ত্রাহি ত্রাহি, 2026 সালে মধ্যে ডুবে যাবে পুরীর জগন্নাথ মন্দির| Puri Jagannath Temple| Aaj Tak Bangla 

Aapni o papi Der modhey ekjon

😂

আপনাকে কিভাবে আমি জানি না। তবে আমি আপনাকে সতর্কই করতে পারি। 2024 সালে একটি নতুন মহামারী আসবে, সামলে থাকবেন। আর হ্যা, আপনার প্রশ্নের উত্তরটা: কলিযুগের আয়ু 4,32,000 বছরই। তবে ভবিষ্য মালিকাতে সন্ত গুরু আচ্ছুতানন্দ বলেছেন, অতিরিক্ত পাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে এর আয়ু মাত্র 5000 বছর হয়ে যাবে। সত্যি - মিথ্যা যাচাই করতে আমি বলব না। সময় খুবই সামনে।

ঠিকই বলেছেন

​@@DevtonuBhattacharjeeএকদম ঠিক 🙏

কলিযুগের বয়স তো 4,32000 বছর কিন্তু অতিরিক্ত পাপের কারণে ধ্বংস হতে বসেছে যুগ পরিবর্তন হচ্ছে কি হবে বলা মুশকিল

সঠিক বলেছেন, এক কথায় একে কলির অকাল মৃত্যু বলা যায়।

Kalki akhon primary board ke control korchhe

Apni manus???

ভবিষ্যমালিকা তথা Panchsakha r original version ta kothao paoa jabe? Portam...khub interesting...Thanks in advance.🙏

ঠিক, ভগবান এসে গেছেন পুরনো দুনিয়া বিনাশ হয়ে সত্য যুগ আসছে খুব তাড়াতাড়ি, 2036 সালের মধ্যে।এখন ভগবান কোথায় এসেছেন তাকে চিনে তার পথ অনুসারে চলা উচিত, সামনে মহাভারত যুদ্ধ দাড়িয়ে আছে, ভয়ংকর দিন আসছে সামনে।

​@@saibaltataএটা উড়িয়া ভাষাতে লেখা আছে এর বঙ্গানুবাদ হয়নি এটা খোঁজ করলে পাওয়া যেতে পারে

দুর নাস্তিকের ব্্শধর পালা এখান থেকে

"কলিযুগ কবে শেষ হবে?" "সত্যযুগ কবে প্রতিষ্টা হবে?" "ভগবান কল্কি কবে আসবে, আদৌ আসবে?" এই সব প্রশ্ন কেবল সনাতনীদেরই নয় বরং সারা বিশ্বের মানুষের প্রশ্ন। তবে এর উত্তর কি? তা কি কারোরই জানা নেই? উত্তর হলো আছে। জানা আছে। বরং আজ থেকে প্রায় ৫০০/৬০০ বছর আগেই জানা আছে। যে জানতো, তার নাম "অচ্যুতানন্দ দাস"। ইনি আজ থেকে ৬০০ বছর পূর্বে ১৫১০ জানুয়ারি ১০ তারিখে ভারতের ওড়িশা রাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন। বলা হয় যে তিনি তার তপস্যা ও সাধনার মাধ্যমে পূর্ব, বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে দেখার দিব্য ক্ষমতা অর্জন করেছিলেন। তিনি ও তার ৪ বন্ধু অনন্ত দাস, যশোবন্ত দাস, জগন্নাথ দাস এবং বলরাম দাস। এনাদেরকে একসঙ্গে "পঞ্চসখা" বলা হয়, যার অর্থ পাঁচ বন্ধু। এনারা একসঙ্গে ভবিষ্য মালিকা নামে একটি গ্রন্থ (ওড়িশা ভাষায়) রচনা করেন। যদিও এর প্রধান লেখক হিসেবে গুরু অচ্যুতানন্দ দাসকেই মানা হয়। তিনি এই গ্রন্থে উল্লেখ করে ছিলেন, কলি যুগের শেষ কবে হবে ও ভগবান কল্কি কবে আসবে। ইতিহাস অনুযায়ী, তিনি এই গ্রন্থে যা বলেছেন, আজ পর্যন্ত কেউ মিথ্যা প্রমানিত করতে পারেনি। যা হোক, এই গ্রন্হ অনুযায়ী কলিযুগ শেষ হবে ২০২২ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে। তবে বেদ অনুসারে কলি যুগ হয় ৪,৩২,০০০ বছরে। যার মধ্যে কেবল ৫০০০ বছরই পার হয়েছে। কলি যুগ শুরু হয় তখন, যখন ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নিজের দেহ ত্যাগ করে বৈকুণ্ঠ ধামে গমন করে। তবে এই কনফিউশন দুর করতে আমাদের কিছু বিষয় সম্মন্ধে জানতে হবে। এই গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে যে, শনি যখন কুম্ভ রাশিতে থাকবে তখন পৃথিবীতে ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হবে। উল্লেখ্য যে, শনি ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে শনি মকর রাশি থেকে কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করে। আর বর্তমানে রাশিয়া - ইউক্রেন / ইসরায়েল - প্যালেস্টাইন / চায়না - তাইওয়ান যুদ্ধে যা হচ্ছে তার ভয়াবহতা সবার সামনে স্পষ্ট। আরও উল্লেখ রয়েছে শনি মীন রাশিতে থাকাকালীন, এই ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ নতুন মোড় নেবে। এই সময় ভারতে চীন ও ১৩টি ইসলামিক রাষ্ট্র ভারতের চারদিক দিয়ে আক্রমণ করবে। আর এই যুদ্ধের ভয়াবহতা হবে প্রবল। আবারও উল্লেখ্য, শনি ২০২৫ এর মার্চ মাসের ২৯ তারিখে মীন রাশিতে প্রবেশ করবে। চলুন, হিসাবটা মিলিয়ে নেয়া যাক। সম্প্রতি সময়ে ভারত ইসরায়েলকে সহায়তা করছে। আর পুরো মুসলিম বিশ্ব সহযোগিতা করছে, প্যালেস্টাইনকে। আপাত দৃষ্টিতে বোঝা যাচ্ছে, ভারত ইসরায়েলকে সহায়তা করায় ভারতের উপর ইসলামিক রাষ্ট্র গুলোর আগ্রাসন ক্রমশ প্রবল হচ্ছে। তাই এই বাণীটি ফেলে দেবার মত নয়। এই গ্রন্থ অনুযায়ী, এই যুদ্ধে জয় ভারতের হবে। এই সব ভারতের সামনে মাথা নত করবে। অখন্ড ভারত প্রতিষ্ঠিত হবে এবং চীন কয়েকটি অংশে বিভক্ত হবে। পাকিস্তান হবে শুধু ইতিহাসের অংশ অর্থাৎ মানচিত্রে এর কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। এবার আরেকটা পয়েন্ট এর দিকে নজর দেয়া যাক। এই বইয়ে বর্ণনা অনুসারে এই সময় (আনুমানিক ২০২৪ - ২০৩০) এ যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী থাকবে সে একজন যোগী পুরুষ হবে এবং তার কোনো সন্তান থাকবে না। বর্তমানের নরেন্দ্র মোদী একজন যোগী পুরুষ ও তার কোনো সন্তান নেই। যদিও এর চেয়েও বেশি সম্ভাবনা আছে যোগী আদিত্যনাথের, কারন তার নামেই যোগী শব্দটি রয়েছে। এই যুদ্ধটি সনাতনিদের কাছে ৪র্থ বিশ্বযুদ্ধ হিসেবে ধরা হবে। অধিক জনকারি: হিন্দু ধর্মে অনুসারে ১ম যুদ্ধ হয় দেবগণ ও অসুরের মাঝে (সমুদ্রমৈথুন এর সময়), ২য় যুদ্ধ হয় রাম ও রাবনের মাঝে, ৩য় যুদ্ধ হয় পাণ্ডব ও কৌরবদের মধ্যে। প্রশ্ন আসতে পারে, যে তাহলে কল্কি অবতারের কি হবে? উত্তর হলো এই মহাযুদ্ধে তার ভক্তগণকে তিনিই রক্ষা করবেন সঠিক সময় নিজের অস্তিত্ব জানিয়ে দেবেন। কল্কি পুরান অনুসারে দ্বাপর যুগে মহাভারতে কিছু সৈন্য যুদ্ধ করতে পারেনি, তারা তাদের ইচ্ছা মেটাতে কলি যুগে যুদ্ধ করবে তাও আবার ভারতের মাটিতে। সত্যতা: যদি এই ভবিষ্য মালিকার কথাগুলি সত্যি প্রমানিত হয়, তবে সমগ্র পৃথিবীর মানুষগণ রক্ষা পাবে ও ১০০০ বছর এর শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। তবে এই বাণী সত্যি নাকি মিথ্যা তা কিছু দিনের মধ্যেই প্রমানিত হবে। তবে যেমনটা একটু আগেই বললাম বর্তমান পরিস্থিতি ক্রমশ এই দিকেই নিশানা করছে। এই বিষয় আরো জানতে চাইলে গুগোল বা ইউটিউবে "Bhabisya Malika Predictions" লিখে সার্চ করতে পারেন। আপনার মতামত কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন 🚩 জয় শ্রী রাম 🚩❤️🇧🇩🕉️

সময় হলে পরে নেবেন, তাতে মঙ্গল আপনারই।

উল্টো কথা।