যে দেশে যাবেন খাবারের দাম গুলো বাংলাদেশি টাকায় বলে দিলে খুব ভালো হয়।সাথে হোটেলের প্রাইস কেমন সেটা বললে আরও ভালো হতো।জারা ঘুড়তে পছন্দ করে তাদের অনেক উপকারে আসবে।খুব ভালো লাগে আপনাদের।
Accidently kew jate pore na jai Vdo er majhe majhe Maria apu bole "aste aste/carefull shami" Shehwar vaiya bole "carefully valobasa" and this is love❤️❤️ R Maria vabir hate 1st time nailpolish dekhlam wow!!🥰🥰😍😍
Shehwar, আমরা দৈনিন্দন বহু গ্রীক শব্দ বলি যেমন, মেটার থেকে মা,পেত্রা থেকে পিতা , ঘোড়া কে অশ্ব বলি এই অশ্ব গ্রীক শব্দ। গ্রীকরা বহু শতাব্দী এই পাক ভারত উপমহাদেশ শাসন করেছে। 👍❤
মাতা-পিতা-অশ্ব -- এই শব্দগুলির কোনোটাই গ্রীক থেকে ভারতে আসেনি। এগুলি এসেছে প্রাচীণ বৈদিক সংস্কৃত থেকে বা তারো আগেকার প্রোটো-ইন্দো-ইরানিয়ান ভাষা পরিবারে তাদের বীজ থেকে। তবে শব্দগুলির রেকর্ডেড অস্তিত্ব বৈদিক সংস্কৃততেই পাওয়া যায়। ও হ্যাঁ, অশ্ব শব্দটার উল্লেখ ঋগবেদ আর যজুর্বেদেই আছে -- আলেক্সান্দারের জন্মের হাজার বছরেরও বেশি আগে থেকে!! বৈদিক সংস্কৃততে মাতা হচ্ছে মাতৃ (मातृ) আর পিতা হচ্ছে পিতৃ (पितृ)। এই বৈদিক সংস্কৃত খৃষ্ট জন্মেরও অন্তত ১৫০০ / দেড় হাজার বছর আগেকার। অথচ এই উপমহাদেশে গ্রীকরা আসে আলেক্সান্ডারের ভারত জয়ের মাধ্যমে ৩২৬ খৃষ্ট পূর্বাব্দে -- বৈদিক সংস্কৃত যুগের এক হাজার বছরেরও বেশি সময় পরে। সুতরাং মাতা-পিতা-অশ্ব শব্দগুলি গ্রীক ভাষা থেকে আসেনি। মা শব্দটা কাছাকাছি উচ্চারণে, অন্তত "ম" অক্ষর দিয়ে শুরু করে এমন ভাবে পৃথিবীর আরও অনেক ইন্দো-ইউরোপীয় এবং অন্যান্য ভাষায় আছে। যেমন প্রাচীণ মিশরীয় ভাষায় মাকে বলা হতো "মাৎ"। একজন দেবীও ছিলেন যার নাম ছিল মাৎ, যাকে মাতৃদেবীও বলা হত। লক্ষ্য করলে দেখবেন এই মিশরীয় "মাৎ"-এর সাথে সংস্কৃত মাতৃ-র আশ্চর্য উচ্চারনগত মিল আছে, অথচ প্রাচীণ মিশরীয় ভাষা বৈদিক সংস্কৃত থেকেও অনেক পুরনো এবং গ্রীক ভাষা থেকে আরও অনেক বেশি পুরনো। গ্রীকরাই বরং এই মিশরীয়দের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছে এক সময়। হতে পারে হাজার হাজার বছর আগেই অতি প্রাচীণকাল থেকেই মানুষের মধ্যে এই প্রিয় মা শব্দটা প্রচলিত ছিল পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ার আগে থেকেই। তাই হয়তো তারই বিভিন্ন কিন্তু কাছাকাছি বিবর্তিত রূপ বিভিন্ন ভাষায় রয়ে গেছে এখনো। প্রিয়তম শব্দটা মানুষ পুরোপুরি ছাড়তে পারেনি। কিন্তু কোনটা কার কাছ থেকে এসেছে তা এখন আর কিছুতেই বলা সম্ভব না। প্রাসঙ্গিক ভাবে এখানে একটা মজার তথ্য দেইঃ অনেকে মনে করেন বাবা-কাকা খাঁটি বাংলা শব্দ কারন মূলত হিন্দু ধর্মাবলম্বী বা পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীরাই এগুলি বেশি ব্যবহার করেন, যেখানে মুসলিম বাঙালীরা বলেন -- আব্বা, চাচা। কিন্তু আসলে বাবা আর কাকা দু'টাই ফার্সি শব্দ!! আবার বাঙালি মুসলমানদের ব্যবহৃত আব্বা ও আম্মার সাথেও মুসলমানিত্বের কোনো অবধারিত সম্পর্ক নাই। ভারতে তামিলরাও আম্মা বলেন। প্রাচীণ তামিলে আম্মা শব্দ আছে। তাছাড়া প্রাচীণ এরামাইক ভাষাতেও আম্মা শব্দ আছে। এই এরামাইক সিরিয়া / ইজরাইল অঞ্চলের ভাষা এবং ইহুদিদের হিব্রু ভাষার একটা সিস্টার ল্যাঙ্গুয়েজ। প্রাচীণ খৃষ্টান মহিলা সন্যাসীদের আশ্রম প্রধান্দের "আম্মা" ডাকা হত সম্মান করে। এখান থেকেই আম্মা কথাটা আশেপাশের অঞ্চলের ভাষায় ছড়িয়েছে। আব্বা কথাটাও এরামাইক। এরামাইক থেকে হিব্রুতে গেছে। এটা বাইবেলেও আছে। ইজরাইল/সিরিয়া অঞ্চলের ইহুদী-খৃষ্টান উভয় ধর্মের লোকেরাই এটা ব্যবহার করত। প্রাচীণ সিরিয়াক এবং কপ্টিক চার্চের ও আশ্রমের প্রধানদেরও উপাধি ছিল "আব্বা" । এটা এখনও অনেক জায়গায় প্রচলিত আছে। আমি মিশরে দেখেছি। গ্রীক-ল্যাটিন ঘুরে পরে এই আব্বা ইংরেজিতে এসে *"Abbot"* রূপ লাভ করে!! এই হচ্ছে মা-বাবা-কাকা-আব্বা-আম্মার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস!!! চিয়ার্স!!!
মাতা-পিতা-অশ্ব -- এই শব্দগুলির কোনোটাই গ্রীক থেকে ভারতে আসেনি। এগুলি এসেছে প্রাচীণ বৈদিক সংস্কৃত থেকে বা তারো আগেকার প্রোটো-ইন্দো-ইরানিয়ান ভাষা পরিবারে তাদের বীজ থেকে। তবে শব্দগুলির রেকর্ডেড অস্তিত্ব বোদিক সংস্কৃততেই পাওয়া যায়। ও হ্যাঁ, অশ্ব শব্দটার উল্লেখ ঋগবেদ আর যজুর্বেদেই আছে -- আলেক্সান্দারের জন্মের হাজার বছরেরও বেশি আগে থেকে!! বৈদিক সংস্কৃততে মাতা হচ্ছে মাতৃ (मातृ) আর পিতা হচ্ছে পিতৃ (पितृ)। এই বৈদিক সংস্কৃত খৃষ্ট জন্মেরও অন্তত ১৫০০ / দেড় হাজার বছর আগেকার। অথচ এই উপমহাদেশে গ্রীকরা আসে আলেক্সান্ডারের ভারত জয়ের মাধ্যমে ৩২৬ খৃষ্ট পূর্বাব্দে -- বৈদিক সংস্কৃত যুগের এক হাজার বছরেরও বেশি সময় পরে। সুতরাং মাতা-পিতা-অশ্ব শব্দগুলি গ্রীক ভাষা থেকে আসেনি। মা শব্দটা কাছাকাছি উচ্চারণে, অন্তত "ম" অক্ষর দিয়ে শুরু করে এমন ভাবে পৃথিবীর আরও অনেক ইন্দো-ইউরোপীয় এবং অন্যান্য ভাষায় আছে। যেমন প্রাচীণ মিশরীয় ভাষায় মাকে বলা হতো "মাৎ"। একজন দেবীও ছিলেন যার নাম ছিল মাৎ, যাকে মাতৃদেবীও বলা হত। লক্ষ্য করলে দেখবেন এই মিশরীয় "মাৎ"-এর সাথে সংস্কৃত মাতৃ-র আশ্চর্য উচ্চারনগত মিল আছে, অথচ প্রাচীণ মিশরীয় ভাষা বৈদিক সংস্কৃত থেকেও অনেক পুরনো এবং গ্রীক ভাষা থেকে আরও অনেক বেশি পুরনো। গ্রীকরাই বরং এই মিশরীয়দের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছে এক সময়। হতে পারে হাজার হাজার বছর আগেই অতি প্রাচীণকাল থেকেই মানুষের মধ্যে এই প্রিয় মা শব্দটা প্রচলিত ছিল পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ার আগে থেকেই। তাই হয়তো তারই বিভিন্ন কিন্তু কাছাকাছি বিবর্তিত রূপ বিভিন্ন ভাষায় রয়ে গেছে এখনো। প্রিয়তম শব্দটা মানুষ পুরোপুরি ছাড়তে পারেনি। কিন্তু কোনটা কার কাছ থেকে এসেছে তা এখন আর কিছুতেই বলা সম্ভব না। প্রাসঙ্গিক ভাবে এখানে একটা মজার তথ্য দেইঃ অনেকে মনে করেন বাবা-কাকা খাঁটি বাংলা শব্দ কারন মূলত হিন্দু ধর্মাবলম্বী বা পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীরাই এগুলি বেশি ব্যবহার করেন, যেখানে মুসলিম বাঙালীরা বলেন -- আব্বা, চাচা। কিন্তু আসলে বাবা আর কাকা দু'টাই ফার্সি শব্দ!! আবার বাঙালি মুসলমানদের ব্যবহৃত আব্বা ও আম্মার সাথেও মুসলমানিত্বের কোনো অবধারিত সম্পর্ক নাই। ভারতে তামিলরাও আম্মা বলেন। প্রাচীণ তামিলে আম্মা শব্দ আছে। তাছাড়া প্রাচীণ এরামাইক ভাষাতেও আম্মা শব্দ আছে। এই এরামাইক সিরিয়া / ইজরাইল অঞ্চলের ভাষা এবং ইহুদিদের হিব্রু ভাষার একটা সিস্টার ল্যাঙ্গুয়েজ। প্রাচীণ খৃষ্টান মহিলা সন্যাসীদের আশ্রম প্রধান্দের "আম্মা" ডাকা হত সম্মান করে। এখান থেকেই আম্মা কথাটা আশেপাশের অঞ্চলের ভাষায় ছড়িয়েছে। আব্বা কথাটাও এরামাইক। এরামাইক থেকে হিব্রুতে গেছে। এটা বাইবেলেও আছে। ইজরাইল/সিরিয়া অঞ্চলের ইহুদী-খৃষ্টান উভয় ধর্মের লোকেরাই এটা ব্যবহার করত। প্রাচীণ সিরিয়াক এবং কপ্টিক চার্চের ও আশ্রমের প্রধানদেরও উপাধি ছিল "আব্বা" । এটা এখনও অনেক জায়গায় প্রচলিত আছে। আমি মিশরে দেখেছি। গ্রীক-ল্যাটিন ঘুরে পরে এই আব্বা ইংরেজিতে এসে "Abbot" রূপ লাভ করে!! এই হচ্ছে মা-বাবা-কাকা-আব্বা-আম্মার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস!!! চিয়ার্স!!!
you guys are doing great job. really loved all of your videos but it makes me sad that how much the views have dropped :( hope you guys will try different things cause it seems all videos are kinda same . i really love you guys and hope you guys get the love you all deserve
Shehwar ভাই আমি আপনার এবং ভাবীর বড় ফান,, আমি সৌদি থাকি,,ভাই আমি ইউরোপ যাইতে চাই,,ভাই সৌদি থেকে ইউরোপ যাওয়ার কোনো এজেন্সি আমি পাইনি,,, যদি আপনি একটু বলতেন কিভাবে ইউরোপ যাবো।