অল্প সময়ের মধ্যে আপনার আলোচনা খুব ভালো লেগেছে আমি পরম পিতার কাছে প্রার্থনা করি আপনাকে যেন তিনি কৃপা করেন আরো থেকে আরো করে এই অমৃত বাণী আপনি সবার সামনে তুলে ধরতে পারেন। জয়গুরু।।
খুব ই সুন্দর আলোচনা, যুগপুরুষোত্তম চার যুগের শেষ প্রান্তে এসে নবরুপে আরও উন্নতো তম স়ংস্করণে সত্য যুগকে মানব মনের অন্তরজগতে প্রতিস্ঠিত কোরে গেলেন। শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র পুরুষোত্তম ঐ একসত্তার উপলব্ধির কথা নানাভাবে বাস্তব বিজ্ঞান ভিত্তিক ব্যাখ্যা নানা ভাবে দিয়েগেছেন। প্রাসঙ্গিক ভাবে বলা যায় প্রথম যুগে যা সত্যযুগে প্রাকৃতিক পরিকাঠামো ও পরিবেশ সনাতন ধর্ম প্রচলন ছিল এখন সেই পরিবেশ, প্রাকৃতিক পরিকাঠামো সেই বোনবাদার ঘনজঙ্গল আর নেই, ঐ চিত্রটা অবিকল পাবেন না ক্রমপরিবর্তনে সেটা কখনো ফিরে আসবে না। । এখন হৃদয় মন্দিরে , মানসিক জপ কোরে , আদর্শকেন্দ্রিক ঈষ্ট ধ্যান চিন্তা নিরন্তর সহজভাবে নিস্কাম পরস্পর সেবা, নিরন্তর সর্ব উচ্চতম ভাইব্রেসানযুক্তনাম যা এই ইলেকট্রনিক মিডিয়া যুগে ঁবাচাবাড়ায় অপরকে শ্রীবৃদ্ধি ঘটিয়ে ,ও প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য মাফিক উর্ধ্বে মঙ্গলকরণে এগিয়ে দিয়ে , ব্যক্তি, দম্পতি, সমাজ, রাষ্ট্র গঠনে বিধি নীতি ঈষ্টনির্দেশিত সাধনায় মগ্ন হয়ে পরিশেষে পরমপ্রাপ্তি অর্থাৎ ঈশ্বরত্ব লাভ যা পরমব্রম্হ স্থিতিতে অধিকার পাওয়াই স্বাভাবিক নবসত্য যুগ প্রবর্তন হবে কলিশেষ হোয়ে । তাই ঠাকুর একাই কল্কি হিসাবে একাই আসতে হোয়েছে ।তিনি বোলেছেন অবতার পুরুষ গড়তে আসেন ভা়ঙ্গতে নয়। যারা এর বিরুদ্ধে চালচালবে তারাই ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে প্রবৃত্তির নানা ঁফাকঁফোকরে ও অহংকারে। এই হিসাবে না নামলে ধ্বংস তো অবতারের পিছনে পিছনে আসেই। ইতিহাস তো চারযুগের -ই প্রত্যক্ষ সাক্ষী ।
Situation of pineal body in the mid brain nd it excites by the continuous bombardments by the NAME Means Bijmantra. By the regular systematic process we achieve everything. Master gland controls every endocrine nd exocrine gland in our body. Very good and beautiful ALOCHANA u delivered. Just OUTSTANDING. JOY GURU. JOY RADHE.
