আমি একজন পশ্চিমবঙ্গ বাসী। স্যারের বক্তৃতা অসাধারণ লাগে। আমি বিভিন্ন সময়ে স্যারের বক্তব্যের ভিডিও দেখি। কোনো সঙ্কীর্ণতা নেই। প্রাদেশিকতা নেই। অত্যন্ত উদারচেতা মানুষ। উদাহরণ প্রদানে বিদেশি লেখক,কবি সাহিত্যিক দের লেখা যেভাবে উপস্থাপন করেন তা সকলের কাছে শিক্ষণীয়। বিশেষত হাস্য রসাত্বক উপস্থাপনে অনবদ্য।
আমি পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ির একজন মধ্যে ষাটের ব্যক্তি। আমি সময় পেলেই স্যারের এইরকম আলোচনাগুলি শুনি। যতই শুনি ততই সমৃদ্ধ হই।এত সুন্দর বাচনভঙ্গি ও রসিকতার মিশেল তুলনাহীন।
বরাবরের মত হৃদয়গ্রাহী বক্তব্য, উদ্দীপনামূলক তাও ঠিক আছে, তবে এত স্পষ্ট ও সত্য ভাষণ এটা অন্তত: অনেকটাই ব্যতিক্রম। এমন গুণী ও জনহিতৈষী ব্যক্তি সত্যিই আমাদের জন্য আশীর্বাদ।
স্যার আপনার বাচনভঙ্গির কোন তুলনা হয় না।আপনাকে অসংখ্য প্রণাম। ইউটিউবের মাধ্যমে আপনার মতো একজন শিক্ষকের সান্নিধ্য লাভের সুযোগ পেয়ে নিজেকে ধন্য জ্ঞান করছি। আমি পশ্চিম বাংলার বীরভূমের মানুষ।
আমি ৬৫ বৎসরের ভারতীয়, নেহাৎই কতূহল বসতো দেখা শুরু করি আর শেষ হবার পরও ওনার বাচনভঙ্গির মধ্যে ডুবে থাকি। এত সরল এত প্রাঞ্জল এত হৃদয়গ্রাহী যে ভাষায় প্রকাশ সম্ভব নয়। পণ্ডিত মশাই কে আমার প্রণাম।
He was a very popular professor at Dhaka College when I was a student there in 1974. Later he was involved with media and other stuff. He is a very well-known person in Bangladesh and everybody knows him very well.
স্যার আপনার বক্তব্য শুনে মুগ্ধ হয়েছি, আপনি সত্যিই প্রকৃত একজন পূর্ণ জ্ঞান ভান্ডার। আমার বাড়ি ভারতের পশ্চিম বাংলার উত্তর দিনাজপুরে, আপনার সরস বক্তব্য শুনে সম্মৃদ্ধ হলাম।
আসসালামু আলাইকুম। স্যার আপনার মত গুণী মানুষ কথা গুলো শুনতে খুব ভালো লাগলো। মনটা আনন্দে ভরে উঠলো। স্যার আললাহ পাক যেন আপনাকে সুস্থ ও সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকার তৌফিক দান করুন। আমরাও যেন আরো অনেক দিন সুস্থ ভাবে আপনার এই সুন্দর মায়া মমতা ভালোবাসা মনের মাধুরি মিশানো কথা গুলো শুনতে পাই। আমাদের জন্য দোয়া করবেন ধন্যবাদ।
আমি ঢাকা কলেজের ২০০২ ব্যাচের ছাত্র, শুনেছি স্যার ঢাকা কলেজে ছিলেন, কিন্তু সরাসরি তাকে শিক্ষক হিসেবে পাইনি। তবে আমি গর্বিত যে স্যারের কলেজের ছাত্র ছিলাম
স্যারকে সালাম। স্যার আমাদের বাংলা (হৈমন্তী) এতো সুন্দর ভাবে পড়াতেন যে গ্যালারি ভরে যেত ১০০% উপস্থিতিতে। কলেজের সবচেয়ে ফাঁকিবাজ ছেলেটাও ক্লাসে থাকতো সেদিন। ৩১ বছর পর স্যারের কথাগুলো আবার শুনে খুব ভালো লাগলো। দোয়া করি, স্যার দীর্ঘজীবী হন। (ঢাকা কলেজ, ব্যাচ -৮৮)
স্যার, আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম গ্রহণ করবেন। আপনার প্রতিদিনের প্রতিটি বক্তব্য খুবই হৃদয়গ্রাহী। মুঠোফোন হাতে নিয়ে নীরবে নিভৃতে বসে শুনতেই থাকি । আমার কর্মজীবনে যদি আপনাকে কাছে পেতাম তাহলে আমাদের স্কুলের জাতীয় উৎসবে আপনাকে প্রধান অতিথির আসন গ্রহণ করতে আমন্ত্রণ জানাতাম। আপনার মত একজন গুণী ব্যক্তির সান্নিধ্য যারা লাভ করেছে তারা অবশ্যই খুব ভাগ্যশালী। ঈশ্বর আপনাকে সুস্থ দেহে দীর্ঘায়ু করুন-এই প্রার্থনা করি। আমার বাড়ী ভারতের আসাম রাজ্যের করিমগঞ্জ জেলার বাগবাড়ী গ্রামে ।
স্যারের কথাটা খুব সত্য। আমি ক্লাস ওয়ান থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত প্রথম ছিলাম ক্লাসে। আমার স্কুল ছিল বোর্ডে ৩-৪ নম্বর এসএসসি পরীক্ষার রেকর্ড অনুযায়ী। আমিও খুব টেন্টেশনে ভুগতাম যদি দ্বিতীয় হয়ে যায়। তারপর এসএসসি পরীক্ষায় আমার ক্লাসের ৩ নম্বর ছাত্র যার মার্ক ছিল হাই স্কুলে আমার থেকে ৪০-৫০ নম্বর , কিন্তু এসএসসি পরীক্ষার্তে সে পেলো ৫ স্থান, আর আমার পজিশন হলে এগারো। আমি সেই থেকে আর স্কুলের কারোর সাথে আর দেখা করতে যায়নি। সেটা ছিলো মিড্ ৭০ র একটু আগে. ঢাকা কলেজে আমি আর আমার ক্লাসমেট একসঙ্গে ভর্তি হলাম। আমার আরো দুজন ক্লাসমেট ছিল যে দুজন দ্বিতীয় আর তৃতীয় স্থান পেয়েছিলো। তবে আমি ঢাকা কলেজে পড়া কালীন দেখলাম তৃতীয়জন ছিল সত্যি ট্যালেন্টেড , সে অনেক পড়াশোনা করতো। তার মতো খাটলে আমি হয়তো প্রথম হতে পারতাম। আমার এগারো আর ৫ স্থানের মধ্যে ১০১ নম্বর পার্থক্য ছিল. আমার খাতা দেখে যে ইলেক্টিভ ম্যাথ এ পেলো ৯৮ আর আমি পেলাম ৮৮. আমার মনে হয় এক্সামিনার গুনতে ভুল করেছে। বাংলাদেশের এমন সিস্টেম ছিল. চ্যালেঞ্জ করা যেতো না. তারপর ঢাকা কলেজ পড়াকালীন একটা গভট স্কলারশিপ পেলাম। সেই দেশ ছাড়লাম, আর দেশে সেটল হবার কথা চিন্তা করিনি। আমার সাথে আরো অন্য ডিস্ট্রিক্টের বেশি নম্বর পাওয়ার ছাত্রের সাথেও পড়েছি, তবে সে আমার থেকে অনেক দূরে যোগ্যতায়। তাই মেরিট নম্বর দিয়ে যাচাই করা যায়না। Abdullah Abu Sayeed ও আমার শিক্ষক ছিল ঢাকা কলেজে। সে খুব জনপ্রিয় প্রফেসর ছিল।
"Abdulla Abu Sayeed ও ঢাকা কলেজের প্রফেসর ছিল।সে খুব জনপ্রিয় ছিল " আপনি কেন প্রথম হয়ে হতে পারেন নি তা আপনার লেখাতে পরিস্কার। একজন সার্বজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক কে বললেন ও ছিল। সে শিক্ষক ছিল! শিক্ষককে যে সম্মান করতে জানে না সে প্রথম কি হবে সেতো মানুষই হতে পারে না!
ছেলেবেলার প্রিয় মুখগুলো সব একসাথে।ভাবা যায় এটা কত সুখের? মনে হচ্ছে সবার সাথে ফিরে গেছি সেই স্কুল জীবনে।মনের কোনে যেন শৈশবের প্রান ফিরে এসেছে। আর নিঃসন্দেহে কোমলমতি শৈশব, জীবনের শ্রেষ্ঠ অধ্যায়😍😍😍
ইস! এরকম একজন মানুষের খুব প্রয়োজন ছিল আমার পশ্চিমবাংলায়। এনার ব্যক্তব্যে ছোট বড় উঁচু নীচু শিক্ষিত অশিক্ষিত সবাই যেন জীবনের একটা মানে খুঁজে পায়, আজকে এই যুগে স্যার আপনাকে বড্ড প্রয়োজন 🙏🙏🙏
আমি পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। কিন্তু যখন দেখি কেউ এপার বাংলা ওপার বাংলা বলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। বাংলার আবার এপার ওপার কি? এই রকম মাস্টার মশাই আর ওনার বাচনভঙ্গি ও বিষয়বস্তু আমাকে এক স্বপ্নের জগতে নিয়ে গেছেন। ওনার আরো কথা শোনার জন্য আমি অপেক্ষা করতে নারাজ।
By chance I found this video and heard the entire lecture with keen interest. I am simply mesmerized the way he explained most difficult social issues in a lucid way. I am not from Bangladesh but my humble regard is for the hon'ble Professor
I was a student of Dacca College batch 1970-1972.Sir taught us Hoymonti due to great liberation war of Bangladesh he could not complete Hoymonti.My best regards to him.
স্যার, মহৎপ্রাণের মহৎ মানুষ!! পৃথিবীর সকল মেহনতি মানুষের, রক্ত মাখা,শ্রমের উপর প্রতিষ্ঠিত, মানুষের সকল সভ্যতা। স্যার শুধু কি ঢাকা কলেজ পারবে,এই মহাপরিবর্তন? কারণ মানুষের চেতনা শুদ্ধ, বিশেষ কিছুর মুখাপেক্ষী নয়!
স্যার, আমার প্রণাম নেবেন। আপনার বিশুদ্ধ বাংলা উচ্চারণ, প্রাজ্ঞ ভাষণ আমায় আপ্লুত করে। দীর্ঘদিন সুস্থ থেকে এভাবেই আমাদের সামনে আলোকবর্তিকা হয়ে থাকুন। আপনার দীপনপ্রভায় বিশ্ব আলোকিত হোক, এই প্রার্থনা করি।
স্যারের কথা সঠিক, এটাই হওয়া উচিৎ। নতুবা তার পাসপোর্ট বাতিল। জ্ঞানি মানুষের জ্ঞানের পরামর্শ সাদরে গ্রহন করা জরুরী। স্যারকে দেখতেও ভালো এবং তার কথা ও পরামর্শ হাস্য রসাত্বক উপস্তাপন শুনতে আরও ভালো লাগে। স্যার আমাদের মাঝে দীর্ঘদিন বেঁচে থাকুক আল্লাহ স্যারের নেক হায়াত দান করুন। আমিন।
গোয়ালপাড়া, আসাম, ভাৰত থেকে আমি কেৰামত আলী শ্বেখ-সদ্য অৱসৰপ্ৰাপ্ত শিক্ষক- আমাৰ শ্ৰদ্ধাৰ শিক্ষকদেৰ মধ্যে মনে কৰি আপনিও একজন। আপনি অনন্য। অনেক ইচ্ছে আছে একবার সাক্ষাৎ কৰতে
অসাধারণ লাগলো আপনার বক্তব্য, টক ঝাল মিষ্টি ! ' শুধুই নিতে নয় দিতেও হয় ' এই ধ্রুব সত্যের কোনো alter হয় না, এভাবে যুব সমাজ ও দেশ গঠনের কাজ করে যান। মঙ্গলময় ঈশ্বরের কাছে আপনার সুস্থতার কামনা করি🙏
Most Respected Sir, I was a student of Dhaka College during the session 1968- 1970. It is very sweet to recall those moments while you and Respected Prof. Showkat Osman used to take Bengali classes such as Robindra Nath Tagore's " KANKAAL", Forrukh Ahmed's " PANJERI " and other topics of the subject. It will not be out of place to mention here that during that time Dhaka College was adorned with a galaxy of brilliant professors and teachers who brightened the dignity and decorum of the college and lifted it to the pinnacle of glory, so to say. Sir, I still well remember your amazing lecture on RobindranathTagore's " KANKAAL " would create humour in the class and as a result of which no students would ever miss your amazing lecture. Sir, would that I could be a Dhaka College student again !
Alhamdulillah dua We have talk n discuss before.12 years In coxs bazar airport in my life Really so nice man also nice valuable talking like Engr.sanaur rahman
ei ek ki sundor bani....anonder sathe jiboner ongikar enong sopoth na thkle tumi poroborti projonmer jonno bibisikamuluk jaiga rekhe jabe. ek osadharon gyaner manus sir.
আমার মনে আছে সাইন্সের কোনো ক্লাসই না করা, আর স্যারের বাংলা ক্লাস শুরু হবার আগেই ক্লাসে গিয়ে বসে থাকা। স্যার এলেন, গ্যালারি ভর্তি ছাত্রদের দিকে তাকিয়ে খমাখাই মুচকি হাসি দিলেন, পুরো গ্যালারিতে অকারনেই সশব্দ হাসি । না আমরা বোকা ছিলাম না - ঢাকা কলেজ তখন ছিলো বাংলাদেশের সেরা আর অপ্রতিদ্বন্দ্বী কলেজ। আমরা জানতাম সমস্ত ক্লাসের সময়টা জুড়ে আমরা আলোকিত আর আনন্দিত হব। আর এক্ষুনি তা শুরু হবে। আমার প্রিয় শিক্ষক, প্রিয় মানুষ, আমার আলোকিত মানুষ হবার প্রচেষ্টার পিছনের অবিরাম সূর্য তিনি।-শাহীদ ইসলাম, Schoolae Social App, Los Angeles, USA.
সাইদ ভাই আপনাকে স্যালুট।আপনার একটা মন্তব্য দেখেছি।আমি ভুক্ত ভোগী।ভাল লোকেরা বিপদে পরে।তারা ডাকলে কেউ।আসে না।কিন্তু শয়তানরা ডাকদিলে তারা হুক্কা হুয়া দিলে সকল শয়তান এগিয়ে আসে।আমিও এমন শিকার।আপনি এখন যা বলছেন আমি হাসি আটকাতে পারছিনা স্যার।