প্রিয় শায়খ মুফাসসির মহোদয় সালামুআলাইকুম আপনার ব্যাখ্যা যতই শুনি ততই ভালো লাগে কিন্তু বর্তমান প্রচলিত কোরআনে যে তাফসীর উল্লেখ আছে সেখানে তো অনেক তথ্য আমরা পাই না আমরা তো এখন পর্যন্ত বাপ-দাদাদের নিয়মেই ধর্ম পালন করছি নামাজ রোজা হজ জাকাত পড়ছি কিন্তু কোরআনের সুনির্দিষ্ট তথ্য গুলি আমাদের জন্য নির্দিষ্ট করে দিন। আপনি যে কোরআন থেকে তাফসীর শোনাচ্ছেন আমরা সেই তাফসীরের কপিগুলো পেতে চাই যেহেতু আমরা আপনার কাছ থেকে অনেক দূরে অবস্থান করছি। আমরা যেন মহান আল্লাহর বিধান অনুসরণ করে মরতে পারি সে ব্যবস্থা নিন এবং সুনির্দিষ্ট করে দিন
আচ্ছা আপনি যে শয়তানী তাফসির করেন, আল্লাহ কি একটা কোরআন মাজিদও আপনার মত তাফসির করল না ? আমার মানে হয় আপনি ভূয়া এবং বানোয়াট তাফসির করেন, যা আল্লাহ প্রদত্ত্ব না, তাই এখনও আপনার পছন্দের মত কোরআন পান নাই-- তার মানে follow Wahi এর আল্লাহ হেদায়াত দেন নাই - follow Wahi মুসলিম আনআম (পশু)টার আল্লাহ্ হেদায়াত দিন-- সব সময় উদ্ভট তাফসির করে, যার কোন কোরআনের জ্ঞান নাই, ওর ঈদ, কোরবানী, সালাত, সিয়াম, হজ্ব ওর কিছু নাই - তোর তো ঈদের এবং জানাজার সালাত ও নাই--
আলহামদুলিল্লাহ স্যার। কোরআনের আয়াত ধরে ধরে এরকম বিশ্লেষণ বর্তমানে খুব কম সংখ্যক জ্ঞানী ব্যক্তিরাই করে থাকেন। আপনি এই আলোচনা কোথায় করেন এবং আমি সেখানে যোগ দিতে পারব কি না জানাবেন। ধন্যবাদ
ভাই, আপনারা এই শয়তানের অনুসরণ কর না, আল্লাহ্ বলেছেন-আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর- ভাই আপনাদের তো সালাত, হজ্জ বা জানাজার সালাতও নাই, তাহলে আপনারা মারাগেলে কি কুত্তা যে ভাবে মাটিতে পুঁতে রাখে , ঐ ভাবে মাটিতে পুতে রাখবে ? একটু সবাইকে জানায়েন। দয়াকরে সালাত এর আয়াতগুলি কোরআন থেকে বুঝুন - নিজের মত মনগড়া কথা বলবেন না, আপনি কোন কোরআন এর কোন অনুবাদ ফলো করেন পৃথিবীতে ۞ يَـٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ أَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَأَطِيعُوا۟ ٱلرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوٓا۟ أَعْمَـٰلَكُمْ ٣٣ ৩৩. হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর, আর তোমরা তোমাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করো না। Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them. Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them. قُلۡ إِن كُنتُمۡ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِي يُحۡبِبۡكُمُ ٱللَّهُ وَيَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوبَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُور্ٞ আল্লাহ কোরআন হেফাজোত কারী, আপনার মত শয়তান কুরআনের ভূল ভাল বর্ণনা করে বান্দার আল্লাহর পথে চলার বাধা দেয়ার চেষ্টা- করেও লাভ হবে না...
@@Hello_World_AE ভাই, আপনারা এই শয়তানের অনুসরণ কর না, আল্লাহ্ বলেছেন-আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর- ভাই আপনাদের তো সালাত, হজ্জ বা জানাজার সালাতও নাই, তাহলে আপনারা মারাগেলে কি কুত্তা যে ভাবে মাটিতে পুঁতে রাখে , ঐ ভাবে মাটিতে পুতে রাখবে ? একটু সবাইকে জানায়েন। দয়াকরে সালাত এর আয়াতগুলি কোরআন থেকে বুঝুন - নিজের মত মনগড়া কথা বলবেন না, আপনি কোন কোরআন এর কোন অনুবাদ ফলো করেন পৃথিবীতে ۞ يَـٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ أَطِيعُوا۟ ٱللَّهَ وَأَطِيعُوا۟ ٱلرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوٓا۟ أَعْمَـٰلَكُمْ ٣٣ ৩৩. হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর, আর তোমরা তোমাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করো না। Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them. Indeed, those who disbelieved and averted [people] from the path of Allah and then died while they were disbelievers - never will Allah forgive them. قُلۡ إِن كُنتُمۡ تُحِبُّونَ ٱللَّهَ فَٱتَّبِعُونِي يُحۡبِبۡكُمُ ٱللَّهُ وَيَغۡفِرۡ لَكُمۡ ذُنُوبَكُمۡۚ وَٱللَّهُ غَفُور্ٞ
@@Hello_World_AE ভাই আপনাদের তো সালাত, হজ্জ বা জানাজার সালাতও নাই, তাহলে আপনারা মারাগেলে কি কুত্তা যে ভাবে মাটিতে পুঁতে রাখে , ঐ ভাবে মাটিতে পুতে রাখবে ? একটু সবাইকে জানায়েন।
ভন্ড - পন্ডিত তো বড় হয়েছেন-- আল কোরআন থেকে ১২ মাসের নাম ই বের করুন--ভন্ড - পন্ডিত তো বড় হয়েছেন-- আল কোরআন থেকে ১২ মাসের নাম ই বের করুন-- ৯:৩৬ اِنَّ عِدَّۃَ الشُّهُوۡرِ عِنۡدَ اللّٰهِ اثۡنَا عَشَرَ شَهۡرًا فِیۡ كِتٰبِ اللّٰهِ یَوۡمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ مِنۡهَاۤ اَرۡبَعَۃٌ حُرُمٌ ؕ ذٰلِكَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ ۬ۙ فَلَا تَظۡلِمُوۡا فِیۡهِنَّ اَنۡفُسَكُمۡ وَ قَاتِلُوا الۡمُشۡرِكِیۡنَ كَآفَّۃً كَمَا یُقَاتِلُوۡنَكُمۡ كَآفَّۃً ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ ﴿۳۶﴾ان عدۃ الشهور عند الله اثنا عشر شهرا فی كتب الله یوم خلق السموت و الارض منها اربعۃ حرم ذلك الدین القیم فلا تظلموا فیهن انفسكم و قاتلوا المشركین كآفۃ كما یقاتلونكم كآفۃ و اعلموا ان الله مع المتقین ﴿۳۶﴾ নিশ্চয় মাসসমূহের গণনা আল্লাহর কাছে বার মাস আল্লাহর কিতাবে, (সেদিন থেকে) যেদিন তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। এর মধ্য থেকে চারটি সম্মানিত, এটাই প্রতিষ্ঠিত দীন। সুতরাং তোমরা এ মাসসমূহে নিজদের উপর কোন যুলম করো না, আর তোমরা সকলে মুশরিকদের সাথে লড়াই কর যেমনিভাবে তারা সকলে তোমাদের সাথে লড়াই করে, আর জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে আছেন।
নিশ্চয় আল্লাহর গণনায় মাস বারোটি- পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে এ বক্ত্য প্রমানিত। নাম যে যার ভাষাতে দিবে। আপনি চাইলে আপনিও দিতে পারেন, তা প্রতিষ্ঠিতর চেষ্টা করতে পারেন। চন্দ্র বর্ষ, সৌর বর্ষ ২টাতেই মাস ১২ টি। কোনটা মানবেন- আল্লাহ উল্লেখ করেন নি। তবে বলা হয়েছে - যে নিজেকে নির্বোধ করেছে সে ছাড়া মিল্লাতে ইবরাহিম থেকে কে মুখ ফেরায়। ইবরাহিমের মিল্লাতের অনুসারিরা চন্দ্র বর্ষ হিসাব করে। এগুলো ইবরাহিমের মাকাম থেকে শিখে নিতে হবে। তাই বলে কোনো কিতাব রচনা করা যাবে না। কিতাব একটাই- কুরআন।
@@mindmap6710 তাহলে তো আপনার নিশ্চয় জানা আছে কবে থেকে,কিভাবে মদিনা শরিফে রাসুল (সাঃ)-এর মাজার হিসাবে বিশ্ববাসী জেনে আসছে??বলবেন please.আর জানাজার নামাজ আমার বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে সমস্ত বিশ্বব্যাপী হতে দেখে আসছি এবং নবী (সাঃ)-এর সময় থেকে তা চলে আসছে।যে কোন মুসলমানকে যদি খারাপ কাজ করতে না দেখি,তার পক্ষে কেন সাক্ষী হওয়া যাবে না?!
আচ্ছা আপনি যে শয়তানী তাফসির করেন, আল্লাহ কি একটা কোরআন মাজিদও আপনার মত তাফসির করল না ? আমার মানে হয় আপনি ভূয়া এবং বানোয়াট তাফসির করেন, যা আল্লাহ প্রদত্ত্ব না, তাই এখনও আপনার পছন্দের মত কোরআন পান নাই-- তার মানে follow Wahi এর আল্লাহ হেদায়াত দেন নাই - follow Wahi মুসলিম আনআম (পশু)টার আল্লাহ্ হেদায়াত দিন-- সব সময় উদ্ভট তাফসির করে, যার কোন কোরআনের জ্ঞান নাই, ওর ঈদ, কোরবানী, সালাত, সিয়াম, হজ্ব ওর কিছু নাই - তোর তো ঈদের এবং জানাজার সালাত ও নাই--
ভাই আপনাদের তো সালাত, হজ্জ বা জানাজার সালাতও নাই, তাহলে আপনারা মারাগেলে কি কুত্তা যে ভাবে মাটিতে পুঁতে রাখে , ঐ ভাবে মাটিতে পুতে রাখবে ? একটু সবাইকে জানায়েন।
জানাযার সালাত উম্মার একটা চিহ্ন- শৃংখলা-দায়িত্ব। এতে মৃত ব্যাক্তি কোনো কল্যাণ থাকলে করআনে তার উল্লেখ থাকত। মৃত্যুর মাধ্যমে তার অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি। কবরের কাহিনী সব ধোকাবাজী- সমগ্র কুরআনের পরিপন্থি। তারপরও সুরা রুম 55-56 ও ইয়াসিন 51-52 দেখতে পারেন।