চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না। আমার প্রিয় শায়েখের বয়ান শুনে। হে আল্লাহ আপনি আমার প্রিয় শায়েখ কে হায়াৎ এ তৈয়্যবা দান করুন। আর আমাদেরকেও ক্ষমা করে দিন আমিন।।।
শিখুন এবং জানুনঃ মসজিদে মহিলাদের নামাজ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। রাসুল সাঃ বলেছেন মহিলারা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে চাইলে বাধা দিওনা,এটি মহিলাদের জন্য রাসুলের সরাসরি নির্দেশ নয়,বরং বলেছেন যদি যেতে চায়।সাথে সাথে তিনি এটিও বলেছেন,মহিলারা তাদের ঘরের কোনে অবস্থান করে নামাজ পড়া উওম।এখন আপনি কোনটি মানবেন,উওমটি নয়কি?এবার আসুন রাসুলের ওফাতের অল্প কিছু বছর পর মা আয়শা বলেছেন,রাসুল সাঃ এখন যদি মহিলাদের চলাফেরার অবস্থা দেখতেন তাহলে কিছুতেই মহিলাদেরকে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার নির্দেশ দিতেননা।এটি বোখারী শরিফের হাদীসে আছে। এখানে আপনারা মা আয়শার হাদীসকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না কেন?রাসুলের জীবিত অবস্থায় এক মহিলা মসজিদে নববীতে জামাতে নামাজ পড়তে আসলে,তিনি অনুমতি না দিয়ে বাড়ি ফিরে গিয়ে নামাজ পড়া উওম বলে দিয়েছেন। ইহা ছাড়া আপনি খেয়াল করছেন না কেন এখন ফেৎনা ফ্যাসাদের যুগ,বাড়ির বাহিরে মহিলারা কতটুকু নিরাপদ?এবার পুরুষ মহিলার ফজিলত বিষয়ে জানুন।(১) পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গেলে যে ছওয়াব,মহিলারা ঘরে অবস্থান করলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গিয়ে শহিদ হলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসবে মারা গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দান থেকে গাজী হয়ে ফেরত আসলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসব করে বেঁচে গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা মসজিদে গিয়ে জামাতের সাথে নামাজ পড়লে যে ছওয়াব,নারীরা নিজ গৃহে নামাজ পড়লে সেই ছওয়াব। এবার আসুন পুরুষেরা মসজিদে নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি কিন্তু ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম তেমনিভাবে নারীরা নিজ ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব বেশি কিন্তু মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম। হ্যা মসজিদে নারীদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা থাকা অন্যায় কিছু নয়।জরুরত হলে তারা পড়বে, কিন্তু ঘর থেকে গিয়ে পড়া জরুরি নয়।জুমার নামাজ পুরুষরা মসজিদে পড়া ফরজ,নারীদের জন্য ফরজ নয়।তারাবীর নামাজ মসজিদে গিয়ে পড়া পুরুষের জন্য সূন্নত,নারীদের জন্য সূন্নত নয়।ইহা ব্যতীত,নারী এবং পুরষের নামাজে ১৩টি পার্থক্য আছে হাদীস শরিফ অনুযায়ী,যাহা উম্মতের ইজমায় পাওয়া যাবে।যাহা কিছু লিখেছি হাদীস শরীফ থেকে লিখেছে,এবার আপনি গ্রহন করেন,না করেন আপনার ব্যাপার।তবে খবরদার, ফেৎনাবাজ আহলে হাদীসদের খপ্পরে পড়বেননা।ওরা কোরয়ান হাদীস কিছু কিছু মানে কিন্তু ইজমা কিয়াস মানেনা,এইজন্য অনেক কিছু তারা বুঝেনা এবং আপনাদেরকে ভুল বুঝায়।মনে রাখবেন,পরিপূর্ণ মুসলমান হওয়ার জন্য ৪টি জিনিষ মানতে হবে।(১)কোরয়ান (২)হাদীস (৩)উম্মতের ইজমা(৪)কিয়াস।শরিয়তের সব বিধান কোরয়ানে পাবেননা।সব বিধান হাদীসে পাবেননা।সব বিধান উম্মতের ইজমায় পাবেননা।এই জন্য কিছু কিছু বিধান কোরয়ান হাদীসের আলোকে কিয়াস করে বের করে নিতে হবে।এই জন্য কোরয়ান হাদীস মানার জন্য ইমামদের মাজহাবের সহযোগিতা নিতে হবে।জেনে নিন ইজমা ও কিয়াস কি?
Your art of speaking displays a sort of pretention in the shape of canvass to draw the attention of people with a view to make them disciples (murid) which is heinous way of actvities
আর নয় নৌকা আর নয় ধানের শীষ এবার ভোট হবে হাতপাখা মার্কায় আসেন আমরা সবাই হাতপাখায় ভোট দেই এবং অন্যকে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহ দেয় ভোট হবে হাতপাখা মার্কা,
ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-LcCtMrsrh3U.html কিছু ভন্ড , পীর ও মাজার পূজারী কমেন্টসদারী এ আয়াতের অপব্যাখ্যা করে। সূরা কহাফ আয়াত ১৭ " আল্লহ যাকে হেদায়াত দেন, সে হেদায়াত প্রাপ্ত হয়। আর যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তুমি তার জন্য পথ নির্দেশকারী ( মুর্শিদ) কোন অভিভাবক পাবে না।" এখানে মুর্শিদ বলতে আল্লহকে বুঝানো হয়েছে। হেদায়াতকারী হচ্ছে একমাত্র আল্লহ। আল্লহ সকলকে কোরআন হাদিস পড়ার, বুঝার এবং মানার তৌফিক দিন।
আমরা নামাজ না পরলে ওয়াজ সুনে কোনো লাব হবে না আগে আমাদেরকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরতে হবে আমরা সবাই কি একমত আমরা সবাই এখন থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরবো কে কে রাজি আছি নামাজ পড়ার জন্য
শিখুন এবং জানুনঃ মসজিদে মহিলাদের নামাজ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। রাসুল সাঃ বলেছেন মহিলারা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে চাইলে বাধা দিওনা,এটি মহিলাদের জন্য রাসুলের সরাসরি নির্দেশ নয়,বরং বলেছেন যদি যেতে চায়।সাথে সাথে তিনি এটিও বলেছেন,মহিলারা তাদের ঘরের কোনে অবস্থান করে নামাজ পড়া উওম।এখন আপনি কোনটি মানবেন,উওমটি নয়কি?এবার আসুন রাসুলের ওফাতের অল্প কিছু বছর পর মা আয়শা বলেছেন,রাসুল সাঃ এখন যদি মহিলাদের চলাফেরার অবস্থা দেখতেন তাহলে কিছুতেই মহিলাদেরকে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ার নির্দেশ দিতেননা।এটি বোখারী শরিফের হাদীসে আছে। এখানে আপনারা মা আয়শার হাদীসকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না কেন?রাসুলের জীবিত অবস্থায় এক মহিলা মসজিদে নববীতে জামাতে নামাজ পড়তে আসলে,তিনি অনুমতি না দিয়ে বাড়ি ফিরে গিয়ে নামাজ পড়া উওম বলে দিয়েছেন। ইহা ছাড়া আপনি খেয়াল করছেন না কেন এখন ফেৎনা ফ্যাসাদের যুগ,বাড়ির বাহিরে মহিলারা কতটুকু নিরাপদ?এবার পুরুষ মহিলার ফজিলত বিষয়ে জানুন।(১) পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গেলে যে ছওয়াব,মহিলারা ঘরে অবস্থান করলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দানে গিয়ে শহিদ হলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসবে মারা গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা জেহাদের ময়দান থেকে গাজী হয়ে ফেরত আসলে যে ছওয়াব,নারীরা সন্তান প্রসব করে বেঁচে গেলে সেই ছওয়াব।পুরুষেরা মসজিদে গিয়ে জামাতের সাথে নামাজ পড়লে যে ছওয়াব,নারীরা নিজ গৃহে নামাজ পড়লে সেই ছওয়াব। এবার আসুন পুরুষেরা মসজিদে নামাজ পড়লে সওয়াব বেশি কিন্তু ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম তেমনিভাবে নারীরা নিজ ঘরে নামাজ পড়লে ছওয়াব বেশি কিন্তু মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়লে ছওয়াব কম। হ্যা মসজিদে নারীদের জন্য নামাজের ব্যবস্থা থাকা অন্যায় কিছু নয়।জরুরত হলে তারা পড়বে, কিন্তু ঘর থেকে গিয়ে পড়া জরুরি নয়।জুমার নামাজ পুরুষরা মসজিদে পড়া ফরজ,নারীদের জন্য ফরজ নয়।তারাবীর নামাজ মসজিদে গিয়ে পড়া পুরুষের জন্য সূন্নত,নারীদের জন্য সূন্নত নয়।ইহা ব্যতীত,নারী এবং পুরষের নামাজে ১৩টি পার্থক্য আছে হাদীস শরিফ অনুযায়ী,যাহা উম্মতের ইজমায় পাওয়া যাবে।যাহা কিছু লিখেছি হাদীস শরীফ থেকে লিখেছে,এবার আপনি গ্রহন করেন,না করেন আপনার ব্যাপার।তবে খবরদার, ফেৎনাবাজ আহলে হাদীসদের খপ্পরে পড়বেননা।ওরা কোরয়ান হাদীস কিছু কিছু মানে কিন্তু ইজমা কিয়াস মানেনা,এইজন্য অনেক কিছু তারা বুঝেনা এবং আপনাদেরকে ভুল বুঝায়।মনে রাখবেন,পরিপূর্ণ মুসলমান হওয়ার জন্য ৪টি জিনিষ মানতে হবে।(১)কোরয়ান (২)হাদীস (৩)উম্মতের ইজমা(৪)কিয়াস।শরিয়তের সব বিধান কোরয়ানে পাবেননা।সব বিধান হাদীসে পাবেননা।সব বিধান উম্মতের ইজমায় পাবেননা।এই জন্য কিছু কিছু বিধান কোরয়ান হাদীসের আলোকে কিয়াস করে বের করে নিতে হবে।এই জন্য কোরয়ান হাদীস মানার জন্য ইমামদের মাজহাবের সহযোগিতা নিতে হবে।জেনে নিন ইজমা ও কিয়াস কি?