আসলে মেরিন জীবন হচ্ছে প্রতিটা সেকেন্ডে দক্ষতা অর্জন করা। যে যতদ্রুত কাজ শিখে নিতে পারবে, সে ততদ্রুত জীবনে সফলতার মুখ দেখতে পাবে। কষ্ট তাদেরই যারা চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়।
Kub valo laglo ai potibedon onnorokom jara ai jaygate kaj Kore tader koster kota sune kub karap laglo Tara ato kosto Kore donnobad kamal Vai apnar sustota kamona kori
মাস্টার স্কেল-১৮০০০-২২০০০ ইঞ্জিন ড্রাইভার স্কেল-১৭০০০-২০০০০ সুকানি ও গ্রীজার স্কেল-১০৫০০-১১৫০০ লস্কর, বাবুর্চি,ক্লিনার স্কেল-৯৫০০-১০০০০ এগুলো হলো চট্টগ্রাম কোস্টাল শীপের জাহাজের বেতন স্কেল। যারা ঝড়, ঝঞ্জাট, রোদ, বৃষ্টি, তুফান উপেক্ষা করে দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে মালামাল পরিবহন করে। আর দেশের অভ্যন্তরে চলমান জাহাজের নাবিকদের বেতন আরো কম। আমি একজন নাবিক। বর্তমানে কোস্টাল ট্যাংকার শীপের 3rd officer হিসেবে কর্মরত আছি। আমার বেতন -১১৭১৬ টাকা।
দুই বছর জাহাজে চকরি করছি তার মধ্যে লাষ্ট ৬মাস সুকানির চকরি করছি (MV নুসরাত জেরিন 2 জাহাজে) জাহাজ লাইফ ভাল্লাগে না তাই ঢাকায় এসে ড্রাইভিং শিখে ২০১৫ সাল থেকে প্রাইভেট কার চালাই আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
India is great.government pays much money to the mariners.bangladesh is a poor. Country. I hope that the mariners diil get sufficient money for their work.I am proud of you for your work.
ভাই এই জন্য ছেলে মেয়েদের ভালো এডুকেশন দরকার তাহলে উচ্চ মানের কাজ পাওয়া যায়. Population control. Wanted child. Higher education. তাহলে finance উন্নতি হবে
আমি এই ধরনের কোস্টার জাহাজে অনেক ঘুরেছি আমার বাবা একটা শিপিং কোম্পানির জিএম ছিলেন ১৯৭৮ থেকে ২০১১ প্রযন্ত, সেই সুবাদে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জার্নি করেছি। এদের উপার্জন একেবারে হালাল খুবই সাধারন জীবনযাপন করেন এদের সবচেয়ে বড়ো গুন তারা সবাই একই পরিবারের মতো থাকেন।
Selery Kom but other income asy. Jder vessel asy taderky parson koron Master Driver ar monthly income koto. Akjon master koyek bosor service korly say akti vessel ar owner hoy.
video ti besh bhalo silo. Kintu ete nabik der interview sara ar kisu silona. Jahaje jara kaaj koren tader jibon kemon ta dekhanor jonne jodi tader thakar jaega, khaoar jaega, kothae ranna hoe, engine room e kaaj er poribesh ettadi dekhale aaro bhalo hoto, video ta aaro interesting hoto.
@@newknow8190 সেটা তো ভাই, নিদৃষ্ট করা নেই। জাহাজের ভিন্নতা, ইঞ্জিনের ধরন, পন্য পরিবহনের ক্যাপাসিটি, নদীতে পানির স্রোত, উজান-ভাটা, একই গন্তব্যে অন্য জাহাজের সাথে প্রতিযোগিতা, এইসব কিছুর উপর নির্ভর করে কোন জাহাজে কতটুকু জ্বালানি দরকার। ধরেন আমি যে জাহাজে ছিলাম, ৫২ মিটার দীর্ঘ, ১২০০ টন পন্য পরিবহন ক্ষমতা, দুইটা ৩৫০+৩৫০=৭০০ হর্স পাওয়ার ক্ষমতা সম্পন্ন চায়না ইঞ্জিন ইনস্টল আছে। তো সেক্ষেত্রে ওই জাহাজটি চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা/নারায়ণগঞ্জ পৌঁছাতে(আসা/যাওয়া) স্বাভাবিক হিসেবে ২৭০০/২৮০০ লিটার তেলের দরকার পড়বে। তাছাড়া যদি বর্ষাকাল হয় তখন পানির উল্টো স্রোতে জাহাজ চালাতে বেগ পেতে হয়। জ্বালানি ও সেক্ষেত্রে ২০০/৩০০/৪০০ লিটার বাড়তি খরচ হয়। আবার ধরেন এখন আমি যে জাহাজে আছি। এটা একটা জাপানিজ ট্যাংকার শীপ। ৭০ মিটার দীর্ঘ, ১২০০ টন ক্যাপাসিটি, ইঞ্জিন হচ্ছে ১০০০ হর্স পাওয়ার ডাই হার্জ(জাপানি টেকনোলজি)। এটাতে আমাদের ঢাকাতে আসা যাওয়ায় প্রায় ৪২০০/৪৪০০ লিটার জ্বালানি দরকার হয়। তাহলে পার্থক্য দেখুন, দেশে তৈরি জাহাজগুলোতে যেখানে দুইটা চাইনিজ ইঞ্জিনে তেল খরচ মাত্র ২৮০০ লিটার। সেখানে জাপানি এক ইঞ্জিনের একটা জাহাজে জ্বালানি দরকার ৪৪০০ লিটার। অবশ্য চায়না ইঞ্জিন দুইটা মিলেও ডাইহার্জের সমান গতি উঠাতে পারে না। এখন আপনিই ভাবুন একটা জাহাজের তেলের হিসাব কেমন হতে পারে।
মাস্টার স্কেল-১৮০০০-২২০০০ ইঞ্জিন ড্রাইভার স্কেল-১৭০০০-২০০০০ সুকানি ও গ্রীজার স্কেল-১০৫০০-১১৫০০ লস্কর, বাবুর্চি,ক্লিনার স্কেল-৯৫০০-১০০০০ এগুলো হলো চট্টগ্রাম কোস্টাল শীপের জাহাজের বেতন স্কেল। যারা ঝড়, ঝঞ্জাট, রোদ, বৃষ্টি, তুফান উপেক্ষা করে দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে মালামাল পরিবহন করে। আর দেশের অভ্যন্তরে চলমান জাহাজের নাবিকদের বেতন আরো কম। আমি একজন নাবিক। বর্তমানে কোস্টাল ট্যাংকার শীপের 3rd officer হিসেবে কর্মরত আছি। আমার বেতন -১১৭১৬ টাকা।
vai aghe ektu janen tarpor video banan, jara guciya kotha bolte pare na tader kotha k agiye dite parten...tahole video dekhe balo lagto sukani k helper banai felcan,,, bisoy ta alu-gobor hoya gaca! vai ektu research koiran...
ঠিক বলেছেন। উনি এমন জায়গায় (বাঘাবাড়ি/নগরবাড়ি) গিয়েছেন, যেখানে ছোট ছোট কার্গো জাহাজ যায়। আর ছোট জাহাজের নাবিকরাও তেমন শিক্ষিত নয় যে গুছিয়ে বলবে। উনি প্রতিবেদন টা করতে চাইলে চট্টগ্রামে আসতে পারতেন। বড় জাহাজে যথেষ্ট আদর সমাদরও পেতেন। আমিও একজন মেরিনার। বর্তমানে কোস্টাল ট্যাংকার শীপে 3rd অফিসার হিসেবে আছি। উনি চাইলে আমি নিখুঁত ও আরো বেশি তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে পারতাম।
@@tchontchon1824 যারা জাহাজে কাজ করে, বা জব, যেটাই বলেন না কেন, সবাইকেই নাবিক বলা হয়। বাট ভিন্ন ভিন্ন ডিপার্টমেন্টের লোকদের কাজ ও আলাদা। ধরেন যে ক্যাপ্টেন, তার কাজ নেভীগেশন করা। যে ইঞ্জিনিয়ার, তার কাজ ইঞ্জিনের দায়িত্ব। আবার ক্যাপ্টেনের সহকারী থাকে দুজন, তারা হলো সেকেন্ড ক্যাপ্টেন ও সুকানি। কিছু কিছু জাহাজে সেকেন্ড ক্যাপ্টেন এর বদলে দুইজন সুকানি থাকে, যারা চীফ ক্যাপ্টেনের কমান্ড অনুযায়ী স্টিয়ারিং হাতে জাহাজ চালায়। ইঞ্জিন বিভাগে ইঞ্জিনিয়ার এর অধীনে দুইজন বা তিনজন সহকারী থাকে, যারা গ্রীজার বা ওয়েল ম্যান নামে পরিচিত। আর ডেকের কাজের জন্য, যেমন জাহাজের পাহারা, জাহাজ পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, জেটিতে জাহাজ বার্থিং এর কাজ, কার্গো লোড আনলোডিং ওয়ার্ক, উপরস্থ কর্মকর্তাদের সহায়তা ইত্যাদি ইত্যাদি কাজের জন্য জাহাজের ধরন অনুযায়ী ৪/৫/৬ ছয়জন থাকে স্টাফ বা ডেক ক্রু। এছাড়া একজন বা দুইজন বাবুর্চি/ক্লিনার। আর বেতন কম কারন এই সেক্টরটা গুরুত্বপূর্ণ হলেও খুবই অবহেলিত। আর বেশিরভাগ নাবিকরাই অশিক্ষিত, যার কারনে এদের দাবি দাওয়া বিষয়ে গাইড করার মতো ভালো নেতা নেই। তাছাড়া আপনি সবসময় যেমন তীরে থাকতে পারেন, এদেরকে দিন/সপ্তাহ/মাসের পর মাস জলেই ভেসে থাকতে হয় । তাছাড়া এদেরকে কোম্পানি কতৃক নিয়োগপত্র দেয়া হয় না, বেশিরভাগ মালিকরা মুখে মুখে জব দেয়, যার কারনে দাবিদাওয়া আদায় করতে বেগ পেতে হয়। তবে বেতন যে সবার কম তা নয়। আপনি কাজ শিখে প্রোমোশন পেলে মাস্টার/ইঞ্জিনিয়ার হতে পারলে বেতন ভালোই পাওয়া যায়। বাট একটু হলেও পড়া লেখা জানতে হয়। কিন্তু এই সেক্টরে শিক্ষিত লোকের সংখ্যা খুব কম। যদিও এখন প্রচুর শিক্ষিত ছেলেপেলে রা আসছে। আপনার জানার আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ।
@@Rainbow_Creation369 আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।কেন জানতে চাইলাম তাহা আপনাকে বলি যেহতু আপনি এই বিষয়ে অনেক অভিজ্ঞ।আমার ছোট্ট ভাই ইন্টারমিডিয়েট পাশ।তো তাহাকে শীপে জব করার কথা বলতেছে কোন এক কোং তবে তাহা কি ভাল হবে? আর এই মূহুর্তে আমি চিটাগাং বন্দরে আছি অনেক শীপ ও দেখতে পাচ্ছি। তবে তাহা দেখে মনে হলো এই চাকুরী অনেকটা বন্দীশালার মতো। তবে বেতন যে কম তাহা এখানে এসে তাহা জানতে পারলাম।
@@tchontchon1824 হ্যা, এটা একপ্রকার বন্দীশালাই। তবে আপনার ভাই কোন ধরনের শীপে জব অফার পেয়েছে জানাবেন। যদি ট্যাংকার শীপ হয় তাহলে মোটামুটি খারাপ হবেনা। সবচেয়ে ভালো হয় কোন কোম্পানির জাহাজ এটা জানালে। আর আপনার ভাই যেহেতু মোটামুটি লেখাপড়া আছে, ভবিষ্যতে পোস্ট প্রমোশন পেতে সহজ হবে। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, টিকে থাকা। যদি ধৈর্য ধরে থাকতে পারে তাহলে শিক্ষিত ছেলে হিসেবে ইচ্ছাশক্তি থাকলে উন্নতি করতে পারবে।