জামাত চরমোনাই হেফাজত সহ সকল দলের ঐক্য নিয়ে যা জানালেন ড. ফয়জুল, ইসলামী যুব আন্দোলনের গোলটেবিল বৈঠক 

জামায়াতের সাথে ঐক্য করা ঐতিহাসিক ভুল হবে। কারণ জামাত ফ্যাসিবাদকে ক্ষমা ঘোষণাকারী। তারা সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়েছে। যাদের মুখ থেকে ফ্যাসিবাদকে ক্ষমার ঘোষণা এসেছে তারা ফ্যাসিবাদের চেয়েও ভয়ংকর। সুন্দর সুন্দর কথা বলে এরা ক্ষমতা অর্জন করতে পারলে আওয়ামীলীগের চেয়েও বেশী ভারতের দালালী করবে। ইতোমধ্যে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। জামাত করার কারণে হাজার হাজার লোক নির্যাতিত, গুম, হত্যা হয়েছে। এখন ওরা বলছে দলীয়ভাবে ক্ষমা করে দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। জামাতে ভর্তি হওয়ার আগে আওয়ামীলীগের সাথে কারো ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিলোনা। জামাতে ঢুকার কারণেই যেহেতু লোকজন আওয়ামীলীগের নির্যাতনের শিকার হয়েছে,তাই বিবেক পোকায় না খেলে দলীয়ভাবে জামাত ক্ষমার ঘোষণা দিতে পারেনা। ব্যক্তি নিজে বিচার চাইতে বলছে। মূলকথা আল্লাহ জামাতের মুখোশ উন্মোচন করেছেন। তাই তাদের সাথে ঐক্য করলে জনগণ প্রত্যাখান করবে। রাজনীতি করতে গেলে নির্যাতন একটা কমন বিষয়। কিন্তু জামাত দলীয়ভাবে দায়ভার নিবেনা। ক্ষমা করে দিবে। অসংখ্য লোক বিশেষ করে শিবিরের অগণিত ছেলেকে শহীদ করা হয়েছে। একটা বিচারও কি জামাত করেছে? আপনারাও জোট করলে অঘটন ঘটলে বিচার না করে জামাত ক্ষমা করে দিবে। আপনাদের পরিবারকেই বিচারের জন্য দৌড়াতে হবে। একটা বিষয় দেখুন, আওয়ামী লীগের কোনো নেতা এখনো কি ক্ষমা চেয়েছে বা অনুতপ্ত হয়েছে যে আমির মাফ করে দিয়েছে? ছাত্রদলের হাতে অসংখ্য শিবির শহীদ হয়েছিল। ১৯৮৫ সালের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা পড়ুন। কিন্তু ক্ষমতার লোভে জামাত বিএনপির সাথে জোট করেছে। শহীদদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে মিষ্টিমুখ করেছে। যার বুকের ধন খালি হয় সেই বুঝে। জামাতের টপ টু বোটম লোকদেরকে বুঝিয়ে দলে নেয়, পরবর্তীতে নির্যাতন হলে দলীয়ভাবে দায়ভার নেয়না।অনুতপ্ত হওয়া বা ক্ষমা না চাইলেও দলগতভাবে ক্ষমা করে দেয়। ।আপনারা জামাতের বাহ্যিক যে রূপ দেখছেন, চাকচিক্য দেখছেন ভিতরগতভাবে তা নয়। তাই জামাত বাদে জোট করুন। তারা ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরকে প্রয়োজন শেষে ছুড়ে ফেলবে। আল্লাহ ও তার রাসুলের পবিত্র নাম নিয়ে বলছি এমনটা ঘটবে। জামাত নিজেদেরকে খুব জ্ঞানী ভাবে এবং অহংকার করে। সময়মত আপনাদেরকে কোনো পাত্তাই দেবেনা।

আমিন

গনতন্ত্র দিয়ে কখনই খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে না। কারন কুফর দিয়ে কখনই তাওহীদ প্রতিষ্ঠা হবে না।তাই সবাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য দাবি তুলুন ইনশাআল্লাহ হয়ে যাবে।

জামায়াতের সাথে ঐক্য করা ঐতিহাসিক ভুল হবে। কারণ জামাত ফ্যাসিবাদকে ক্ষমা ঘোষণাকারী। তারা সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়েছে। যাদের মুখ থেকে ফ্যাসিবাদকে ক্ষমার ঘোষণা এসেছে তারা ফ্যাসিবাদের চেয়েও ভয়ংকর। সুন্দর সুন্দর কথা বলে এরা ক্ষমতা অর্জন করতে পারলে আওয়ামীলীগের চেয়েও বেশী ভারতের দালালী করবে। ইতোমধ্যে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। জামাত করার কারণে হাজার হাজার লোক নির্যাতিত, গুম, হত্যা হয়েছে। এখন ওরা বলছে দলীয়ভাবে ক্ষমা করে দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। জামাতে ভর্তি হওয়ার আগে আওয়ামীলীগের সাথে কারো ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিলোনা। জামাতে ঢুকার কারণেই যেহেতু লোকজন আওয়ামীলীগের নির্যাতনের শিকার হয়েছে,তাই বিবেক পোকায় না খেলে দলীয়ভাবে জামাত ক্ষমার ঘোষণা দিতে পারেনা। ব্যক্তি নিজে বিচার চাইতে বলছে। মূলকথা আল্লাহ জামাতের মুখোশ উন্মোচন করেছেন। তাই তাদের সাথে ঐক্য করলে জনগণ প্রত্যাখান করবে। রাজনীতি করতে গেলে নির্যাতন একটা কমন বিষয়। কিন্তু জামাত দলীয়ভাবে দায়ভার নিবেনা। ক্ষমা করে দিবে। অসংখ্য লোক বিশেষ করে শিবিরের অগণিত ছেলেকে শহীদ করা হয়েছে। একটা বিচারও কি জামাত করেছে? আপনারাও জোট করলে অঘটন ঘটলে বিচার না করে জামাত ক্ষমা করে দিবে। আপনাদের পরিবারকেই বিচারের জন্য দৌড়াতে হবে। একটা বিষয় দেখুন, আওয়ামী লীগের কোনো নেতা এখনো কি ক্ষমা চেয়েছে বা অনুতপ্ত হয়েছে যে আমির মাফ করে দিয়েছে? ছাত্রদলের হাতে অসংখ্য শিবির শহীদ হয়েছিল। ১৯৮৫ সালের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা পড়ুন। কিন্তু ক্ষমতার লোভে জামাত বিএনপির সাথে জোট করেছে। শহীদদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে মিষ্টিমুখ করেছে। যার বুকের ধন খালি হয় সেই বুঝে। জামাতের টপ টু বোটম লোকদেরকে বুঝিয়ে দলে নেয়, পরবর্তীতে নির্যাতন হলে দলীয়ভাবে দায়ভার নেয়না।অনুতপ্ত হওয়া বা ক্ষমা না চাইলেও দলগতভাবে ক্ষমা করে দেয়। ।আপনারা জামাতের বাহ্যিক যে রূপ দেখছেন, চাকচিক্য দেখছেন ভিতরগতভাবে তা নয়। তাই জামাত বাদে জোট করুন। তারা ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরকে প্রয়োজন শেষে ছুড়ে ফেলবে। আল্লাহ ও তার রাসুলের পবিত্র নাম নিয়ে বলছি এমনটা ঘটবে। জামাত নিজেদেরকে খুব জ্ঞানী ভাবে এবং অহংকার করে। সময়মত আপনাদেরকে কোনো পাত্তাই দেবেনা।

এইটা নির্বাচন দিয়ে হবে না।সেনাবাহিনীর কাছে খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য দাবি তুলুন ইনশাআল্লাহ হয়ে যাবে

IngshaAllah ❤

ইনশা আল্লাহ

😊​@@Sahilkhan-b7p

জামায়াতের সাথে ঐক্য করা ঐতিহাসিক ভুল হবে। কারণ জামাত ফ্যাসিবাদকে ক্ষমা ঘোষণাকারী। তারা সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়েছে। যাদের মুখ থেকে ফ্যাসিবাদকে ক্ষমার ঘোষণা এসেছে তারা ফ্যাসিবাদের চেয়েও ভয়ংকর। সুন্দর সুন্দর কথা বলে এরা ক্ষমতা অর্জন করতে পারলে আওয়ামীলীগের চেয়েও বেশী ভারতের দালালী করবে। ইতোমধ্যে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। জামাত করার কারণে হাজার হাজার লোক নির্যাতিত, গুম, হত্যা হয়েছে। এখন ওরা বলছে দলীয়ভাবে ক্ষমা করে দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। জামাতে ভর্তি হওয়ার আগে আওয়ামীলীগের সাথে কারো ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিলোনা। জামাতে ঢুকার কারণেই যেহেতু লোকজন আওয়ামীলীগের নির্যাতনের শিকার হয়েছে,তাই বিবেক পোকায় না খেলে দলীয়ভাবে জামাত ক্ষমার ঘোষণা দিতে পারেনা। ব্যক্তি নিজে বিচার চাইতে বলছে। মূলকথা আল্লাহ জামাতের মুখোশ উন্মোচন করেছেন। তাই তাদের সাথে ঐক্য করলে জনগণ প্রত্যাখান করবে। রাজনীতি করতে গেলে নির্যাতন একটা কমন বিষয়। কিন্তু জামাত দলীয়ভাবে দায়ভার নিবেনা। ক্ষমা করে দিবে। অসংখ্য লোক বিশেষ করে শিবিরের অগণিত ছেলেকে শহীদ করা হয়েছে। একটা বিচারও কি জামাত করেছে? আপনারাও জোট করলে অঘটন ঘটলে বিচার না করে জামাত ক্ষমা করে দিবে। আপনাদের পরিবারকেই বিচারের জন্য দৌড়াতে হবে। একটা বিষয় দেখুন, আওয়ামী লীগের কোনো নেতা এখনো কি ক্ষমা চেয়েছে বা অনুতপ্ত হয়েছে যে আমির মাফ করে দিয়েছে? ছাত্রদলের হাতে অসংখ্য শিবির শহীদ হয়েছিল। ১৯৮৫ সালের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা পড়ুন। কিন্তু ক্ষমতার লোভে জামাত বিএনপির সাথে জোট করেছে। শহীদদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে মিষ্টিমুখ করেছে। যার বুকের ধন খালি হয় সেই বুঝে। জামাতের টপ টু বোটম লোকদেরকে বুঝিয়ে দলে নেয়, পরবর্তীতে নির্যাতন হলে দলীয়ভাবে দায়ভার নেয়না।অনুতপ্ত হওয়া বা ক্ষমা না চাইলেও দলগতভাবে ক্ষমা করে দেয়। ।আপনারা জামাতের বাহ্যিক যে রূপ দেখছেন, চাকচিক্য দেখছেন ভিতরগতভাবে তা নয়। তাই জামাত বাদে জোট করুন। তারা ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরকে প্রয়োজন শেষে ছুড়ে ফেলবে। আল্লাহ ও তার রাসুলের পবিত্র নাম নিয়ে বলছি এমনটা ঘটবে। জামাত নিজেদেরকে খুব জ্ঞানী ভাবে এবং অহংকার করে। সময়মত আপনাদেরকে কোনো পাত্তাই দেবেনা।

আমিন❤❤❤❤❤❤

জামায়াতের সাথে ঐক্য করা ঐতিহাসিক ভুল হবে। কারণ জামাত ফ্যাসিবাদকে ক্ষমা ঘোষণাকারী। তারা সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়েছে। যাদের মুখ থেকে ফ্যাসিবাদকে ক্ষমার ঘোষণা এসেছে তারা ফ্যাসিবাদের চেয়েও ভয়ংকর। সুন্দর সুন্দর কথা বলে এরা ক্ষমতা অর্জন করতে পারলে আওয়ামীলীগের চেয়েও বেশী ভারতের দালালী করবে। ইতোমধ্যে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। জামাত করার কারণে হাজার হাজার লোক নির্যাতিত, গুম, হত্যা হয়েছে। এখন ওরা বলছে দলীয়ভাবে ক্ষমা করে দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। জামাতে ভর্তি হওয়ার আগে আওয়ামীলীগের সাথে কারো ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিলোনা। জামাতে ঢুকার কারণেই যেহেতু লোকজন আওয়ামীলীগের নির্যাতনের শিকার হয়েছে,তাই বিবেক পোকায় না খেলে দলীয়ভাবে জামাত ক্ষমার ঘোষণা দিতে পারেনা। ব্যক্তি নিজে বিচার চাইতে বলছে। মূলকথা আল্লাহ জামাতের মুখোশ উন্মোচন করেছেন। তাই তাদের সাথে ঐক্য করলে জনগণ প্রত্যাখান করবে। রাজনীতি করতে গেলে নির্যাতন একটা কমন বিষয়। কিন্তু জামাত দলীয়ভাবে দায়ভার নিবেনা। ক্ষমা করে দিবে। অসংখ্য লোক বিশেষ করে শিবিরের অগণিত ছেলেকে শহীদ করা হয়েছে। একটা বিচারও কি জামাত করেছে? আপনারাও জোট করলে অঘটন ঘটলে বিচার না করে জামাত ক্ষমা করে দিবে। আপনাদের পরিবারকেই বিচারের জন্য দৌড়াতে হবে। একটা বিষয় দেখুন, আওয়ামী লীগের কোনো নেতা এখনো কি ক্ষমা চেয়েছে বা অনুতপ্ত হয়েছে যে আমির মাফ করে দিয়েছে? ছাত্রদলের হাতে অসংখ্য শিবির শহীদ হয়েছিল। ১৯৮৫ সালের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা পড়ুন। কিন্তু ক্ষমতার লোভে জামাত বিএনপির সাথে জোট করেছে। শহীদদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে মিষ্টিমুখ করেছে। যার বুকের ধন খালি হয় সেই বুঝে। জামাতের টপ টু বোটম লোকদেরকে বুঝিয়ে দলে নেয়, পরবর্তীতে নির্যাতন হলে দলীয়ভাবে দায়ভার নেয়না।অনুতপ্ত হওয়া বা ক্ষমা না চাইলেও দলগতভাবে ক্ষমা করে দেয়। ।আপনারা জামাতের বাহ্যিক যে রূপ দেখছেন, চাকচিক্য দেখছেন ভিতরগতভাবে তা নয়। তাই জামাত বাদে জোট করুন। তারা ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরকে প্রয়োজন শেষে ছুড়ে ফেলবে। আল্লাহ ও তার রাসুলের পবিত্র নাম নিয়ে বলছি এমনটা ঘটবে। জামাত নিজেদেরকে খুব জ্ঞানী ভাবে এবং অহংকার করে। সময়মত আপনাদেরকে কোনো পাত্তাই দেবেনা।

জামায়াতের সাথে ঐক্য করা ঐতিহাসিক ভুল হবে। কারণ জামাত ফ্যাসিবাদকে ক্ষমা ঘোষণাকারী। তারা সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়েছে। যাদের মুখ থেকে ফ্যাসিবাদকে ক্ষমার ঘোষণা এসেছে তারা ফ্যাসিবাদের চেয়েও ভয়ংকর। সুন্দর সুন্দর কথা বলে এরা ক্ষমতা অর্জন করতে পারলে আওয়ামীলীগের চেয়েও বেশী ভারতের দালালী করবে। ইতোমধ্যে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। জামাত করার কারণে হাজার হাজার লোক নির্যাতিত, গুম, হত্যা হয়েছে। এখন ওরা বলছে দলীয়ভাবে ক্ষমা করে দিয়েছে আওয়ামী লীগকে। জামাতে ভর্তি হওয়ার আগে আওয়ামীলীগের সাথে কারো ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিলোনা। জামাতে ঢুকার কারণেই যেহেতু লোকজন আওয়ামীলীগের নির্যাতনের শিকার হয়েছে,তাই বিবেক পোকায় না খেলে দলীয়ভাবে জামাত ক্ষমার ঘোষণা দিতে পারেনা। ব্যক্তি নিজে বিচার চাইতে বলছে। মূলকথা আল্লাহ জামাতের মুখোশ উন্মোচন করেছেন। তাই তাদের সাথে ঐক্য করলে জনগণ প্রত্যাখান করবে। রাজনীতি করতে গেলে নির্যাতন একটা কমন বিষয়। কিন্তু জামাত দলীয়ভাবে দায়ভার নিবেনা। ক্ষমা করে দিবে। অসংখ্য লোক বিশেষ করে শিবিরের অগণিত ছেলেকে শহীদ করা হয়েছে। একটা বিচারও কি জামাত করেছে? আপনারাও জোট করলে অঘটন ঘটলে বিচার না করে জামাত ক্ষমা করে দিবে। আপনাদের পরিবারকেই বিচারের জন্য দৌড়াতে হবে। একটা বিষয় দেখুন, আওয়ামী লীগের কোনো নেতা এখনো কি ক্ষমা চেয়েছে বা অনুতপ্ত হয়েছে যে আমির মাফ করে দিয়েছে? ছাত্রদলের হাতে অসংখ্য শিবির শহীদ হয়েছিল। ১৯৮৫ সালের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা পড়ুন। কিন্তু ক্ষমতার লোভে জামাত বিএনপির সাথে জোট করেছে। শহীদদের রক্তের উপর দাঁড়িয়ে মিষ্টিমুখ করেছে। যার বুকের ধন খালি হয় সেই বুঝে। জামাতের টপ টু বোটম লোকদেরকে বুঝিয়ে দলে নেয়, পরবর্তীতে নির্যাতন হলে দলীয়ভাবে দায়ভার নেয়না।অনুতপ্ত হওয়া বা ক্ষমা না চাইলেও দলগতভাবে ক্ষমা করে দেয়। ।আপনারা জামাতের বাহ্যিক যে রূপ দেখছেন, চাকচিক্য দেখছেন ভিতরগতভাবে তা নয়। তাই জামাত বাদে জোট করুন। তারা ক্ষমতায় গেলে আপনাদেরকে প্রয়োজন শেষে ছুড়ে ফেলবে। আল্লাহ ও তার রাসুলের পবিত্র নাম নিয়ে বলছি এমনটা ঘটবে। জামাত নিজেদেরকে খুব জ্ঞানী ভাবে এবং অহংকার করে। সময়মত আপনাদেরকে কোনো পাত্তাই দেবেনা।

❤❤❤❤