উনি যা বলছেন তা ১০০% accurate. সরকারের যারা সিন্ডিকেট শেষ করতে চাইছেন। এইটাই একমাত্র পথ। সরকারী ব্যাংকগুলো কল মানির জন্যে ব্যবহার না করে উৎপাদক খামারিদের প্রনোদনা দেয়ায় তাদের ব্যবহার করুন।
আসল কথা বলেছেন। সরকার যেভাবে চেষ্টা করছে, তাতে সাধারণ জনগন তেমন সুবিধা পাবে না। কৃষি পণ্যের অর্থাৎ সবজির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। প্রান্তিক চাষিরা কোনোভাবেই পেরে উঠছে না।😥😥
বাংলাভিশন কে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন প্রতিবেদন করার জন্য, ❤❤ আমরা এমন প্রতিবেদন দেখতে চাই। আমরা ভুড়িওয়ালা বিশিষ্ট অধ্যাপক গনদের দেখতে চাই না। আর শেষ কথা বাংলাভিশন কে বলছি, এই ভাইয়ের জানের সমপূর্ন নিরাপত্তা দেয়ার জন্য তার পরিবার সহ।
যারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন,আপনারা প্রথমে যাচাই করেন একবস্তা খাদ্য উৎপাদন করতে কোম্পানির কতটাকা খরচ পড়তে পারে।তার ভিত্তিতে প্রতি বস্তা খাদ্যের দান নির্ধারণ করে দেন।এই নিয়ম না মানলেই বড় ধরনের জরিমানা করেন,সাথে দীর্ঘ মেয়াদি জেল,আর জনসম্মুখে প্যাদানি দেয়া হউক
১০০% সত্য ও ঠিক কথা বলেছেন। খাদ্যের দাম ও মুরগির বাচ্চার দাম না কমালে প্রান্তিক পর্যায়ের খামার গুলো আরো বন্ধ হয়ে যাবে। গত চার মাস থেকে খামারিরা লোকসানের মধ্যে আছে। কোম্পানিগুলোর কন্টাক্ট খামার বন্ধ করতে হবে। তবেই ডিম ও মুরগির দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।
জনাব এংকর! যখন লাগাম প্রান্তিক খামারিদের হাতে যাবে তখন আর সিন্ডিকেশন হবে না বরং চাহিদা-ও-যোগান দাম নির্ধারণ করবে তাই আপনার যে প্রশ্ন "এখন তো ২,৪ জন কর্পোরেট কে নিয়ন্ত্রন করা যায় তখন অসংখ্য খামারিকে নিয়ন্ত্রন সরকার কিভাবে করবে" এটা অমূলক। বিসাইডস, খামারির সংখ্যা কনল কেন এটা খতিয়ে দেখা দরকার। পরিশেষে, আপনার এই প্রান্তিক প্রতিনিধিকে স্টুডিওতে নিয়ে এসে প্রক্রিত চিত্র বের করার চেষ্টা কে সাধুবাদ জানাই।
এই ভাই যা বলছে সব কথা গুলি সত্যি।খামারি সংখ্যা বাড়াতে হবে তাহলে কর্মসংস্থান বাড়বে আপর দিকে কর্পোরেট কম্পানির সিন্ডিকেট ভেঙ্গে যাবে।প্রধান উপদেষ্টার উচিৎ এই কথা গুলো মেনে নেয়া।
বাংলাভিশনকে অনুরোধ করবো বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য আপনারা অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন কার হাতে সিন্ডিকেট কে নিয়ন্ত্রণ করে কিভাবে এসব ব্যবসায়ীরা এত সাহস পাই বা একটা দেশের সরকারকে আঙ্গুলি দেখাতে পারে
মুরগির খাদ্যের দাম অতিরিক্ত বেশি, বস্তা প্রতি অন্তত ১৫০০ টাকা কমাতে হবে। আর বতর্মান বাচচার দাম ৬০টাকা, এ ভাবে দেশ চলতে পারে না। এর পরিবর্তন ঘটাতে হবে। খাদ্য, বাচ্চা, ঔষধ দাম কমালে, ডিম,মুরগির দাম এমননিতেই কমে যাবে ।
উৎপাদন কারি ও পোলট্রি খাদ্য নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে ডিম এবং মুরগির দাম নিয়ন্ত্রিত হবে। খুচরা বাজারে গিয়ে ব্যবসা য়ির জরিমানা করলে বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে না।
আপনারা খামারিরা সব বুজেন তাইলে কেন নিজিস্ব উদ্যগে বাচ্চা উতপাদন বা খাদ্য উতপাদনে যাচ্ছেন না ? পেরেন্টস মুরগী দিয়া এক গ্রুপ বাচ্চা উতপাদন করেন আরেক গ্রুপ বাচ্চা বিক্রি করেন আরেক গ্রুপ খাদ্য বানান আরেক গ্রুপ মুরগি পালেন ? সল্প পরিশরে শুরু করে দিন ?