বাঁশখালী সদর থেকে চট্টগ্রাম শহরের দিকে যেতে আট কিলোমিটার দূরে জঙ্গল কোকদণ্ডী পাহাড়। তারই পাদদেশে ঋষিধাম। বৈশাখের তপ্ত দুপুরে আমরা যখন প্রাচীন এই মন্দিরের ফটকে পৌঁছালাম, আমাদের মনে রং ছড়িয়ে দিল পাখির আদলে পাপড়ি ছড়িয়ে রাখা লাল লাল কলাবতী কিংবা সর্বজয়া ফুল। মনে হলো যেন স্বর্গের পাখিরা আমাদের স্বাগত জানাচ্ছে। বাছুরের মূর্তিখচিত ফটক পেরিয়ে মন্দিরের সীমানায় ঢুকতেই চারদিকের প্রকৃতির শান্ত সবুজে চোখটা মুদে এল।
একটা ঠান্ডা অনুভব শরীরের ভেতর দিয়ে মনটাকে ছুঁয়ে গেল। আমরা যেন এক তপোবনের ভেতর ঢুকলাম। চারদিকে ঘন গাছপালা, লিচুবাগানের নিবিড় ছায়ার ভেতর আমরা এগিয়ে যেতে যেতে চোখে পড়ল নান্দনিক স্থাপত্য শোভায় আকাশছোঁয়া চূড়া নিয়ে সগর্বে দাঁড়িয়ে আছে ঋষিধাম। চারদিকে সুনসান নীরবতা। সেই নীরবতার ভেতর কোনো এক গাছের ডাল থেকে ভেসে আসছে বুক বিদীর্ণ করা কোকিলের সুর। তার সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে ঘুঘুর ডাক। প্রকৃতির এই সংগীতের দোলায় দুলতে দুলতে মন্দিরের পাকা আঙিনায় এসে পৌঁছালাম। তখন ভেতরে কয়েকজন সাধু প্রার্থনায় মগ্ন।
🗯️🗯️🗯️🗯️🗯️🗯️🗯️
#ঋষিধাম
#hrishidham
#hindutemple
#bangladeshi_Temple
#মন্দির
#চট্টগ্রাম বাঁশখালী ঋষিধাম আশ্রম পরিক্রমা ২০২৪। Hrishidham temple tours 2024
#সন্ধ্যাআরতি
#ভোরের_নগর_কীর্তন
#বাঁশখালী_কুম্ভমেলা
#বাঁশখালী_ঋষিধাম
#কালীপূজা2023 #durgapuja2024 #দুর্গাপূজা2023 #savebangladeshhindus #sanatonistudio
8 окт 2024