আমার মনে হয় রাজীব সিনহা নির্বাচন কমিশনার ব্যক্তি টির সম্পর্কে নিয়োগ কর্তা জানতেন না। এই না জানাটা নিতান্তই অজ্ঞতা। আমরা বাংলার মানুষ যা জানি ওর সম্পর্কে ওনারা জানবেন না কেন? আমরা ভুলে যাইনি কোভিড এর সময়ে এই রাজীব সিনহা কোভিড এর পরিস্থিতি দেখার দায়িত্বে ছিলেন তিনি রাজ্যে কোভিডে মৃত্যুর পরিসংখ্যাঁ গোপন করেছিলেন সে কথা আমরা ভুলে গেছি? রাজীব সিনহা হলেন শ্রীমতির একান্ত আনু প্রাণিত গৃহ পালিত মানব রুপী পশু।
সঠিক প্রতিবেদন ,পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি, ধন্যবাদ আপনাকে।ণরহত্যা বন্ধে অবিলম্বে পশ্চিমবঙ্গে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা উচিত । মহামান্য রাজ্যপাল মহোদয়ের কাছে একান্ত অনুরোধ, ণরহত্যা বন্ধ করার জন্য, অবিলম্বে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করুন , ধন্যবাদ।
কংগ্রেস ও সিপিএমের জাতীয় স্তরের নেতা নেত্রীরা রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে সরাসরি রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি করেছেন না কেনো ? সংসদের অধিবেশনে অধীর বাবুদের কংগ্রেস অথবা বামদলের প্রতিনিধিদের মুখে পঃবঙ্গ নিয়ে একটি শব্দও শোনা যায় না। অথচ এই দুটি সর্বভারতীয় দল 1947 থেকে 2011 পর্যন্ত প্রায় 64 বছর পঃবঙ্গ শাসন করেছে। বাংলার মানুষ কি এতটুকুও আশা করতে পারে না?
একবার কংগ্রেস ও সিপিএমের জাতীয় স্তরের নেতা নেত্রীরা রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে সরাসরি রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি করেছে না কেনো ? আপত্তি রয়েছে কি? সীতারাম ইয়েচুরি বা রাহুল গান্ধীদের পঃবঙ্গের বাঙালি দের প্রতি দায় দায়িত্ব এতটুকুও নেই কি ? 1947 থেকে 2011 পর্যন্ত এই দুটি সর্বভারতীয় দল প্রায় 64 বছর পঃবঙ্গে সরকার চালিয়েছে। একথা ভুলে গেলে চলবে না।
সুভেন্দু অধিকারি রাজ্য সম্পাদক হোন,দিলিপ ঘোষ সঙে থাকুন,মাননিয় প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিত গাঙ্গুলি মহাশয় কেন্দ্রের আইনমন্ত্রি হোক ভারতিয় সৈনদিয়ে ভোট করানো হোক প্রত্যেক বুথে সৈনবাহিনি দিতে হবে আর ভোটের আগে গুন্ডাদের গ্রেপ্তার করতে হবে ,পুলিসকে সরিয়ে দিতে হবে দরকারে গুলি করতে হবে
বাংলার মানুষের নিশ্চিহ্ন হতে কি আর বাকি আছে? ৩৫৬ ধারা জারি করা সহজ হলে ধনকড়ের সময়ই সেটা জারি হয়ে যেত।বঙ্গে তালিবান শাসনের অবসানের জন্য বাঙালিদের তালিবান হওয়া ছাড়া দ্বিতীয় কোনো রাস্তা নেই।
কংগ্রেস ও সিপিএমের জাতীয় স্তরের নেতা নেত্রীরা রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে সরাসরি রাষ্ট্রপতি শাসন জারির দাবি করেছেন না কেনো ? সংসদের অধিবেশনে অধীর বাবুদের কংগ্রেস অথবা বামদলের প্রতিনিধিদের মুখে পঃবঙ্গ নিয়ে একটি শব্দও শোনা যায় না। অথচ এই দুটি সর্বভারতীয় দল 1947 থেকে 2011 পর্যন্ত প্রায় 64 বছর পঃবঙ্গ শাসন করেছে। বাংলার মানুষ কি এতটুকুও আশা করতে পারে না?
উপায় আমরা সবাই অসহাযভাবে খুঁজছি ! হয়ত শেষপর্যন্ত আক্রান্ত দের নিজের হাতে আইন তুলে নিতে হবে ! হাতের কাছে আধলা তো আছে , ঘরে ফলকাটা ছুরি আছে , সোভিয়েত ইউনিয়নের মেয়েরা নাৎসীদের বিরুদ্ধে যে ভাবে সামোভার , হাতা , খুন্তি নিয়ে লড়েছিল , হয়ত বাংলা বাঁচানোর জন্য , নিজেদের পরিবারকে বাঁচানোর জন্য সেই আদিম লড়াই টাই আমাদের লড়তে হবে !
Tar thekeo onek kharap cholche. Ingrej der hate sudhu police chhilo. Ar ei saitan der hate chor-tolabaj banano banglar manusrao achhe. Oi chor gulo jane je saitan jodi here jai tahole tader bipod. Tai nijeder bachanor jonyo ora saitan er hoye pranpon lorbe. Eta oder kache vote er lorai noi. Oder jiboner lorai... ar sei jonyoi ei dhormo juddho oti probol
ভোট না দিলেও হবে। ভাইপো বাহিনী রয়েছে। আইন আদালত, হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্ট, সংবিধান, গণতন্ত্র সবার ঊর্ধ্বে ঐ বাহিনী মহাশান্তিপূর্ণ নির্বাচন করে দেখাবে। ....
*ভোট দেওয়ার আগে 10বার ভাবুন কারণ একটা ভোটই ভীষণ মূল্যবান* ------------------------------------------ *কেন্দ্রীয় সরকারের বহুমুখী প্রকল্পগুলি হল* 🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷 একটা মানুষের বেঁচে থাকার জন্য সবথেকে যেটা প্রয়োজন *1.প্রধানমন্ত্রী গরীবকল্যান অন্ন যোজনা-* খাদ্য (চাল, ডাল, গম,চিনি etc) *2. প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-* ঘর *3.স্বচ্ছ ভারত অভিযান-* শৌচালয়। *4.আয়ুষ্মান ভারত -* (5লক্ষ টাকা) স্বাস্থ্য। কার্ডটাতে নরেন্দ্র মোদীর ছবি দেওয়া আছে তাই মমতা ব্যানার্জি এরাজ্যে চালু করতে দেয়নি।ভারতবর্ষের সব রাজ্যে আয়ুষ্মান ভারত চলছে, কিন্তু একমাত্র পশ্চিমবঙ্গে আয়ুষ্মান ভারত চলছে না।আয়ুষ্মান ভারতের 70% কেন্দ্র আর 30% টাকা রাজ্য দেয়। *5. জল জীবন মিশন -* বিশুদ্ধ পানীয় জল।2024 সালের মধ্যে জল ঢুকে যাবে।এটাকে মমতা ব্যানার্জি জলস্বপ্ন নামে রাজ্যের প্রকল্প বলে চালিয়ে দিচ্ছে। *6.মনরেগা প্রকল্প-* গরীব মানুষদের জন্য 100 দিনের কাজ। *7. Skill Development Project-* বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ।এই প্রকল্পটিকে এরাজ্যে *উৎকর্ষ বাংলা* বলে চালানো হচ্ছে। *8.প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনা-* রাস্তা। *9.বার্ধক্য ভাতা*-1000 করে দেওয়া হয়।এটা ভারত সরকারের প্রকল্প, রাজ্যের নয়। *10. প্রধানমন্ত্রী মাতৃবন্দনা প্রকল্প-* সরকারি hospital এ সন্তান প্রসবের পর 6 হাজার টাকা সহ AMBULANCE 🚑এ বাড়ি পৌছানোর ব্যবস্থা ও করে দিয়েছে। *11.* SC, ST দের Development এর জন্য কেন্দ্রীয় সরকার যে টাকা পাঠায় সেটা দিয়ে তাদের development না করে সেই টাকা দিয়ে *সবুজ সাথীর ভাঙা সাইকেল* দিচ্ছে।সাইকেলটা আবার কম করে 500 টাকা দিয়ে ঠিক করতে হচ্ছে।অভিষেক ব্যানার্জীর শ্যালিকা মেনকা গম্ভীরের শ্বশুরমশাই পবন অরোরা প্রতিটা সাইকেল থেকে 400টাকা কমিশন নেয়। *12.কৃষক সম্মান নিধি-* বছরে তিনবার 2000 টাকা করে 6000টাকা কৃষকদের Account এ ঢুকে যায়।2 বছর হয়ে গেলো এই প্রকল্পটিকে মমতা ব্যানার্জি পশ্চিমবঙ্গে বন্ধ করে রেখে দিয়েছে।কারণ এই প্রকল্পটি চালু করলে নরেন্দ্র মোদী কৃষকদের কাছে famous হয়ে উঠবে। *13.মিড ডে মিল-* এটা ভারত সরকারের প্রকল্প।এর মাধ্যমে বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের স্কুল ছুটের সংখ্যা কমানো সম্ভব হয়েছে। *14. পি এম পোষণ-* ফল, ডিম, মাংস, দুধ শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয় সারা ভারতবর্ষ জুড়ে দেওয়া হয়।এটা ভারত সরকারের নতুন প্রকল্প।শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত পুষ্টি সরবরাহ করার জন্য এই প্রকল্পটি করা হয়েছে।এটাকে মমতা ব্যানার্জি নিজের বলে চালিয়ে দিচ্ছে। *15. সমগ্র শিক্ষা মিশন-* বিদ্যালয়ের স্কুলের ব্যাগ,স্কুলের জামা, প্যান্ট, বই, খাতা দেওয়া হয়।এগুলো সবই কেন্দ্রীয় সরকার দিচ্ছে।কিন্তু মমতা ব্যানার্জি জামা, ব্যাগ এমনকি খাতাতেও বিশ্ববাংলার *ব* এর logo এবং নিজের ছবি বসিয়ে দিচ্ছে। *16.* কেন্দ্রীয় সরকার পর্যাপ্ত পরিমাণে ICDS(Integrated Child Development Services) কে যে টাকা দেয় সেই টাকা ICDS এর বিভিন্ন fund এ না দিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রতিমাসে মহিলাদের একাউন্টে 500 টাকা ( *লক্ষ্মীর ভান্ডার* ) করে ঢুকিয়ে দিচ্ছে।এবার প্রশ্ন হচ্ছে ICDS এর প্রাপ্য টাকা টা দিচ্ছে কীভাবে ? কেন্দ্রীয় সরকার মিড ডে মিল প্রকল্পের জন্য যে টাকা দেয় সেই টাকার অধিকাংশ ICDS কে পরের মাসে দিয়ে দিচ্ছে।যারফলে এরাজ্যের স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা মিড ডে মিল এ ভালো পুষ্টিকর খাবার ঠিকমতো পাচ্ছে না। এছাড়া সরকারি কর্মচারীদের প্রাপ্য টাকা DA না দিয়ে সেখান থেকেও বেশ কিছু টাকা চুরি করছে মাননীয়া লক্ষ্মীর ভান্ডারের জন্য। *17.প্রধানমন্ত্রী উজালা যোজনা-* রান্নার গ্যাস। *18. বিধবাভাতা-* 1000টাকা করে দেওয়া হয়।40 থেকে 59 বছরের মহিলাদের দেওয়া হয়।এটা ভারত সরকারের প্রকল্প রাজ্যের নয়। *19. দিব্যাঙ্গ ভাতা-* দিব্যাঙ্গ দের জন্য 1000 টাকা করে দেওয়া হয়।এটাকে মমতা ব্যানার্জি মানবিক ভাতা প্রচার করে রাজ্যের প্রকল্প বলে চালিয়ে দিচ্ছে।এটা ভারত সরকারের প্রকল্প, রাজ্যের নয়। *সুতরাং যা বোঝা যাচ্ছে, কন্যাশ্রী রুপশ্রী ছাড়া রাজ্যসরকারের কোনো প্রকল্প নেই,পশ্চিমবঙ্গের 6 লক্ষ কোটি টাকা ঋণ হয়ে গেছে এই দুটো প্রকল্প দিতে গিয়ে।এছাড়া দূর্গাপূজায় ক্লাব গুলোকে 60,000টাকা দেওয়া,লক্ষ্মীর ভান্ডার, খেলা মেলা করে ঋণের বোঝা বাড়িয়ে দিয়েছে।রাজ্য সরকারের ঋণ মেটানোর কোনো চেষ্টা নেই,শ্রীলঙ্কার ঋণ হল 6 লক্ষ কোটি টাকা।মমতা ব্যানার্জির tendency হল রাজ্যকে ঋণের বোঝা বাড়িয়ে দেওয়া,এই ঋণ যতদিন শোধ না হবে ততদিন পশ্চিমবঙ্গে চাকরি,শিল্প,স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে কোনোদিনই উন্নতি হবে না।*
355 ধারা লাগু করে পুলিশ মন্ত্রীর সমস্ত অধিকার কেড়ে নিয়ে রাজ্যপাল নিজের ইচ্ছামত প্রত্যেকটি বুথে আধা সামরিক বাহিনী পাঠিয়ে এই ভোট পর্ব সেরে নিতে পারেন।
সমস্যা একটা থাকবেই। সেভাবে রাজ্যপাল নাহয় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোটটা করালো কিন্তু তোলামূলীদের হাতে সমস্ত বোমা শিল্প এবং গুণ্ডা বাহিনী যাদের সাথে আছে অজশ্র বন্দুক, পিস্তল, রিভল্ভবার। এসব নিয়ে যদি গ্রামে গ্রামে বিরোধীদের বাড়িতে বাড়িতে আক্রমণ করতে থাকে সেই ভয়ংকর অবস্থাটাকে কে সামাল দেবে? তারপর বেশকিছু পুলিশ তখনও তোলামূলীদের সাহায্য করবে। এতে অবস্থা আরো খারাপ হবে।
Er karon lekhapora na jana wb er public ekhono osikhito 500/1000 kheye munusher bodh buddhi sob lope peye geche,koltolay jhogra Kora bason maja ji ke Jodi cm baniye deoya hoy tahole er theke valo hobena ,ai matal rajib er bename koto sompotti koreche seta ED yekbar khotiye dekhuk.
এ লড়াই কঠিন লড়াই! হোক না যতই কঠিন- এ লড়াই এ জিততে হবে । সন্ময়বাবু, আপনি আমার মনের খোরাক । আরও আছেন ; মাননীয় অর্কবাবু , বন্ধু শফিকুল , আছেন মানববাবু । আপনাদের সকলের জন্য শুভ কামনা রইল ।এগিয়ে যান নির্ভয়ে । বাংলার নিপিড়িত জনগন আপনাদের সাথে আছেন। মাভৈ মাভৈ !!
কারণ এরা UPSC ক্র্যাক করেন কমফোর্ট জোন এ সারা জীবন পরিবার নিয়ে বাঁচার জন্য। এরা তো দেশ গড়ার কারিগর না।মূল্যবোধ হীনের হাতে সর্বোচ ক্ষমতা থাকলে এটা ই হওয়া স্বাভাবিক
Absolutely👏 অস্তিত্ব বজায় রাখতে এইগুলো- ই তো মনভরা আনন্দের খরচ পরে পরে পাবোনা এটা তো ঠিক, বাকী গুলো সব ভুল হোক না, মচকাবোনা। সবে এসেছে অগাদ তহবিল। হয়েওছিল হচ্ছে গড়মিল। সমাজের ছন্দপতনে আছে তো সামিল! Thank you 🙏
কত মানুষকে পিটিয়েছে, ভয় দেখিয়ে নমিনেশন withdraw করিয়েছে তার সংখ্যাও অনেক। বলছে ৭ জন মারা গেছে। ওটা অস্বীকার করতে পারেনি হয়তো, চাপা দেবার হলে ঠিক দিত। সংখ্যা গোপন যে করছেনা তার guarantee কোথায়
Chati chata budhdhhibinci A Sen, K Sen,kaak shilpi, Binchiketa, Tollywood Hero apodartho heroine,r koto bolbo. Almighty God definitely toder dekhchen and punishment deben. Ekhon atyachar chaliye ja 😡😡👎👎
Your sincere efforts to save democracy is praiseworthy. It is an eye opener. I reside in a middle class residential complex in sodepur . I find here many residents support TMC even seeing so much of atrocities. I don't think they avail the facilities of lokkhir bhandar 500/- .what to say about those BPL people. My request is take care of your safety.
কোর্টের এত ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও এদিকে এরেষ্ট করছে না কেন? ইচ্ছাকৃত ভাবে কোর্টকে হ্যারেশ করছে ,তাও কোন বোল্ড স্টেপ না নেওয়ার জন্য এত বাড় বেড়ে যাচ্ছে ।
একদম। কোথায় গণতান্ত্রিক অধিকার? নমিনেশন এ খুন জখম রাহাজানি, ভোট মেটার পর বা রেজাল্ট বেরোনোর পর তা ১০ গুণ হবে। এরকম ভোট দরকার নেই। রাষ্ট্রপতি শাসন হবেনা কেন?
যাঁরা সন্ময়বাবুর বক্তব্যে সমর্থন জানিয়ে মন্তব্য লিখছেন তাঁরা প্রত্যেকেই তাঁদের নিজেদের আর্থ - সামাজিক, ও সাংস্কৃতিক পরিচয় লিখলে বোঝা যাবে কোন উচ্চতর অবস্থানে দাঁড়িয়ে রয়েছেন আপনারা। রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী দলভুক্ত যে কেউ নিন্দুকের ভুমিকা পালন করবে, এতো স্বাভাবিক। তাতে সব সত্যতার অবকাশ থাকে কি?
@@user-dt7mf5do2x বর্ষা পিছিয়ে যায়নি। দক্ষিণ বঙ্গে পাপ বেশি যেহেতু এখানে তৃণমূল বেশি সীট জিতেছে তাই। উত্তর বঙ্গে বিজেপি বেশি সীট জিতেছে তাই পাপ ওখানে কম সেহেতু ওখানে বর্ষা ভালো হচ্ছে - - - বুঝলে কিনা ভাইপো? 🤣🤣🤣🤣
ঠিক। যথার্থ বিশ্লেষণ। আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি। জনসাধারণ না জেগে উঠলে এই সমস্যার সমাধান কোনো ভাবেই সম্ভব নয়। এই সরকার কত যে নিচে নামতে পারে সেই প্রমাণ তারাই করে দিয়েছে। ছিঃ... সন্ময়বাবু ভালো থাকবেন। শুভ সকাল।
এবার হাই কোর্টের উচিত কোথায় কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে আদেশ করুক কারণ দুহাজার তেরোর নির্বাচনে প্রায় আটশো কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছিল আর এবারের মাতাল কমিশনার বাইশটা জেলায় বাইশ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে একরকম সুপ্রিম কোর্ট হাই কোর্টের রায়কে উপহাসে পরিনত করেছে অতএব দ্রুত যদি কোর্ট পর্যাব্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী ব্যবস্থা না করে পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রহসনে পরিনত হবে।🎉
কমিশন কে বলছি অতিথের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নাও মেঘের আড়ালে না থেকে জনসাধারণের জন্য কাজ করো না হলে পরিনাম খারাপ হবে মৃত্যুর হলে তার দায় আপনাকে নিতে হবে
কং সিপিএম বিজেপি একসাথে বিরোধীতা করলেও সম্ভাবনা থাকত, একমাত্র প্রথম লক্ষ্য স্থির রেখে সবার আগে ওটাকে ভাগানো। তারপরের কথা পরে ভাবা যেতো, কিন্তু ডিবেটে এতো একে অপরকে আক্রমণ করে যে গদি থেকে হঠানো কঠিন ই হবে