জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ইসরায়েলর পর্দা ফাঁস! উত্তাল গাজা | Israel-Palestine 

Israel jindabad, Muslim jongi sas korchya

বাল

ইনশাআল্লাহ

tato hobei kintu vai amader o jete hobe

Inshallah

😄😄😄😄😄

আমিন

@@joyguru7700 মালাঊন গরু

@@joyguru7700 Sala Malu

@@joyguru7700 গরুর মুত্রে রিয়াকশন এটা

Alhamdulillah EID MOBARAK 😍😍😍😍😍😍

Innal lahu alla kulli shahain kaddirrun.

@@kniloy113 আলহামদুলিল্লাহ্

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন ভাই। আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

আল্লাহ আমাদের সহায় হোন,আমিন🤲

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি মারা গেছেন? নবীজি( সা)কে কটাক্ষ করার জন্য ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাল না কেন ?নাকি মুনাফিকের তালিকায় নাম লিখিয়েছেন? জাতি জানতে চায়।😡😤

@Zarin Tasnim কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা এই ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী কেউ একই বিষয়ের কারিগর এর চাইতে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তাই নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। আল্লাহ হাত বাড়ালে সাপ হয়ে যায়,এটি কুদরত।আল্লাহ কোথায় থেকে তা শিখে ননি,এটি আল্লাহর কষ্ট লব্ধ অর্জন নয়। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেড়ে নেয় সেই দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম বলে এবং সেজদা দিতে হবে বলে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতে তো আল্লাহর সৃষ্টি। সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি বিক্রি করবো,সমকামী হোটেল খুলে মহাদেব জিউস কালী আল্লাহকে একমাএ আইটেম করে রাখবো।

আল্লাহু আকবার😊❤

এই মুভির ট্রেইলার দেখে' আপনি দেশের গর্ব করবেন এটা কি সত্যি বাংলাদেশের মুভি?নাকি ইন্ডিয়ানিru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-S87nS7GQ1I0.html😱

আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস। আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে। আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের। ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন। আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে। অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?

আল্লাহ আমাদের সহায় হোন,আমিন🤲

@@slave_of_Allah860 কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা এই ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী কেউ একই বিষয়ের কারিগর এর চাইতে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তাই নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। আল্লাহ হাত বাড়ালে সাপ হয়ে যায়,এটি কুদরত।আল্লাহ কোথায় থেকে তা শিখে ননি,এটি আল্লাহর কষ্ট লব্ধ অর্জন নয়। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেড়ে নেয় সেই দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম বলে এবং সেজদা দিতে হবে বলে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতে তো আল্লাহর সৃষ্টি। সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি বিক্রি করবো,সমকামী হোটেল খুলে মহাদেব জিউস কালী আল্লাহকে একমাএ আইটেম করে রাখবো।

@@fathergod4692 আল্লাহ আছেন। তিনি অবশ্যই সত্য। এজন্যই তো আপনার মতো ষড়যন্ত্রকারীও আছে। আল্লাহ না থাকলে এ পৃথিবীতে আপনার কোনো প্রয়োজন ছিলো না😊❤

আল্লাহ নিজেই ইসরাইলের দালাল, নাইলে যুগের পর যুগ ধরে ইসরাইলের হাতে ফিলিস্তিনিদের এত প্যাঁদাচ্ছে কেন?

@𝙍𝙚𝙙𝙤𝙮 𝗭𝗮𝗺𝗮𝗻 কাজটা ঠিক হয়নি। এটা মুসলমানদের কাজ নয়। মহান আল্লাহ অন্য ধর্ম ও মানুষকে নিয়ে গালি দিতে নিষেধ করেছেন। কারণ অজ্ঞতাবশত তারাও মহান আল্লাহকে নিয়ে কটুক্তি করবে। আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।

@𝙍𝙚𝙙𝙤𝙮 𝗭𝗮𝗺𝗮𝗻 ইসরায়েল এর ভয়ে তোর আল্লা পালিয়েছে, খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না, বাংলাদেশ এ আছে নাকি,

@𝙍𝙚𝙙𝙤𝙮 𝗭𝗮𝗺𝗮𝗻 tora aj j independence achis r social media te esb baje likhchis tao Hindustan err e dowai . Allah tder eisob krte ble r tai aj whole world tder religion k terrorist ble.

@𝙍𝙚𝙙𝙤𝙮 𝗭𝗮𝗺𝗮𝗻 তুমি যদি মুসলমান হও তবে এই কাজ করতে পারনা। মুসলমানরা এটা জঘন্য ভাষায় বলতে পারেনা।

আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস। আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে। আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের। ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন। আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে। অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?

@Zarin Tasnim কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা এই ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী কেউ একই বিষয়ের কারিগর এর চাইতে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তাই নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। আল্লাহ হাত বাড়ালে সাপ হয়ে যায়,এটি কুদরত।আল্লাহ কোথায় থেকে তা শিখে ননি,এটি আল্লাহর কষ্ট লব্ধ অর্জন নয়। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেড়ে নেয় সেই দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম বলে এবং সেজদা দিতে হবে বলে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতে তো আল্লাহর সৃষ্টি। সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি বিক্রি করবো,সমকামী হোটেল খুলে মহাদেব জিউস কালী আল্লাহকে একমাএ আইটেম করে রাখবো।

আল্লাহ নিজেই ইসরাইলের দালাল, নাইলে যুগের পর যুগ ধরে ইসরাইলের হাতে ফিলিস্তিনিদের এত প্যাঁদাচ্ছে কেন?

ভাই ইহুদিদের ধ্বংসের সময় এসে গেছে দেখতে থাকেন শুধু কি হয়

Israel jindabad

🇮🇳🇮🇱🇮🇳🇮🇱🇮🇳🇮🇱🤗🇮🇱🇮🇳🤗🇮🇱🤗🇮🇱🤗🇮🇱🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆🏆

@𝙍𝙚𝙙𝙤𝙮 𝗭𝗮𝗺𝗮𝗻 তুই যে জারজ তার বলার অপেক্ষা রাখেনা।

Amin

Israel jindabad, Muslim jongi sas korchya

কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা এই ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী কেউ একই বিষয়ের কারিগর এর চাইতে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তাই নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। আল্লাহ হাত বাড়ালে সাপ হয়ে যায়,এটি কুদরত।আল্লাহ কোথায় থেকে তা শিখে ননি,এটি আল্লাহর কষ্ট লব্ধ অর্জন নয়। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেড়ে নেয় সেই দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম বলে এবং সেজদা দিতে হবে বলে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতে তো আল্লাহর সৃষ্টি। সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি বিক্রি করবো,সমকামী হোটেল খুলে মহাদেব জিউস কালী আল্লাহকে একমাএ আইটেম করে রাখবো।

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন ভাই। আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

বিশ্বে ১৮০ কোটি মুসলমান থাকা পরও আমাদের মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য নাই বলে অাজ এ অবস্থা যেমন ১০টি লাঠি যেমন একত্রে ভাংগা যায় না ঠিক তাই। এর জন্য দায়ী ক্ষমতা লোভী শাসক ও অালেম সমাজের মতপার্থক্য এবং অাধুনিক বিজ্ঞানও প্রযুক্তি থেকে দূরে বিভিন্ন শিল্পর দিকে পিছিয়ে পড়া।

Strongly agree with u… But unfortunately we r very busy to fight with jamath BNP as we don’t know the perfect politics we just want to stay to the power somehow…cxx

Quantity এর চাইতে quality বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ১ কোটির কিছু বেশি ইয়াহুদী জ্ঞান-বিজ্ঞান টেকনোলজি প্রযুক্তি শিক্ষা চিকিৎসা ইত্যাদিতে অনেক অনেক উন্নত আর আমাদের আরব দেশগুলো তেল বেঁচে নারী নিয়ে আমোদপ্রমোদ ইত্যাদি করে জীবন কাটায়।

আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন কাফিরদের উপর আমাদের বিজয় দান করেন

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন আপু। আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

Israel jindabad, I love Israel

@@laluproshad7184 ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ ইসরায়েল মুর্দাবাদ

দুর্গার ভোদা জিন্দাবাদ ✊😁

@@laluproshad7184 You reveal your real character. Bangladeshi Muslim never stand with you. Do you know what is Human rights and Secularism ? You are the real hypocrite of Secularism.

@@laluproshad7184 হিজড়ায়েল😆😆😆

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন ভাই। আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

Hassokor. Israel jindabad. Muslim sontrasi sas korbya

@@laluproshad7184 তোর মা পর্নস্টার ইসরাইল এ তোর বাপ জনি সীনস

@@laluproshad7184 ফিলিস্তিনের সাথে যা হচ্ছে তা অন্যায় হচ্ছে কিনা সেটা তুই কি স্বীকার করিস। না করিস তাহলে মনে করব তোদের হিন্দু মাগির বাচ্চা দেরকে যেখানে যেখানে মারা হচ্ছে সেগুলো ঠিকই হচ্ছে। হিন্দু মুর্দাবাদ।

@@laluproshad7184 eto hashi Ashe, toder Hindu Der je din marbo bolod magir chele. Oi din dekbi. Nizer desh onno k jaiga diye pore emon hocce. Tader sontras bolsis. Re ha bolbina kno torao toh Israeli der Moto. Malur baccha.

@@laluproshad7184 ১. পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বেশশা কে ? উঃ মা কালি (গীতা ৫/৮) ২. পৃথিবীর সর্বপ্রথম কে তার নিজের মেয়েকে চুদেছিলো (বেদ ৮/৯) উঃ প্রজাপতি ব্রম্মা ৩. *পৃথিবীর সর্বোচ্চ জঙি কে*? উঃ হিজলা শ্রী রাম (রামায়ণ ৭/৪* ৪. *চোদাচুদির ধর্ম কোনটি*? উঃ চোদাতনি (হিন্দু) গীতা ৮/২ ৫. স্বর্গের বেশশা দেবি কে*? *(গীতা) উঃ দূর্গা (বেদ ৭/৩)* ৬. *জারজ ভগবান কে*? উঃ মহাদেবে (শিব) ৭ঃ *কৃশ্নের বীর্য থেকেই কিসের সৃষ্টি*? উঃ পানি (গীতা) ৮. *সবচেয়ে বড় মিথ্যাবাদি কে ছিলেন*? উঃ শ্রী চুদি রাম (রামায়ণ) ৯. *হিন্দুদের উৎপওি কোথা থেকে*? উঃ ঘোড়া (গীতা) ১০. হিন্দুদের মোট কতো কোটি সৃষ্টিকর্তা উঃ ৩৩ কোটি (গীতা)

আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস। রাজত্ব বা ভূমির মালিক আল্লাহ হলে ফিলিস্তিন আল্লাহর জমিন নিজেদের কেন মনে করে,তখন কি আল্লাহ ভূমির অধিপতি এর বিশ্বাস থাকে।ইসরায়েল করে তার কারণ ইসরায়েল কে অস্বীকৃতি,আবার তার কারণ ফিলিস্তিন বলে ভূমি আমাদের।এটি আল্লাহর সাথে সাংঘর্ষিক এমনতি ফিলিস্তিন কে শাসন করবে হামাস নাকি ফাতাহ তা ঠিক নেয়,একে অপরকে মানেনা,আগে নিজেদের ঠিক করুক।আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে। আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের। ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন। আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে। অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?

বয়কট ইজরাইল 🤪🤪🤪🤪

ইমাম মাহদী আঃ যত দিন না আসবে তত দিন অসম্ভব।

@@jahidhasan2817 বাংলা ছবির কাহিনী আনা শেষ মাইর

@@litonliton2430 আগে তো আমাদের ইতিহাস পড়বেন!

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন ভাই। আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

Hassokor. Israel jindabad

@@laluproshad7184 মালাউন নিপাত জাক

@@laluproshad7184 China Zindabad

@Zarin Tasnim কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা এই ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী কেউ একই বিষয়ের কারিগর এর চাইতে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তাই নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। আল্লাহ হাত বাড়ালে সাপ হয়ে যায়,এটি কুদরত।আল্লাহ কোথায় থেকে তা শিখে ননি,এটি আল্লাহর কষ্ট লব্ধ অর্জন নয়। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেড়ে নেয় সেই দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম বলে এবং সেজদা দিতে হবে বলে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতে তো আল্লাহর সৃষ্টি। সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি বিক্রি করবো,সমকামী হোটেল খুলে মহাদেব জিউস কালী আল্লাহকে একমাএ আইটেম করে রাখবো।

আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস। ভূমির অধিপতি আল্লাহ এবং রাজত্বের মালিক।আল্লডহ চাইলে শাসক পরিবর্তন হবে হয়।আমরা এসব বললে কি আল্লাহর এই আয়াত গুলোকে অস্বীকার করা হয়না। আল্লাহ বলেন,,অভিযোগ কেবল তাদের বিরুদ্ধে যারা জমিনের বুকে ফেতনা করে বেড়ায়""সূরা শুরা,৪২। আল্লাহ হারাম করেছেন সকল ধরনের বাড়াবাড়ি না জেনে তার সম্পকে কথা বলা,মন্দ পাপ,যা জাননা তা পালন না করা,সূরা আরাফ ৩৩.কেউ কারো কর্ম নিয়ে প্রশ্ন উপস্থাপন হলো যুক্তি।তা করেছে কেন তা বলা হলো বাড়াবাড়ি না জেনে পালন করা।এসব আয়াত কে অস্বীকার। আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে। আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের। ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন। আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে। অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?

Esob ase bole e defense sector kisu kaj pay! R oneke e somossa jomeay rakhay tader nijeder subidhar Jonno.

জাতিসংঘের কাজ ইহুদি ও খ্রিষ্টানের পক্ষে সাফাই গাওয়া

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন ভাই। আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস। আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে। আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের। ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন। আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে। অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?

আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস। আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে। আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের। ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন। আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে। অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন । আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

@Zarin Tasnim কোরআন হলো আষাঢে গল্প।যার অনেক আয়াত নবীর মৃত্যুর পর কৌশলে আল্লাহ সংযোজন করেন।নবীকে আল্লাহ সৃষ্টি কর্তা এই ব্যতিত যা বলেছে সব মিথ্যা ।পৃথিবীর সব চাইতে অজ্ঞানী ও নিস্প্রয়োজনীয় বস্তু হলো আল্লাহ। যে সবার জন্য বোজা। কি করে এইতো? ধরুন আপনি হাত বাডালে সাপ হয়,আপনি কাশি দিলে অক্সিজেন বাহির হয়,,এসব আপনার গুন নয়,অর্জন ও নয়। গুন ও অর্জন কি? ধরুন আপনি গাড়ীর ইন্জিনিয়ারিং শিখলেন,তা আপনার অর্জন। আপনার সাথে প্রতিযোগী কেউ একই বিষয়ের কারিগর এর চাইতে আপনি কতো অভিজ্ঞ ও প্রয়োগে দক্ষ তা আপনার গুন।তাই নিয়ে গর্ব করা যায়। আল্লাহ চাইলে সব অটো হয়,তা কুদরত।অর্জন নয়।কুদরত হলো জন্ম গত প্রবৃত্তি। যা প্রয়োগ করতে কোন কৌশল বা নিজের নিপুণতা লাগেনা।এই কুদরত আবার আল্লাহর সৃষ্টি নয়।তা আল্লাহর জন্ম গত প্রবৃত্তি ও প্রাপ্ত সম্পদ।যা নিয়ে দাম্ভিকতা সাজে না। আল্লাহ হাত বাড়ালে সাপ হয়ে যায়,এটি কুদরত।আল্লাহ কোথায় থেকে তা শিখে ননি,এটি আল্লাহর কষ্ট লব্ধ অর্জন নয়। কেন শুনুন,,ধরুন আল্লাহর আড়ালে তার বাপ আছে,যদি আল্লাহর প্রাপ্ত ক্ষমতা কেড়ে নেয় সেই দিন আল্লাহর চাইতে বড়ো অসহায় কে হবে।ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। আপনি আমি ঐ বাইনচোদ গাদ্দার থেকে অনেক ক্ষমতা বান। যে আল্লাহ সব কিছু তৈরি করেছে বলে,যে বলে সে কারো সৃষ্টি নয়।সে কতো নাম্বার বলদ।সে কি নিজে নিজেকে তৈরি করেছে। কতো নাম্বার পুটকি বেপারী হলে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করে বলে তার গোলাম বলে এবং সেজদা দিতে হবে বলে।যে উৎস হোক আর অতি প্রাকৃতিক ঘটনাতে তো আল্লাহর সৃষ্টি। সে কি তার সেই অদৃশ্য অস্তিত্ব বা সত্তাকে সেজদা করে।।তাহলে আমরা কেন? বেকুব আর অপদার্থ না হলে কেউ এই রকম বলেনা,করেওনা। এর পরও পাগল বলতে পারে আল্লাহ সব।আমি নয়। আমি বলবো,আমি সেজদা নয় মালিকের পুটকি বিক্রি করবো,সমকামী হোটেল খুলে মহাদেব জিউস কালী আল্লাহকে একমাএ আইটেম করে রাখবো।

ইনশাআল্লাহ

ইনশাআল্লাহ

আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস। ভূমির অধিপতি আল্লাহ এবং রাজত্বের মালিক।আল্লডহ চাইলে শাসক পরিবর্তন হবে হয়।আমরা এসব বললে কি আল্লাহর এই আয়াত গুলোকে অস্বীকার করা হয়না। আল্লাহ বলেন,,অভিযোগ কেবল তাদের বিরুদ্ধে যারা জমিনের বুকে ফেতনা করে বেড়ায়""সূরা শুরা,৪২। আল্লাহ হারাম করেছেন সকল ধরনের বাড়াবাড়ি না জেনে তার সম্পকে কথা বলা,মন্দ পাপ,যা জাননা তা পালন না করা,সূরা আরাফ ৩৩.কেউ কারো কর্ম নিয়ে প্রশ্ন উপস্থাপন হলো যুক্তি।তা করেছে কেন তা বলা হলো বাড়াবাড়ি না জেনে পালন করা।এসব আয়াত কে অস্বীকার। আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে। আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের। ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন। আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে। অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?

আল্লাহ চুপ কেন?

@@user-pe5kg7xk6r তোমার আম্মাকে জিজ্ঞেস করো

@@user-pe5kg7xk6r যখন ধরবে তখন তোর বাপ ও ন্যাংটা হয়ে পালাবে😆😆😆

@@user-pe5kg7xk6r nijer jonno wait koro

এটা আল্লাহই করাচ্ছেন ভাই। আমাদের ভাইদের জন্য এটা ঈমানী পরীক্ষা। দুনিয়ায় যত কষ্ট হবে, আখিরাতে ততই আনন্দ পাবে, জান্নাত সহজ হবে। দেখেন আল্লাহই ইজরায়েলের শক্তি দিন দিন বাড়িয়ে দিচ্ছেন গত ৭৫ বছর ধরে। তাদেরকে ধ্বংস করতে কি আল্লাহর এতোশত বছর লাগে? এটা আল্লাহর ইশারা। তাই চলুন এই হামলা যাতে আরো বাড়ে এই দোয়া করি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালার কাছে। উনার প্ল্যান কি আমি আপনি বুঝবো বলেন? ‘আল্লাহ যার ভালো চান তাকে দুঃখ কষ্টে ফেলেন।’ (বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৪৫)।

Tara jane akta rocket marar por ki obostha hoy tader 🤣🤣🤣🤣

চুপ থাক মালাউনের বাচ্চা

Israel kono desh noy

Tai

😂😂😂😂