বিভিন্ন রকম বিপদাপদ হতে মুক্তি এবং নিরাপত্তা লাভ ও অন্যান্য ব্যাপারে কোরআনের প্রসিদ্ধ সপ্ত আয়াত বা সাত সালামের আমল নিম্নে ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হল এবং তার আমলের ফলাফল ১। سَلَامٌ قَوْلًا مِّن رَّبِّ رَّحِيمٍ উচ্চারণ: সালা-মুন ক্বওলাম মির রব্বির রহি-ম। অর্থ : করুনাময় পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাদেরকে বলা হবে সালাম। (সূরা-ইয়াসিন, আয়াত নং-৫৮) মনে মনে এ সালামটি পাঠ করে নদী ভ্রমণে বের হলে আল্লাহর রহমতে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর মধ্যে কোনরূপ বিপদাপন্ন হবার আশংকা থাকে না। তাছাড়া পুল-সাঁকো কিংবা বৃক্ষে আরোহণ করার কালে বিসমিল্লাহসহ উক্ত সালাম পাঠ করে নিলে কোনরূপ বিপদের ভয় থাকে না। سَلَامٌ عَلَى نُوحٍ فِي الْعَالَمِينَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- নু-হিন ফিল আ- লামি-ন। অর্থ: বিশ্ববাসীর মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত,আয়াত নং-৭৯) রাতের অন্ধকারে এ সালামটি পাঠ করে বাইরে বের হলে সাপ, বিচ্ছু বা অন্য কোনরূপ হিংস্র ও বিষাক্ত প্রাণীর আক্রমণ হতে নিরাপদ থাকা যায়। তাছাড়া কাউকে সর্পে দংশন করলে এ সালামটি পড়ে দৃষ্টস্থানে দম করলে এবং একটু থু থু লাগিয়ে দিলে আল্লাহ্ রহমতে বিষের যা إِبْرَاهِيمَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- ইবর-হিম। অর্থ: ইব্রাহিমের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং- ১০৯) এ সালামটিও সর্প এবং হিংস্র জন্তুর আক্রমণ হতে নিরাপত্তা বিধানকারী। 81 سَلَامٌ عَلَى مُوسَى وَهَارُونَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- মু-সা ওয়া হারু- ন। অর্থ: মূসা ও হারুনের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং-১২০) কোন যাদুগ্রস্ত ব্যক্তিকে অত্র সালামটি সাতবার পড়ে ও প্রতিবার পানিতে দম করে ঐ পানি পান করাবে এবং সাতদিন এ আমল করলে ইনশাআল্লাহ ঐ ব্যক্তি যাদুর প্রভাব মুক্ত হবে। উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- ইলইয়াসি-ন অর্থ: ইলিয়াসের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং-১৩০) উল্লিখিত সালামটি মনে মনে সদা-সর্বদা পাঠ করলে আল্লাহ্ রহমতে সে বেহেশতবাসী হবে। ৬। سَلَامٌ عَلَيْكُمْ طِبْتُمْ فَادْخُلُوهَا خَالِدِينَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খলিদি-ন। অর্থ: তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা সুখে বসবাসের জন্য জান্নাতে প্রবেশ করো। (সূরা-আয যুমার, আয়াত নং-৭৩) উল্লিখিত সালামটি সদা-সর্বদা পাঠ করলে আল্লাহর রহমতে পরকালে সে বেহেশতে গমন করবে। ফেরেশতাগণ পরম আদরে ও সম্বর্ধনা সহকারে তাকে বেহেশতে এগিয়ে নেবে এবং তার জন্য বেহেশতে নানারূপ সুখ-সম্ভোগের ব্যবস্থা করে দেবে। سَلَامٌ هِيَ حَتَّى مَطْلَعِ الْفَجْرِ উচ্চারণ: সালা-মুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর্। অর্থ: এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। (সূরা- আল ক্বদর, আয়াত নং-৫) যে কেউ এশার নামাযের বাদে অন্ধকারে বসে পাক-পবিত্র অবস্থায় এ সালামটি এক হাজারবার পাঠ করবে এবং একাধারে সাত দিন এ আমল বজায় রাখবে। আল্লাহ্ রহমতে সে ইহ-পরলৌকিক সর্বরকম কল্যাণ এবং মঙ্গল লাভ করবে। তার দুঃখ- কষ্ট বিদূরীত হবে। যে ব্যক্তি উল্লিখিত সাতটি সালাম একসাথে সদা-সর্বদা পাঠ করবে, আল্লাহ তাআলার অসীম কৃপায় সে যাবতীয় রোগ- ব্যাধি হতে নিরাপদ থাকবে। এছাড়া শত্রুর শত্রুতা, যাদু-টোনা এমন কি অসৎ জ্বিন- পরীর আক্রমণ হতেও সে হেফাজতে থাকবে। আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) সোমবার নবুয়তপ্রাপ্ত হয়েছেন। আর আলী (রা.) মঙ্গলবার নামাজ আদায় করেছেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৭২৮) মঙ্গলবারের অসংখ্য আমলের মধ্য এই আমল খুবই পরিক্ষিত, কোরআন শরিফের ৭ সালাম ১) সূরা ইয়াসিন এর ৫৮ নং আয়াত। ২) সূরা সাফফাত এর ৭৯ নং আয়াত। ৩) সূরা সাফফাত এর ১০৯ নং আয়াত। ৪) সূরা সাফফাত এর ১২০ নং আয়াত। ৫) সূরা সাফফাত এর ১৩০ নং আয়াত। ৬) সূরা ফুরকান এর ৬৩ নং আয়াত। ৭) এবং সূরা কদর এর ৫ নং আয়াত। কেউ যদি যে কোন নিয়তে এই আমলটি করে সাথে সাথেই ফল পাবে ইনশাআল্লাহ
হে আল্লাহ্ দুনিয়ার কেউ তো জানেনা আমি কি অবস্থায় আছি মাবূদ গো আপনি তো জানেন আমার অবস্থা মাবুদ আপনি আমাকে এই আমলের উছিলায় আমার অশান্ত মনটাকে প্রশান্তিতে পরিবর্তন করে দেন।আমাকে এমন কিছু দান করেন যা পেয়ে আমার মনটা খুশিতে আত্মহারা হয়ে যায়। 🤲আমিন🤲আমিন 🤲আমিন 🤲
বিভিন্ন রকম বিপদাপদ হতে মুক্তি এবং নিরাপত্তা লাভ ও অন্যান্য ব্যাপারে কোরআনের প্রসিদ্ধ সপ্ত আয়াত বা সাত সালামের আমল নিম্নে ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হল এবং তার আমলের ফলাফল ১। سَلَامٌ قَوْلًا مِّن رَّبِّ رَّحِيمٍ উচ্চারণ: সালা-মুন ক্বওলাম মির রব্বির রহি-ম। অর্থ : করুনাময় পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাদেরকে বলা হবে সালাম। (সূরা-ইয়াসিন, আয়াত নং-৫৮) মনে মনে এ সালামটি পাঠ করে নদী ভ্রমণে বের হলে আল্লাহর রহমতে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর মধ্যে কোনরূপ বিপদাপন্ন হবার আশংকা থাকে না। তাছাড়া পুল-সাঁকো কিংবা বৃক্ষে আরোহণ করার কালে বিসমিল্লাহসহ উক্ত সালাম পাঠ করে নিলে কোনরূপ বিপদের ভয় থাকে না। سَلَامٌ عَلَى نُوحٍ فِي الْعَالَمِينَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- নু-হিন ফিল আ- লামি-ন। অর্থ: বিশ্ববাসীর মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত,আয়াত নং-৭৯) রাতের অন্ধকারে এ সালামটি পাঠ করে বাইরে বের হলে সাপ, বিচ্ছু বা অন্য কোনরূপ হিংস্র ও বিষাক্ত প্রাণীর আক্রমণ হতে নিরাপদ থাকা যায়। তাছাড়া কাউকে সর্পে দংশন করলে এ সালামটি পড়ে দৃষ্টস্থানে দম করলে এবং একটু থু থু লাগিয়ে দিলে আল্লাহ্ রহমতে বিষের যা إِبْرَاهِيمَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- ইবর-হিম। অর্থ: ইব্রাহিমের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং- ১০৯) এ সালামটিও সর্প এবং হিংস্র জন্তুর আক্রমণ হতে নিরাপত্তা বিধানকারী। 81 سَلَامٌ عَلَى مُوسَى وَهَارُونَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- মু-সা ওয়া হারু- ন। অর্থ: মূসা ও হারুনের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং-১২০) কোন যাদুগ্রস্ত ব্যক্তিকে অত্র সালামটি সাতবার পড়ে ও প্রতিবার পানিতে দম করে ঐ পানি পান করাবে এবং সাতদিন এ আমল করলে ইনশাআল্লাহ ঐ ব্যক্তি যাদুর প্রভাব মুক্ত হবে। উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- ইলইয়াসি-ন অর্থ: ইলিয়াসের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং-১৩০) উল্লিখিত সালামটি মনে মনে সদা-সর্বদা পাঠ করলে আল্লাহ্ রহমতে সে বেহেশতবাসী হবে। ৬। سَلَامٌ عَلَيْكُمْ طِبْتُمْ فَادْخُلُوهَا خَالِدِينَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খলিদি-ন। অর্থ: তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা সুখে বসবাসের জন্য জান্নাতে প্রবেশ করো। (সূরা-আয যুমার, আয়াত নং-৭৩) উল্লিখিত সালামটি সদা-সর্বদা পাঠ করলে আল্লাহর রহমতে পরকালে সে বেহেশতে গমন করবে। ফেরেশতাগণ পরম আদরে ও সম্বর্ধনা সহকারে তাকে বেহেশতে এগিয়ে নেবে এবং তার জন্য বেহেশতে নানারূপ সুখ-সম্ভোগের ব্যবস্থা করে দেবে। سَلَامٌ هِيَ حَتَّى مَطْلَعِ الْفَجْرِ উচ্চারণ: সালা-মুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর্। অর্থ: এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। (সূরা- আল ক্বদর, আয়াত নং-৫) যে কেউ এশার নামাযের বাদে অন্ধকারে বসে পাক-পবিত্র অবস্থায় এ সালামটি এক হাজারবার পাঠ করবে এবং একাধারে সাত দিন এ আমল বজায় রাখবে। আল্লাহ্ রহমতে সে ইহ-পরলৌকিক সর্বরকম কল্যাণ এবং মঙ্গল লাভ করবে। তার দুঃখ- কষ্ট বিদূরীত হবে। যে ব্যক্তি উল্লিখিত সাতটি সালাম একসাথে সদা-সর্বদা পাঠ করবে, আল্লাহ তাআলার অসীম কৃপায় সে যাবতীয় রোগ- ব্যাধি হতে নিরাপদ থাকবে। এছাড়া শত্রুর শত্রুতা, যাদু-টোনা এমন কি অসৎ জ্বিন- পরীর আক্রমণ হতেও সে হেফাজতে থাকবে। আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) সোমবার নবুয়তপ্রাপ্ত হয়েছেন। আর আলী (রা.) মঙ্গলবার নামাজ আদায় করেছেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৭২৮) মঙ্গলবারের অসংখ্য আমলের মধ্য এই আমল খুবই পরিক্ষিত, কোরআন শরিফের ৭ সালাম ১) সূরা ইয়াসিন এর ৫৮ নং আয়াত। ২) সূরা সাফফাত এর ৭৯ নং আয়াত। ৩) সূরা সাফফাত এর ১০৯ নং আয়াত। ৪) সূরা সাফফাত এর ১২০ নং আয়াত। ৫) সূরা সাফফাত এর ১৩০ নং আয়াত। ৬) সূরা ফুরকান এর ৬৩ নং আয়াত। ৭) এবং সূরা কদর এর ৫ নং আয়াত। কেউ যদি যে কোন নিয়তে এই আমলটি করে সাথে সাথেই ফল পাবে ইনশাআল্লাহ
বিভিন্ন রকম বিপদাপদ হতে মুক্তি এবং নিরাপত্তা লাভ ও অন্যান্য ব্যাপারে কোরআনের প্রসিদ্ধ সপ্ত আয়াত বা সাত সালামের আমল নিম্নে ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হল এবং তার আমলের ফলাফল ১। سَلَامٌ قَوْلًا مِّن رَّبِّ رَّحِيمٍ উচ্চারণ: সালা-মুন ক্বওলাম মির রব্বির রহি-ম। অর্থ : করুনাময় পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাদেরকে বলা হবে সালাম। (সূরা-ইয়াসিন, আয়াত নং-৫৮) মনে মনে এ সালামটি পাঠ করে নদী ভ্রমণে বের হলে আল্লাহর রহমতে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর মধ্যে কোনরূপ বিপদাপন্ন হবার আশংকা থাকে না। তাছাড়া পুল-সাঁকো কিংবা বৃক্ষে আরোহণ করার কালে বিসমিল্লাহসহ উক্ত সালাম পাঠ করে নিলে কোনরূপ বিপদের ভয় থাকে না। سَلَامٌ عَلَى نُوحٍ فِي الْعَالَمِينَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- নু-হিন ফিল আ- লামি-ন। অর্থ: বিশ্ববাসীর মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত,আয়াত নং-৭৯) রাতের অন্ধকারে এ সালামটি পাঠ করে বাইরে বের হলে সাপ, বিচ্ছু বা অন্য কোনরূপ হিংস্র ও বিষাক্ত প্রাণীর আক্রমণ হতে নিরাপদ থাকা যায়। তাছাড়া কাউকে সর্পে দংশন করলে এ সালামটি পড়ে দৃষ্টস্থানে দম করলে এবং একটু থু থু লাগিয়ে দিলে আল্লাহ্ রহমতে বিষের যা إِبْرَاهِيمَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- ইবর-হিম। অর্থ: ইব্রাহিমের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং- ১০৯) এ সালামটিও সর্প এবং হিংস্র জন্তুর আক্রমণ হতে নিরাপত্তা বিধানকারী। 81 سَلَامٌ عَلَى مُوسَى وَهَارُونَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- মু-সা ওয়া হারু- ন। অর্থ: মূসা ও হারুনের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং-১২০) কোন যাদুগ্রস্ত ব্যক্তিকে অত্র সালামটি সাতবার পড়ে ও প্রতিবার পানিতে দম করে ঐ পানি পান করাবে এবং সাতদিন এ আমল করলে ইনশাআল্লাহ ঐ ব্যক্তি যাদুর প্রভাব মুক্ত হবে। উচ্চারণ: সালা-মুন আলা- ইলইয়াসি-ন অর্থ: ইলিয়াসের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। (সূরা-আস ছাফফাত, আয়াত নং-১৩০) উল্লিখিত সালামটি মনে মনে সদা-সর্বদা পাঠ করলে আল্লাহ্ রহমতে সে বেহেশতবাসী হবে। ৬। سَلَامٌ عَلَيْكُمْ طِبْتُمْ فَادْخُلُوهَا خَالِدِينَ উচ্চারণ: সালা-মুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খলিদি-ন। অর্থ: তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা সুখে বসবাসের জন্য জান্নাতে প্রবেশ করো। (সূরা-আয যুমার, আয়াত নং-৭৩) উল্লিখিত সালামটি সদা-সর্বদা পাঠ করলে আল্লাহর রহমতে পরকালে সে বেহেশতে গমন করবে। ফেরেশতাগণ পরম আদরে ও সম্বর্ধনা সহকারে তাকে বেহেশতে এগিয়ে নেবে এবং তার জন্য বেহেশতে নানারূপ সুখ-সম্ভোগের ব্যবস্থা করে দেবে। سَلَامٌ هِيَ حَتَّى مَطْلَعِ الْفَجْرِ উচ্চারণ: সালা-মুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর্। অর্থ: এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। (সূরা- আল ক্বদর, আয়াত নং-৫) যে কেউ এশার নামাযের বাদে অন্ধকারে বসে পাক-পবিত্র অবস্থায় এ সালামটি এক হাজারবার পাঠ করবে এবং একাধারে সাত দিন এ আমল বজায় রাখবে। আল্লাহ্ রহমতে সে ইহ-পরলৌকিক সর্বরকম কল্যাণ এবং মঙ্গল লাভ করবে। তার দুঃখ- কষ্ট বিদূরীত হবে। যে ব্যক্তি উল্লিখিত সাতটি সালাম একসাথে সদা-সর্বদা পাঠ করবে, আল্লাহ তাআলার অসীম কৃপায় সে যাবতীয় রোগ- ব্যাধি হতে নিরাপদ থাকবে। এছাড়া শত্রুর শত্রুতা, যাদু-টোনা এমন কি অসৎ জ্বিন- পরীর আক্রমণ হতেও সে হেফাজতে থাকবে। আনাস বিন মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) সোমবার নবুয়তপ্রাপ্ত হয়েছেন। আর আলী (রা.) মঙ্গলবার নামাজ আদায় করেছেন। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৭২৮) মঙ্গলবারের অসংখ্য আমলের মধ্য এই আমল খুবই পরিক্ষিত, কোরআন শরিফের ৭ সালাম ১) সূরা ইয়াসিন এর ৫৮ নং আয়াত। ২) সূরা সাফফাত এর ৭৯ নং আয়াত। ৩) সূরা সাফফাত এর ১০৯ নং আয়াত। ৪) সূরা সাফফাত এর ১২০ নং আয়াত। ৫) সূরা সাফফাত এর ১৩০ নং আয়াত। ৬) সূরা ফুরকান এর ৬৩ নং আয়াত। ৭) এবং সূরা কদর এর ৫ নং আয়াত। কেউ যদি যে কোন নিয়তে এই আমলটি করে সাথে সাথেই ফল পাবে ইনশাআল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম আল্লাহর কাছে অনেক কিছু চায়, মানুষ হিসাবে কি চাওয়ার কমতি তাকবে। হে আল্লাহ আপনি আমাকে সহ সকল মুসলিম জাতিকে হেদায়েত দান করুক আমিন এবং মসজিদুল আল আকসাকে রক্ষা করুন আমিন আমিন সুম্মাআমিন
আল্লাহ তুমি আমাদের সকল পেরেশানি দুর করে দাও আল্লাহ তুমি আমাদের সকল গুনাহ মাফ করে দাও আল্লাহ আল্লাহ তুমি আমাদের সাহায্য করো আল্লাহ তুমি আমাদের সর্বদা সাহায্য করো আল্লাহ তুমি আমাদের একা ছেড়ে দিওনা আল্লাহ তুমি আমাদের নেক আশা গুলো পুরন করে দাও আল্লাহ তুমি আমাদের সাহায্য করে দাও আল্লাহ তুমি আমাদের একা ছেড়ে দিওনা আল্লাহ তুমি আমাদের সাহায্য করো আল্লাহ তুমি আমার সামী কাজ গুলো সঠিক ভাবে সম্পাদন করে দাও আল্লাহ তুমি আমার সামীকে সাহায্য করো আল্লাহ তুমি আমাদের জন্য একটুও সাহায্য করো আল্লাহ তুমি আমাদের জন্য একটুও সাহায্য করো আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন আমিন
ALLAH ei dua ousilai. ALLAH Apni amake sustoh neek hayat neek amol diye Sontan dan koren Ameen 🤲🤲😭😭 Sobai amar Jonno dua korben pls Amar kono sontan nai ALLAH jeno amake sustoh neek hayat dan kore Sontan dan koren..... Bola toh jai na.. kar Dua Allah kobol kore felen......pls sobar kase amar chawa..😭😭😭😭
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বরকাতুহ, কেমন আছেন সবাই,, আমি একটা বিপদে পরেছি,,, বিপদ এখনো শেষ হয় নাই ,,, আবার একটা বড় অপারেশন হইছে এইটা হল ২য় বিপদ,,,তার পর ও আল্লাহ আমাকে বাচিয়ে রাখছেন,,,সেই কারনে শুকরিয়া আদায় করে বলি আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যার ভালো চান তাকে বিপদ দিয়ে পরিখ্যা করেন,,,,সবাই দোয়া করবেন আমার জন্য
হে। আল্লাহ আমার স্বামী সৌদি আরব প্রবাসী অনেক টাকা ঋণ করে গেছেন আমাদের ঋণ এখন পরিশোধ হয় নাই এক বছর দুই মাস, তিনি এখন বেলাইন আর এখন, আর কোন যোগাযোগ নেই আল্লাহ আমার খুব চিন্তা হয় আল্লাহ আমি আপনার কাছে সাহায্য চাই হে আল্লাহ আপনি মহান