,বরং ঈসার তিনি যিনি আগুন পানি মাটি বাতাশ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন