ড্রাইভার আবেদ আলী সম্পর্কে যে চা*ঞ্চল্যকর তথ্য জানালেন পিএসসি চেয়ারম্যান | Exclusive interview 

চেয়ারম্যান কে রিমান্ডে নেওয়া হোক।

উনি নিজেকে বাচাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছেন

এই লোকটাকেও সন্দেহ জনক মনে হচ্ছে

নিজেকে বাঁচানোর জ‍ন‍্য কত কৌশল!

আপনি প্রশ্নের রং মেলাতে পারছেন না! ২ নং সেট নীল রং এর। যেটাতে আমি পরীক্ষা দিয়েছি। রং এর সামান্য ভিন্নতা হয়েছে ক্যামেরার কারণে। কিন্তু এই রং কেই হাতিয়ার বানালেন! অদ্ভুত!

এই চেয়ারম্যানকেও লাড়া দিয়ে দেখা হোক!

এই চেয়ারম্যানের দুর্নীতির আমলনামা খতিয়ে দেখা হোক

এই লোক টাকেও বাটপার মনে হচ্ছে

বাকি ১৬ জন তো আপনার পরিচিত তা স্বীকার করেন?

নিজের চাকরি না বাঁচিয়ে আপনি চাইলে যুগান্তকারী কাজ করে যেতে পারেন। দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া বা অভিযোগ অস্বীকার করলে আপনি পার হয়ে যাবেন। কিন্তু দেশবাসী আপনাকে ভালোবাসবে না। just another chairman হবেন আপনি। কিন্তু দেশকে ভালো এসে যদি এই প্রশ্নফাঁসের বিষয়টা স্বীকার করে সবার মুখোশ উন্মোচন করেন, তাহলে আজীবন দেশের মানুষ আপনাকে মনে রাখবে। এতে সাময়িক আপনার অসুবিধা হবে কিন্তু মানুষের ভালোবাসা আপনাকে সব কিছু থেকে উপরে নিয়ে যাবে।

২০১৫ সালে আবেদ আলী বরখাস্ত হলেও তার প্রেতাত্মা তো রয়ে গিয়েছিল পিএসসিতে! দায় এরাবেন কিভাবে?

এই চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে তদন্ত হওয়া উচিত।

লোকটা মিথ্যা বলছে। সত্য প্রমাণের জন্য এর ওর থেকে তথ্য নিয়ে বুঝাতে চাইছেন উনি এইসবে বিচলিত।

মোবাইলে কালার পরিবর্তন হয়।একটা প্রশ্ন হলো ড্রাইভার কে ছিলেন এবং তার নাম কি আর একটা প্রশ্ন হলো সাংবাদিক তো ঠিক বলছে ৫ জন তো আপনার অফিসের তাহলে আবেদ আলীও এই অফিসের উনি সাফাই গাইছে।

যখন থেকে ড্রাইভার ধরা পড়ল সেদিন থেকে উনি উঠে পড়ে লাগসে যে প্রশ্ন ফাঁস ই হয়নাই

অনসরে গেলেও যে যোগাযোগ হবে না এটা বরং অস্বাভাবিক! এনাকে উচিত সিআইডির হাতে তুলে দেয়া

সবাই জড়িত হয়ে কাজ করেছে।

চুরে কি চোরের বিচার করতে পারে

উনি ভীষণ চেষ্টা করছেন শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে। প্রশ্ন না পেলে মানুষ ফাও টাকা দেয়।

প্রশ্ন যে ফাঁস হয়েছে এবং ফাসকারীরা ও দায় স্বীকার করেছে public service Commission এর কর্মচারীরা...এতে psc চেয়ারম্যান দায় এরিয়ে যাওয়া সম্ভব না এবং সাধারণ মানুষের একটা কমন sence আছে এত উলট পালট বুঝিয়ে কী লাভ...

সবার আগে ইনারে রিমান্ডে নেওয়া হোক........

প্রশ্ন ফাঁসের পদ্ধতি স্মার্ট করা প্রয়োজন পি এস সির।

তাহলে উনি কাঁপছেন কেনো?

সরিষার মধ্যে ভূত কাক্কু এ চেয়ারম্যান কে রিমান্ডে নেওয়া দরকার

জনাব যেভাবে লেপন কথন শুরু করেছেন বোধ করছি তিনি পিএসসিকে ফেরেশতা প্রমান না করে ছাড়বেনা। আর বলে কাজ কি প্রাথমিকের প্রশ্ন ফাস হয়েছে ১০০% প্রমান থাকা সত্ত্বেও হলোটা কি?

আপনাকে পদত্যাগ করতে হবে। পুলিশ ,তদন্ত করবে। আপনি তদন্ত করার কে?

সবাই ভাগ পাইতো।।। এত বড় ঘোটনা উনি জানতো না এটা কেমনে সম্ভব। বিশেষ করে মনত্রীদের সহকারী নিয়োগটা ফাজলামো।

ইনশাআল্লাহ আশা করা যাচ্ছে এনাকেও সামনের দিকে দেখা যাবে

ঘুচিয়ে সাজিয়ে মিথ্যা বলে। উনার সম্পদের খোজ নেওয়া হউক।

চেয়ারম্যান সাহেব কে সাৱে হাজার শুভেচ্ছা জানাতেই হয়! মনে হচ্ছে চেতনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন,,,,

অফিসের সঙ্গে তার কোন যোগাযোগ নাই, এই সুযোগটাই এই ড্রাইভার এবং অফিসের অন্যান্যরা কাজে লাগিয়েছে !!! কারণ প্রথমেই তাকে কেউ সন্দেহ করবেনা। তার জন্য পি.এস.সির গোপন রাস্তা খোলাই ছিল। তা না হলে এই অপরাধ করতে পারতোনা।

এনার মধ্যে ঝামেলা থাকতে পারে।

স্যার, আপনি যখন এই সাংবাদিকদের সামনে কথা বলছিলেন তখন অনেক কথাই আপনার ত্রুটি বিচ্যুতি গলদ ভয় সূচক ছিল । আপনার কাছে বিনীতভাবে 🙏অনুরোধ করছি, আপনি যেই সব কথা বলেছেন সেইগুলো আমরা যেভাবে দেখছি আপনিও সেই ভাবে দেখুন তবেই বুঝবেন আপনি কি বলেছেন।

নিজে বাঁচলে বাপের নাম 😂😂😂😂😂

পি এস সির চেয়ারম্যান মহোদয় এর নিকট সবিনয় অনুরোধ অভিযোগটি নিরপেক্ষ তদন্তের ব্যবস্থা নিন । কারণ বিষয়টি স্পর্শ কাতর এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এই নিয়োগ পরীক্ষার সাথে ওতোপ্রোতো ভাবেই জড়িত ।

সবাইকে আইনের আওতায় আনা হোক ❤❤

প্রশ্ন ১- উনি ১৫ সালে বরখাস্ত হয়েছেন মানলাম, কিন্তু প্রশ্ন ফাঁসের সাথে আবেদ আলী একা জড়িত নয়, বাকী আরও ৫ জন উপপরিচালক যারা এখনো কর্মরত আছেন এবং তারা আপনার অধীনে এখনো আছেন?? তাদের বিষয়ে কি বলবেন? তারা যেহেতু প্রশ্ন ফাঁসের সাথে জড়িত তাহলে কি দাবি করছেন তারা আগে করতো, এখন আর করেন না???

তলে তলে সম্পর্ক থাকাটাই স্বাভাবিক।

চেয়ারম্যানের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স চেক করা হোক

ভাইভা বোর্ড চিন্তা করলে ওনি এবং অন্যান্য সদস্যের যে হারে ভয় লাগে ।আজ ওনার অসহায়ত্ব আমায় নির্বাক করেছে...

ড্রাইভার ছিল না কিন্তু বিসিএস এর মত স্নেনসেটিপ প্রশ্ন তার কাছে গেল কিভাবে।।

চোরে চোরে খালাতো ভাই

সকল শ্রেনীর পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হচ্ছে

আপনার কাছে প্রশ্ন: 1 ) আবেদ আলী কেন স্বীকারোক্তি দিলো যে, সে প্রশ্ন ফাঁস করে টাকা উপার্জন করেছে ( কিন্তু আপনি যথেষ্ঠ সন্দিহান প্রশ্ন ফাঁস এর বিষয়ে ) 2) সে প্রশ্ন ফাঁস এ জড়িত ছিল বলেই তো তার চাকরি গিয়েছিল ( আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারেন প্রশ্ন ফাঁস কোনো একক ব্যাক্তির কাজ হতে পারেনা। এখানে সিন্ডিকেট এর বিষয় থাকে । তাহলে পুরো সিন্ডিকেট টা চিহ্নিত করা জরুরি বলে নিশ্চয়ই বিশ্বাস করেন। ) 3) দেশ যখন দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে তখন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নিঃছিদ্র ফায়ার ওয়াল ভেদ করে কোটি কোটি টাকা গায়েব হয়ে যায় তখন PSC এর বিষয়ে কি চিন্তার বিষয় থাকতে পারেনা ? আপনার কোনো দোষ নেই আপনি জড়িত না সব ঠিক আছে কিন্তু PSC is protected all the way its MAY not correct. আবেদ আলি এত বড় অভিযোগ মাথায় নিয়ে দিব্যি হাওয়া খেয়ে বেড়াচ্ছে ! কিভাবে ! তাকে তো দেশের সবচেয়ে কঠিন রিমান্ডের আওতায় আনা উচিত ছিল। এর আগে আমরা দেখেছি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের DG এর গাড়ির ড্রাইভার কিভাবে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। যাই হোক আমরা চাই খারাপ লোক গুলো ধরা পড়ুক। সে যে অফিসেরই হোক। দেশটা রাহু মুক্ত হোক।

ক্যামেরার কারণে কালার এর ভিন্নতা

চোর ধরতে , চোর দিয়ে , চোরের কমিটি গঠন। হা হা হা হা হা হা হা হা হা !

রং এ কি আসে যাই ফটোকপি/হাতে লেখা হলে কি সেটাকে প্রশ্নপত্র ফাস বলা যাবে না?🤔🤔

আমার ধারণা এই ডাইভারের সাথে চেয়ারম্যান জড়িত আছে

ওয়েবসাইটে তার নাম তাহলে কে দিল?

ভাই, খুবই স্বল্প পরিসরে অনেক ভাগথেকেই পিএসসি তে দূর্নীতি হ য়। আমার জানামতে ১৫ তম ও ১৭তম বিসিএস এ দূর্নীতিঘয়েছে

এই সবগুলোকে বহিষ্কার করা হোক পেয়েছি সাটাই ঘরে নতুন চেয়ারম্যান সহ নতুন কিছু দেওয়া হোক

ফাঁস হওয়া প্রশ্নে যারা চাকরি পেয়েছেন তাদের কী হবে?

সন্দেহ জনক কথাবার্তা..,.

এশিয়া রোমানের সম্পত্তি ব্যাংক একাউন্ট সুজনের ব্যাগ অ্যাকাউন্ট তেমন কমিশনের করা প্রয়োজন

হ্যাঁ বুঝতে পেরেছি, আপনারা ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানেন না।

আবেদ আলী যদি চেয়ারম্যানের গাড়ির ড্রাইভার নাই থেকে থাকেন তাহলে বরখাস্তের কথা কেন আসতেছে 😮😮😅😅

এত কেউ জড়িত আর চেয়ারম্যান স্যার জানেন না এটা মেনে নেওয়া কষ্টকর

জনাব একটা প্রবাদ প্রচলিত আছে যে, "যাহা রটে কিছু না কিছু বটে "

দুই জনের কথায় মিথ্যা আছে, এক জন বলতেছে সে ড্রাইভার ছিলো ১৫ বছর আগে আর একজন বলতেছে সে ২০১৫ সালে বরখাস্ত করা হয়েছে এ আবার কোন ১৫ ১৫ খেলা😂😂😂😂

This chairman should be taken into remand

উনার কথাবার্তা সৌন্দর্যজনক উনি নিজেকে বাঁচানোর জন্য এরকম কথা বলতেছে

দারুন খেলা 2015 সালে বরখাস্ত ব্যক্তি এখন ওনার বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তাহলে খারিজ। পুলিশের অকারন হয়রানি বন্ধ হবে অতি শীঘ্রই।

বরখাস্ত হ‌লেও আপনার অ‌ফি‌সের কা‌রো সা‌থে তার কা‌নেকশন থাকা কী অস্বাভা‌বিক ?

আবেদ আলী কার ড্রাইভার ছিল সেটা কি জানা গেল?

দেখে মনে হচ্ছে এই লোক ও আবেদ আলীর সহযোগী, এর সম্পদ অনুসন্ধানে করা হোক

ওর মধ্যে ঝামেলা আছে।

নীল রং এর যে প্রশ্নপত্রটি দেখা গেল ওনার হাতে সেটি ক্যামেরায় কালার কিছুটা পরিবর্তন আসতেই পারে। মোবাইলে দেখানো কালারের প্রশ্নপত্রটি আমার কাছে নীল কালারেরটাই মনে হচ্ছে

সি সি ক্যামেরা চেক করা হোক।সে এখানে আসা যাওয়া করত কিনা? যদি আসা যাওয়ারবপ্রমান পাওয়া যায়,তাহলে এই ভদ্রলোককেওজিজ্ঞাসাবাদ করা যেতে পারে

সে কিছু জানেনা সে জানার দরকারও মনে করে নাই।অথচ সে চেয়ারম্যান।

এই চেয়ারম্যান এর সম্পদের বিষয়ে খোঁজ খবর নেয়ার জন্য সাংবাদিক ভাইদের বিনীত অনুরোধ করছি ধন্যবাদ।

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার আগে কীভাবে অভিযুক্তদের বরখাস্ত করে? আগে অপরাধ প্রমাণিত হতে হবে না?

অনেকেইতো দায় স্বীকার করেছেন তারপরেও আপনি এড়িয়ে যাচ্ছেন কেন?

আমি সিওর এই লোক জরিত

এদের লজ্জা বলতে কিছুই নেই। এই ব্যক্তি নিজেই ম্যাকানিজম করছে। এর আমলনামা দেখা হোক।

আদালতে স্বীকার করেছে। সাফাই দিচ্ছেন

সোহরাবের সব যুক্তি বেনজিরের মতো

আগে তো চাকরি করেছে তাই না? চাকরি নাই কিন্তু অবশ্যই লবিং ছিলো। নতুবা এত কিছু হলো কেন? আবেদ চাকরি করুক না করুক বরখাস্ত হলো কেন? বুঝলাম না।

২০১৫ সালে আবেদ আলীর চাকুরী কীভাবে ও কি কারণে গেল সেটা জানা দরকার। এর পর সে অফিসে যাতায়াত করতো কীনা সেটাও জানা দরকার। তবে তার কার্যকলাপ ও তার ছেলের কার্যকলাপ এটি প্রমাণ করে যে সে ব্যাপকহারে টাকা লুটপাট করেছে এবং সেটা কীভাবে হয়েছে সেটা সাংবাদিকগণ প্রকাশ করবেন আশা করি।

আপনার হাতের নিচের কালার টা তো মোবাইলে কালার টা একই

তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে নাকি ধামা চাপা দেয়ার কমিটি করা হয়েছে?

কঠিন শাস্তি হোক।

শুধু ঢাকায়এবং অন্য বিভাগ ও ডিসট্রিক্ট এ দুর্নীতি কথা বলা হয়।আর খাগড়াছড়িতে এত দুর্নীতি হয়।দুর্নীতি দমনের লোক গুলো কি চোখ থালা দিয়ে ঘুমায় নাকি।এত এত দুর্নীতি হয়।এ দুর্নীতি গুলো দেখে না।

তাহলে তো আবেদ আলী নির্দোষ

তদন্ত কমিটি মানেই নিজেদেরকে রক্ষার পায় তারা ছাড়া আর কিছুই না

চেয়ারম্যান সাহেব মনে তথ্য লুকানোর েস্টা করছে। তাহলে কি প্রশ্ন ফাস হয়নি?

কত বড় শিক্ষিত হলে এমন পদ পাওয়া যায়, সাংবাদিককে বলে সাম্বাদিক

sir.. Questions ফাঁস হয়। আমি আশা করি আপনি সংশোধন করবেন।

সেই পূরানো সুর। তদন্ত পেলে।

আবেদআলি যদি এক কোটি কামাই করে থাকে, তাহলে চেয়ারম্যান কমপক্ষে বিশ ত্রিশ কোটি কামাই করেছেন।

আবেদ আলী ২০১৫ সালে গেলেও পিএসসির সবার সাথে যোগশাযুগ ছিল। তার মাধ্যমে উদ্ধতনরা কাজ করতো।

সব সেটের প্রশ্নই ফাঁস হয়েেছে। প্রশ্ন ফাঁসের জন্য এসব কথা উৎসাহ দিবে। চেয়ারম্যান সাহেবের উচিত আরো বেশী সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। দেশে দূর্নভতি, অনিয়ম এখন সাংবিধানিক ভাবে প্রমোট করা হচ্ছে।

কোন অপরাধের কারণে বরখাস্ত করা হলো? বরখাস্তই কি একমাত্র শাস্তি ছিলো? তার বিরুদ্ধে আর কোনো ব্যবস্থা কেন নেয়া হয়নি?

Chairman ar phn ta onek dami mone hoitecy oita sondeho lagcy oni right asen to? R Teletak operotor kotha ta akto kmn laglo bojlam na subject ta ! Teletak ar maddome o qustion out hote pare ki?

রুই ,কাতলা,পুটি,কেচকি সবাইকে আইনের আওতাও এনে কঠিন স্বাস্তি দেওয়া হউক।

তাইলে বহিষ্কার করলেন কমনে,,,,,পাতা খেয়ে???? দুইদিন পরে বলবেন তারে তো আমরা চিনি না কে সে????

কেউ প্রশ্ন ফাঁস করে নাই, সব কয়জন পীরে কামেল,

উনারা তো ৪ টা সেট ই ফাঁস করতো অনেক দিন আগে

উনি চেয়ারম্যানের ড্রাইভারই ছিলেননা,আবার ২০১৫ বরখাস্ত করা হয়েছে 😝😝😝😝😝😝

কেমন লজ্জাহীন, প্রশ্ন ফাস হয়েছে সে মানতেই চাচ্ছে না। নিজের সব কিছু দিয়ে প্রশ্নফাঁস ঢাকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

যারা প্রশ্ন প্রত্রের তদারকি দায়িত্বে ছিল তাদেরকে রিমান্ড নেয়া উচিত ।