***শরীয়ার*** শাসনের সুশীতল ছায়ায় আসলে পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত হবে *ইনসাফ* (সাম্য ও ন্যায় বিচার) পূর্ণ। => থাকবেনা চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, ঘুষ-দূর্নীতি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি। => মানুষ পাবে ***ফ্রী অনৈতিকতা মুক্ত শিক্ষা ও চিকিৎসা*** ইত্যাদি। => সৎ, আলেম ও শিক্ষিতদের ***ইজ্জত বৃদ্ধি*** পাবে বহু গুণ। => পরিবারগুলো পাবে *সদস্য প্রতি ভাতা*। => ***যুবক-যুবতীদের দ্রুত বিবাহের*** পথ প্রশস্ত হবে। => বিধবা, তালাক প্রাপ্তদের সম্মানের সহিত হবে দ্রুত বিবাহ । => পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী (হত দরিদ্র, হিজড়া, প্রতিবন্ধী ইত্যাদি)পাবে ***ফ্রী খাদ্য, বাসস্থান, ভাতা*** ইত্যাদি। => হালাল ব্যবসা ও গবেষণার উৎকর্ষতায় জনগণ পাবে সল্প বা নামমাত্র মূল্যে *বিদ্যুৎ ও গ্যাস*, ***শৃঙ্খলা পুর্ণ ও টোল ফ্রী সড়ক*** এবং ***বাজার ব্যাবস্থা***, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও সুপার স্ট্রাকচার ইত্যাদি। => ***যাকাত*** ভিত্তিক অর্থব্যবস্থা দূর করে দিবে সকল সুদী ব্যবস্থা ও ট্যাক্স, বাড়াবে হালাল ব্যবসা ও কর্মসংস্থান। => উম্মোচিত হবে সাদাকা, => ***নৈতিক*** পুলিশ, প্রশাসন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে দূর হবে ঘুষ, দূর্নীতি, আমলাতন্ত্র, মাস্তানতন্ত্র, স্বজনপ্রীতি, দির্ঘসূত্রীতা, শ্রেণীতন্ত্র ইত্যাদি। => ভুমি বন্টন থেকে শুরু করে ভূমি নিয়ে সমস্ত নৈরাজ্য বন্দ হবে *শরীয়া*আইনের* প্রয়োগের মাধ্যমে। => দেশ ও জাতী রক্ষায় নিয়োজিত ***ব্যাক্তি ও বাহিনীগুলো*** হবে দুনিয়া ও আখিরাতে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। => নারী ও শিশুরা পাবে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা এবং বয়স্করা পাবে ***সম্মানী ভাতা***। আসুন ***শরীয়ার*** শাসনে আলোকিত করি নিজেকে, দেশ ও জাতীকে।
ইসলামের আইন যেদিন বাংলাদেশে চালু হয়ে জাবে সেদিন আমার মতো আর কতো মানুষ খুশি হবে সেই দিন টা কবে আসবে আল্লাহ যেনো সেই দিন টা দেখিয়ে আল্লাহ যেনো কবরে নেই।আমিন
***শরীয়ার*** শাসনের সুশীতল ছায়ায় আসলে পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত হবে *ইনসাফ* (সাম্য ও ন্যায় বিচার) পূর্ণ। => থাকবেনা চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, ঘুষ-দূর্নীতি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি। => মানুষ পাবে ***ফ্রী অনৈতিকতা মুক্ত শিক্ষা ও চিকিৎসা*** ইত্যাদি। => সৎ, আলেম ও শিক্ষিতদের ***ইজ্জত বৃদ্ধি*** পাবে বহু গুণ। => পরিবারগুলো পাবে *সদস্য প্রতি ভাতা*। => ***যুবক-যুবতীদের দ্রুত বিবাহের*** পথ প্রশস্ত হবে। => বিধবা, তালাক প্রাপ্তদের সম্মানের সহিত হবে দ্রুত বিবাহ । => পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী (হত দরিদ্র, হিজড়া, প্রতিবন্ধী ইত্যাদি)পাবে ***ফ্রী খাদ্য, বাসস্থান, ভাতা*** ইত্যাদি। => হালাল ব্যবসা ও গবেষণার উৎকর্ষতায় জনগণ পাবে সল্প বা নামমাত্র মূল্যে *বিদ্যুৎ ও গ্যাস*, ***শৃঙ্খলা পুর্ণ ও টোল ফ্রী সড়ক*** এবং ***বাজার ব্যাবস্থা***, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও সুপার স্ট্রাকচার ইত্যাদি। => ***যাকাত*** ভিত্তিক অর্থব্যবস্থা দূর করে দিবে সকল সুদী ব্যবস্থা ও ট্যাক্স, বাড়াবে হালাল ব্যবসা ও কর্মসংস্থান। => উম্মোচিত হবে সাদাকা, => ***নৈতিক*** পুলিশ, প্রশাসন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে দূর হবে ঘুষ, দূর্নীতি, আমলাতন্ত্র, মাস্তানতন্ত্র, স্বজনপ্রীতি, দির্ঘসূত্রীতা, শ্রেণীতন্ত্র ইত্যাদি। => ভুমি বন্টন থেকে শুরু করে ভূমি নিয়ে সমস্ত নৈরাজ্য বন্দ হবে *শরীয়া*আইনের* প্রয়োগের মাধ্যমে। => দেশ ও জাতী রক্ষায় নিয়োজিত ***ব্যাক্তি ও বাহিনীগুলো*** হবে দুনিয়া ও আখিরাতে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। => নারী ও শিশুরা পাবে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা এবং বয়স্করা পাবে ***সম্মানী ভাতা***। আসুন ***শরীয়ার*** শাসনে আলোকিত করি নিজেকে, দেশ ও জাতীকে।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...///////////////////////
***শরীয়ার*** শাসনের সুশীতল ছায়ায় আসলে পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত হবে *ইনসাফ* (সাম্য ও ন্যায় বিচার) পূর্ণ। => থাকবেনা চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, ঘুষ-দূর্নীতি, চাঁদাবাজি ইত্যাদি। => মানুষ পাবে ***ফ্রী অনৈতিকতা মুক্ত শিক্ষা ও চিকিৎসা*** ইত্যাদি। => সৎ, আলেম ও শিক্ষিতদের ***ইজ্জত বৃদ্ধি*** পাবে বহু গুণ। => পরিবারগুলো পাবে *সদস্য প্রতি ভাতা*। => ***যুবক-যুবতীদের দ্রুত বিবাহের*** পথ প্রশস্ত হবে। => বিধবা, তালাক প্রাপ্তদের সম্মানের সহিত হবে দ্রুত বিবাহ । => পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী (হত দরিদ্র, হিজড়া, প্রতিবন্ধী ইত্যাদি)পাবে ***ফ্রী খাদ্য, বাসস্থান, ভাতা*** ইত্যাদি। => হালাল ব্যবসা ও গবেষণার উৎকর্ষতায় জনগণ পাবে সল্প বা নামমাত্র মূল্যে *বিদ্যুৎ ও গ্যাস*, ***শৃঙ্খলা পুর্ণ ও টোল ফ্রী সড়ক*** এবং ***বাজার ব্যাবস্থা***, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ও সুপার স্ট্রাকচার ইত্যাদি। => ***যাকাত*** ভিত্তিক অর্থব্যবস্থা দূর করে দিবে সকল সুদী ব্যবস্থা ও ট্যাক্স, বাড়াবে হালাল ব্যবসা ও কর্মসংস্থান। => উম্মোচিত হবে সাদাকা, => ***নৈতিক*** পুলিশ, প্রশাসন ও বিচার ব্যবস্থার মাধ্যমে দূর হবে ঘুষ, দূর্নীতি, আমলাতন্ত্র, মাস্তানতন্ত্র, স্বজনপ্রীতি, দির্ঘসূত্রীতা, শ্রেণীতন্ত্র ইত্যাদি। => ভুমি বন্টন থেকে শুরু করে ভূমি নিয়ে সমস্ত নৈরাজ্য বন্দ হবে *শরীয়া*আইনের* প্রয়োগের মাধ্যমে। => দেশ ও জাতী রক্ষায় নিয়োজিত ***ব্যাক্তি ও বাহিনীগুলো*** হবে দুনিয়া ও আখিরাতে বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। => নারী ও শিশুরা পাবে সম্পূর্ণ নিরাপত্তা এবং বয়স্করা পাবে ***সম্মানী ভাতা***। আসুন ***শরীয়ার*** শাসনে আলোকিত করি নিজেকে, দেশ ও জাতীকে।