এদেশের ব্যবসায়ীরা হয়ে গেছে ফেরাউনের বংশধর, তাই এদের কোন মায়া মমতা বা মানবতা বলে কিছু নেই, যেমন মানুষ রাতে ঘুমার পরে দেখবে দেখবে সকাল না হয় পরকাল ঠিক সেরকম ব্যবসায়ীরা রাতে এক দামে বিক্রি করে আর সকালে আরেক দামে বিক্রি করে। গরিবদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম।নিয়ে যারা এরকম অত্যাচার করে তাদেরকেও যেনো আল্লাহ ঠিক সেরকম অত্যাচার দিয়ে দুনিয়া থেকে উঠিয়ে নিয়ে।যায়।
কিন্তু ফায়দা কী হবে?? এদের ব্যবসায়ী লাইসেন্স বাতিল করে কারদন্ড দেওয়ার ব্যবস্থা থাকলে যদি কিছু উপকার হয় জনগণ!! তারা এতো ভালো ব্যবসায়ী হলে পালিয়ে যায় কেনো???!!
বুঝি না ভাই যখনই নিত্যপন্যের খারাপ অবস্থা হয় তখনি এরকম ছোট ব্যাবসায়ীদের কে কিছু টাকা জরিমানা করেন আপনারা,,,, আরে ভাই এসবের সিন্ডিকেট নেতাদের কে ধরেন না
আগে ডিলার দের ব্যাবস্থা করে, তার পর দোকানে অভিযান চালিয়ে, ব্যাবস্থা নিলে, সাধারণ মানুষ হয়রানি থেকে উদ্ধার হবে,,নয় তো ভোগান্তি পোহাতে হবে, সাধারণ মানুষের,
ভোক্তা অধিদপ্তরের অবিযান এইগুলা লোক দেখানো মাএ যদি সত্যি সত্যিই মানুষের উপকারে আসতে চান তাহলে এই দিনে পুরো বাংলাদেশ অবিযান এক সাতে চালান এতে করে জনগন যেমন লাভবান হবে সরকার ও লাভবান হবে ।
#Jamuna television আপনাদের মিল মালিকদের সাথে কথা বলা উচিত,,ব্যবসায়ীকে দিয়ে মিল মালিকদের ফোন দেয়া দরকার,,যদি ব্যবসায়ীর কথা সত্যি হয় তবে মিল মালিক কে,যদি মিল মালিকের কথা সত্যি হয় তবে ব্যবসায়ী কে তার গুদামের মালের ৫০%জরিমানা করি উচিত,,আর দুইজন মিথাবাদী হলে দুইজন কেই জরিমানা করা উচিত,,তাহলে হয়তো সাধারণ জনগণ একটু স্বস্তি পাবে,,
আসসালামু আলাইকুম বক্তা অধিকার কে বলবো আপনারা মিলগেটে যান চালের মিল মালিক কে, ধরেন তারপরে যদি মনে করেন দেখবেন খোলা বাজারে সবকিছু দাম কমে গেছে চালের দাম বিশেষ করে,
আপনারা জরিমানা করেন বিধায় এগুলা হয় জরিমানা না করে এই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া উচিত তাহলে একজনকে দেখে সারা দেশের ব্যবসায়ীরা সচেতন হবে তাহলে আট টাকার ডিম সাড়ে বারো টাকা হবে না।
পরামর্শ চাচ্ছি: আমি গতকাল দুই ডজন সাবান কিনতে গেলে সাবানের গায়ে মুল্য লেখা ছিল ১০ টাকা পিস কিন্তু দোকানদার আমার কাছে ১৫ টাকা আদায় করতে চায় আমি বলি, মূল্য লেখা ১০ টাকা আপনি ১৫ টাকা কেন নেবেন! তাহলে আমাকে ভাউচার করে দেন কিন্তু সে সেটা না দিয়ে উল্টো আমার উপর অনেক বেশি রাগারাগি করে এবং আমাকে মারার জন্য উদ্ভূত হয় এখন আমার করনীয় কি...? ভোক্তা অধিকার হট লাইনে কল করেছিলাম তারা বলে অবশ্যই ভাউচার লাগবে কিন্তু দোকানদার তো ভাউচার কোনভাবেই দিবে না আর এটার জন্যই সে আমার সাথে ঝামেলা করেছে... সে ভাউচার দেবে না অথচ দাম বেশি নেবে সে ক্ষেত্রে আমি কি করতে পারি এখন...???
ভাই আমি কি বলব, আমার ক্ষেতের ধান যখন বিক্রি করি ৭০০/৭৫০ বা ৮০০ টাকা তখন সরকারি রেট ১০৮০ টাকা। আবার আমি যখন গ্যাস কিনতে যাই তখন সরকারি রেট ৭০০/৭৫০ বা ৬৫০ তখন আমার টাকা দেওয়া লাগে ১২০০/১৩০০ বা তারও বেশি। বুজেন তাইলে,,,
নির্ধারিত স্বাক্ষরযুক্ত মূল্যতালিকা বাধ্যতামূলক প্রতিটি উৎপাদক, মালিক সমিতি, পাইকার আর ঘুচরা দোকানে সাধারণের জন্য পরিষ্কার ভাবে টানিয়ে রাখতে হবে। তাতে হট লাইনে যোগাযোগের নম্বর থাকবে। অনিয়মকারির বিরুদ্ধে আইনগত আরও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। তাহলে সাধারণ মানুষই অনিয়ম সহজে ধরতে পারবে আর তারা উপকৃত হবে বলে মনে হয়। অসাধু যারা তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করছেন একে অপরের ঘরে দোষ চাপিয়ে দিয়ে। সে দোষ প্রমাণ করার জন্য দ্রুত খতিয়ে দেখতে হবে । আগে এতটা নিয়ন্ত্রণহীন বাজার ব্যবস্থা ছিল না। বলা নেই হঠাৎ অসম দাম বৃদ্ধি। যেমন ৫/৬ টাকার জিনিস হঠাৎ ১০/১২ টাকা, এটা কেমন কথা!? বাড়লে ১/২ টাকা বা ৫/১০ পার্সেন্ট বৃদ্ধি হতে পারে। মানুষ তাতে দুর্ভোগ পোহাবে না বা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। নিয়ন্ত্রণের জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। জয় হোক মানবতার বিবেকের ..