তারাবী নিয়ে ডিবেট কে জিতলো, শায়েখ আলি হাসান ওসামা, নাকি ব্রাদার রাহুল হুসাইন 

মাশাআল্লাহ। দুজনজনকেই ধন্যবাদ।আগে পড়তাম ৮ রাকাত তবে এখন থেকে ২০ রাকাত পড়ব ইনশাআল্লাহ।

আল-হামদুলিল্লাহ্। সম্পূর্ণ আলোচনাটি শুনলাম। আশা করি মুসলিম জাতি খুবই উপক্রিত হবে এই আলোচনা থেকে। শায়েখ আলী হাসান উসামা হুজুরকে আল্লাহ দিনের সেবক হিসাবে কবুল করুক।

ব্রাদার রাহুল পড়াশোনার বিকল্প নেই শেখার শেষ নেই। আরও নমনীয় হতে হবে । সুন্দর আলোচনা আলী হাসান ওসমা।

শায়েখ আলী হাসান ওসামা সাহেবের কথাগুলো অনেক মধুময়

এতো দিন ৮রাকাত পড়তাম,,,,, আলহামদুলিল্লাহ এখন থেকে ২০, রাকাত ই পড়বো,, আমাকে মাফ করে দিয়েন আল্লাহ,,, অনেক জুলুম করেছি আমি আমার নিজের প্রতি,,,

আলহামদুলিল্লাহ যখন থেকে তারাবির নামাজ পড়তে শিখেছি ২০ রাকাআত দিয়ে শুরু করে আলহামদুলিল্লাহ আজ পর্যন্ত ২০ রাকাআত ই চলছে আলহামদুলিল্লাহ

প্রিয় আলি হাসান উসামা উস্তাজ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আলহামদুলিল্লাহ ❤

আলী হাসান ওসামা হুজুরের সুস্থ নেক হায়াত দান করুক আমীন। আল্লাহ হুজুরের সম্মান আরো বাড়িয়ে দিন

আলহামদুলিল্লাহ,,, আলি হাসান উসামা সাহেবকে আল্লাহ তায়ালা অনেক গভীর ইলম দান করেছেন,,

ব্রাদার রাহুল সাহেবের পড়াশোনার কোন নিন্দা করি না তবে পিওর ধর্মের পড়াশোনার ক্ষেএে নিঃসন্দেহে আলী হাসান উসামা সাহেবকে বেশি মনে হয়ছে। তবে খুব ভালো আলোচনা। দুইজনকে আল্লাহ কবুল করুন।

এত দিন আলী হাসান ওসামা সাহেব এর গরম গরম বয়ান শুনেছি ; কিন্তু তিনি যে এমন ঠান্ডা মাথায় বিতর্ক করতে পারেন তা জানা ছিল না। মনে হচ্ছে - "আরবীর সাথে আরবী না জানা আজমী কথা বলেছ"!!!

আলী হুসেইন ওসামা কে আল্লাহ দ্বীনের আরো বড়ো দায়ী হিসেবে কবুল করুন

শায়েখ আলী হাসান ওসামা জিন্দাবাদ।আল্লাহ্ তায়ালা আপনাকে আরো জ্ঞান দান করুন। আমিন।

আমি এতদিন না বুঝে লা মাযহাবী ছিলাম,,,, আজকে এই ডিবেটের পর বুঝে শুনে স্বইচ্ছায় সজ্ঞানে,,,, হানাফী মাযহাবের অনুসারী হয়ে গেলাম।।

মাশআল্লাহ উসামা হুজুরের কথা গুলো অনেক ভাল লাগলো,,, আমাদের সিলেটের গর্ব মুফতি আলী হাসান ওসামা...!!!🌸🌸🌸

সত্য প্রকাশে উসামা বিজয় হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।

ব্রা রাহুল ভাই 20 রাকাতের পক্ষে অনেক গুলো দলিল দিতে পারবে ।কিন্ত সে মানে না। আর যেহেতু আল্লাহ তায়ালার কাছে সেজদার অনেক দাম তাই আমরা 20 রাকাআত তারাবি পড়বো ইনশা আল্লাহ।❤❤

আমি এতো দিন ভুলের মধ্যে ছিলাম আমি আট রাকাআত তারাবি পরতাম। এখন আমার ভুল বুঝতে পারলাম এখন থেকে আমি বিশ রাকাআত তারাবি পরবো ইনশাআল্লাহ ❤

হাদীসের সনদ ও মতনের বিষয়ে ওসামা সাহেব খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন। যেইটা সাধারণ আ'ম মানুষের পক্ষে বুঝা কঠিন। তারপরও যত কঠিন আলোচনা শুনা যায় সাধারণ মানুষদের পক্ষ থেকেই হয়ে থাকে। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন, আমিন।

প্রিয় শায়খ উসামা হুজুর জিন্দাবাদ❤❤❤❤❤

হযরত আলী হাসান উছামা এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করে বুজিয়েছেন মাশাআল্লাহ আরবী ভাষায় বুঝিয়েছেন আমরা বিশ রাকাত এর পক্ষে

আট এর ভিতর বিশ নাই বিশের ভিতর আট আছে আলহামদুলিল্লাহ আমরা বিশ রাকাআত পরবো ইনশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤❤

মাশাল্লাহ দুইজনই খুব সুন্দর উপস্থাপন করেছেন চমৎকার হয়েছে। দুজনকেই আল্লাহ ইসলামের খাদেম হিসেবে কবুল করুন

মাশা-আল্লাহ আলোচনা খুব সুন্দর হয়েছে আলী হোসেন উসামা জিন্দাবাদ আপনি এগিয়ে জান আল্লাহ পাক আপনাকে উত্তম জাজা দান করুন আমিন

মাশাল্লাহ! মুফতী আলী হাসান উসামা সাহেব জিন্দাবাদ। আহলে হক জিন্দাবাদ। !!আলেম এবং নন আলেমের পাথ্যর্ক অনেক। সুতরাং আলেমদের অনুসরণ করা সবার উচিত।

কমেন্ট গুলা পড়লে বুঝতে পারা যায়, তাদের দুইজনের মধ্যে কে সম্মানিত,হুজুর উসাম জিন্দাবাদ

আল্লাহ, আহলে হাদিসের অনুসারীদের হেদায়াত দান করুন।

আলহামদুলিল্লাহ আলী হাসান ওসামা হুজুর অনেক সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায় ব্রাদার রাহুলের সমস্ত প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন । আশা করি তারাবির নামাজ যে 20 রাকাত তাতে কারো কোনো সন্দেহ থাকবে না ।

আল্লাহ আলী হাসান ওসামা ভাই কে নেক হায়াত দান করুন। আমিন

আলী হাসান উসামা এত বড় আলেম আগে জানতাম না

শায়েখ আলি হাসান উসামা জিন্দাবাদ। আলহামদুলিল্লাহ সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। ❤

শায়েখ আলী হাসান উসামা সাহেবকে জিন্দাবাদ

আলহামদুলিল্লাহ আলি হাসান ওসামা তিনি একজন যোগ শ্রেষ্ঠ আলেম আল্লাহ তাআলা তাকে হেফাজত করুন আমিন

শেখ আলী হাসান ওসামা কে আল্লাহতালা আরো বেশি দিনের খেদমত করার তৌফিক দান করেন সাথে সাথে যে সমস্ত ভাইয়েরা ৮ রাকাত তারাবি পড়েন তাদেরকে আল্লাহ তা'আলা হেদায়েত দান করেন সঠিক পথে ফিরে আসার তৌফিক দান

আলহামদুলিল্লাহ ব্রাদার রাহুল কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন আমিন

মুফতী আলি হাসান উসামা সঠিক দলিল দিয়েছেন।

প্রিয় শায়েখ আলী হাসান ওসামা,আল্লাহর একজন দ্বীন ক্ষেদমতের বীর,,আল্লাহ শায়েখ এর ওপর সবসময়ই সহায় হন আমিন

আল্লাহ যেনো এই বাতিল পন্থি আহলে হাদিসদের হিদায়ত দান করুন। আমিন

মুফতি আলী হাসান উসামা একজন খুব ইন্টেলেকচুয়াল ইসলামীক স্কলার। ওনার বয়ান গুলির দিকে লক্ষ করলে তা বোঝা যায়। আল্লাহ্ ওনার জ্ঞানকে আরো বৃদ্ধি করুক আমিন!🤲🏻

আল্লাহু আকবার উসামা হুজুর কত জ্ঞানের অধিকারী রাহুল সাহেবের সাথে তর্কে যাওয়ার মানে হয়না মুর্খদের সাথে তর্ক করা ঠিক না উসামা হুজুর জিন্দাবাদ❤

কাফেররা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে বিভিন্ন ধরনের তর্ক করতেন কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো রাগান্বিত হন নাই ঠান্ডা মাথায় যুক্তিসহকারে তাদের জবাব দিতেন ধন্যবাদ আলী হাসান ওসামা সাহেবকে।

মুফতী আলী হাসান উসামা জিন্দাবাদ

আল্লাহ তাআলা শায়েখ আলী হাসান ওসামাকে নেক হায়াত দান করুক।

আলী হাসান উসামা এতো সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন ব্রা রাহুল ও উসামা ২ জন কে অনেক ধন্যবাদ ❤

এগুলো ডেবিট নিরপেক্ষভাবে শুনতে হয় জানেন যদি আপনি পক্ষ নিয়ে শুনেন তাহলে আপনি তো দিনের কিছুই শিখতে পারবেননা

এখানে অনেকে অনেক কথা বলছে,,আমি একজন সাধারণ মুসলিম এবং আল্লাহর বান্দা,, হাদিস সম্পর্কে আমি তেমন কিছুই বুঝি না,,বা জানি না,,,তাবে আমি যতদূর জানি,, মসজিদুল নববীতে ২০ রাকাত তারাবি পড়ানো হয়,, এবং উমর (রা:) তার শাসন আমলে প্রতিটি ঘরে কি হচ্ছে না হচ্ছে তার সম্পূর্ণ ধারণা রাখতেন, এবং আমি বিশ্বাস করি তার আদেশ ছাড়া বিশ রাকায়াত তারাবি পড়া,, অসম্ভব,,, এবং আমাদের নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন আমার পর আমার সাহাবীদের সুন্নতগুলোকে তোমরা আঁকড়ে ধর,,, আমি ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করব,, আপনাদের শুধু এতটুকুই বলতে চাই এখানে কোন মাযহাব নিয়ে টানাটানি না করে,, শায়েখ টানাটানি না করে আপনার যতটুকু সম্ভব ততটুকু আদাই করুন কারণ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন এমন একটা সময় আসবে সুন্নতকে ধরে রাখা আর গরম কয়লা ধরে রাখায় একই কথা হবে,,,, এবং আমার মনে হয় আমি বা আমরা এখন ওই সময়টাতেই আছি,,,!

প্রিয় শায়খ আলী হাছান উসামা সাহেব, জিন্দাবাদ♥♥♥♥

আলহামদুলিল্লাহ ব্রাদার রাহুল চমৎকার ভাবে সহি হাদিসের ধারা সনদসহ সাহাবীগণের সহ আট রাকাত তারাবি নামাজ পড়ার দলীল প্রমাণ সহ পেশ করেছেন আলহামদুলিল্লাহ

বিনয়ী ওসামা ভাই জাযাকাল্লাহু খাইরান

আহলে হাদিস ভাই টার আরবি ঙ্গিয়ানের অবাব বুজলাম আমি আলি উসামা সব রেফারেন্স সটিক ভাই দুয়া করি আল্লাহ আপনার ইলমের আরো বা রাকা দান করুন উম্মাহর জন্য আমিন।

সুন্দর আলোচনা আলী হোসেন উসামা❤❤❤❤🏆🏆

ব্রাদার রাহুল ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য তুলে ধরার জন্য।

আলহামদুলিল্লাহ পুরো ডিবেটটি শুনলাম, দুইজন বক্তাকে, দুই রকম বিচার করতে চাই আমি ১/ব্রাদার্স রাহুল একজন বাংলা বুখারী পড়ুয়া এবং ধর্মীয় বাংলা যে সমস্ত বই পুস্তক আছে এগুলা পড়াশোনা করে ,ধর্মীয় মূল যে বিষয়বস্তু এবং মাসআলা আছে, সে সমস্ত বিষয় নিয়ে কথা বলতেছেন,যেটা আমার কাছে খুব জ্ঞানী ব্যক্তি মনে হয় নাই ব্রাদার্স রাহুলকে, এবং নিজেকে একজন ধর্মীয় অভিজ্ঞ পন্ডিত মনে করছেন, এবং নিজেকে গায়ের জোরে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা নিজেই করতেছেন,ব্রাদার্স রাহুল ঘুরেফিরে সেই একটা জায়গাতেই আটকে আছেন, শেষমেষ উনি নিজেই বললেন, ২০ রাকাতের পক্ষে উনার কাছে অনেক দলিল আছে, কিন্তু উনি নিজেই তা মানেন না, এখানেই তো বুঝা যায় উনি কত বড় খেয়ানত কারী, ব্রাদার্স রাহুল ডিবেট গুলো করে, নিজেকে হাইলাইট করার জন্য, এবং প্রতিপক্ষের বিপক্ষে বিজয়ী হওয়ার জন্য, এ জাতি এবং উম্মার জন্য কখনোই বসে না আমার তা মনে হয় না, ২/আলী হাসান ওসামা হুজুর কে, ধন্যবাদ দেই শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করি, ব্রাদার্স রাহুল যেভাবে ওসামা হুজুরের কথা বলার সময় ইনসাল্ট করেছে হাসি দিয়ে কথাগুলি উড়িয়ে দিতে চেয়েছে, তারপরও হুজুর যেভাবে বিনয়ী ভাব প্রকাশ করেছে , এক কথায় অতুলনীয়, বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয়, দুজনের কথার মধ্যেই কার ইলমিয়ত, কতটুকু স্পষ্ট ফুটে উঠেছে, জনতা তা বুঝতেও পারছে আশা করি, আল্লাহ আমাদের সবাইকে হক এবং সত্য বুঝার তৌফিক দান করো, জয় হোক সত্যের, আল্লাহ দুজনকে ইসলামের জন্য কবুল করুক আমিন

পুরো ভিডিও শুনে বুঝলাম ব্রাদার রাহুলের কাছে 20 রাকাতের পক্ষে অনেক দলিল আছে কিন্তু তিনি মানেন না। মুফতী আলী হাসান ওসামা হুজুরকে জিন্দাবাদ।আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত বাড়ায় দিক আমীন।

মুফতি আলি হাসান উসামা জিন্দাবাদ ❤❤❤

যে ব্যাক্তি মূলনীতি জানেনা দলিল দেওয়ার বিষয় বুজেনা উসুল বুজেনা সে আসলে বুজবে কি করে,,শায়েখ জিন্দাবাদ

আল্লাহ তায়ালা যেন এসব হানাফি আর আহলে হাদিস ভাইদের মুসলিম হয়ে মিলে মিশে থাকার তৌফিক দান করুন আমিন।

এই দুজনের এরকম আরো আলোচনা হওয়া দরকার... খুব ভালো লাগলো দুজনের প্রতি দুজনের আচরণ দেখে.... ব্রাদার রাহুল আর একটু কন্ট্রোল করলে আরো ভালো লাগবে

আলী হুসেন ওসামার বয়ানে সন্তুষ্ট এবং যুক্তি আছে

শায়েখ আলী হাসান উসামা জিন্দাবাদ

পুরো ডিবেরটাই শুনলাম দুজনই আমার প্রিয় বক্তা এদেরকে আল্লাহর জন্যই ভালবাসি কে জিতল কে ঠকলো এটা বড় বিষয় না বিষয় হচ্ছে ভালো একটা জ্ঞানভিত্তিক আলোচনা শুনতে পেলাম।

আলী হাসান উসামা ভাইয়ের গর্জন শুনেছি মাহফিল'য়ের ময়দানে কিন্তু এত'টা বিজ্ঞ একজন ইসলাম'য়ের দায়ী এটা আমার জানা ছিলনা।জাযাকাল্লাহু খাইরন❤মালিক আপনাকে আরো জ্ঞান দান করুণ!!!

আলী হাসান ওসামাকে দ্বীনের খেদমতর জন্য আল্লাহ কবুল করূন নেক হায়াত দান করুন।

যারা সাহাবীদেরকে সম্মান করে না তাদের অনুসারীদের তওবা করা উচিত জাহেলদের পথ ছাইরা নবী ও সাহাবীদের পথ অনুসরণ করা উচিত

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন মানুষ যখন হেরে যায় তখন সে রেগে যায় রাহুল সাহেবেরও তাই হলো আহা আফসোস রাহুল ভাইয়ের জন্য

রাহুলের ভাষায় নমনিয়তা আনা উচিত ।

হযরতজী ইলিয়াস রহ এর কাছে একবার দিল্লীর কয়েকজন আলেম এসে বললেন, "হযরতজী দুআ করবেন, আমরা অমুক ফিরকার সাথে আজ বাহাস করতে যাচ্ছি, হক বুঝিয়ে তাদের যেন সত্যের দিকে আনতে পারি"। হযরতজী রহ বললেন, বাহাস করলে ইসলামের কোন উপকার হবে না। নবীরা কখনো বাহাস করেন নি। এটি সীরাত ও সুন্নাহ পদ্ধতির খেলাফ। এর মাধ্যমে দুটি ক্ষতি হবে! ১. বাতিল জিতে গেলে সে বাতিল মতবাদের উপর আরো অটল হবে। এতে করে দ্বীনের ক্ষতি হবে। ২. বাতিল হেরে গেলে জেদ ধরবে। হক বুঝেও জেদের কারণে কবুল না করার ফলে আরো কট্টর হবে। এতে করেও দ্বীনের ক্ষতি হবে। বরং তোমরা তাদের কাছে ঈমান ও আমলে সালেহার দাওয়াত দাও। ঈমান যখন তাজা হবে তখন বহস ছাড়াই সত্যের উপর জমে যাবে। আর ছোটখাট বিষয় নিয়ে মতবিরোধ করলে উম্মত কেবল বিভক্ত হবে। ছোটখাটো এখতেলাফ এর চেয়ে বড় অপরাধ উম্মতকে বিভক্ত করা। এর শাস্তি আরো বহুগুণে কঠিন হবে। আল্লাহ আমাদের আপোষে ইখতেলাফ ও বাহাস, মুনাজারার ফিতনা থেকে আমাদেরকে হেফাজত করুন। আমিন

নামাজ যত বেশি পড়বে ঈমান তত মজবুত কলব ও পরিস্কার

ব্রাদার রাহুলের বক্তব্য হলো ইউনিভার্সিটির প্যারাসিটামল এর মত। সব রোগের একই ট্যাবলেট।একটা স্লাইড তৈরি করে নিয়ে আসছে প্রশ্ন যা ই হোক উনার উত্তর ঔই স্লাইড। 😢😢😢😢

আল্লাহ তাআলা যেন ব্রাদার রুহুল ভাইকে দিনের সঠিক বুঝ দান করেন আমিন

উলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ❤❤❤

আসুন কথিত আহলে হাদিস ত্যাগ করি কুরআন সুন্নার আলোকে জীবন গড়ি। আমিন ❤️❤️

আলহামদুলিল্লাহ আলী হোসেন বিন উসামা সাহেব কে নেক হায়াত ও ইলমে নাফিয়া দান করেন

আলী হাসান উসামা কওমি গরানার গর্ব আলহামদুলিল্লাহ...

মহান আল্লাহ রাহুল ব্রাদারকে সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুন।

আমি একসময় সহজ মনে আহলে হাদীসের ভ্রান্ত ফাঁদে পা দিয়ে কয়েক বছর ভুল পথে ছিলাম। আল'হামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাকে আবারো সরল পথের সন্ধান দিয়েছেন। যেহেতু আমি মনে প্রাণে সবসময় বলি, "ইহ্ দিনাস স্বিরাতাল মুস্তাক্বিম..."

জতই সুনি ততই গেয়ান বারে কিন্তু ওসামা ভাই অনেক লেকা পরা করে ছে কিন্তু যতই অসুল টেনে দেকান না কেনো জুবকরা দিন দিন শঠিক টা তাদের সামনে উনমুছন হচ্ছে ভাই জুগে জুগে ইসলামের সঠিক কথা বলার জন্য বা বুজানোর জন্য ডক্টর জাকির নায়েকে মতো মানুষ এই প্রিথিবিতে আল্লাহ তাআলা পাঠিয়েছে আর ও পাঠাবেন ইনসা আল্লাহ।

ব্রাদার রাহুল পাওয়ার পয়েন্টে তৈরি করা শুধুমাত্র কিছু স্লাইড যেগুলো তিনি আগে থেকেই প্রস্তুত করে রেখেছিলেন ঘুরেফিরে সেগুলোই বলেছেন তার বাহিরে তার কোন জ্ঞান ছিল না অন্যদিকে ওসামা হুজুর তার প্রশ্নের আলোকে যেখান থেকে প্রয়োজন সেখান থেকেই তা এলেম থেকো উত্তর দিয়েছেন যেগুলো তার পূর্বে থেকে সাজানো ছিল না। জাযাকাল্লাহু খাইরান ওসামা হুজুর।

I'm from India Assam 🇮🇳🤲🤝💝👍 Ali Hassan Usama

রাহুল ত বাংলা হাদিসে পন্ডিত।হাদিস নিয়ে বসতে হলে ত আরবী লাগে। আরবী পড়তে না পারলে কিসের বাহাস। আলী হাসান ওসামা জিন্দবাদ❤

পরিশেষে শাস্ত্রের আলোকে জানা গেল তারাবি সম্পর্কে 8 রাকাত এবং 20 রাকাত দুইটি দলিল ই রয়েছে। আমি মনে করি কিয়ামুল লাইল রাতের নামাজ যত বেশি করা যায় ততই ভালো। তাই 20 রাকাতে কোন সমস্যা থাকার কথা নয়। তবে আমাদের দেশের হাফেজরা যেভাবে তারাবি পড়ান এভাবে 20 রাকাত পড়ার চেয়ে তারতিলের সাথে 8 রাকাত পড়াই ভালো। 20 রাকাত পড়লে অবশ্যই তিলাওয়াতের সঠিক হক আদায় করা উচিত। ঠিক যেভাবে আরব বিশ্বে তারাবি পড়ানো হয় দীর্ঘ সময় ধরে।

খুবই ভালো লাগলো আলোচনাটি শুনে তবে এখানে স্পষ্টই বোঝা যায় আলী হাসান ওসামা জয়ী হয়েছেন আল্লাহতালা উনাকে অনেক জ্ঞান দান করেছেন

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা কিছু না বুঝেই এইটাতে অইটাতে আসা যাওয়া করে। তাদের জন্য বলব আগে জানুন বুঝুন। তারপর জান কতজন ই বলছে আমি এতদিন ওটাতে ছিলাম এখন এটাতে এসে পরলাম তারা খেলতে নামছে ভাল লাগলে খেলবে নয়ত খেলবে না। অবাক হয়ে যাই। যারা চেঞ্জ হয় তারা অনেক রিসার্চ করে চেঞ্জ আপনাদের মত খেলতে যায় না। আলহামদুলিল্লাহ দুজনের কথাই খুব সুন্দর ছিল। তবে ওসামা হুজুরের রেফারেছ টা প্রকাশ না পাওয়ায় একটু কষ্ট হয়েছে। আর যেই বিষয় নিয়ে আলোচনা সেইটা এতটা জরুরি না। হযরত মোহাম্মদ (স) আমাদের উপর যেনো ফরজ না করে দেয়া হয় তাই উনি জামাত বন্ধ করে দিয়েছেন। তাছাড়া জরুরি আমলের জন্যে কিন্তু তারাবির জন্য রাকাত না দীর্ঘ সময় থাকাকে গ্রহণ করা হয়। নাকি হানাফির মন্ত্র পরাকে, নাকি আহ্লে হাদিস কে। আমরা অবশ্যই দীর্ঘ সময় নিয়ে নামায পরাকেই অধিক গ্রহণ যোগ্যতা দিব। ধন্যবাদ। ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

ব্রাদার রাহুল ভাইয়ের তো কোরআন ও হাদিসের কোন এবারতি শুদ্ধ নেই। তাকে আমরা সঠিক পথে ফিরে আসার আহবান করছি।।

শায়েখ আলী হাসান উসামা হুজুর জিন্দাবাদ 🥰🥰🥰

সত্য যখন আসবে মিথ্যা এমনেতেই বিলপ্তি হয়ে যাবে,

হায়‌রে ভাই, রাসূল সাঃ তিন‌দিন জামা‌তে তারা‌বি নামাজ পড়ে‌ছেন, আমরা সারা রোজা মাস প‌ড়ি কেন? এখন বল‌বেন জামা‌তে সওয়াব বে‌শি। তাহ‌লে রাসূল সাঃ সারা রোজা মাস কেন জামা‌তে পড়লেন না? এখা‌নে অ‌নেক ফ‌্যাক্ট আ‌ছে। নামা‌জের প্রতি মানু‌ষের আগ্রহ দে‌খে তি‌নি তারা‌বি নামাজ ফরয হওয়ার আশঙ্কা ক‌রে‌ছি‌লেন তাই তিনি পড়ান‌নি/পড়েন‌নি, কারণ ফরয হ‌লে অ‌নেক মানু‌ষের জন‌্য তা কষ্টসাধ‌্য হ‌বে। ৮ না‌কি ২০ রাকাত এটা কো‌নো ত‌র্কের বিষয় নয়। প্রথমত রাসূল সাঃ ৮ রাকাত প‌ড়ে‌ছেন, কিন্তু তি‌নি সেটা সারা বছরয় পড়েছেন। আর ৮ রাকাত তারা‌বি বিশুদ্ধ হা‌দিস দ্বারা সিদ্ধ সে ব‌্যাপা‌রে কারও কো‌নো দ্বিমত নেই। কিন্তু হা‌দি‌সে এটা‌কে সর্বনিম্ন বলা হ‌য়ে‌ছে। এরপর বে‌শি আপ‌নি যত পড়‌তে পা‌রেন তত পড়ার অনুম‌তি স্বয়ং রাসূল সাঃ দি‌য়ে‌ছেন। এখন রাসূল সাঃ এর পরবর্তী সম‌য়ে মসজি‌দে সবায় ছড়ায় ছিটায় নামাজ পড়‌ছে ব‌লে সবায়‌কে এক‌ত্রিত ক‌রে ২০ রাকা‌তের জামা‌তের সি‌স্টেম চালু ক‌রেন হযরত উমর (রাঃ)। সারা রোজামাস রাসূল সাঃ জামা‌তে না পড়‌লে ও উমর (রাঃ) তা জামা‌তে পড়ার প্রচলন ক‌রে‌ছেন, কারণ তখন আর ও‌হি না‌যিল হওয়ার সম্ভবনা ছিলনা, ফ‌লে তারা‌বি নামাজ ফরয হওয়ারও কো‌নো ভয় ছিলনা। তাহ‌লে উমর রাঃ এর জামা‌তে সি‌স্টেম চালু নি‌য়ে য‌দি কো‌নো প্রশ্ন না থা‌কে, ত‌বে ২০ রাকাত ফিক্সড ক‌রে দেওয়া টা নি‌য়ে কারও প্রশ্ন থাকা উ‌চিত নয়। কারণ হযরত উমর রাঃ জান্না‌তের গ‌্যারা‌ন্টি প্রাপ্ত সাহা‌বি/খ‌লিফা। এখন একটা সাধারণ কমন সেন্স হল হযরত উমর রাঃ ৮ রাকাত জাম‌া‌তে পড়ার বিধান য‌দি ক‌রেও থা‌কেন ত‌বে কাবা শরী‌ফে, মস‌জি‌দে নববী‌তে যে দেড় হাজার বছর ধ‌রে ২০ রাকাত পড়া‌চ্ছে তাহ‌লে ৮ রাকা‌তের নিয়ম টা পুনরায় পাল্টা‌লো কে? কেও পাল্টায়‌নি, এমন কো‌নো ই‌তিহাস নাই। বরং হযরত উমর রাঃ ২০ রাকাতয় বিধান করে‌ছেন। রাসূল সাঃ এশার ওয়া‌ক্তের পর ৮ রাকাত পড়‌তেন সেগু‌লো পড়‌তে পড়‌তে সে‌হে‌রির সময় হ‌য়ে যে‌তো। ওভা‌বে পড়‌তে পার‌লে ৮ রাকাতয় সুন্নাত (কমপক্ষে ২/৩ ঘন্টা)। ক‌ারণ সুন্নাত শুধু কোয়ান‌টি‌টি নয় কোয়া‌লি‌টিও। আপ‌নি কোয়া‌লি‌টি বাদ দি‌য়ে কোয়ান‌টি‌টি সুন্নাত আমল কর‌বেন কেবল এটা‌তো একতরফা হ‌য়ে গেল। ------ ১ ঘন্টায় ২০ রাকাত পড়ে একদল, ১ ঘন্টায় ৮ রাকাত প‌ড়ে একদল, এ‌ক্ষে‌ত্রে ৮ রাকাত পড়ার দলয় উত্তম। - আবার ৮ রাকাত য‌দি এক ঘন্টায় পড়া হয়, ২০ রাকাত য‌দি দেড় ঘন্টায় পড়া হয়, ত‌বে ২০ রাকাতয় উত্তম (ডাক্তার জা‌কের না‌য়েক)। আবার কো‌নো মস‌জি‌দে ২০ রাকাত পড়া‌চ্ছে ত‌বে আপ‌নি ৮ রাকা‌তের দ‌লের হ‌লেও ৮ রাকাত প‌ড়ে ভের না হ‌য়ে ২০ রাকাত পড়‌বেন। আবার ৮ রাকাত প‌ড়ে এমন মস‌জি‌দে আপ‌নি ২০ রাকা‌তের দ‌লের হ‌লে ৮ রাকাত জামা‌তে প‌ড়ে ঘ‌রে এ‌সে বা‌কি ১২ রাকাত পড়‌বেন। এটা ফরয নামাজ নয় যে কেও উদাহরণ দি‌বেন সওয়াব বে‌শির জন‌্য পড়া জা‌য়েজ হ‌লে, ফযরের ফরয নামাজ তাহ‌লে ৪ রাকাত প‌ড়ি। ওটা ২ রাকাত নি‌র্দিষ্ঠ। কিন্তু তারা‌বির টা নি‌র্দিষ্ট না, ন‌্যূনতম ৮ রাকাত, সর্বা‌ধিক যত পা‌রেন। এখন একটা নি‌র্দিষ্ট সংখ‌্যা যে‌হেতু উমর রাঃ জামা‌তের জন‌্য নি‌র্দিষ্ট ক‌রে দি‌য়ে‌ছেন, যে‌হেতু জামা‌তে ২০ রাকাতয় প্রচলন, সে‌হেতু জামা‌তে ২০ রাকাতয় উত্তম।

দোয়া করি আল্লাহ তায়ালা আলি হাছান উসামা হুজুর কে নেক হায়াৎ দান করুক আমিন 🤲

অহংকার ধংসের কারন আপনি যত গেনি হবেন আপনার তত বিনয়ী হতে হবে,,,,, আলি হাসান উসামা আমার প্রিয় ওস্তাদ

আলি হাসান ওসামার এতো সুন্দর আলোচনা করলেন মনে হয় কেউ এমন কেউ নাই যে বুঝে নাই।

এটাকেই বলে আলেম এবং জাহেলের পরিচয় কথা শুনলেই ভালো লাগে কথার মধ্যে উগ্রতা

আলহামদুলিল্লাহ,আমি মনে করি দলিলের দিক থেকে ৮ ( আট) রাকাআত তারাবীহ সহি, এই আলোচনার মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত হলো।"জাযাকাল্লাহু খাইরান "🤲🤲🤲

আলী হাসান ওসামা জিন্দাবাদ মহান আল্লাহ্ যেন ওনাকে নেক হায়াত দান করেন আমিন ফি আমানিল্লাহ আলী হাসান ওসামাকে

দুইজনের আলোচনাই অনেক সুন্দর হয়েছে ❤

অনেক হাদিস সুত্র পরম্পরা সত্ত্বেও বর্জনীয়। ❤

রাসূল (স) বলেন তোমরা আমার সুন্নাত মানবে এবং আমার হেদায়েত প্রাপ্ত সাহাবাদের সুনাহ মানবে,,,২০ রাকাত সাহাবাদের সুন্নাহ সুতরাং আমরা ২০ রাকায়াত পড়ে ভুল করছিনা,,,।

শায়খ আলী হাসান ওসামা জিন্দাবাদ.. আল্লাহতালা আপনাকে আরো জ্ঞান দান করুক..

আল্লাহ তায়ালা আলী হাসান ওসামা সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন এবং ব্রাদার রাহুল ভাইকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন

এখানে পক্ষে বিপক্ষে কথা নয় । জ্ঞান গর্ভ আলোচনা অনেক শেখার আছে। জাজাক আল্লাহ খাইরুন।

মাশা আল্লাহ, এই প্রথম ব্রাদার রাহুলকে তর্কে পরাজিত হতে দেখলাম৷ তারপরো তিনি সেটা মেনে নিচ্ছেন না কারন তাতে করে হয়তো আহলে হাদিস সম্প্রদায়ের কাছে তার গ্রহনযোগ্যতা কমে যাবে৷ মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের বক্রতা বাদ দিয়ে সঠিক মাসআলাকে মেনে নেওয়ার তাওফিক দান করুক৷ আমিন