গণহত্যার সত্যিটা হিন্দুদের মুখে বলেনা কেন? তোরা দেশের পতাকা নামিয়ে হিন্দুদের পতকা কেন তোলেছোস? তোরা শ্রমিক সেজে সেনাবাহিনীর দিকে গ্রেনেড গুলি কেন মেরেছিস? তোরা সেনাবাহিনীর গাড়ি পুড়াইলি কেন? হিন্দুদের কারণে বাংলাদেশের সব সমস্যা তারা যেখানে সেখানে মিথ্যাকে সত্য সত্যকে মিথ্যা রটনোর চেষ্টা করেছে। তোরা হাসিনাকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন কর। ঐ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নিষিদ্ধ জঙ্গি
চমৎকার কথা বলেছেন।গাড়ি পোড়াইছে ভালো করছে।সাধারণ মানুষের পহ্মে যে থাকবে না তার এমনই হওয়া উচিৎ ছাত্রদের তো কিছু বলতে পারেনা।পুলিশের গাড়ি যদি রাষ্ট্রীয় সম্পদ হয়,তাহলে আমরা কারা।আমরা রাষ্ট্রের কিছুই না?!
@@NoorBangal-lg4fkওই ইউনূসের কামলা । বেতনের দাবিতে ওরা রাস্তায় নামছে আর তোরা লাঠি চার্চ করিস । সাধারণ জনগণ কে বলিস আফসোস লীগ । তোর আব্বুর নাম কি আওয়ামী লীগ ।
হায়রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী , বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বাহিনী, বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্মান অতুলনীয়, এখন নিজের দেশে সেনাবাহিনী গাড়ি দগ্ধ, হায়! সেনাবাহিনী দগ্ধ,
গার্মেন্টের অধিকাংশ মালিকই আওয়ামী লীগের। মালিক বেতন না দিলে মালিকের বাড়ি ঘরে হামলা করুক। তা না করে সাধারণ মানুষের জিম্মি করে রাস্তা ঘাট বন্ধ করে রাখবে। এটা কেমন কথা? এ দেশে গার্মেন্টের শ্রমিকরাই কি কেবল শ্রমিক? অন্য সব কারখানার শ্রমিক একত্র করলে গার্মেন্টের শ্রমিকদের চেয়ে বেশিই হবে । তারা তো বা রেমিটেন্স যোদ্ধারা তো কেউ এমন রাস্তা ঘাট বন্ধ করে জনগণ ও সরকারকে জিম্মি করে দাবি আদায় করে না। গার্মেন্টের শ্রমিকরা পেতে তারা আমাদের জিম্মি করে ফেলেছে।
তাদের বকেয়া বেতনের জন্য প্রয়োজনে সরকারী ভাবে আইনের সহায়তা নিক... কিন্তু কাদের উস্কানিতে রাস্তায় মাস্তানি সন্ত্রাসী করতে গিয়েছিলো....!!! কিন্তু এখন যে পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে.... আইনি সিস্টেমে এখন পুরাই ধরা খাইবে গার্মেন্টসলীগ।
সেনাবাহিনীর যে সম্মান এতদিনের তা মোটামুটি শেষ হয়ে যাচ্ছে, সরকার এভাবে সেনাবাহিনীকে ব্যবহার না করাই উত্তম, পুলিশ এর পরিণতি থেকে শিক্ষা নেয়া উচিত, আমাদের গর্ব এই সেনাবাহিনী
ঠিক-ই ভাই ৷ আপনারা-ই বলেন , "দেশ এখন স্বাধীন, জনগন ও স্বাধীন"৷ তাই,আইন ব্যবস্থার বা কোন সরকারের আওতায় ফিরে আসলে স্বাধীনতার সেই মূল্য থাকবে কোথায় ? সতরাং, আন্দোলন-ই একমাত্র সমস্যার পথ !
এটা মোটেও ঠিক নয়। দেশে কি গার্মেন্টের শ্রমিকরাই কেবল শ্রমিক? অন্য সব কারখানার শ্রমিক একত্র করলে গার্মেন্টের শ্রমিকদের চেয়ে বেশিই হবে । এটা কেমন কথা? সামান্য কিছু শ্রমিকদের সুবিধার জন্য কি তারা সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ফেলবে? এটা দেশকে অস্থিতিশীল করতে আওয়ামী ভারতের ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়।
আমরাও চাই সেনাবাহিনী মাঠে থাকুক দেখুক তারা আমরা বাঙালিরা কত ভালো স্বভাব জাতির শুধু পুলিশে লাঠিচার্জ করলে তো দোষ হয় এখন তো সেনাবাহিনী করতেছে এখন খুব ভালো লাগতেছে তাই না
এই ভাই সত্য কথা বলেছে। দেশে সত্য কথা বলার মানুষ খুবই কম। তেল বাজের সংখ্যায়ই বেশি আর যারা এতদিন দেশের মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেছে ওই স্বার্থপর গুলা কই? এখন আর দেশের মানুষের কথা ভাবার মতো সময় তাদের নাই! কারণ তাদের উদ্দেশ্য এবং স্বার্থ হাসিল হয়ে গেছে। এখনো সময় আছে পারলে মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করুন । যারা বেতন না দিয়ে ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন এবং মেহনতি মজুরের পারিশ্রমিক পাওয়ার ব্যবস্থা করে দিন।😢😢😢😢