মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) ঐতিহাসিক গাদির-এ-খুমের ঘটনাকে অস্বীকার করায় ইসলামের বিভক্তি শুরু-- মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)বলেন, মান কুনতুম মাওলাহু ফাহাজা আলীয়্যুন মাওলাহু, আল্লাহুম্মা ওয়ালে মান ওয়াল্লাহু, আদা মান আদাহু, আনসুর মান নাসারা, আখজুল মান খাজালা, ফালা ইয়াস হাদিল হাজেরুল খায়রা।’অর্থাৎ হে আল্লাহ, আমি যার মাওলা এই আলীও তার মাওলা। হে আল্লাহ যে তাকে বন্ধু বানায় তুমিও তাকে বন্ধুরূপে গ্রহণ কর, আর যে তার সঙ্গে শত্রু তা করে তুমিও তাকে শত্রু হিসেবে গ্রহণ কর। প্রিয়নবী (সা.) হজরত আলীর শানে আরও বলেন, আনা মদিনাতুল ইলম আলীউন বাবুহা। আমি জ্ঞানের নগর এবং আলী এই নগরের দরজা। বিশ্বনবী (সা) আরও বলেছেন, ‘আনা দারুল হিকমা ওয়া আলীয়্যুন বাবুহা’ অর্থ, আমি হলাম হিকমতের গৃহ আর আলী হলেন তার দুয়ার। আমার পর আলী সব মুমিনদের অভিভাবক। আবু বকরের মৃত্যুর পর উমর খলিফা হিসেবে নির্বাচিত হন। ৬৪ বছর বয়সে উমর এক আততায়ির হাতে মুত্যুবরণ করেন। উমরের মুত্যুর পর আলী, মুহাম্মাদ এর চাচাত ভাই এবং জামাতা, এবং উসমান খেলাফতে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। উসমান একটি নির্বাচক পরিষদের ভোটে খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন। ৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দে উসমানের হত্যাকান্ডের পর হযরত আলী খলিফা হিসেবে নিযুক্ত হন।[৫]:২০৩-২০৪ আলীর খেলাফত আর প্রথম ফিতনা সমসাময়িক ছিল। উসমানের মৃত্যুর পাঁচ দিন পর হযরত আলী যদিও চতুর্থ রশিদুন (সঠিক পথপ্রদর্শক) হিসেবে নির্বাচিত হন, তিনি তার শাসনামলে প্রচুর বিরোধীতার সম্মুখীন হন। একদিকে মক্কাতে হযরত আয়শা, তালহা এবং আল-যুবায়ের তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু করে এবং অন্যদিকে মুয়াবিয়া, পূর্ব-ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের উমাইয়া শাসক, আলীকে নতুন খলিফা হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানান। ফলস্বরূপ খেলাফত লাভের জন্য একটি সামরিক যুদ্ধ সংগঠিত হয়। হযরত আলীর বিরোধিরা উসমানের হত্যাকারীদের শাস্তির জোর দাবি করেছিল। ৬৫৬ খ্রিষ্টাব্দে সংগঠিত উষ্ট্রের যুদ্ধে মুহাম্মাদ (দঃ) এর সহধর্মিনী হযরত বিবি আয়শা এবং অন্যান্য সাহাবাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরতে বাধ্য হন এবং যুদ্ধে জয়লাভ করেন। এরপর, ৬৫৭ খ্রিষ্টাব্দে হযরত আলী মুয়াবিয়ার বিরুদ্ধে সিফফিনের যুদ্ধে অবর্তীণ হন। মুয়াবিয়ার সাথে হযরত আলীর একটি চুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধটির অবসান ঘটে।[৫]:২০৩-২০৪ আর প্রথম ফিতনা সমসাময়িক ছিল।[৭] উসমানের মৃত্যুর পাঁচ দিন পর হযরত আলী যদিও চতুর্থ রশিদুন (সঠিক পথপ্রদর্শক) হিসেবে নির্বাচিত হন, তিনি তার শাসনামলে প্রচুর বিরোধীতার সম্মুখীন হন। হযরত আলীর দলের একদল সৈন্য, পরবর্তীতে যারা খারেজী বা খাওয়ারিজ (যারা আলীকে ত্যাগ করেছিল) হিসেবে পরিচিতি লাভ করে, সিফফিনের যুদ্ধে মুয়াবিয়ার সাথে স্বাক্ষরিত চুক্তির বিরোধিতা করতে থাকে। তারা ধর্মের ব্যাপারে মানুষের বিচারের বিরোধিতা করে এবং "বিচার শুধুমাত্রই আল্লাহর একার" এই স্লোগানটি প্রচার করতে থাকে।:৩৯০ ৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দে তারা তাদের চুক্তির শপথ ভঙ্গ করে, বিদ্রোহ শুরু করে এবং জনসম্মুখে হুমকি দিতে থাকে যে যারা তাদের সাথে যোগদান করবে না তারা তাদেরকে হত্যা করবে। হযরত আলী তাদেরকে নাহরাওয়ান যুদ্ধে পরাজিত করেন। খারেজীদের হত্যাকান্ড ছিল হযরত আলীর খেলাফতের সবচেয়ে সমস্যাপূর্ণ ঘটনা, কারণ মুয়াবিয়ার বিরুদ্ধে সংহঠিত যুদ্ধে খারেজিরা বলিষ্ঠভাবে অংশগ্রহণ করে।:২৬১ ইবনে মুজলাম অন্য দুই খারেজী, আল বুরাক ইবনে আব্দ আল্লাহ এবং আমর ইবনে বকর আল-তামিমি, যারা প্রত্যেকেই কিন্দার অধিবাসী ছিলেন বলে মনে করা হয়, মক্কায় স্বাক্ষাত করেন এবং হজ্বব্রতের শেষে তারা একটি দীর্ঘ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। তারা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, মুসলিম সাম্রাজ্যের এই পরিস্থিতির জন্য হযরত আলী, মুয়াবিয়া এবং আমর ইবনে আস্ই, মিশরের শাসনকর্তা, দায়ী এবং নাহরাওয়ান যুদ্ধে তাদের সঙ্গীদের মৃত্যুর প্রতিশোধ হিসেবে তাদেরকে হত্যা করার জন্য তাদের বিরুদ্ধে তলোয়ার উঠানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। তারা হত্যাকান্ডের জন্য তারিখ নির্ধারণ করেন এবং পছন্দ অনুযায়ী প্রত্যেকে তাদের শত্রুকে বেছে নেয়।
আমিও একজন নাস্তিক ছিলাম। বেদ, ত্রিপিটক, ওল্ত টেস্টামেন্ট, নিউ টেস্টামেন্ট, নাস্কিকদের ব্লগ (মুক্তমনা, নাস্তিক্য) পড়ার পর শেষে ইসলামে এসে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাকে হেদায়েত দান করেছেন
Vai amake help koren please. Moner vitore always nastik nastik vab ase. Allah bole Kew nai. Allah k dekhi ni. Tai nai ai rokom Mone hoi. Ki korbo ami? Amai help koren please please please 😭😭😭😭😭
পুরোটা ভিডিও দেখলাম আলহামদুলিল্লাহ অনেক কিছু বুজলাম এবং আমার ১ টা মত হচ্ছে সবাই ইসলাম কে বুঝে মানুন তাহলেই একজন মুসলিম হয়ে ইবাদাত করে মনে প্রশান্তি লাভ করতে পারবেন।
দুঃখ জনক হলেও ,, সত্যি যে ,,, যারা নাস্তিক হয়,, তাদের হওয়ার প্রথম কারণ হচ্ছে,, তারা , পরিবারের শিক্ষা পায় না,, তাই তারা নাস্তিক হয়,,,, আল্লাহ্ সবাই কে হেদায়েত দিক
@@allistudiobd632 vul ki bollam, ami jodi ekn sakkhi di aapni aaj 15 ta dim kheyechen, aapni amy jiges korben na je ami aapnake 15 ta dim khete dekhechi ki? Naki aapni setake thik bole mene neben
*I'm a medical student of Kolkata medical college, and will become a doctor. If Allah wills I will also be in the field to spread Islam and its very teachings.*
সত্যি বলছি প্রথম দিকে এত নাস্তিকতা শুনে আর শুনতে ইচ্ছে করছিল না কিন্তু পরে যখন শুনলাম ইসলামের হেদায়েত পেয়ে তিনি এত আগ্রহের সাথে ইসলাম প্রচার করছেন যা অন্যদের কাছে তেমন শুনিইনি, তাই খুবই ভালো লাগলো।
*_আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করলে কেউ তোমাদের পরাস্ত করতে পারবে না। আর তিনি যদি তোমাদেরকে একা ছেড়ে দেন, তাহলে কে আছে, যে তোমাকে সাহায্য করবে? যাদের ঈমান আছে তাদের উচিত শুধুমাত্র আল্লাহরই ওপর ভরসা করা।’ (সূরা আল-ইমরান, আয়াত: ৩:১৬০)_*
সায়েম ভাই, আপনি ইসলাম প্রচারের ব্যাপারে আমার আমার মনের কথা গুলো বলেছেন, আমিও ইসলাম প্রচার করতে চাই,আমার খুব ইচ্ছে আমি আমার বারির আশ পাশের মানুষ দের দাওয়াত দিব,,,
ভারত উপ-মহাদেশে যদি মরুর প্রান্তরের দেশ থেকে যদি ইসলামের ঈমানী শক্তির বলে সূর্য পুজারী,আগুন পুজারী,বৌদ্ধ ভিক্ষুদের তৎকালী সময়ে এ উপ-মহাদেশের ৪কোটি লোক সংখ্যার মধ্যে প্রায় এক কোটি সূর্য পুজারী,আগুন পুজারী,বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ইসালামের পতাকা তলে নিয়ে আসতে পাড়ে তাহলে সায়েম শাহারিয়ার যে বক্তব্য দিয়েছেন তার প্রেক্ষাপটে আমি বলেছে যে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দেশ মিয়ানমার যে মুসলিম নিধনে হত্যা,ধর্ষন নির্যাতন, নিপিরনের ফলে আমাদের এই ছোট ভুখন্ডে ১২ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিম শরনার্থী হিসেবে জীবন যাপন করছে । তাই সায়েম শাহারিয়ার মত একজন সাহসী খাঁটি ঈমানদ্বার মানুষ যেভাবে মুসলমান বানাচ্ছেন যদি সেই ভাবে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দেশ মিয়ানমারে যেয়ে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের মুসলমান বানাতে পারলে ইসলামের পতাকা আরো শক্তিশালী হতো ।
ভাই শাহরিয়া সত্যই জাকির নায়েকের কারবন কপি। আমি মন থেকে আমার ভাইয়ের জন্য নামাজ পড়ে দোয়া করি আল্লাহ্ যেনো তার মনের নেক আশা পুরন করেন।আমিন। আমি সাভার আশুলিয়া থেকে বলছি।
সালাম নিবেন ভাই আমি সাতক্ষীরা থেকে বলছি ,, আপনাদের উনাইল আলিম মাদ্রাসায় আমার দুইটা ছেলে পড়াশুনা করে তাদের সম্পর্কে আমাকে একটু খোঁজ-খবর দিতে পারেন কি দয়া করে,,বড় ছেলে আসাদুল্লা অষ্টম শ্রেণী ও মেজো ছেলে ওসামা পঞ্চম শ্রেণি,,বড়টা পাশের মসজিদে ইমামতি করে ও মেজর টা পাশের হাফিজিয়া মাদ্রাসা তে আবাসিক
ভাই আপনি "" মাল"" শব্দটি ব্যবহার করেছেন কেন তাও আবার একজন আলিমের ক্ষেত্রে। এই """ মাল "" শব্দটি কত নোংরা আর নিম্ন স্তরের শব্দ কখনো ভেবে দেখেছেন?? আশা করছি এই ধরনের নোংরা আর নিম্নমানের শব্দ আর কখনোই ব্যবহার করবেন না।
@@tawsifrezachowdhury7478ভাই নাস্তিকরা জিন বিশ্বাসই করেনা ওনি কোন দোয়া বা মন্ত্র দিয়ে জিন হাজির করতো? এমন কোন বান্ধা নেই যতো বরো হুজুর বা কবিরাজ হোক জিন কিছু শিখায় তবে হা ওদের দিয়ে কিছু কাজ করানো যায় বা যানা যায়
একমাত্র মহান আল্লাহ্ তাআলাই পারে হেদায়াত দিতে। এই ভাইয়ের কথা শুনলে আর দেখলেই তা বুঝা যায়।।আমাদের জন্য দোয়া করেন যেন আমরাও মহান আল্লাহর দেখানো পথে চলতে পারি ।।।আমিন।
ধন্যবাদ ভাই এইরকম ভিডিও দেখে হয়তোবা কোন ভাই এই দিনে চলে আসবে।এবং মহান আল্লাহর আদেশ মেনে চলবে।আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। ও আপনাকে শারিরীক ভাবে সুস্থতা প্রধান করুক জাতে আরও ভালো ভালো বিষয়ে জানতে পারি
স্যার আপনি তো ইসলামের দাওয়াতের কাজ চালাইতেছেন ধন্যদাব ঃঠাকুর গাউ নিলফারি উওর বঈগে এই দিকে মুসলিমরা খ্রিটার হইতেছে ঃমুসলিমদের কে দাওয়াত দিবেন একটু খিয়াল রাখিবেন
ইব্রাহিম ভাই আপনার আজকের এই ভিডিও আমার লাইফের দেখা সেরা গুলোর মাঝে একটা, শাহরিয়ার ভাইয়ের কথাগুলো এতো এতো বেশি ভালো লাগলো তা কাউকে বুঝাতে পারবোনা। আপনাদের দুজনকেই আল্লাহ তায়ালা নেক হায়াত দীর্ঘায়িত করেদিন, আমীন
বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম🕋 সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ আল কুরআন📓 এবং সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত হতে পেরে আমরা আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি আলহামদুলিল্লাহ🤲🕋