কিভাবে করে ওরা??আমার জামাই সরকারি প্রথমশ্রেণীর কর্মকর্তা,আমাদের মাস শেষ হতে হতে বেতনের টাকাও শেষ হয়ে যায়, ১৫-২০হাজার টাকার একটা সাংসারিক জিনিস কিনতে হলেও ২-৩মাস জমিয়ে কিনতে হয়। ওরা কোন সরকারি চাকরি করে?অনেকেই বলছেন সরকারি চাকরি মানেই ঘুষ,না ভাই,আমার স্বামীর মত মানুষ আছে যারা এক টাকা ঘুষ খায়না,আমার মত স্ত্রীও আছে যে স্বামীর যতটুক বেতন,যতটুক সামর্থ্য তার বাইরে কিছু আবদারও করেনা, তাই স্বামীও সৎ থাকতে পারে।
হায়রে সোনার বাংলা আমি ১০মিনিট সাইলেল চালাইয়া বাংকে গিয়া টাকা পাঠাই যেন দেশ রেমিটেন্স পায় কারন অথচ আমার রুমমেটরা হুন্ডিতে টাকা পাঠায় রুম থেকে এসে টাকা নিয়া যায় আবার রেট ও বেশি পায় আর আমি কম রেটে বাংকে দেই এবং ব্যাংকে যেতেও অনেক সময় ও পরিশ্রম লাগে তাও আমি তাই করি কারন আমি মনে করি আমার রেমিটেন্সের অধিকার দেশবাসীর আছে। অথচ সরকার সরকারি লোকগুলা গরিবের হক ন্যায়নিতি সব ভুলে যায়।আফসোস
এখন থেকে দেশকে রেমিট্যান্স দেওয়া বন্ধ করেন। "প্রবাসীদের টাকায় দেশ চলে" ওই দিন অনেক আগেই শেষ। আপনাদের পাঠানো টাকা এদের পকেটে যায় আর বিদেশে পাচার হয়ে যায়।
একটা জিনিস বিশ্বাস করতে পারি না হয়তো মতিউর রহমানের বয়স ৫৫ থেকে বা ৬০ বছর হতে পারে তার অর্ধেক বয়স্ক গেছে পড়াশোনা কইরোই এই অর্ধেক বয়সে এত হাজার কোটি টাকার মালিক কিভাবে হইতে পারে সরকারি চাকরি কইরা 😂😂
"হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিয়ামাল ওয়াকিল" - এই কথাটি দ্বারা যখন কেউ দুয়া করে, তখন বুঝে নিবেন যে সেই মজলুম তার উপরে হওয়া যুলুমের বিষয়টি পৃথিবীর সকল আদালত থেকে প্রত্যাহার করে সম্পূর্ণরূপে আল্লাহর আদালতে দাখিল করেছেন।
এমন দুর্নীতি বহু কর্মকর্তারাই করে কিন্তু প্রকাশ পায় না। খবর নিলে দেখা যাবে কত কিছু যে বের হবে আরো। দুই এক জন কোন কারনে ধরা খেয়ে যাচ্ছে কিন্তু অনেকে পার পেয়ে যাচ্ছে
এ ধরনের অবৈধ সম্পদ অর্জন করার জন্য সকল ধরনের সরকারি চাকরি জীবি বিনা নির্বাচন এ সরকার গঠন এ সাহায্য করেছে। এরজন দায়ী সকল রাজনৈতিক নেতা ও তোষামোদ কারি বুদ্ধিজীবি ও দেশের নিরব থাকা সকল জনগন।
ছেলেটাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই, সেইসাথে ছাগলটাকেও। কারণ এই দুইটা প্রাণী জন্যই মতিউর রহমানের রাসেল ভাইপার বেড়িয়ে এলো। এখন দেখা কোথাকার পানি কোথায় গিয়ে গড়ায়।
সরকার কি এইসব নিউজ গুলো দেখে না? কেন মতিউর রহমানকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হচ্ছে না? কেন তাকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না? এদের জন্যই আমাদের দেশের এই অবস্থা।
দুর্নীতি করে কত টাকা সম্পদের মালিক হইলে। একজন বাবা তার সন্তানকে অস্বীকার করতে পারে। এই মানুষের লোভ এত বেশি। জেতার অর্থের জন্য তার স্ত্রীর সন্তান এমন কি পৃথিবীর কেউই তার কাছে নিরাপদ নয়
সম্প্রতি আমরা জানতে পেরেছি যে, বাংলাদেশের ভূখণ্ড দিয়ে ভারতের ট্রেন চলাচলের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই খবর আমাদের সকলের মধ্যে গভীর উদ্বেগ এবং ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। একটি স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি এই ধরনের আচরণ আমাদের জন্য সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। প্রথমত, একটি দেশের ভূখণ্ড দিয়ে অন্য দেশের ট্রেন চলাচল করা মানে সেই দেশের সার্বভৌমত্বকে অবজ্ঞা করা। আমাদের দেশের ভূখণ্ডের ব্যবহার এবং নিরাপত্তা নিয়ে আমরা কোনও প্রকার আপোষ করতে পারি না। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের পরিবেশ এবং জনগণের নিরাপত্তা বিষয়টি আমাদের জন্য সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। বহিরাগত ট্রেন চলাচল করলে দেশের পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে, যা আমরা কখনওই মেনে নিতে পারি না। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ব্যাপারে তড়িৎ এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে। আমাদের দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য সকল প্রকার পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। আমাদের এই ক্ষোভ এবং উদ্বেগকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি। বাংলাদেশের মাটি এবং সার্বভৌমত্বের প্রতি আমাদের ভালোবাসা এবং দায়িত্ববোধ কখনও কমবে না। বাংলাদেশের সকল নাগরিকের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, আসুন আমরা একত্রিত হয়ে আমাদের দেশের নিরাপত্তা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সোচ্চার হই।
বাংলাদেশের প্রত্যেকটা সরকারি প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের সম্পদ অনুসন্ধানের জোর দাবি জানাচ্ছি। দেশের সম্পদ লুট এবং অর্থপাচারের জন্যই আজ দেশে আমার মত বেকার ছেলে মেয়ের অভাব নাই।
এই নিউজ গুলো আমাদের শুধু দীর্ঘশ্বাস বাড়ায় বাস্তবে ফলাফল শূন্য।জাতি উপকৃত না হলে এই ধরনের নিউজ প্রচার করে কি লাভ? তার চেয়ে রাসেল বাইপারের হাত থেকে বাঁচার উপায় কি এই ব্যাপারে পরামর্শ দরকার।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যখনই রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ব্যক্তি রাষ্ট্রের সম্পদকে ব্যাক্তিগত সম্পদ হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করে তখনই তোমরা কেয়ামত এর জন্য অপেক্ষা করতে থাক।
যমুনা টিভির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার মধুপুর গ্রামে এক দূরনীতিবাজ আছে উনি কাষ্টম এ কর্মরত আছে ওনার পিতার নাম আব্দুর রাজ্জাক
চিন্তা করতে পারেন.. দেশের অবস্থা কিহ দেশের পরিস্থিতি কিহ আমাদের টাকা যায় কোথায়..এদের মত সম্মান মানুষ যদি এই করতে পারে তাহলে এমপি মন্ত্রী এদের কিহ অবস্থা
যে তাহার নিজ সনতান কে অসিকার করতে পারে তাহার দারা যে কোন ধরনের অকর্ম ও দূর্নীতি করা অতি সহজ বলে মনে করে জনগন সুতরাং ঐ মানুষের চাকুরী জীবনের সমস্ত ইনকামের নিখুঁত ভাবে তল্লাসি পরিচালনা করা হলে অনেক হিসাব নিকাসের শাখখি বেরিয়ে আসবে। ধন্যবাদ