Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.
উনার বিরুদ্ধে এই কারণেই করে কারণ উনি যারে তারে কাফের বলে বসেন। আর আমাদের নবীজি বলে গেছেন কেউ যদি কাফের বলে আর সে যদি কাফের না হয় তাহলে যে কাফের বলেছে সে নিজেই কাফের হয়ে যাবে নাউজুবিল্লাহ
*জীবের সৃষ্টিগত আকৃতিতে নূন্যতম বিচ্যুতি, বিকৃতি বা পরিশোধন করা এবং কার্টুন ও হাতেঅঙ্কন হোক আর ডিজিটাল স্কেচ বা ভাস্কর্য হাতে বা থ্রিডি প্রিন্টারে সর্বাবস্থায় হারাম; কিন্তু সতর ঢাকা অবস্থায় প্রয়োজনে ছবি ও ভিডিও করা যাবে*
Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.
Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.
আপনাদের মত আলেমগনকে ভিডিওর মাধ্যমে অপরিচিত মহিলাগনের দেখা যদি হালাল হয়, তবে হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাকতুম রা: (যিনি অন্ধ ছিলেন) থেকে রাসুল স: উম্মুল মুমিনীন রা: গনকে পরদা করতে আদেশ কেন দিলেন? দয়া করে জানাবেন।
@@abmedia2865 সাহাবী নবী পাকের বাড়িতে এসেছিলেন,তাই পর্দা করতে বলেছিলেন।। আব্বাসী হুজুর কোনো মহিলার বাড়িতে যেয়ে বক্তব্য দেননি, বুঝলেন।। আর আপনি হারাম মনে করলে , ইউটিউব এ ভিডিও দেখা বন্ধ করুন আগে
Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.
Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.
হুজুর আপনি ও একজন নামি মৌলনা আপনার বক্তব্য ও সুনলাম আর আজকে প্রায় ৪০বচর পুর্বে একজন নামি মৌলনা হাফিজ্জি হুজুর কোন এক এরকম মাহাপিলে বলে চিলেন ছবি প্রসংগে কোন দরকারী কাজের জন্য ছবি তোলা যাবে আর নিজের ছবি নিজে দেক্তে পারবে অন্য কারো নয়
*জীবের সৃষ্টিগত আকৃতিতে নূন্যতম বিচ্যুতি, বিকৃতি বা পরিশোধন করা এবং কার্টুন ও হাতেঅঙ্কন হোক আর ডিজিটাল স্কেচ বা ভাস্কর্য হাতে বা থ্রিডি প্রিন্টারে সর্বাবস্থায় হারাম; কিন্তু সতর ঢাকা অবস্থায় প্রয়োজনে ছবি ও ভিডিও করা যাবে*
হুজুর, আমার প্রশ্নের উত্তর টা চাই প্লিজ। রাস্তা ঘাট, অনুষ্ঠানে, ভিডিও করছি, অনলাইনে / ইউটিউব, ফেসবুকে দিছি, এটা কি হারাম।? ভিডিও করার সময় মেয়েদের ছবি ভিডিও হইছে, তাহলে অনলাইনে কোটি কোটি মানুষ দেখছে, সেই নারীকে। তাহলে, এই গুনাহ দায়ি কে হবে?. যেখানে নারীকে পরপুরুষ দেখা হারাম।🤔🤔🤔
হারাম শিক্ষা করন নিতে হবে? অথচ দ্বিনি ইলম ফরজ, আর যদি পড়তেই হয়, হারাম কে অবশ্যই বর্জন করতে হবে,কারন রেজাল্ট আর সবকিছুর আগে আপনি মুসলমান, আর মুসলমান আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ)- এর কথার বিপরীতে দুনিয়ার কারো কথা মানতে পারে না।
আপনার এই যুক্তিটা মনে হয় যুক্তিযুক্ত নয়। ভিডিও তো অনেকগুলো স্থিরচিত্রের সমষ্টি, আপনার কি অবগত নয় এটা? বিঃদ্রঃ আমি কিন্তু হুজুরকে অনেক ভালোবাসি বাট এই যুক্তিটা ওনার যাচাই করা দরকার
আমার একটি প্রশ্ন পর্দা খেলাপ হচ্ছে না, আপনার ছবি মহিলা কাছে যায়,ঐ মহিলার আপনার ছবি দেখেন তাহলে কি আপনার যে পর্দা সেটা তো থাকছেনা , আমার মতে এই ভিডিও করা যাবেনা, দুনিয়ার পর্দা হিসাব যেমন ইন্টারনেট এক হিসাব, আপনি কি এমন করবেন যে আমি মহিলা কাছে যাই, আমাকে দেখোক,আশা করি বুঝতে পেরেছেন
আপনাকে ভাল মনে করছিলাম আপনি ছবি ভিডিওর দলিল দেওয়ার আগে আপনার পিরানেপীর জৈনপুরের কিতাব পরেন দলিল পেয়ে জাবেন ইচছা করে ছবি ভিডিও হারাম যে আলেম বলেছে তিনি হক
দুর মিয়া আপনার বুঝার এলেম দূর্বল ওনিত,, ইচ্ছে শব্দ প্রকাশ করে নাই, ভিডিও যায়েজ বলে কি আপনি নোংরা ভিডিও করবেন সেটাকে যায়েজ বলছে নাকি,,, ভালো সামাজিক উপকারী ভিডিও বুঝাইছে,,, আপনাকে মনে হয় ভাত মুখে তুলে দেওয়ার মতো করে বুঝাতে হবে,,
ভাই আব্বাসি তুমি বাতিল আছ,তোমার মন মত হাদিস বললে চলবে না।সবচেয়ে ভাল উওর হল ইসলামিক কাজে বা কোন ভিডিও করলে মানুষের কোন অমংগল হবেনা তাহলে ইসলামে নিষেধ নেই।আল্লাহ তোমাকে বুঝার তৌফিক দান করুক।
আপনি যে ভিডিও দিয়েছেন, আপনার চেহারার মহিলারা দেখবে কি না? সেটা কি পরদার খেলাফ হচ্ছেনা?, পরদা কি শুধু মহিলার জন্ন্যে নাকি পুরুষের জন্ন্যেও,আপনাকে মহিলারা হাই করে টিভিতে দেখবে না নিচের দিকে তাকিয়ে সুনবে?/???? কুরআন হাদিস ভালো করে পড়ে বলুন বুঝতে পারছেন টিভিওলা মুনশি
@@sabrinjahan1362 যে কোন প্রানীর ছবি শরীয়তে হারাম ।কারণ প্রতিবিম্ব কখনো মূল ✍২.ফটোগ্রাফারের ছবি তোলা জায়েজ হওয়ার পক্ষে অভিমত পোষণকারীগণ বলেছেন, ফটোগ্রাফার কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সৃষ্টি করে না। এ প্রসঙ্গে জানা দরকার যে, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সৃষ্টির অর্থ কী? কোন যন্ত্রের সাহায্য ব্যতীত শুধু হস্ত দ্বারা ছবির প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরী করাকেই কি সৃষ্টি বলা হয়??? না যন্ত্রের সাহায্য নেয়াও ইহার অন্তর্ভুক্ত??? যদি বলা হয় যে, যন্ত্রের সাহায্য নেয়া হলে 'সৃষ্টি' বলে গণ্য হবে না,তা হলে বলতে হয়, যদি কেউ মেশিনের সাহায্যে লোহা, তামা বা অন্য কোন ধাতু দ্বারা মুর্তি তৈরি করে বা ছাঁচে ঢালিয়া মুর্তি বানায়, তা হলে এক্ষেত্রে বলতে হবে যে, সে অঅঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সৃষ্টি করে নাই।আর সে মুর্তি তৈরির অপরাধে অপরাধী হবে না। এ যুক্তিতে ফটোগ্রাফিসহ সমস্ত মুর্তি ও ছবি তোলা জায়েজ হয়ে যায়? অথচ এগুলো তৈরী করা সর্ব সম্মত মতে নাজায়েজ, জঘন্য হারাম। আর যদি যন্ত্রের সাহায্যে ছবি আঁকলেও অঙ্গ সৃষ্টির পর্যায়ভুক্ত হয়, তবে মেশিন ও ছাঁচে তৈরীর মুর্তি, কলমে আঁকা ছবিতে যেমন অঙ্গ সৃষ্টি হয় অনুরূপ ক্যামেরায় তোলা প্রতিবিম্বকে রাসায়নিক উপায়ে স্থায়ী করাও অঙ্গ সৃষ্টির শামিল। সুতরাং মেশিনে ও ছাঁচে মুর্তি বানানো ও কলমে ছবি আঁকা যেমন হারাম, রাসায়নিক পদ্ধতিতে ক্যামেরার প্রতিবিম্বকে স্থায়ী করাও হারাম না হওয়ার কোন কারণ নাই। তর্কের খাতিরে যদি এই কথা মেনে নেয়া হয় যে, ফটোগ্রাফার ছবির অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সৃষ্টি করে না তবে ইহা দ্বারা বড়জোর এ কথা প্রমাণিত হবে যে, ফটোগ্রাফিতে স্রষ্টার সাদৃশ্য হয় না। বস্তুত, ছবি তোলা হারাম হওয়ার কারণ শুধু স্রষ্টার সাথে সাদৃশ্যই নহে। ✍৩. তারা বিজ্ঞানের নাম দিয়ে আয়না ও ক্যামেরা এক বলতে চাই। কিন্তু তারা এটাই জানে না যে, আয়নায় সৃষ্ট প্রতিবিম্ব হলো অবাস্তব এবং সোজা আর ক্যামেরার দৃশ্য প্রতিবিম্বটি বাস্তব এবং উল্টো।[মূল কথা হলো আয়নায় প্রতিবিম্ব প্রাকৃতিক ঘটনা এবং অস্থায়ী(মূল বিন্দু যতক্ষণ থাকে ততক্ষণ) আর ক্যামেরার কাজই হচ্ছে পূর্বে হাত দ্বারা অংকিত ছবির কাজ করে দেয়া। ফলে এখন আর হাত দ্বারা ছবি অংকনের প্রয়োজনও নেয়। ] প্রতিবিম্ব কাকে বলে? উত্তরঃ কোনো বিন্দু থেকে নিঃসৃত আলোক রশ্মিগুচ্ছ প্রতিফলিত বা প্রতিসরিত হয়ে যদি দ্বিতীয় কোনো বিন্দুতে মিলিত হয় বা দ্বিতীয় কোনো বিন্দু থেকে অপসৃত হচ্ছে বলে মনে হয়, তাহলে ঐ দ্বিতীয় বিন্দুকে প্রথম বিন্দুর প্রতিবিম্ব বলে। আয়নার সামনে মূল বিন্দু যতক্ষণ থাকবে ততক্ষণ সৃষ্ট প্রতিবিম্বকে প্রতিবিম্ব বলা যাবে। মূল বিন্দুর স্থান পরিবর্তন হওয়ার পরও যদি প্রতিবিম্বটি স্থায়ী হয় তাহলে সেটি আর প্রতিবিম্ব থাকেই না, ছবি হয়ে যায়। কারণ প্রতিবিম্ব কখনো মূল বিন্দু থেকে আলাদা করা যায় না।তখন সেটি ছবির বিধানের পর্যায়ে পরে। ✍৪.আয়না ও ক্যামেরার ছবির মধ্যকার আরেকটি পার্থক্য এই যে,আয়নায় প্রতিবিম্ব দেখা শুধু কাফিরদেরই বৈশিষ্ট্য ছিল না। মহানবী হুজুর পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতেও এরূপ করার প্রমাণ রয়েছে।আর ফটো দেয়ালে লাগানো তো রোমান ক্যাথলিক ও অন্যান্য ছবি পূজক কাফির সম্প্রদায়ের অনুকরণ হয়। আয়নায়,পানিতে ইত্যাদি দৃশ্য প্রতিবিম্বকে কেউ ছবি বলে না এবং প্রকৃত পক্ষে ছবির মধ্যেই পড়ে না। কারণ অনেক দরিদ্র হিন্দু আছে যারা টাকার জন্য তাদের প্রতিমা কিনতে পারে না । তারা ফটোশপের দোকান থেকে ছবি কিনেই পুজা করতে দেখা যায়। বিখ্যাত স্কলাররা, আপনারা কি কখনো দেখেছেন আয়নায় প্রতিবিম্ব কে পুজা করতে??? কিন্তু ক্যামেরায় তোলা প্রতিবিম্বকে স্থায়ী করলে তাকে ছবি বলে।সুতরাং ক্যামেরার তোলা ছবি আর অংকিত চিত্রের একই বিধানে পরে। কিন্তু আয়নায় দৃশ্য প্রতিবিম্বের বিধান ছবিতে প্রযোজ্য হবে না।উহাকে আয়নায় প্রতিবিম্বের সাথে তুলনা করা অযৌক্তিক ও শরী'আত পরিপন্থী ধারণা।
Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.
নামাজ হলো আল্লাহর সাথে এক প্রকার কথোকপন ? যখন আমরা আল্লাহর কাছে কান্না করে কিছু চাই , যেমন হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করো, আমাকে বিপদমুক্ত করো, তখন স্বাভাবিকভাবেই একটা ইমেজ চলে আসে এবং এই ইমেজ স্বতঃস্ফূর্ত। This is beyond human intention . প্রশ্ন হলো এটা কি জায়েজ নাকি এটা মূর্তিপূজার শামিল ?
হুজুর আপনি চলন্ত ভিডিও কে জায়েজ বললেন কারণ আপনার ভাস্যমতে সেখানে চুম্বন করা যায় না। কিন্তু আপনার এই ভিডিও তে চাইলে আপনাকে হাজার বার চুম্বন করা যায়। আপনে কিয়াসটা কিসের সাথে করলেন? আমার চেহারা আপনি আয়না দিয়ে চুম্বন করতে পারবেন?যদি আমি না চাই।কিন্তু আপনার কোনো ভিডিও যদি আপলোড হয়ে যায় তখন কি আপনি কারো চুম্বন করা কে আটকে রাখতে পারবেন?বা আরো কত কিছুই তো করতে পারে। আবার ভিডিও তো মাঝে মাঝে আটকে রাখা যায়। এখন কি আপনি ফতোয়া দিবেন যে আপলোড জায়েজ নেই?
Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনার বয়ান আমি শুনি । ভাল লাগে শিখতেও পারি। কিন্তু হুজুর একটা বিষয় জানার আছে, ভিডিও করা আর আয়নায় মুখ দেখার যে তুলনা করলেন। তা কি সঠিক হলো। youtube screen এ আপনার যে ছবিটা প্রচার করা হয় সেটা কোথা থেকে আসে? আপনি বললেন ছবি তোলা মাক্রুহে তাহরিমা। তাহলে youtube screen এ ছবি কোথা থেকে আসলো ? উত্তর হল সেই চলন্ত ছায়া ভিডিওর স্ক্রীনশট থেকে। ফলাফল এটা গুনাহের একটা উশস। কিন্তু হুজুর আয়না থেকে কি এমন স্ক্রীনশট নিয়া ছবি পোস্ট করা সম্ভব। এ কাামন উদাহরণ দিলেন আপনি।
আসসালামুয়ালাইকুম। মুহতারাম আমি গুনাহগার আপনার বক্তব্য গুলো মনযোগ সহকারে শুনে ও দেখে থাকি। আজকের বক্তব্য বিশেষ করে ভিডিও চিত্র অর্থাৎ চলমান ছায়া চিত্র হিসেবে বিবেচিত হলে আপনার সিদ্ধান্ত সঠিক বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। কিন্তু ভিডিও আপলোড করার পর ভিডিও শুরু করার আগে যে ছবি বা স্থির চিত্র গুলো সহকারে শিরোনাম বা Caption প্রকাশ করা হয় এই বিষয়ে সঠিক দলিল ভিত্তিক জবাব দিয়ে উপকৃত করবেন। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক আমল করার তৌফিক দান করুন আমীন।
@@rkh1596 ভাই, Rahmatullah Khan ! আমি গুনাহগার আপনার জবাব দীর্ঘ প্রায় ৪ ( চার) মাস পর পর পেয়ে যারপরনাই অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি এবং আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন একমাত্র তাক্বওয়াকেই পছন্দ করেন আর ছবি হারাম নাকি অন্য কিছু তাহা সহীহ হাদীস শরীফের প্রধান গ্ৰন্থ বোখারী শরীফ থেকে একটু অধ্যয়ন করে নিতে বিনয়ের সাথে অনুরোধ করছি আমীন।
ছবি প্রিন্ট করে রাখা হারাম। আগের ছবি ক্যামেরায় বন্দি করা এর পাশাপাশি অতএব এ থেকে আমরা বিরত থাকি। মোবাইলের স্ক্রিনের উপর ছবি সেট করা। ঘরের কোন পণ্যের পরে ছবি কথা। ঘরে ছবি ঝুলিয়ে রাখা। এসবই শেরেকের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহতালা সবাইকে সঠিক বুঝ দান আমরা এর থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
Je bole chhobi ankaa haaraam, se haaraami. Aare e kothaa rasul bole ni, kono fake mumin bolechhe. Jara bangladesh e ei manosikotaar lok taader dhore shoot kore dile bhaalo kaaj hibe. Jonjaal dur hobe.