Shudhu Ei Bangladesh er kisu olama Eita mone kore. Tara olama howar joggota rakhe na. Karon world er shob Muslim country r olama ra Jane Eita 100% halal
ভাই একজনের কথা শুনে আপনি বাংলাদেশের আলেমদের নামে কথা বললেন। ঘোড়ার মাংশ হালাল ভাই এরা সবার একমত বাংলাদেশের আলেমদেরও। হাদিসে শুধু যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতকৃত ঘোড়ার মাংশ খাওয়া মাকরুহ ।আশা করি বুঝতে পেরেছেন ভাইয়া । RU-vid শায়েখগন থেকে দুরে থাকবেন। মানুষ হয়তো না জেনেই ভুল ফাতওয়া দিয়ে থাকে।
ago Most of the Muslims in Bangladesh do not read the Quran Hadith. 4444 Narrated Jabir Ibn 'Abdullah (RA): He said, The Messenger of Allah (may peace be upon him) prohibited the eating of (domesticated) donkey meat on the day of the Battle of Khaibar and allowed the eating of horse meat. [5520-5524; Muslim 34/6. Hah 1941, Ahmad 14896] (A.P. 3898, E.F. 3901) Sahih Bukhari, Hadith No. 4219 Value of Hadith; Sahih hadith
@@Dr.Foodie na vai... J jinish tar gosto khaoa nia motovet ase seta na khaoai valo...... Apnar bojha dorkar.... Ghorar gosto na khele to apnar kono khoti hotona.....
বাংলাদেশের মুসলিমরা বেশির ভাগ হচ্ছেন নামে মুসলিম কোরান হাদিস পড়ে না। 👇👇👇👇👇👇👇👇 জাবির ইবনু 'আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) খাইবারের যুদ্ধের দিন (গৃহপালিত) গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন এবং ঘোড়ার গোশত খেতে অনুমতি দিয়েছেন। [৫৫২০-৫৫২৪; মুসলিম ৩৪/৬. হাঃ ১৯৪১, আহমাদ ১৪৮৯৬] (আ.প্র. ৩৮৯৮, ই.ফা. ৩৯০১) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৪২১৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সূরা ৬৬ আত-তাহরীম আয়াত ১ হারাম হালাল یٰۤاَیُّہَا النَّبِیُّ لِمَ تُحَرِّمُ مَاۤ اَحَلَّ اللّٰہُ لَکَ ۚ تَبۡتَغِیۡ مَرۡضَاتَ اَزۡوَاجِکَ ؕ وَ اللّٰہُ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۱﴾ হে নাবী! আল্লাহ তোমার জন্য যা হালাল করেছেন তুমি তা হারাম করছ কেন? তুমি তোমার স্ত্রীদের সন্তুষ্টি চাচ্ছ? আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। সূরা ১৬ আন নাহল আয়াত১১৬ হারাম হালাল وَ لَا تَقُوۡلُوۡا لِمَا تَصِفُ اَلۡسِنَتُکُمُ الۡکَذِبَ ہٰذَا حَلٰلٌ وَّ ہٰذَا حَرَامٌ لِّتَفۡتَرُوۡا عَلَی اللّٰہِ الۡکَذِبَ ؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَفۡتَرُوۡنَ عَلَی اللّٰہِ الۡکَذِبَ لَا یُفۡلِحُوۡنَ ﴿۱۱۶﴾ؕ তোমাদের জিহবা থেকে সাধারণতঃ যে সব মিথ্যা কথা বের হয়ে আসে সেরূপ তোমরা আল্লাহর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বলনা - এটা হালাল এবং ওটা হারাম। যারা আল্লাহ সম্বন্ধে মিথ্যা উদ্ভাবন করবে তারা সফলকাম হবেনা। সূরা ১০ ইউনুস আয়াত ৫৯ হারাম হালাল قُلۡ اَرَءَیۡتُمۡ مَّاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ لَکُمۡ مِّنۡ رِّزۡقٍ فَجَعَلۡتُمۡ مِّنۡہُ حَرَامًا وَّ حَلٰلًا ؕ قُلۡ آٰللّٰہُ اَذِنَ لَکُمۡ اَمۡ عَلَی اللّٰہِ تَفۡتَرُوۡنَ ﴿۵۹﴾ তুমি বলঃ আল্লাহ তোমাদের জন্য যা কিছু রিয্ক পাঠিয়েছেন, অতঃপর তোমরা ওর কতক অংশ হারাম এবং কতক অংশ হালাল সাব্যস্ত করে নিলে; তুমি জিজ্ঞেস করঃ আল্লাহ কি তোমাদেরকে অনুমতি দিয়েছেন, না কি তোমরা আল্লাহর উপর মিথ্যা আরোপ করছ? সূরা ৭ আরাফ আয়াত ৩২ হারাম হালাল قُلۡ مَنۡ حَرَّمَ زِیۡنَۃَ اللّٰہِ الَّتِیۡۤ اَخۡرَجَ لِعِبَادِہٖ وَ الطَّیِّبٰتِ مِنَ الرِّزۡقِ ؕ قُلۡ ہِیَ لِلَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا فِی الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا خَالِصَۃً یَّوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ ؕ کَذٰلِکَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۳۲﴾ তুমি জিজ্ঞেস করঃ আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জন্য যে সব শোভনীয় বস্তু ও পবিত্র জীবিকা সৃষ্টি করেছেন তা কে নিষিদ্ধ করেছে? তুমি ঘোষণা করে দাও - এই সমস্ততো তাদের জন্যই যারা পার্থিব জীবনে এবং বিশেষ করে কিয়ামাত দিবসে বিশ্বাস করে। এমনিভাবে আমি জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শনসমূহ বিশদভাবে বর্ণনা করে থাকি।
Well, when you had to explain that it is galal to eat the meat of a horse, i have understood on that very moment that, it can never be halal as directly as per the law of Islam and Quran.
@@broadlover69 nah! eita ei sub continent er kisu bura hujur der nijder moto kora explain kora ekta kotha! horse meat 100% halal! kono if but nai. karon quran hadis er kothay if but manush dite pare na.
@@Dr.Foodie তোমাদের আরোহণের জন্য ও শোভার জন্য তিনি সৃষ্টি করেছেন অশ্ব, অশ্বতর ও গর্দভ। এবং তিনি সৃষ্টি করবেন এমন অনেক কিছু, যা তোমরা অবগত নও। [সুরা : নাহল, আয়াত : ৮ (তৃতীয় পর্ব)] তাফসির : আলোচ্য আয়াতে বাহন ও সৌন্দর্যের উপকরণ হিসেবে ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করার কথা বলা হয়েছে। মহান আল্লাহ মানুষের কল্যাণে এগুলো সৃষ্টি করেছেন। এ আয়াতের ব্যাখ্যায় মুফতি শফি (রহ.) লিখেছেন, ‘পবিত্র কোরআনে উট, গরু ও ছাগল ইত্যাদির কথা বিভিন্ন স্থানে এসেছে। এগুলোর উপকারিতার মধ্যে গোশত খাওয়াও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু এ আয়াতে ঘোড়া, গাধা ও খচ্চরের কথা বলা হলেও এগুলোর গোশত খাওয়ার কথা বলা হয়নি। শুধু বলা হয়েছে, এগুলো বাহন ও সৌন্দর্যের উপকরণ। এতে প্রমাণিত হয়, ঘোড়া, গাধা ও খচ্চরের গোশত খাওয়া বৈধ নয়।’ খচ্চর ও গাধার গোশত হারাম হওয়ার বিষয়ে সব ইসলামী আইনবিদ একমত। কিন্তু ঘোড়ার গোশতের ব্যাপারে আলেমদের মধ্যে মতপার্থক্য দেখা যায়। মতপার্থক্য তৈরি হওয়ার কারণ হলো-ঘোড়ার গোশতের ব্যাপারে পরস্পরবিরোধী হাদিস পাওয়া যায়। এক হাদিসে এসেছে, হজরত জাবের (রা.) বলেন, ‘খায়বারের যুদ্ধে রাসুলুল্লাহ (সা.) গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন এবং ঘোড়ার গোশত খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৫২০)। এ হাদিসের দিকে তীক্ষ দৃষ্টিতে তাকালে দেখা যায়, মহানবী (সা.) যুদ্ধের সময়ে বিশেষ প্রয়োজনে অর্থাৎ খাবারের রসদ বাড়াতে ঘোড়ার গোশত খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। তার মানে আগে এর অনুমতি ছিল না। শুধু যুদ্ধের প্রয়োজনে এই সুযোগ দেওয়া হয়, যদিও তা ছিল নিষিদ্ধ বস্তু। সেই নিষেধাজ্ঞার কথা এসেছে অন্য হাদিসে। হজরত খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) ঘোড়ার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন।’ (নাসাঈ শরিফ : ৮/২০৬, আবু দাউদ : ২/৫৩১)। নিষিদ্ধতার মূল সূত্র উল্লিখিত হাদিস। উল্লিখিত প্রথম হাদিসের দিকে তাকিয়ে কেউ কেউ ঘোড়ার গোশত খাওয়া বৈধ বলেছেন। আবার দ্বিতীয় হাদিসের দিকে তাকিয়ে কেউ কেউ তা অবৈধ বলেছেন। এখানে একটি বিষয় উল্লেখ্য যে হাদিসশাস্ত্রের মূলনীতি হলো, যে বিষয়ের বৈধতা ও অবৈধতার ক্ষেত্রে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য পাওয়া যায়, সে বিষয়ে বিধান হিসেবে অবৈধতার দিক গ্রহণ করা হয়। কেননা এটাই সতর্কতা। তা ছাড়া ফিকহশাস্ত্রের কিতাবে ঘোড়ার গোশত খাওয়া মাকরূহ বলা হয়েছে। কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে যে ঘোড়া জিহাদের কাজে ব্যবহৃত হয়। তাই ব্যাপক হারে খাওয়া শুরু করলে জিহাদের কাজে ব্যাঘাত ঘটবে। বর্তমানে যুদ্ধক্ষেত্রে যদিও ব্যাপকভাবে ঘোড়ার ব্যবহার হয় না; কিন্তু তা একেবারে বন্ধও হয়ে যায়নি। এখনো প্রতিরক্ষা বিভাগ ও আইনশৃঙ্গলা বাহিনীগুলোতে ঘোড়ার রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় এবং নিয়মিত তার প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। পুনশ্চ - "ভারতীয় উপমহাদেশের কিছু বুড়া হুজুরদের নিজেদের মত করে ব্যাখ্যা করা" - এই কথার মানে কি? আপনি কতটুকু বড় আলেম যে এই কথা বলছেন? হাদীস শুধু ততটুকুই মানেন যা মানলে আপনার কাজ বৈধ বলে প্রচার করতে পারবেন, তাই না? ভাগ্য ভালো শুকর, মদসহ অন্যান্য হারাম বিষয়ের সম্পর্কে কুরআনেই স্পষ্ট বলা আছে। নইলে দেখা যেত ওগুলোও হালাল বলে প্রচার করতেন। কিয়ামতের আগের ফিতনার অন্যতম আলামত হিসেবে বলা হয়েছে, "শেষ যমানায় মানুষ হালালকে হারাম এবং হারামকে হালাল হিসেবে প্রচার করবে।" যে কোন ধর্মের বিষয়ের জ্ঞান দেওয়ার আগে তার বিধান সম্পর্কে পুরোপুরি জেনে উক্তি করবেন। আপনার ঘোড়ার মাংস খাওয়া নিয়ে কারো বিন্দুমাত্র মাথা ব্যথা নেই, কারণ এর জন্য আপনিই জবাবদিহি করবেন। কিন্তু ঘোড়া খাওয়া হালাল না হারাম এটা মানুষের ঈমান- আকীদার বিষয়; আপনার কন্টেন না যে যা খুশি তাই বলবেন।
