আমাদের মত বাংলার জনগণের মনের কথাটা সৌমিত্র খাঁ মহাশয় সংসদ ভবনে সারাদেশের সামনে তুলে ধরেছেন। তার জন্য তাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। সৌমিত্র খাঁ মহাশয় দাদা আপনি এইভাবে দিল্লিতে বাংলার মানুষের মনের কথা তুলে ধরুন সংসদ ভবনে আর রাজ্যের বিধানসভা শুভেন্দু অধিকারী মহাশয় পালন করছে একদম সঠিক ভূমিকা নিয়েছেন।
সংসদ ভবনে সৌমিত্র খাঁ এর দুঃসাহসিক বক্তব্যের পর বাংলার সর্বোচ্চ দুর্নীতিবাজ অভিষেক এর গ্রেপ্তারি কামনা করে সন্ময় বাবুর অনন্য প্রতিবেদনকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
বাংলার জনগণ এখন চায় দিল্লিতে সংসদ ভবনের সৌমিত্র খাঁ মহাশয় আর বিধানসভার শুভেন্দু অধিকারী মহাশয় এরকম সঠিক ভূমিকা পালন করুন। দুজনকেই অনেক অনেক ধন্যবাদ বাংলার মানুষের মনের কথা লোকসভায় বিধানসভায় বলার জন্য।
দাদা, একদম এই রাজ্যের সবার মনের কথা সৌমিত্র বাবু তুলে ধরেছেন। যদি ভাইপোকে আগেই তিহারে পাঠানো হতো তবে আজ সংসদে চল্লিশ জন বিজেপির সদস্য হতো। ধন্যবাদ খুব ভালো লাগলো প্রতিবেদন।
Nishi kant Dubey deserve Bharat Ratna. Or let him be given at least one District to be the Emperor of it. What a brilliant rare-born Hindusthani ! He was the main actor of cleaning the Parliament by removing one Mahua Maitra- like super Giant.
সাংসদ Soumitra খাঁ মহাশয় কে জানাই গেরুয়া অভিনন্দন । মানুষের আশীর্বাদে you shall overcome against anti Bengal corrupted hidden criminals. Almighty Lord being with you. Have carry on your fights on behalf of all citizens of West Bengal.
সৌমিত্র খাঁ এই মুহূর্তে সভাপতি হবার যোগ্য ,,বি জে পি তে দেখা যাচ্ছে মাত্র দুজন লড়াকু নেতা আছেন,একজন বিরোধী দলনেতা মাননীয় সুভেন্দু অধিকারী,, অন্য জন সাংসদ, মাননীয় সৌমিত্র খাঁ ,।
উনার সঙ্গে আমিও সহমত। প্রতি পশ্চিমবঙ্গেরবাসী ও এটাই চাই। বঙ্গ বিজেপির প্রত্যেক কাজ কর্তাদের এক সঙ্গে গজে উঠা দরকার। সমিএ খাঁ মহাসয়কে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি,এই বক্তব্যকে সাঃ সংসদে তুলে ধরার জন্য।
মানুষের কথা নিয়ে বলবার জন্যেই তো সাংসদগণ!.. তাহলে "মানুষের একটি বিরাট প্রত্যাশা যে বড়ো চোর, চোরের মাথা ধরা পড়ুক".. সেই মনের কথাটিও সাংসদদের বোধে আসে না..??..!!
সৌমিত্র খাঁ কে শুধু মাত্র ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না। তাঁর চাইতে আমার মতো বয়ষ্কদের আশীর্বাদ দেওয়া প্রয়োজন নিজেদের সুরক্ষার প্রয়োজনে । ভাই আপনি এগিয়ে যান সব রকম সমর্থন থাকবে আপনার চলার পথে। পারলে ওকে এই কথা গুলো জানিয়ে দেবেন।
বিষয়টা অত্যন্ত বিরক্তিকর হয়ে উঠেছে। বিজেপি আর তৃণমূলের মধ্যে একটা যোগসাজশ আছেই। অথচ এমতাবস্থায় বিকল্প কিছু নেই। কারণ সিপিএম তৃণমূলের বি টিম হয়ে দাঁড়িয়েছে। খুবই হতাশাজনক পরিস্থিতি।
@@PrantikDey-cp6uv আপনিই শুরু করুন নাহয়। আপনার পিছনে আমি থাকবো। বগলগুলো অবশ্যই কামিয়ে ঊর্ধ্ববাহু হবেন। তা নাহলে বগলের চুল দেখা যাবে। সে বড় বিশ্রী ব্যাপার।
@@pradipkar9474 ভাইপোর চেয়ে অনেক কম টাকার দুর্নীতি করে মুখ্যমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও হেমন্ত সোরেন জেলের ভাত খেয়ে এখন বেলে আছে, অরবিন্দ এখনও জেলের ভাত খাচ্ছে। ভাইপোর কোম্পানির সম্পত্তি সীজ হচ্ছে অথচ ভাইপো বিন্দাস ঘুরে বেড়ায় কি করে?
ঠিক বলেছেন সন্ময়বাবু,এত দিন সংসদে দুর্নীতিবাজ অভিষেক ও পঃবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে সাহস করল না। সৌমিত্র খাঁ কাজটা করে দেখালেন, সৌমিত্র খাঁকে অনেক ধন্যবাদ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মাননীয় সৌমিত্র খান মহাশয়কে। পঃবঙ্গের সাধারণ মানুষের মনের কথা আপনি সুন্দর ও সোচ্চার ভাবে প্রতিধ্বনিত করলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ঘুম কবে ভাঙবে? নাকি রামমন্দির পুনঃপ্রতিষ্ঠার ফলে কুম্ভকর্ণের আত্মা জাগ্রত হয়ে কেন্দ্রীয় নেতাদেরকে ভর করলো?
সুপ্রভাত দাদা,জয় জগন্নাথ।দাদা আমি দেখতে পারছি ৫ জন আসল নেতাকে ১)শুভেন্দু ২) হেমন্ত ৩) সৌমিত্র ৪) দুবে ৫) গৌরী শঙ্কর খুঁজে পেয়েছি।এদের মধ্যে শুভেন্দু ও সৌমিত্রকে বঙ্গে (দুইভাই) আন্দোলন করলে সরকার উল্টে যাবে ২৬ শে।সংসদে সৌমিত্র এবং বিধানসভায় শুভেন্দু জ্বালামুখী বক্তব্য দিলেই হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ হবার সম্ভবনা প্রবল, এছাড়াও সজল,বাগচী,গৌরী শঙ্কর,শিলিগুড়ির ঘোষকে আন্দোলনে যুক্ত করতে হবে।বাকি নেতাদের পদ কেড়ে সাধারণ সদস্য হিসাবে রাখতে হবে।আর যারা দুই নৌকায় পা রেখেছে তাদের বসিয়ে রাখা উচিত।আমিও ১৯৯১ থেকে বিজেপির এক্টিভ মেম্বার ছিলাম,অঞ্চল সভাপতিও ছিলাম।তখন সিপিএমের যৌবনকাল,সংগঠনের কাজ করতাম,স্বস্তিকার প্রচারক ছিলাম,বয়সের ভারে বুদ্ধি দিই কিন্তু দৌড়াতে পারিনা দাদা।
সৌমিত্র খাঁ যে ভাবে তাঁর নিজস্ব হিন্দিতে বক্তব্য রেখেছেন খুবই প্রশংসনীয়।একটা পরামর্শ দিতে পারি উনি যাতে আরও ভালো ভাবে হিন্দিতে বলতে পারেন তার জন্য কিছুদিন হিন্দি শিক্ষক রেখে একটু ঝালিয়ে নিতে পারেন।এতে ওনার আরও সুবিধা হবে নিজের বক্তব্য কে গুছিয়ে পেশ করতে।
সেটিং টা কি এমনি হয়েছে, কেন এত দিন বলেনি বা বলতে পারেননি সেটা কি বলে দিতে হবে। আম মিষ্টির স্বাদ এমনি ছিল যে কেউ কিছুই বলতে পারিনি বা পারছে না। এমনি এর গুণ। সবই হয়েছে এই AMM এর অনুপ্রেরণায় সেটা বুঝতে কারো বাকি নেই। জনগণ কে এত বুদ্ধু ভাববেন না।
একদম সঠিক বক্তব্য। অন্য সাংসদরা দেখুন এবং শিখুন। কেন আপনারাও সোচ্চার হচ্ছেন না।কেন দেশবাসীকে অবগত করাতে পারছেন না তৃণমূল পশ্চিমবঙ্গে কি অন্যায় করে চলেছে।
মিনমিন করে এই সব বোলে কোনো লাভ হবে না অ্যাকশন চাই। দিল্লী সফরে গিয়ে আবার পায়ে হাতে ধরবে তারপর সব ঠিক হয়ে যাবে। বি জে পি ক্রমশ শেষ হয়ে যাবে। মিলিয়ে নেবেন।
