এটাকেই বলে ইতিহাস 👉যে অন্যের জন্য গর্ত করে, সেই গর্তে নিজেই পড়ে 😢সত্যের জয় মিথ্যার ক্ষয়💪💪💪 চিরকাল থেকে যায়! যুগে যুগে, তার প্রমাণ এভাবেই হয়🤲!!বাংলাদেশ জামাত ইসলামের জিন্দাবাদ💪⚖️
@@tuhinmolin4963চিন্তা করলে মানুষ জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে। কিভাবে সম্ভব।। এতটা নির্যাতন। এতটা অপরাধ। এতটা জুলুম। যা ইতিহাসের পাতায় কিয়ামত পর্যন্ত থেকে যাবে। কিভাবে কথা বল তোমাদের লজ্জা লাগেনা 😢
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংস্কৃতি বাংলাদেশের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ও ঐতিহ্যবাহী জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এরা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে আছে এবং প্রতিটি গোষ্ঠীর নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা, ধর্ম, ও ঐতিহ্য রয়েছে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মধ্যে প্রধানত চাকমা, মারমা, সাঁওতাল, গারো, হাজং, মণিপুরী, ত্রিপুরা, বোম, ম্রো প্রভৃতি গোষ্ঠীর সংস্কৃতি লক্ষণীয়। এদের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্যগুলো হলো: 1. ভাষা ও সাহিত্য: প্রতিটি নৃগোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষা রয়েছে, যা তাদের সংস্কৃতির মূল অংশ। চাকমা, মারমা, এবং মণিপুরীদের নিজস্ব বর্ণমালা রয়েছে, যা তাদের সাহিত্যকেও সমৃদ্ধ করেছে। 2. ধর্ম ও বিশ্বাস: নৃগোষ্ঠীর ধর্মীয় বিশ্বাস ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। যেমন, চাকমা ও মারমা গোষ্ঠী মূলত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী, সাঁওতালরা প্রধানত প্রকৃতি পূজারী, গারো ও হাজং খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী, আবার কিছু নৃগোষ্ঠী আদিবাসী ধর্মে বিশ্বাসী। 3. পোশাক: প্রতিটি গোষ্ঠীর নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী পোশাক রয়েছে। যেমন চাকমা ও মারমা নারীরা ‘থামি’ ও ‘হাদি’ পরিধান করে, সাঁওতালরা রঙিন কাপড়ে তৈরি পোশাক পরে, মণিপুরী নারীরা ‘ফানেক’ নামক শাড়ি পরিধান করে। 4. খাদ্য সংস্কৃতি: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর খাদ্যাভ্যাসও তাদের সংস্কৃতির একটি অংশ। এরা সাধারণত প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে খাবার তৈরি করে। চাকমা ও মারমা গোষ্ঠী বাঁশের ভেতরে রান্না করা খাবারের জন্য বিখ্যাত। 5. নৃত্য ও সংগীত: নৃত্য ও সংগীত তাদের সামাজিক জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। ত্রিপুরা গোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী নৃত্য, গারোদের ঢোল বাজিয়ে নৃত্য, এবং মণিপুরীদের রাসলীলা নাচ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। 6. উৎসব ও রীতি: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বিভিন্ন ধরনের উৎসব রয়েছে, যা সাধারণত ফসল কাটার সময়, নববর্ষ বা ধর্মীয় উৎসব হিসেবে পালিত হয়। চাকমা গোষ্ঠীর 'বিজু', মারমাদের 'সংগ্রাই', ত্রিপুরাদের 'গরিয়া উৎসব', এবং গারোদের 'ওয়ানগালা' উৎসব উল্লেখযোগ্য। এসব সংস্কৃতি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে সমৃদ্ধ করেছে এবং তাদের ঐতিহ্য ধরে রাখার প্রচেষ্টাও অব্যাহত রয়েছে।
কোন আপোষ নয় রাষ্টপতির অবিলম্বে পদত্যাগ দাবি জানাচ্ছি। অবিলম্বে আবারো পদত্যাগ দাবি জানাচ্ছি। সকল রাজনৈতিক দলদের নিয়ে নতুন রাষ্ট্রপতি ঘোষণার দাবি জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।
সংবিধানের যদি কথা ওঠে তাহলে রাষ্ট্রপতি তো মিথ্যা কথা বলে সংবিধান লংঘন করেছে তাহলে তাকে তো মামলা দিয়ে জেলে ঢুকানোর মাধ্যমে তো পদত্যাগ করানো যায়। তার পদত্যাগ পত্র ডঃ ইউনুসের কাছে জমা দিলেই তো হয়ে গেল। আর একজনকে তো বসালে হয়ে যায় এতে এতো নিয়ম কানুন মানতে হবে কেন? একটা মিথ্যাবাদী যদি আবার কাজে নিয়োগ দেওয়া হয় তাহলে সেতো আবার আমাদের বিপদে ফেলতে পারে। বিএনপিরা টাকা খেয়েও এমন কথা বলতে পারে তারাও ভালো না। আন্দোলনের মাধ্যমে যদি হাসিনাকে সরানো যায় তাহলে একেও সরানো যাবে। রাষ্ট্রপতি মিথ্যা কথা বলেছে এজন্য তাকে জোর করে নামাতে হবে। এখানে কোন সংবিধান মানা হবে না।