চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকায় ছাগলের পায়ের মত খুরযুক্ত খরগোশ পাওয়া যায়। এদের দেহের গঠনের সাথে কিছুটা হরিণের সাদৃশ্য আছে। স্থানীয় ভাবে এরা লম্ফঝম্প নামে পরিচিত।
ভাই আমাদের গ্রামের এলাকায় মাঠে অনেক পাওয়া যায় দুই ধরনেরই পাওয়া যায় তবে ছাগল পা খরগোশ খুব কম পাওয়া যায়।আমি নিজেই ২/৩ টা ধরে এনে পালছিলাম । তবে পরে আবার মাঠে ছেড়ে দিয়ে আসছি
জনাব । আমার জানা মতে যেসব খরগোশ ছাগল পা বলা হয় তাদের পা ছাগলের পায়ের যে খুর থাকে সেই খুরের মত খুর থাকে। আমি ঐ ধরনের ছাগল ইরানের পাহাড়ি অন্চলে দেখেছি। আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণ ঈমান ও হেদায়েত দান করুন । আমিন । ধন্যবাদ ।
ভাই আপনি ভুল!!! পৃথিবীতে এমন কোনো খরগোশের অস্তিত্ব নাই। সব খরগোশের পা বিড়ালের পায়ের মত। তবে খরগোশের অনেক প্রজাতির মধ্যে একটা আছে পা বড়। বাঙালি মুর্খরা এটারে ছাগল পায়া বলে নাম দিছে।
Sir Ji Amar খরগোশ 2দিন মিটিং করছে 2 জন আলাদা করার যায়গা নাই ঘরে ছাড়া থাকে এবার ছেলেটা মিটিং করতে চাইছে মাদি টা পালি যাচ্ছে মনে কি পেতে বাঁচা আসা শুরু হয়ে গেছে
না এত তারা তারি হয় না কিন্তু মহিলাটা ক্লান্ত বুজেছেন তাই এরকম করতেছে। আপনাকে তো নর কে আলাদা রাখা ব্যাবস্থা করতেই হবে নইলে বার বার জোর করে মিটিং করবে এতে বাচ্চ হবার দূরে থাক খরগোশ তো কন্সেপ্ট করতে পারবে না। আপনি আলাদা ভাবে নর খরগোশ কে রাখুন
ছাগল পা খরগোশ বলতে বুঝায়,ছাগলের পায়ে যেমন খুর আছে।এধরণের খরগোশ খাওয়া যায়।আবার বিড়ালের নক আছে সেই ধরনের খরগোশ খাওয়া যায় না। যে সকল প্রাণীর নক আছে সে সকল প্রণীর হিংস্র হয়ে থাকে।আর আমাদের মুসলমানদের জন্য হিংস্র প্রাণীর খাওয়া হারাম।