বনী আমিন আস্তে আস্তে ব্যান্ড থেকে ভ্যান হয়ে যাচ্ছে। আর ঠিকই বলেছেন কথা বলার style বাংলাদেশের মেথর পট্টির মেথরদের মতো । আস্তে আস্তে এই মেথরের চেহারা ফুটে উঠবে।
স্যার আপনি সমগ্র পৃথিবী ঘুরে আপনার যে কষ্ট মধুর অভিজ্ঞতা হয়েছে তা নিয়ে যদি একটি বই লিখতেন তাহলে খুবই ভালো হয়,আমার তো সাধ্য নেই তাই আপনার চোখেই বিশ্ব দেখছি,আপনি খুব ভাগ্যবান স্যার আপনার কোন তুলনা হয় না,আমি সুব্রত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য থেকে আপনার মঙ্গল কামনা করছি
খুবই অনুসূচনা হয় আপনার মত গীবতবাজকে এক সময় প্রশংসা করেছি। পরচর্চা, বিশেষ করে ব্যক্তি চর্চা, আপনার ভিডিওর মূল প্রতিপাদ্য। আপনার উপস্থাপনা যতই সুন্দর হোক, আপনি যতই স্মার্ট হোক না কেনো, আপনি যে বিচ্ছিন্ন হাতিয়া দ্বীপের লোক, সেটা বেস বোঝা যায়। বিভিন্ন দেশ ঘুরে যে ভিডিও করছেন, দয়া করে সেটার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকুন, ব্যক্তি চর্চা পরিহার করুন।
এটার বাংলা উচ্চারণ শুনলেই বুঝা যায় এটা মেথর শ্রেনীর। 😁 এটার প্রসংশা কি করে করেন যে নিজেই এক ভিডুতে বলেছে একসময় টাকলা মুরাদের ব্যবহার করা কন্ডম পরিষ্কার করতো সামান্য কয়টা টাকার জন্য। 🤔 টাকলা ক্ষমতার থেকে চলে যাবার পর এসব বলেছে, আগে বলেনি, আগে তো খালি টাকলার ওটা চাটতো। 😁 আগে বললে টাকলা মুরাদ ওর ওটা ওর পিছন দিয়ে ঢুকিয়ে দিতো। 😁😁😁
আমি আপনার ভিডিও গুলো যত দেখি তত অবাক হই।এত সুন্দর করে অপ্রিয় সত্য গুলো বুক ভরা সাহসের সাথে আজ পর্যন্ত বলতে দেখিনি কাউকে। সেলুট স্যার আপনার এমন সাহসের ধারা অব্যাহত থাকুক এই কামনা করি।
এই প্রথম শনলাম,এই তত্বটি।একজন স্বনামে ধন্য সাহিত্যিকের বিরুদ্ধে। হয়তো নিজের ভিডিও ভাইরালের জন্য। অতি জগন্য মানসিকতা। ব নি আমিন যে কামুক,তার ভিডিও, ব্লগগুলো প্রমান দিয়ে যায়।
এখানে কিছু কমেন্ট পড়ে দেখলাম, কোনো কোনো মানুষের সামনে সত্য ও সঠিক তথ্য আসলেই তিতো লাগে ,গাঁয়ে জালা পোড়া করে।তার মানে সে সঠিক পথে সে নেই। আপনি চালিয়ে যান স্যার, শুভকামনা রইলো।
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না। অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়। বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই। কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত। ১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই- এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন। ২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে। ৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর। বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!! দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।!!!
ধন্যবাদ /বণি আমীন ভাই অপ্রিয় সত্যকথা বলার জন্য। আর উপদেশ শিক্ষ্যনিয় কিছু বিষয়ের উপর আলোকপাত করার জন্য আরও একবার ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রৈলো। (🇧🇩🇧🇩🇧🇩🤲🤲🤲)।
স্যার আমি তো আপনার ভিষন ভিশন,, জীবন সার্থক করে ঘুরে ঘুরে ঘুরে,,,ও ভীষণ ভীষন ভীষন সুন্দর।। সত্যি বলছি,,, আপনার জন্য শুভকামনা। ইন্ডিয়া।।(বি দ্রঃ স্যার, আপনি কি আমার ম্যাসেজ পড়বেন?আর আমি খুশি হতে পারি আপনার লাইক দেখে।)
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না। অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়। বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই। কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত। ১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই- এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন। ২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে। ৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর। বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!! দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।!
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না। অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়। বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই। কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত। ১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই- এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন। ২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে। ৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর। বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!! দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।!
আমি প্রথম শ্রেনীর ছাত্রাবস্থায় '৭১ সালে আগত পাঞ্জাবি মিলিটারী হাত থেকে বাঁচতে। প্রাইমারীর অন্য ছাত্রদের সাথে স্কুল থেকে অদূরের বলাই বাগানে পলায়ন করেছিলাম। এছাড়া আমরা ছেলেবেলায় বলাইয়ের ডাল দিয়ে ড্যাং/ডান্ডি বা ডাংগুলি খেলার লাঠি ও ড্যং(গুটি) বানাতাম। অতি প্রাচীন ভারতবর্ষের এই খেলাটা সংস্থার করে ইংরেজরা ক্রিকেট খেলা বানিয়েছেন জানা যায়। বলাইয়ের লাঠি হালকা ও ধ্যাতা এবং ফুলগুলো চমৎকার।
অভিধান চর্চার যে আনন্দ, সকলে তা উপভোগ করতে পারে না। যে পারে, সে অনেক কিছু অর্জন করে। তার সেই অর্জন তাকে বহুগুণ আনন্দিত ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলে। হুমায়ুন আহমেদ প্রসঙ্গে যখন বলছিলেন, তখন আমার "ললিতা" উপন্যাসের কথা মনে পড়ে গেল।
আমি আপনার ভিডিও অনেক আগে থেকেই দেখি কিন্তু মাঝে মধ্যে বিরতি দেই। ফরহাদ ভাই আমার গ্রামের, কয়দিন আগে ওমরা করতে আসছিলো, আমার সাথে এবং আমার ভাইয়ের সাথে দেখা হইছে। বনি স্যার যদি কখনো সৌদিতে আসেন, তখন দেখা করবো ইনশাআল্লাহ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু জাযাকাল্লাহ খাইরান দোয়া অবিরাম। সমষ্টি গত বেপার গীবত না। এইটা বলা আপনার মত যৌগ্য ব্যক্তির কর্তব্য।।দঃ হালি শহর বন্দর টিলা চট্টগ্রাম থেকে মোজাফফর
বনি আমিন ভাইয়া, আলালামুআলআইকুম । শুভ সকাল । আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি ! আশা করি আপনার পরিবার সহ সবাই ভার আছে আপনার ভিডিও দেখে আমি অভিভুত ! সত্যাই আপনার প্রশংশা করলে মনে হয় আপনাকে চোট করা হবে । এই ভাবে বাংলার দামার ছেলে বনি ভাই পোরু তৃভুবন গুরে আমাদেরকে অনেক কিছু না জানা ও অজনা আপনার কাছে জানতে ও শিখতে পারি , ধন্যবাদ আপনাকে
কারো দোষ নিয়ে সমাআলোচনা করা ঠিক না এটা ইসলাম সমর্থন করেনা। আপনি দেশ ভমন করছেন সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করলে আমরা হয়তো অনেক কিছু জানতে পারবো শুভকামনা রইলো ভালো থাকবেন
সমস্যাটা হলো বসুন্ধরা সহ অন্যান্য কোম্পানি ও গ্রুপ অব কোম্পানি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মাফিয়া গ্যাং যাদের নিজস্ব অবৈধ টাকা দিয়ে পালা গুন্ডা, নেতা, এমপি, পুলিশ বাহিনী আছে এবং এসকল কোম্পানির মালিকগণ সরকারকে উল্টো ভয় দেখায় কারণ এদের আত্মীয় স্বজনেরা আবার মন্ত্রী, এমপি, আমলা, বড় বড় সন্ত্রাসী তাই সরকার যে দামই বা নিয়ম নির্ধারণ করুক না কেন তারা এগুলোর কোন তোয়াক্কাই করে না। অর্থাৎ বাংলাদেশের সরকার হলো বেসরকারি কোম্পানি মালিকগণ এবং এদের এমপি, মন্ত্রী হলো এরা নিজেরাই ও এদের কর্মচারীরা হলো তাদের নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকার আজ বেসরকারিতে পরিণত হয়েছে। তানাহলে কিভাবে বেসরকারি কোম্পানী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমন আচরণ করে জাতির ও সরকারের সাথে এবং তারা এতো ক্ষমতা ও সাহস পায় কোথা থেকে যেখানে সরকারের দেওয়া নিয়ম কানুন ও নির্ধারিত দাম কে হেসে খেলে উড়িয়ে দেয়। বাংলাদেশ আজ মাফিয়া গ্যাং এর খপ্পরে। এর প্রধান দায়ী ব্যক্তি হলো বাংলাদেশ সরকার নিজেই। কেননা এমন দুটি প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে যেগুলো হলো বেসরকারি কোম্পানির দুর্নীতির সাথে উৎপ্রতভাবে জড়িত। ১। ICAB, কারওয়ান বাজার ও এর অধীনে ১৬৭টি CA firm। এবং এর সাথে যুক্ত সকল CA, FCA তকমাধারী। এবং এরা ঘন ঘন ব্যয়বহুল ট্যুর করে থাকে যখন বাংলাদেশের সমস্ত মানুষ কষ্টে থাকে। এখন প্রশ্ন হলো এদের টাকার উৎস কোথা থেকে আসে? আসুন জেনে নেই- এরা টাকার বিনিময়ে CA তকমা ও সার্টিফিকেট নিয়ে নিজেরাই CA firm খুলে নিজেই ঐ প্রতিষ্ঠানের CEO হয় এরপর শুরু হয় সরকারের ট্যাক্স মারার ধান্দা। অর্থাৎ কোম্পানি ও ব্যাংকের জালিয়াতির সাথে এরা উৎপ্রতভাবে জড়িত থাকে। এবং কয়েক বছর চাকরি করার পর CA তকমা নিয়ে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে শুরু করে সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া। এবং যখন সরকার তদন্ত করতে যায় আয়ের উৎস তখন এই ব্যবসার অজুহাত দেখায়। এই কারণে এরা সবাই চাকরির পাশাপাশি CA firm এর সাথে যুক্ত থাকে। এবং এরা সদস্য হয় ৩ লাখ টাকা দিয়ে এরপর শুরু হয় দুর্নীতি কারণ এই ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে সকল সদস্যদের দুর্নীতির অনুমতি দেওয়া হয় ICAB থেকে। খুঁজ নিয়ে দেখেন। ২। ICSB, বাংলা মোটর ও এর অধীনে যতগুলো কোম্পানি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান যুক্ত এবং যতজন CA, FCA তকমাধারী টাকার বিনিময়ে নিজেরাই সার্টিফিকেট বানায় এরা। এরাও ঠিক ICAB এর সদস্যদের মতো বাটপারি করে। ৩। ICMA, কাঁটাবন, এটাও সেই একই ধরনের প্রতিষ্ঠান যার সদস্যগণ বেসরকারি কোম্পানির ট্যাক্স ফাঁকির সাথে জড়িত। এবং এরাও চাকরির পাশাপাশি CA firm খুলে ও দুর্নীতি করে থাকে। যখন আয়ের হিসাব চাওয়া হয় তখন ব্যবসা বা CA firm এর মালিক বা এর সাথে যুক্ত থাকার কথা বলা হয়। অর্থাৎ বাংলাদেশ আজ পুরোপুরি মাফিয়া সিন্ডিকেট বা গ্যাং এর দখলে। সরকার কঠোর না হলে এদের কে নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। এবং এই তিন প্রতিষ্ঠানকে সাংবিধানিকভাবে বিলুপ্ত করা হোক যা হবে জাতির জন্য মঙ্গলকর। বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত, মাফিয়া মুক্ত, রাজনৈতিক বেশ্যামুক্ত, ও চিরজীবী হোক।!!!!! দয়া করে এটা সবার কাছে শেয়ার করুন।!!!!!
মৃত ব্যক্তি সম্পর্কে কথা বললে কোন সমস্যা নাই। আল্লাহ্ ফেরআউন সম্পর্কে কোরআনে বলেছেন। আবু লাহাবের ধ্বংস কামনা করেছেন এবং আমরা এখনো ধ্বংস কামনা করি। ধন্যবাদ আপনাকে । আমরা আপনাকে ভালোবাসি।❤