স্যার আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, এবং সাথে ভোক্তা অধিকারের সবাইকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। ইনশাআল্লাহ এরকম ভাবে সবকিছু তদারকি করলে আমাদের দেশটা কোন দুর্নীতির ও ভেজালের কবলে পড়বেন না।
যারা নিজেদের স্বার্থে মানুষকে মৃত্যু ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয় তাদেরকে কঠিন শাস্তির আওতায় আনা হোক, তাদেের এ কার্যক্রম চিরতরে বন্ধ করা হোক। ভোক্তা অধিকার কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Excellent Investigation by this director of Jatiyo Vokta Odhikar Bangladesh! Please take strict actions against all these groups & keep it up! Thank you!
*স্যার আপনাদের টিম টা সাপ্তাহিক অভিজান বাংলাদেশের সব জেলায় করতো তাহলে একযোগে সব জায়গায় ভোক্তারা সুবিধা পেতো,আপনি যদি প্রতিসপ্তাহে সব জেলায় অভিজান করেন তাহলে আপনার বাকী টিম ম্যানরা অনুপ্রাণিত হয়ে তাদের দায়িত্ব যতাযথভাবে পালন করতো।*
নকলস্টিপ সাপ্লাই দেওয়ার মূল হোতা ফার্মা সল্যুশন তাদের বিরুদ্ধে সব রকম আইনি ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। ছাপাখানার বিরুদ্ধে এই ধরনের কঠিন আইনি ব্যবস্থা না নিয়ে সতর্ক করা যেতে পারতো।
প্রায় সকল বিদেশি পণ্যের প্যাকেটই বাংলাদেশে করা হয়। কিন্তু ধরলেন শুধু দাড়িওয়ালা দেখে। আর আগে জানিয়ে ও সতর্ক করে দেওয়া উচিত ছিল। অন্যথায় না জানিয়ে জরিমানা করা জুলুম হচ্ছে।
আপনাদের উচিত, ব্যাটারি ফ্যাক্টরি গুলা ভিজিট করা,, অবৈধ কারখানা গুলা বন্ধ করে দেয়া, নিন্ম মানের ব্যাটারি দিয়ে ছোট ছোট ব্যাবসায়ীদের ধংশ করে দিছে, এবং চালক দের
স্যার , ফটোকপির দোকানে অনেকেই ফটোকপি করে কিন্তু সেখানে কি লেখা থাকে সেটা কি কেউ দেখে ? দেখে না কারণ তার কাজ ফটোকপি করা। ইউরোপের অনেক কোম্পানী তাদের কোম্পানীর লগো,মোড়ক, লেভেল, সিল , তারা নিজেরা সরাসরি অথবা নানান মাধ্যম দ্বারা এ দেশ থেকে তৈরি করে নেয়। আবার অনলাইনেও অনেকেই এসব ডিজাইন তৈরি করে । ডাক্তার সরাসরি অথবা অনেকেই তাদের থেকে অর্ডার নিয়ে ভিজিটিং কার্ড, প্যাড ছাপানোর অর্ডার দেয় সে ক্ষেত্রে কে সঠিক ডাক্তার, কে ভূয়া ডাক্তার কীভাবে যাচাই করবে একজন ছাপখানা? বোতল বিক্রি করা ব্যক্তি নিশ্চয়ই জানবেনা যে, তার থেকে বোতল নিয়ে সে কি ওষুধ রাখবে নাকি বিষ? আর এগুলো ছাপানোর সাথে সরকারি জাল টাকার উদাহরন, জাল সনদ, জাল লাইসেন্স, জাল আইডি কার্ড ছাপানো সম্পূর্ণ এক না । একজন ব্যক্তি মাটি কাটার শ্রমিক দিয়ে টাকার বিনিময়ে একটা গর্ত করলো । শ্রমিক তো গর্ত করে দিয়ে চলে গেলো। কিন্তু সেই ব্যক্তি কাউকে খুন করে সেই গর্তে ছাপা দিলো। এখানে শ্রমিকের দোষ কি? আমার ব্যক্তিগত মতামত তবে আইনের হিসাব অবশ্যই স্যার ভালো জানবেন। যেসব কোম্পানি বা ব্যক্তি জেনে বুঝে এই কাজ করেছে সে প্রকৃত অপরাধী। আর এরা যদি জড়িত থাকে বা আসল অপরাধী ধরতে সাহায্য না করে তাহলে তারাও অপরাধী। এই দুনিয়াতে মানুষ যা করে সবই টাকার জন্য করে । আর সেই টাকার অংক যদি জরিমানা হিসাবে এত কম হয়, যে তাদের ১/২ সপ্তাহের ইনকাম। তাহলে জরিমানা খেয়েও তারা মহাখুশি।তাই প্রতিষ্ঠানের আয় আর প্রতিষ্ঠার বয়স হিসাব করে এমন জরিমানা করা দরকার যাতে ফলাফল শূণ্য হয়ে যায় । দশ দিন চোরের একদিন পুলিশের, তাই এমন জরিমানা করা উচিত যেন দশ দিনের আয়ের সমান হয়।
@@mdjamal4513 ইনি শুধু অর্ডার অনুযায়ী প্যাকেট প্রিন্ট করেছেন। পন্য আমদানি বা বাজারজাত করেন নাই। কোম্পানি যেভাবে নির্দেশনা দিয়েছে সে অনুযায়ী। উনি দোষ স্বীকার করেছেন যে, যাচাই না করে উনার প্রিন্ট করা ঠিক হয় নাই। প্রিন্ট করা বাবদ উনি ২৪,০০০/- টাকা পাইছে। কিন্তু এনার জরিমানা করেছে ২০০,০০০/- টাকা। আর যে প্রকৃত দোষী হাজার কোটি টাকা লোপাট করছে তার ৪০০,০০০/- টাকা জরিমানা করেছে।
একটা ডাইব্রেটিক্স কিট ফেইক হলে কতো বড়ো ক্ষতি হতে পারে কোন ধারণা আছে আপনার? ফ্যামেসি রিলেটেড পণ্যের প্যাকিং ই সবকিছু। ওখানে যে ডেট, যে ব্যান্ড দেওয়া থাকবে মানুষ সেটাই বিশ্বাস করবে। আমার মতে এটা নকল পন্য তৈরি থেকে আরো জঘন্য কাজ।
প্রথম অবস্থায় ওরা কোন প্রকারের স্বীকার করতে চাই নাই কিন্তু পরবর্তীতে অবশ্যই স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে দুই নাম্বারি বাটপারি চিটারি ওদেরকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক বাংলার জনগণ এটাই চাই দ্বিতীয়বার জন্য এরকম আকাম কুকাম করতে না পারে