জমিদার বাড়ির রহস্য যার বংশধর এখন নাটোরে||বারৈহাটি জমিদার বাড়ি||নাটোরের হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস||
বারৈহাটী জমিদারবাড়ি
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-k_UPjRMW_LE.html
নাটোর শহর থেকে প্রায় ৮-১০কি:মি দক্ষিণে সিংড়া উপজেলায় অবস্থিত।লোকাল গাড়ি রিজাফ নিয়ে যেতে হবে।
গুগলে সার্চ দিয়ে কোন তথ্য না পওয়ায় স্থানীয় জনসাধারণদের কাছ থেকে যত টুকু তথ্য পাওয়া গেছে তা তুলে ধরা হলো।
বারৈহাটী জমিদার বাড়ি কতসালে নির্মাণ করা হয় তা জানা যায়নি।
তবে দুইটি চৌকাঠের মধ্যে ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে কথা লেখা আছে।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায় কমল কৃষ্ণ সিং এর বাবা এই জমিদারি স্থাপন করেন।কমল কৃষ্ণ সিং এর দুই পুত্র সন্তান বিজয় সিং ও
ভূবেন সিং মেয়ের জামাই শেখর সান্যাল। প্রায় ছয় একর যায়গার উপর নির্মিত।
তমিজ উদ্দিন সরদার বিচারক ও ইমাম ছিলেন।
তথ্য-ইয়াদুল আলি সরদার.
কতগুলো পরগনা তার ছিল তা জানা না গেলেও প্রায় তিন হাজার বিঘা জমি তার নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল বলে জানা যায়।
আত্রাই নদীর পারে এই বারৈহাটী জমিদার কতটা সমৃদ্ধ ছিল তা তার জমিদার বাড়িটি দেখলেই বোঝা যায়।
জমিদারদের বৈঠখখানাতে বিচারিক কার্যক্রম চলত। আর কোন ব্যবসা তাদের ছিল কি জানা যায়নি। আত্রাই নদীর পারে দৃষ্টি নন্দন ঘাট দেখে বোঝা যায় যে এদের আরো কোন ব্যবসা থাকতে পারে।
জমিদার বিজয় সিং এর দুই বা তিন পুরুষ জমিদারি এখানে ছিল। দেশ ভাগ হওয়ার আগেই জমিদার বিজয় সিং এর বংশধরেরা এই জমিদার বাড়ি ত্যাগ করে চলে যায়।।
বর্তমানে সরজমিনে দেখা যায় স্থানীয়রা এখানে চাষাবাস করছে। জমিদারদের বর্তমান আত্মীয়-স্বজনরা স্থানীয়দের কাছে জমিদার বাড়ি বিক্রি করেছে স্থানীয়দের কাছে যানা যায়।
জমিদার বাড়ি বাড়ির এক অংশ বেঙ্গে ফেলা হয়েছে বাকি যতটুকু অক্ষত আছে তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরার এই প্রয়াস।
#জমিদার_বাড়ির_রহস্য_যার_বংশধর_এখন_নাটোরে
#বারৈহাটি_জমিদার_বাড়ি
#নাটোরের_হারিয়ে_যাওয়া_ইতিহাস
#বাংলাদেশের_হারিয়ে_যাওয়া_ইতিহাস
LE
ারিয়ে_যাওয়া_ইতিহাস
#জমিদারবাড়ি
5 июн 2023