এইগুলো বিশ্বাস করা যাবে কারন 4000 হাজার বছর আগে থেকেই চলছে কবিরাজের চিকিৎসা তখন তো কোনো ডাক্তার ছিল না। আজ আমরা বড় বড় ডাক্তার দেখতে পায় সেটার উৎপত্তিও একজন কবিরাজ থেকেই।
@@assalam1213 কী কী টেস্ট করছিলেন বলা যাবে? পুরা শরীর হলুদ হইতে হলে বিলিরুবিন অনেক বেশী পরিমান বাড়তে হবে। আর হেপাটাইটিস ভাইরাস চেক করছিলেন? জন্ডিস যে হেপাটাইটিস ভাইরাস ছাড়াও হয় সেই পরীক্ষা করছিলেন?
এটাকে বলে জন্ডিস নামানো। আমিও ছোটবেলায় করেছি এটা।আর এটা খুব উপকারী। এটা নামানোর পর গাছ গোছালির একটা গুড়ো দেওয়া হতো যা শরবত বানিয়ে খেতে হতো এবং থানকুনি পাতা বাটা খেতে বলতো। হয়তো এর বৈজ্ঞানিক কোনো ব্যাখ্যা নেই কিন্তু এবার সময় এসেছে এটা নিয়ে গবেষণা করার।কারণ নরমাল জন্ডিসে এই চিকিৎসা খুবই ভালো।
খবরটা ঠিকমত দেখোই নি তোমরা। দেখো ডাক্তার সাহেব বলছেন হেপাটাইটিস এ এবং ই তে আক্রান্ত হলে কোনো প্রকার চিকিৎসা ছাড়াই বেশিরভাগ মানুষ ভালো হয়ে যায়। তাই ওই সব ভুয়া চিকিৎসা না নিলেও তোমরা ভালো হয়ে যেতে।তোমাদের কপাল ভালো যে বেশি খারাপ ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত হও নি, হলে টের পেতে ওই চিকিৎসায় সুস্থ হতে কিনা
আমার ও ছোট বেলায় জন্ডিস হয়েছিল।আর গাছগাছান্তের ছাল তাল মিছরি চিরা আর ও কিছু দিয়ে একটা ঔষধ দিতো যেটা খেতে মারাত্তক তেতো ছিলো।তবে আলহামদুলিল্লাহ্ আমি ভালো হয়ে গেছিলাম।
এই ধরনের চিকিৎসা সারা বাংলাদেশব্যাপী হচ্ছে শুধু ঢাকাতে নয় উপকারিতার প্রমাণ হাজার হাজার পাওয়া যায় তার পরেও সাংবাদিক এরা কেন যে সব রিপোর্টগুলো দেয় বুঝিনা ফালতু একটা প্রতিবেদন যার কোনো মূল্যই নাই
খবরটা ঠিকমত দেখো নি তোমরা। দেখো ডাক্তার সাহেব বলছেন হেপাটাইটিস এ এবং ই তে আক্রান্ত হলে কোনো প্রকার চিকিৎসা ছাড়াই বেশিরভাগ মানুষ ভালো হয়ে যায়। তাই ওই সব ভুয়া চিকিৎসা না নিলেও তোমরা ভালো হয়ে যেতে।তোমাদের কপাল ভালো যে বেশি খারাপ ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত হও নি, হলে টের পেতে ওই চিকিৎসায় সুস্থ হতে কিনা
আমরা ছোটকাল থেকেই এভাবে জন্ডিস রোগের চিকিৎসা নিয়ে আসতেছি আল্লাহর রহমতে এভাবে আমাদের ভালো হয়েছে। আমাদের নোয়াখালী চাটখিল শাহাপুর বাজারে নজরুল কবিরাজ এভাবে চিকিৎসা করে থাকে তবে উনি চুন দিয়ে না গাছের শিকড় দিয়ে এবং সাথে কিছু বরি দেওয়া হয় আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল হয়। আমার দেখা মতে আজ থেকে বিশ পঁচিশ বছর পর্যন্ত এভাবে চিকিৎসা করে।
ডাক্তারের যে খরচ এগুলো তো এই ধরণের মানুষ চালাইতে পারবে না অতএব তারা জানে যে আমাদের পক্ষে সম্ভব না ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা করা বাধ্যতামূলকভাবে কবিরাজের প্রতি নির্ভরশীল আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে
ভাই এদের কাছে চিকিৎসা করে মানুষ যদি মারা যায় তখন এই কবিরাজ বলে অনেক দেরি করে এসেছে ।তাই এদের থেকে সাবধান। এখন দেশে উন্নত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে সুস্থ হবে ইনশাআল্লাহ।
হেপাটাইটিস এ এবং ই নিজেই ভালো হয়।আর আপনার মতো আহাম্মকের কাছ থেকে ভন্ডরা টাকা নেয়। টাকা নিলে সমস্যা ছিল না।যদি বি, সি হয় আর ভন্ডদের দিয়ে ঝার ফুক করায় তখন অবহেলার কারনে ধীরে ধীরে লিভার সিরোসিস হয়ে যায়। আর বি,সি নিজের শরীর থেকে পরিবারের অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়।
বিষ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দুর। বিগ্যান থেকে ইসলাম আনে নি। ইসলাম থেকে বিগ্যান আসছে। তাই ইসলামিক কিছু নিয়ম নিতি যেটা কোরআন থেকে এসেছে। তাতে অনেক রোগের মুক্তি মিলে। আর ডাক্তার রা এখন জাতির কু সংস্কার। এরা বিভিন্ন ভাবে রোগিকে ভয় ভিতি দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ নেয়ার পায়তারা।
আমিও এইভাবে মাথা ওয়াশ করিয়েছি আমার খুবই ভাল লাগছে আর যদি চিকিৎসকের কাছে যেতাম তাহলে কম হলেও ৫টা টেস্ট দিলাম করেন রিপোর্ট নিয়া আসেন দেখব তারপরে মেডিসিন দেব আর এই সময়ে আমার দফা শেষ আরে গরীবের জন্যএরাই ঠিক আছে আপনাদের কি আর কোন কাজ নাই এদের পিছনে লাগছেন সরকারীদল যেভাবে দেশকে লুট করছে তার খবর গুলো দেখান দেখি কত পারেন অসহায়দের পেটে লাথি দেবেননা
সব বুঝে ডাক্তার আর মনে হয় কেউ বোঝেনা রোগের সমস্যা আগের ডাক্তার চোখ দুটি দেখেই বুঝতে পারত রোগীর কি সমস্যা হয়েছে আর এখন কার ডাক্তার বলে এই টেস্ট করানোই টেস্ট করান ডাক্তারের ফিশ এত হয়েছে দেন আসলে কি তারা ডাক্তার আমার সন্দেহ আছে
আমার মায়ের হেপাটাইটিস বি হয়েছিল তখন এই পদ্ধতি অনুসরণ করে চিকিৎসা করা হয়েছিল কিন্তু মা ঠিক হয় নি।তখন বগুড়া পলুপার হসপিটালের এক ডাক্তারের কাছে থেকে প্রায় এক বছর চিকিৎসা নেওয়ার পর জন্ডিসের ভাইরাস মায়ের শরীর থেকে বের হয়েছে ।এখন মা ঠিক আছে আলহামদুলিল্লাহ্ ।মা অসুস্থ হয়েছিল আট বছর আগে।
বর্তমানে কবিরাজের চিকিৎসায় ভালো, আর ডাক্তাররা তো চিকিৎসার নামে ব্যবসা করে। রোগী সামান্য অসুস্থ হয়ে ও যদি ডাক্তারের কাছে যায় তো তাহলে হাজারটা পরীক্ষা -নিরীক্ষা করতে বলে।
@@RakibHasan-rl1mi jara medical science niye pore tader vitor onekei pass na koreo doctorer certificate pai,onekei to abar class 3,5 pass koreo doctorer certificate pai, ar aitar proman holo tv r ar media r khobor.
এটা সত্য। আমি ৫ বছর আগে আক্রান্ত হই চট্টগ্রামের হালিশহরে, এমবিবিএস ডাক্তারের ওষুধ খেয়েও কিছুতেই বমি বন্ধ হচ্ছিল না, পানিও খেতে পারতাম না কিন্তু গ্রামে গিয়ে এভাবে চিকিৎসা করার পাশাপাশি একটা গাছের পাতার রস খাওয়ার ৩দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাই & প্রচুর ক্ষুধা ও রুচি বেড়ে গিয়েছিল। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত সুস্থ, পানি থেকে এসব রোগ হয়। পানি ফুটিয়ে পান করতে হবে। লাইনের পানি থেকে ব্যবহৃত জিনিসপত্রও দূষিত হয়
সাংবাদিক ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, এরক ভাবে প্রচার করার জন্য, তবে যানি অনেক ডাক্তার অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে, তবে এরক সংবাদ প্রচার না করাই ভালো ছিলো, তবে করেছেন আরো ভালো।
খবরটা ঠিকমত দেখোই নি তোমরা। দেখো ডাক্তার সাহেব বলছেন হেপাটাইটিস এ এবং ই তে আক্রান্ত হলে কোনো প্রকার চিকিৎসা ছাড়াই বেশিরভাগ মানুষ ভালো হয়ে যায়। তাই ওই সব ভুয়া চিকিৎসা না নিলেও তোমরা ভালো হয়ে যেতে।তোমাদের কপাল ভালো যে বেশি খারাপ ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত হও নি, হলে টের পেতে ওই চিকিৎসায় সুস্থ হতে কিনা
আমি তিন মাস পর্যন্ত বড় বড় হাসপাতালএবং বিভিন্ন ডাক্তারের থেকে চিকিৎসা নিয়েছি ৷কোনো কাজ হয়নি৷ মূলত তারা রোগ নির্ণয় করতেই পারেনি ৷আল্লাহর রহমতে তিনদিন জন্ডিস ঝেড়ে আমি পরিপূর্ণ সুস্থ হয়ে গেছি ৷এগুলো বেহুদা নাএগুলোই খাঁটি ৷মেডিসিনতো মাত্র কয়েকদিন থেকে তৈরি হয়েছে ৷
13 সালে আমি হেপাটাইটিস বি ভাইরাস আক্রান্ত ছিলাম 22সালে এসে; আল্লাহ অশেষ রহমতে আমার সব রিপোর্ট নেগেটিভ আলহামদুলিল্লাহ আমি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ স্বাভাবিক জীবন ফিরে এসেছি আলহামদুলিল্লাহ
বাংলাদেশের মতো জায়গায় রোগ যদি জটিল আকার ধারণ না করে তাহলে চিকিৎসকরাও তৎপর হয় না এবং রোগীরাও তৎপর হয় না। আসলে উচিত রোগীকে প্রথম থেকেই মনিটরিংয়ে রাখা এবং নিয়মিত চিকিৎসা দেয়া প্রথম থেকেই।
ভাই আমি নিজেও একজন ডাক্তার,আমার চেম্বারে প্রায় ই এমন কবিরাজ এর কাছে থেকে এই সব অপচিকিতসা করে আসে,এমন কি অনেক শিক্ষিত মানুষ ও এমন কাজ করে,তখন আমি হতবাক হয়ে তাদের দিকে তাকিয়ে রই
@@mahfuzaakhter4006 এক দিনে মাত্র ২০টাকা নেওয়ায় ডাক্তার ভাই তাকিয়ে থাকে আর তারা যে টেষ্টের নামে হাজার হাজার টাকা নেয় সে জন্য তারাএকটুও ভাবে না। হায়রে দুনিয়া