সামান্য একটা সেন্ন্টেন্স বলতে ৩০ মিনুট লাগাইলো, মানুষের সময়ের দাম আছে। অধিক জ্ঞান অর্জন করে ময়দানে কথা বলা ভালো। কিছুঅতিক্ত কথাও বলা হয়েছে। অল্প জ্ঞানী
এই ওবায়েদ ছিল একজন সৈনিক নেতা তার অধিনে আড়াই শো সৈনিক, সে অনেক যুদ্ধে রাসুলের পাশে থেকে যুদ্ধ করেছে, এবং জয়ী হয়েছে, কিন্তু একটি যুদ্ধে রাসুলের দলের সাথে অধিনায়কত্ব নিয়ে ফায়সালা না হওয়ার কারণে যুদ্ধের মাাট থেকে তার বাহিনী নিয়ে সড়ে গেলেন, এটা এমন সময় করলো যখন যুদ্ধ শুরু হতে মাত্র করেন মিনিট বাকি। তখন রাসুলের দলে সৈন্য বিরোধী দল থেকে আনুপাতিক হাতে কমে গেলো অনেক অনেক। কিন্তু আবদুল্লা ওবায়েদ চলে যাওয়া ঠিক হয় নাই, যুদ্ধ পরে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যেতো। এই যুদ্ধ ছিল একটি সত্যকে প্রতিষ্টিত করা। এই ঘটনার দুই থেকে আড়াই বচ্ছর চলে গেলে, আর কোন যুদ্ধে অংশ গ্রহন করে নাই ওবায়েদ, এমন কি জীবিত অবস্থায় ক্ষমা চায় নাই রাসুলের কাছে। তার মৃত্যু পর রাসুল নিজের জামা পড়িয়ে জানাজা পড়ালেন, তারপর আল্লাহ আয়াত নাযিল হলো " আপনি তার জানাযায় দাড়াতে পারেন না, কেন না সে মোনাফেক অ বস্হায় মারা গেছে, সে ইচ্ছে করলে আপনার নিকট ক্ষমা চেয়ে নিতে পারতো সে করে নাই,সে আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলের আনুগত্য অস্বীকার করেছে" এই ছিল বিষয় আপারা আয়াতটি চার্জ দিয়ে জেনে নিতে পারেন আল্লাহ আপনাদের হালাল রিজিক দান করুন
এইগুলো কি না করলে হয় না,,!! শিরোনাম কি দিলেন আলোচনা কি করলেন,,এই সমস্ত বিষয়ের কারণে ইসলামের প্রতি মানুষের আস্থা কমে যায়,, শিরোনাম যেটি দিবেন সে আলোচনা করলে মানুষের ঈমানী শক্তি বৃদ্ধি পাবে,,,,
আজকাল মিথ্যা শিরোনাম দিয়ে ভিউয়ার্স বাড়ানোর জন্য অনেকে অপচেষ্টা করছে।ব্লেক মেইল করাটা জঘন্য অপরাধ।ইউটিউবারদের নাম দেখে সামনে আগাবেন।আমি তা করার চেষ্টা করি।
যারা বিনিময়ে দ্বারা বক্তব্য দেয় তাদের অধিকাংশই নিজেকে আওড়ায়ীয়ে তুষ্ট করে। পস্থিত সকল কে যাকিছু বলে তার মধ্যে কোন সত্যতা নেই ।আল্লাহ বলেছেন তোমরা তাদের থেকে জ্যান নেও যারা আমার আয়াত দিয়ে বলে। উনি কিস্তা কাহিনি বলেছেন কোরান নাই।
আপনি দুই হাত দিয়ে পানি পান করতে করছেন কেন ডান হাত দিয়ে পানি করা সুন্নাত । আপনার দাড়ী ছাটা কেন? এবৎ আপনার পাগরী কপালে ঢাকা কেন? এগুলি কি সুন্নাতের পরিপন্থী নয়?